এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • বুলবুলভাজা  আলোচনা  বিবিধ

  • এক যে ছিলো রাজা

    মিঠুন ভৌমিক লেখকের গ্রাহক হোন
    আলোচনা | বিবিধ | ২৫ মে ২০১০ | ৫৮৯ বার পঠিত
  • ১৯৯৯ সালের কথা। ভিড়ঠাসা মেট্রোয় পার্ক স্ট্রিট থেকে ফিরছি। বহু কৌশলে বাঁদিকের দরজার কাছ ঘেঁষে দাঁড়িয়ে ইতিউতি চাইতেই তাঁকে দেখলাম। সাদার ওপর কালো স্ট্রাইপ শার্ট, কালো ট্রাউজার, কাঁধে একটা চামড়ার ব্যাগ। আপিসফেরত নিত্যযাত্রীর ভিড়ে মেট্রোর সাথে দুলছেন ঘর্মাক্তকলেবর ছ-ফুটিয়া ফিল্মস্টার, ১০২ সপ্তাহ টানা হাউসফুল চলা একমাত্র বাংলা সিনেমার অন্যতম মুখ্য অভিনেতা -- পর্দায় তাঁকে আমরা চিনি আমলকি গ্রামের মুদি কানু কাইনের পুত্র হিসেবে। সেদিন একই স্টেশনে নেমেও যেচে আলাপ করা হয়নি। পরে ঠিকানা জেনেও অনাহূত আমি ওঁর বাড়ি গিয়ে উঠতে পারিনি, খানিকটা গাফিলতিতে, খানিকটা সংকোচে।

    আপশোষ অনেকটা কার্পেটে জমে থাকা ধুলোর মত। ওপরের থাকে যতটা জেগে থাকে ভেতরের পরতে জমে থাকে তার বহুগুণ। বয়স হলে আপশোষ বয়ে বেড়ানো কঠিন হয়ে যায়। তাই তপেন চট্টোপাধ্যায়ের কথা লিখতে বসলাম ওঁর মৃত্যুর খবর পেয়ে। ২৪শে মে ২০১০ এর সন্ধ্যায়।

    প্রথমেই স্বীকার করে নেওয়া যাক, আমি তপেন চট্টোপাধ্যায় সম্পর্কে প্রায় কিছুই জানিনা। অভিনেতা তপেনবাবু সম্পর্কে খুবই সামান্য জানি, ওঁর অভিনীত ছবিগুলি থেকে যতটুকু জানা যায়। একই এলাকার বাসিন্দা হওয়া সত্ত্বেও মাত্র একবারই চাক্ষুশ দেখেছি ওঁকে, সে কথাও ফলাও করে বলা হয়ে গেছে শুরুতেই। তাহলে? বাকি রইলোটা কি?

    বাকি রইলো গুপীর কথা। তপেনবাবুর স্মৃতিচারণ হবে এখন পত্রপত্রিকায়, আপনারা জেনে যাবেন বহু অশ্রুতপূর্ব তথ্য। হয়ত নতুন করে মূল্যায়ণ হবে ওঁর অভিনয়ের। আর ওঁর অভিনীত কতিপয় ছবি ঘুরেফিরে আসবে বিভিন্ন চ্যানেলে। যাকে সাদা বাংলায় বলে রেট্রোস্পেক্টিভ। নতুন কোন দৃষ্টিকোণ থেকে প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠবে হয়ত ওঁর কোন চরিত্র। হয়ত কোথাও প্রাসঙ্গিক হবেনা গুপি গাইনের পরবর্তী যুগে কাজ না পেয়ে হতাশ হয়ে পড়া। হয়ত হবে। তাই সম্ভাবনার গলিঘুঁজিতে না ঘুরে, আমরা বরং তপেন চট্টোপাধ্যায়ের সদর দরজায় এসে থামি। যেখানে নেমপ্লেটে লেখা আছে গোপীনাথ গাইন।

