এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • বুলবুলভাজা  খবর  খবর্নয়

  • খবর্নয়? (২৪শে মে) -- টুকরো খবর

    খবরোলার প্রতিবেদন লেখকের গ্রাহক হোন
    খবর | খবর্নয় | ২৪ মে ২০০৯ | ১১৭৩ বার পঠিত
  • আজকে খবর্নয়? তে রইল কিছু টুকরো খবর


    ®p¡j¡Ïmu¡
    B¿¹S¡ÑÏaL jq®m qCQC ®g®m Ïc®u H®Ll fl HL S¡q¡®S q¡e¡, m¤Wf¡V, LÉ¡®ÃVe®cl fZh¾c£ Ll¡ HjeÏL A؜®h¡T¡C f¤®l¡ S¡q¡S®LC fZh¾c£ Ll¡, ph ÏjÏm®u Na L®uLj¡p d®lC ®p¡j¡Ïmu¡ Mh®ll Ïn®l¡e¡®jz ®cn£ Ïh®cn£ ÏjÏXu¡ Bj¡®cl S¡Ïe®u®R i¡la£u LÉ¡®ÃV®el fZh¾c£ qh¡l Mhl, B®jÏlL¡e LjÉ¡®ä¡®cl c¤:p¡qÏpL EÜ¡l-AÏik¡®e LÉ¡®ÃV®el j¤Ïš² f¡Ju¡ J HLSe Smcpɤl (kÏcJ hup j¡œ 15 hRl) dl¡ fs¡l f¤´M¡e¤f¤´M ÏhhlZz AbQ ph®Q®u ®hn£ Ïce d®l Q®m Bp¡ Bpm f¡C®lÏp, ®p¡j¡Ïm EfL¤®m Ïh®cn£ j¡Rdl¡ S¡q¡®Sl ®hBCe£ j¡R-m¤W Ïe®u B¿¹S¡ÑÏaL jqm ®b®L ÏjÏXu¡ ph¡C Q¤fz

    1991-H ®p¡j¡Ïmu¡l ÏjÏmV¡Ïl ®lÏS®jl fa®el fl ®b®LC Ïh®cn£ S¡q¡®Sl ®hBCe£ j¡R-m¤W ®p¡j¡Ïmu¡®L Na 18 hRl d®l AbѯeÏaL J fÏl®hnNai¡®h f¤ L®l Q®m®Rz Hl j§m L¡lZ qm ÏhnÄS¤®s M¡cÉpwL®Vl pju B¿¹S¡ÑÏaL h¡S¡®l j¡®Rl Q¡Ïqc¡z Hl j®dÉ CE®l¡f£u¡e CEÏeue j¡R-pwlr®el SeÉ 5 ®b®L 15 hR®ll SeÉ j¡Rdl¡ hå L®l Ïc®u®R, HÏnu¡l pj¤â¬ÏmJ AÏeuÏ¿»ai¡®h j¡R dl¡l SeÉ Q¡Ïqc¡ Ae¤k¡u£ ®k¡N¡e Ïc®a f¡l®R e¡z AbQ l¡øËpwO, l¡Ïnu¡ J ®Øf®el AÉ¡®ppl-®cl Ïq®ph Ae¤k¡u£ 1991 Hl B®N ®p¡j¡Ïm EfL¤®m hR®l ®j¡V 200000 Ve j¡R dl¡ ®kaz g®m '91 Hl fl Ap¤lÏra ®p¡j¡Ïm EfL¤m ®hBCe£ j¡R-m¤®Wl V¡®NÑV q®u cy¡s¡uz
    High Seas Task Force (HSTF) -এর রিপোর্ট অনুযায়ী সাব-সাহারান আফ্রিকাতে বেআইনীভাবে লুঠ করা মাছের মূল্য ৪ থেকে ৯ বিলিয়ন ডলার - যার একটা বড় অংশই আসে সোমালি উপকুল থেকে। কালো টাকাকে সাদা করার মতই এই বেআইনীভাবে ধরা মাছ মিশিয়ে দেওয়া হয় আইন মেনে ধরা মাছের সঙ্গে। মাছ মেশানোর কাজ হয় সেশেল্‌স্‌, মরিশাস, ও মালদ্বীপে।

    কখন থেকে শুরু হয় এই পাইরেসি? ১৯৭৪ ও ১৯৮৬ সালের ভয়ানক খরার পর হাজার হাজার মানুষ উপকুল অঞ্চলে বসবাস শুরু করেন। খরায় সমস্ত গবাদি পশুর মৃত্যুর ফলে এই মানুষেরা জীবিকা হিসেবে মাছ ধরাকেই বেছে নিতে বাধ্য হন। ১৯৯১/৯২ তে গৃহযুদ্ধ শুরু হলে এই উপকুল অঞ্চল অসুরক্ষিত হয়ে পড়ে, বেআইনী জাহাজের আনাগোনা শুরু হয়। ফলে স্থানীয় মৎসজীবীদের সাথে প্রতিযোগিতা শুরু হয়। চলতে থাকে স্থানীয় মৎসজীবীদের ওপর বেআইনী ট্রলার থেকে ফুটন্ত জল ছুঁড়ে দেওয়া, ছোট নৌকাকে ডুবিয়ে দেওয়া, মাছধরা জাল কেটে দেওয়ার মত ঘটনা। পরের দিকে আত্মরক্ষার জন্য স্থানীয় মৎসজীবীরা অস্ত্র রাখতে শুরু করলে, বেআইনী জাহাজগুলোও অত্যাধুনিক অস্ত্র নিয়ে মাছলুঠ শুরু করে। অনিবার্যভাবেই শুরু হয় জাহাজ দখল ও বেআইনী মাছলুঠ - এই দুই রকমের জলদস্যুতা।

    HSTF এর হিসেবমত শুধু ২০০৫ সালেই ৮০০ বেআইনী জাহাজ সোমালি উপকুলে অবাধে মাছ লুঠ করেছে। ১৯৯১ থেকে এদের মধ্যে রয়েছে ইটালী, ফ্রান্স, স্পেন, গ্রীস, রাশিয়া, ব্রিটেন, ইউক্রেন, জাপান, দক্ষিন কোরিয়া, তাইওয়ান, ভারত, ইয়েমেন, ইজিপ্ট, কেনিয়া ও অন্যান্য দেশের জাহাজ। বিভিন্ন সময়ে এই সব দেশের জাহাজ স্থানীয় মৎসজীবীদের হাতে ধরা পড়ার পর মোটা টাকা মুক্তিপণ দিয়ে ছাড়া পেয়েছে। সোমালিয়ার মাফিয়াও পিছিয়ে নেই এই দৌড়ে। ইউরোপীয়ান কোম্পানিদের সাথে আঁতাত করে জাল লাইসেন্স বানিয়ে লুঠের অংশীদার এরাও।

    দীর্ঘদিন ধরেই সোমালিয়ার মৎসজীবীরা, নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরা ও স্থানীয় NGO রা আন্তর্জাতিক মহলে এর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানিয়ে আসছেন। কিন্তু রাষ্ট্রসংঘের তরফে এখনো পর্যন্ত কোনো সদর্থক উদ্যোগ দেখা যায়নি। উল্টে এক্ষেত্রেও দেখা গেছে আন্তর্জাতিক মহলের স্বাভাবিক দ্বিচারিতা। সবাই জলদস্যুতার বিরুদ্ধে সরব হলেও কেউই একই মুদ্রার উল্টোপিঠ এই বেআইনী মাছ-লুঠের নিন্দা করে নি, কোনো পদক্ষেপ নেবার কথাও বলেনি। অথচ একটির সমাধান না হলে অন্যটির সমাধানও সম্ভব নয়। জলদস্যুতার প্রশ্নে কোন UN Resolution অনেকদিন ধরেই সম্ভব হচ্ছিল না মূলত সদস্য দেশগুলির বিরোধিতার জন্য। পশ্চিম আফ্রিকা, ক্যারিবিয়ান ও লাতিন আমেরিকার দেশগুলি সার্বভৌমত্ব ও নিরাপত্তার সঙ্গে আপোষ করে নিজের জলসীমার মধ্যে বিদেশী রাষ্ট্রের পাহারাদারি মেনে নিতে রাজি হয়নি। শেষে UN Resolution ১৮১৬ ও ১৮৩৮ কে একটু পরিবর্তন করে শুধু সোমালিয়ার জন্য একটি রেজোলিউশন নেওয়া হয় UN -এ বলিষ্ঠ উপস্থিতির অভাবে সিভিল সোসাইটির আপত্তি সত্ত্বেও সোমালিয়া এই রেজোলিউশন মেনে নিতে বাধ্য হয়। সোমালিয়ার সাংবাদিক মোহামেদ আবশির ওয়াল্ডোর মতে অবশ্য আন্তর্জাতিক মহলের আসল উদ্দেশ্য হল জলদস্যুদের আটকানোর নামে বিভিন্ন দেশের নৌবাহিনীর সাহায্যে অবাধে সামুদ্রিক সম্পদ লুঠ করা।

    http://www.imcsnet.org/imcs/docs/somalias_twin_sea_piracies_the_global_aramada.pdf