    তৃতীয় সুর, ষষ্ঠ সুর

    তালঢ্যাঙা এক শ্যামলা যুবক, কাঁধে প্রকান্ড তানপুরা নিয়ে ডোবার পাড় ধরে হাঁটতে থাকে --- এই দৃশ্যে গুপীর সাথে আমার পরিচয়। সিনেমার সাথেও। গোপীনাথের গানের শখ। উপেন্দ্রকিশোরের গোপীনাথ চালাকচতুর হলে কি হবে, পর্দার গোপীনাথ এক্কেবারে বোকাসোকা। এরপর গল্প এগোয় ছবির সাথে এক্কাদোক্কা খেলতে খেলতে। কখনও একই থাকে, কখনও পাল্টায়। গুপী কিন্তু একইরকম থেকে যায়। গাছের পাতা থেকে টুপিয়ে পড়া জলই হোক, বা রাজকন্যার ঝারোখাদর্শন -- ফ্যালফ্যালে চাউনিতে বিস্ময় ফুটে ওঠে। মনে করায় সত্যজিৎসৃষ্ট এক কল্পনাপ্রবণ কিশোরের দৃষ্টি। বিশ্বসংসারের প্রতি অসীম কৌতূহলে চেয়ে থাকা দুই চরিত্র -- তফাৎ শুধু প্রতিক্রিয়ায়। অপুর দারিদ্র্য দেখে আমরা কাঁদি, আর গুপীর আহাম্মকি দেখে হেসে গড়িয়ে পড়ি। গ্রামের মোড়লদের মত পরিণতমনস্ক আমরা, দিনরাত দাবার ছক ঘেঁটে ঘেঁটে লাভক্ষতির হিসেব কষে চলা আমরা -- ভারি আমোদিত হই চাদরের খুঁটে গুপীর বাপকে চোখ মুছতে দেখে। দুটো লোক বাঘের পেটে যাবে ভেবে ভয়ে সিঁটিয়ে ওঠে, আর পর্দায় মন্ত্রবলে সেটাই হয়ে যায় হাসির খোরাক। খোরাক, হ্যাঁ আজকের দিনে এই একটা বিশেষণেই অভ্যস্ত হয়ে উঠবে গুপীর মত চরিত্র। এরপর সিনেমায় অন্ধকার হয়ে যায়। একপাল গাধা ফ্যালফ্যালে চোখে চেয়ে দেখে, বোকাটা কিরকম না চাইতেই জিতে যাচ্ছে।

    মোরা বাংলাদেশের থেকে, এলাম

    পর্দার অপূর্ব রসায়ন সত্ত্বেও গুপী-বাঘার মধ্যে অন্তত দুটি বড়োসড় পার্থক্য ছিলো। একটা সবাই জানে, চরিত্রের প্রয়োজনেই বাঘা চালাক, চোখকান খোলা রাখা সতর্ক ও বিষয়ী মানুষের প্রতিভূ, অন্যদিকে গুপী অসাবধানী, বোকা, নিজের ভালো না বোঝা ও আখের গোছাতে না শেখা মানুষের প্রতিনিধি। কিন্তু এর বাইরেও একটা বড়ো তফাৎ হলো, বাঘার মত বর্ণময় অভিনয়জীবন না থাকায় গুপী বাস্তবজীবনেও ধীরে ধীরে হয়ে উঠেছিলো গুপী গাইন। বাইরের পৃথিবী যখন মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে, ঐ গুপী গাইনের হাত ধরেই তখন তাঁর চলাফেরা, বেঁচে থাকা। সত্যজিতের মৃত্যুর পর দূরদর্শনের এক সাক্ষাৎকারে এইসব নিজেই বলেছিলেন তপেন চট্টোপাধ্যায়। কিভাবে পর্দার বাইরেও ঐ ছবির সংলাপ আর আঙ্গিক তাঁর জীবনের অঙ্গ হয়ে উঠেছে সেইসব একান্ত স্মৃতিচারণ। অবশ্য এসব বলে দিতে হয়না। বাতিলের দলে পড়ে যাওয়া প্রবীণ অভিনেতার উদ্ভাসিত চাউনিই ওঁর হয়ে অনেক কথা বলে দিয়েছিলো। রবি ঘোষকে এমন যন্ত্রণাময় সময় কাটাতে হয়নি। অসংখ্য ডাকসাইটে চরিত্রের পাশে আরো একজন হয়ে থেকে গেছে বাঘা। এই দু:খ গুপীর সহজাত। এই দু:খ বড়ো সুন্দর হয়ে ওঁর অভিব্যক্তিতে ফোটে হাল্লারাজের কয়েদখানায়। ঐ বিষাদমুহূর্তে গুপী আর শুধুই একটি চরিত্র থাকেনা, সে চরিত্রের বাইরে দাঁড়িয়ে থাকা মানুষটার কথাও বলে। যিনি দু:খ করেন কাজ নেই বলে। যিনি সাক্ষাৎকারের শেষপর্বে আচমকাই গুপী হয়ে সাংবাদিককে ""আরে থাম! থেমে থাক!"" গেয়ে উঠে দাঁড়ান।

    মিথ্যে অস্ত্রশস্ত্র ধরে

    যুদ্ধ থামানোর গানের কথা মনে পড়ে। কি অদ্ভুৎ কাকতালীয় এই প্রস্থান। নাকি ইঙ্গিতবাহী বলবো? সরকারী প্রযোজনায় যাঁরা আগে যুদ্ধ থামাতে গান গেয়ে ফিরতো, আজ সরকারী যুদ্ধের দামামার মধ্যেই তাদের একজনের প্রস্থান। হীরক রাজ্যে বড়ো সুখের সময় ছিলো সেটা। আমলা আর মন্ত্রীদের বাড়বাড়ন্ত, বাকিদের নিত্য অনশন। রাজ্য জুড়ে অবিশ্বাসের বিষবাষ্প, স্বয়ং রাজারও নিস্তার নেই। নিজেদের চারপাশে তাকালেই এই অবিশ্বাসের হাওয়া টের পাই। খুব দ্রুত একটা আশচর্য্য প্রতিযোগিতামূলক ব্যবস্থায় আমরা এসে পড়েছি, এখানে শুধু কাজ আর টাকা, লালচোখ আর চাবুক। এখন কেউ কেউ যুদ্ধ করেই চলবে। এই যুদ্ধ ও আগামী অনেক যুদ্ধই চলবে বহুদিন ধরে। যতক্ষণ না শেষ মানুষটা মারা যাচ্ছে ততদিন। এখন যন্ত্রের বিরুদ্ধে উঠে দাঁড়িয়ে কথা বলারও নেই কেউ। আমাদের চারপাশে অযুত যন্ত্রমানবেরা ঘুরে ফিরবে। তাদের অর্থলিপ্সা, সাফল্য আর বিকৃতকাম পর্বতপ্রমাণ হয়ে উঠলেও গদি টলাতে কেউ এগিয়ে আসার নেই।