    চা বাগান : দশ লাখ
    ২০০০ সাল থেকে আজ অব্দি কাজ হারিয়েছেন দশ লাখ লোক, অনাহারে, অপুষ্টিতে, বিনা চিকিৎসায় মারা গেছেন ১৪০০ জন। চরম দারিদ্র্যের মুখোমুখি তিরিশ লাখের ও বেশি লোক। পশ্চিমবংগের দার্জিলিং জলপাইগুড়ি অঞ্চলের চা বাগান শ্রমিকদের নি®য়ে জহরলাল নেহেরু ইউনিভার্সিটির গবেষকদের দ্বারা আয়োজিত সদ্য সমাপ্ত এক সমীক্ষা সেরকম ই জানাচ্ছে। আর চা বাগান ও শ্রমিক বাঁচাও সমিতির জাতীয় কনভেনর শ্রীরূপা দত্ত চৌধুরী দোষ দিচ্ছেন কেন্দ্রীয়, রাজ্য দুই সরকারকেই, বিশেষ কটাক্ষ মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের প্রতি, এরকম একটা বিষয়ে নজর না দেবার জন্য।

    এরকম সমীক্ষা না হলেও, সংবাদাপত্রে এর আগেও উঠে এসেছে চা বাগান শ্রমিকদের কাজ হারিয়ে এই দুরবস্থার কথা। সরকারী তথ্য জানিয়েছি্‌ল, এক বছরে মারা গেছে ৬২ জন শিশু। এছাড়াও প্রাপ্তবয়স্কদের মৃত্যর ৮০% হচ্ছে বিনা চিকিৎসায়।
    বিবিসির একটি প্রতিবেদনে জানা গেছিল, শুধুমাত্র রামঝোড়া চা বাগানেই পাঁচ বছরে মারা গেছেন ২০০ জন শ্রমিক।
    মৃত্যু যে ঘটছে খাদ্য আর চিকিৎসার অভাবে তা স্থানীয় নেতারা মানতে না চাইলেও দু বছর আগে শিল্প ও বাণিজ্য সচিব সব্যসাচী সেন স্বীকার করেছিলেন, চা বাগা®নে শ্রমিক মৃত্যুর কারণ দারিদ্র্য জনিত অনাহার, অসুখ। এ ব্যাপারে একটি ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং রিপোর্টও বেরিয়েছিল। যা বলেছিল, মৃত্যুর সংখ্যা অস্বাভাবিক ভাবে বেড়ে গেছে চা বাগান বন্ধের পর। মূল কারণ হিসেবে দেখানো হয়েছিল খাদ্যের অভাব, অপুষ্টি, এমনকি চা বাগানে বিশুদ্ধ পানীয় জলের অভাবকেও।

    তবে এবার এই সমীক্ষায় উঠে আসা দশ লাখী বেকারির পরিসংখ্যান আর মৃত্যুর লিপিবদ্ধ খতিয়ান দেখে নেতারা হয়ত এবার স্বীকার করবেন, বড্ড বেশি মানুষ ...

    http://www.thehindubusinessline.com/businessline/blnus/27301907.htm
    http://sanhati.com/articles/361/

    গুগল বুকস
    দিনকয়েক আগে গুগল বুকসের ব্যাপারে একটি বিচারবিভাগীয় তদন্ত চালু করেছে মার্কিন প্রশাসন। বিষয় - একচেটিয়া বিরোধী আইনের সম্ভাব্য অবমাননা।
    গুগল বুকস্‌ এখন ইন্টারনেটে বেশ জনপ্রিয়। আমেরিকা ও ইংলন্ডের প্রথম সারির কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় গ্রন্থাগারের সাথে যৌথ প্রয়াসে বিশাল একটি ডিজিটাল গ্রন্থভান্ডার গড়ে তোলা এর উদ্দেশ্য। এর মধ্যে বেশীরভাগ বই-ই এমন যার কপিরাইট নেই, অথবা যেগুলির কপিরাইট আছে, কিন্তু ছাপানো বন্ধ হয়ে গেছে বহুকাল। ২০০৫ সালে মার্কিন বইপ্রকাশক সংস্থা ও অথর্স গিল্ড একটি ক্ষতিপূরণের মামলা করে গুগলের বিরুদ্ধে, কপিরাইট সংরক্ষিত বই স্ক্যান করে তাকে সার্চ ইঞ্জিনের আওতায় নিয়ে আসার জন্যে। সাড়ে বারো কোটি ডলারে রফা হয়।

    মুশকিল হল, সমস্ত বইএর লেখক বা প্রকাশককে আলাদাভাবে চিহ্নিত করা প্রায় অসম্ভব হওয়াতে অথর্স গিল্ড তাদের অভিযোগে বাদীপক্ষ হিসেবে রাখে "বিংশ শতাব্দীর সমস্ত লেখক ও প্রকাশক"কে। কাজেই ক্ষতিপূরণের শর্তে বিংশ শতকের সব বই (যার মধ্যে বেশীরভাগ-ই কপিরাইট বহির্ভূত হওয়ার সুবাদে পাবলিক ডোমেইনের অংশ) বিক্রি বা গ্রাহকমূল্যের বিনিময়ে বিতরণ করার অধিকার লাভ করতে চলেছে গুগল। কিন্তু একটি সরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রন্থভান্ডার, যা করদাতাদের টাকায় গড়ে উঠেছে, কোনভাবেই গুগলের মতো কর্পোরেট সংস্থাকে বইএর মালিকানা দিতে পারে না। তাহলে এর মধ্যে একচেটিয়া অধিকারের প্রশ্ন আসছে কোথায় ? ইন্টারনেট আর্কাইভের কেহ্‌ল ব্রুস্টারের কথায় - "বিশ্ববিদ্যালয় গ্রন্থাগার ও গুগলের মধ্যে যে চুক্তিগুলি হয়েছে তাতে এমন নির্দিষ্ট কোন শর্ত নেই। বইএর ডিজিটাল সংস্করণ বের করাই ছিল এই কর্মসূচিতে অংশ নেওয়ার মূল উদ্দেশ্য, কারণ চুক্তি অনুযায়ী প্রতিটি বইএর একটি ডিজিটাল কপি থাকবে গ্রন্থাগারের হাতে। কিন্তু এখানে গুগল সুকৌশলে ঐ ডিজিটাল কপি বিতরণের ক্ষেত্র অত্যন্ত সীমাবদ্ধ করে দেয়, যেমন - ক্যাম্পাসের বাইরে থেকে এগুলির খোঁজ পাওয়া যাবে না (যা ডিজিটাল কপির প্রাথমিক উদ্দেশ্যকেই ব্যর্থ করে দিচ্ছে)। চুক্তির এই অংশগুলি অত্যন্ত গোপনে যোগ করেন গুগলের আইন উপদেষ্টা ও লাইব্রেরিয়ানরা। রীতিমতো আইনি ব্যবস্থা নিয়েই এসবের ব্যাপারে জানতে হয়েছে আমাদের"। প্রশ্ন উঠতে পারে - একই বইএর ডিজিটাল সংস্করণ দ্বিতীয় কোন সংস্থা (ধরা যাক ইন্টার্নেট আর্কাইভ)কে দিয়ে বের করিয়ে এই সমস্যার সমধান করা যায় না ? এ ব্যাপারে কোন আইনগত বাধা না থাকলেও বাস্তবে এক বইকে বারবার স্ক্যান করিয়ে ক্ষয়ক্ষতির ঝুঁকি নিতে অনিহা প্রকাশ করে গ্রন্থাগারগুলি - কারণ তাদের প্রাথমিক লক্ষ্য ক্যাম্পাসের মধ্যে ছাত্র-গবেষকদের চাহিদাপূরণ।
    একচেটিয়ার স্বাভাবিক সমস্যা - ইচ্ছেমতো বিক্রয় বা গ্রাহকমূল্য বৃদ্ধি নয়, গুগল বুকসের সমালোচকদের বেশী দুশ্চিন্তায় ফেলেছে অন্যকিছু। গুগলের কাছে আজকের ইন্টারনেট দুনিয়ায় প্রায় সর্বশক্তিমান সার্চ ইঞ্জিন থাকার সুবাদে নিজেদের সুবিধে বা পছন্দ অনুযায়ী যে কোন বইকে একেবারে চোখের সামনে আনা বা একেবারে তলানিতে পাঠানো তাদের পক্ষে খুব সহজ। আপাতত: কাল্পনিক হলেও খুবই বিপজ্জনক সম্ভবনা এটা।

    সূত্র:

    http://www.democracynow.org/2009/4/30/google_faces_antitrust_investigation_for_agreement
    http://www.nytimes.com/2009/04/29/technology/internet/29google.html?_r=1&scp=2&sq=google%20books&st=cse
    http://news.bbc.co.uk/2/hi/technology/8025873.stm

    মে ২৪, ২০০৯
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক।
  • খবর | ২৪ মে ২০০৯ | ১১৭৩ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা খুশি মতামত দিন