    প্রাসাদেতে বন্দী রওয়া বড়ো দায়

    অন্য কথায় আসি। গুপী গাইন বড়োপর্দায় এলো ১৯৬৮ সালে। গুপী চরিত্রের বাইরে তপেনবাবুর অভিনীত উল্লেখযোগ্য ছবি ""ধন্যি মেয়ে"" (১৯৭১)। অবশ্যই অন্যতম পার্শ্বচরিত্রের ভূমিকায়। বাংলা চলচ্চিত্রের তখনও স্বর্ণযুগ। পর্দায় দেখা গেল স্লিম এবং স্মার্ট স্পোর্টসম্যান তপেন চট্টোপাধ্যায়কে। দেখা গেল এবং ভুলে যাওয়া হলো। পরে, ১৯৭৮ সালে যখন চারমূর্তী চলচ্চিত্রায়িত হচ্ছে, তখনও। টেনিদার চরিত্রটা পেলে হয়ত সুদীর্ঘ এতগুলো বছর পর্দার বাইরে কাটাতে হতোনা তপেনবাবুকে। হিসেব করে দেখলাম হীরক রাজার দেশের পরে এগারো বছর অপেক্ষা করতে হয়েছিলো তপেনবাবুকে। ১৯৯১ সালে গুপী-বাঘা সিরিজের তৃতীয় ও শেষ ছবিটি মুক্তি পায়। সেই এগারো বছরের হিসেব। সংখ্যাতত্ত্ব কি বলে জানিনা, তবে টেনিদা স্বয়ং নির্ঘাৎ বলে উঠতো "" মেফিস্টোফিলিস""!

    অন্য আরেকটি চরিত্রের কথা বলা দরকার। সত্যজিৎ রায় যখন সুকুমার রায়ের ওপর তথ্যচিত্রটি বানান, তখন সেখানে লক্ষণের শক্তিশেলের খানিকটা অংশ অভিনীত হয়। সুকুমারেরই লেখা নাটক, সত্যজিৎ যথাযথ রূপ দেন তার অংশবিশেষকে। তপেন চট্টোপাধ্যায় দূতের ভূমিকায় অভিনয় করেন। স্বভাবসিদ্ধ সাবলীল অভিনয়ে অত্যন্ত বিশ্বাসযোগ্য হয়ে ওঠে সুকুমারের খেয়াল রস। এই কাজটা কত কঠিন তা আমরা পরে জেনেছি, পরবর্তীএকালের পরিচালক-অভিনেতাদের বেশ কিছু স্পর্ধিত প্রয়াসে।

    পথের যে নাই শেষ

    কথা ফুরিয়ে আসে। যে সংকোচে এগারো বছর আগে দেখা করে সময় নষ্ট করতে চাইনি, সেই কারণটাই ফিরে ফিরে আসে। আর আসে আপশোষ। যখন দেখি ইন্টারনেট চষেও খুব একটা তথ্য মেলেনা অভিনেতা তপেন চট্টোপাধ্যায় সম্পর্কে, যখন দেখি একটা ছবিও কোথাও আপলোড হয়নি, যখন দেখি অন্য আরো অনেকের মতই ওঁরও কোথাও কোনো প্রোফাইল নেই। হয়ত দেখা হলে জানা যেত আরো কিছু তথ্য। এই নিবন্ধে নথিবদ্ধ করে রাখা যেত আরো কিছু যন্ত্রণা।

    অতএব শেষ করি। শেষ করি গুপীর হাত ধরেই। গাধাটাকে আমলকি ফেরত পাঠাবার পূর্বমুহূর্তে যে ছড়াটা বিড়বিড় করে সে পথ চলছিলো সেইটা মনে পড়ছে এখন।

    ২৫ মে, ২০১০

    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক।
  • আলোচনা | ২৫ মে ২০১০ | ৫৮৯ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
  • টইপত্তর, ভাটিয়া৯, হরিদাস পাল(ব্লগ) এবং খেরোর খাতার লেখার বক্তব্য লেখকের নিজস্ব, গুরুচণ্ডা৯র কোন দায়িত্ব নেই। | ♦ : পঠিত সংখ্যাটি ১৩ই জানুয়ারি ২০২০ থেকে, লেখাটি যদি তার আগে লেখা হয়ে থাকে তাহলে এই সংখ্যাটি সঠিক পরিমাপ নয়। এই বিভ্রান্তির জন্য আমরা দুঃখিত।
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। না ঘাবড়ে মতামত দিন