এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • যম-দুয়ারে পড়ল কাঁটা

    ন্যাড়া লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ১৬ ডিসেম্বর ২০১৮ | ৫৫১ বার পঠিত
  • অন্য লোকের স্বপ্নে আসে ভগবান, সিনেমা স্টার, ছেলেবেলার বন্ধু নিদেন ইশকুল-কলেজের কড়া মাস্টারমশাই। কবি হলে প্রেমিকা-টেমিকা, একেবারে কবিতাশুদ্ধু। " বাসস্টপে দেখা হলো তিন মিনিট, অথচ তোমায় কাল স্বপ্নে বহুক্ষণ ..." ইত্যাদি। আর আমার স্বপ্নে আসেন যমরাজ। যমরাজ মানে শমন, কৃতান্ত। ভাল্লাগে না মাইরি।

    আর আসবেন তো আসুন, মোষের পিঠে চেপে স্টেজ লেফট দিয়ে ঢুকে ভয়-টয় দেখিয়ে স্টেজ রাইট দিয়ে বেরিয়ে গেলেন - সে একরকম। কিংবা যাত্রাদলের যমরাজের মতন বালা-হাতে আখাম্বা হাত কোমরে দিয়ে চোখ পাকিয়ে বুহাহাহা করে অট্টহাসি হেসে পিলে চমকে দিলেন, সেও সয়ে নেব। কারণ এসবই সিলেবাসে আছে, আপনাকে মানায়। কিন্তু তা না, এসে যত রাজ্যের উষ্টুম-ধুষ্টুম কথা। এই তো কদিন আগে, সবে দুচোখের পাতা একটু লেগেছে আর যমরাজের আগমন। প্রথমে চিনতে পারিনি। পরিচয়-টরিচয় দিয়ে একেবারে পয়েন্টে চলে গেলেন, "কোন আক্কেলে বরাদ্দ তিন পেগের জায়গায় পাঁচ পেগ মাল খেলি তুই?"
    - ছোট পেগ তো।
    - তা বলে পাঁচ?
    - না মানে, তিন পেগে তো কিছু হল না।
    - কী হবে বলে আশা করেছিলি?
    - এই একটু গুলাবি। মানে ধুমকি-টুমকি আর কি! কিন্তু সেরকম কিসু হল না।
    - হবে আর কী করে! নিজের চ্যায়রাটা একবার দেখেছিস? আয়নার সামনে দাঁড়াস-টাঁড়াস?
    - ওজনের কথা বলছেন?
    - তবে আর কিসের কথা বলব চাঁদু? তোমার শ্রীবদনের? আগে তোর যা ওজন ছিল, তাতে তিন পেগে সারা শরীর কোহলের হুড়োহুড়ি পড়ে যেত। আর এখন পাঁচ পেগ পড়তে না পড়তে মেদের আস্তরণ তাকে চোঁচোঁ করে শুষে নেয়। ধুমকি কি বডি নিজে নিজে ম্যানুফ্যাকচার করবে? যত্ত সব মাকড়া।

    এ কি যমরাজের মত কথা হল? আমাদের পাড়ার হাত-কাটা জগন্নাথের কথাও এর থেকে সাংস্কৃত। শ্রদ্ধা আসবে কোত্থেকে! গজগজ করতে করতে যমরাজ চলে গেলেন। কদিন পরে আবার উদয়। আমি দেখেছি, কিন্তু চোখ বুজে মটকা মেরে পড়ে ছিলাম। তাই দেখে কোথায় "থাক বাছা ঘুমুচ্ছে" বলে শ্রদ্ধাভরে উনি চলে যাবেন, তা নয় দিল্লি স্টাইলে ডাকাডাকি আরম্ভ করে দিলেন!
    - এই যে, হ্যালো!
    - ঘুমোচ্ছি।
    - অনেক ঢঙ হয়েছে। ঘুমোচ্ছি! এদিকে পেটে যে গ্যাস ভসভসিয়ে উঠছে, পাশ ফিরলেই গলা দিয়ে অম্বল উঠে আসছে - এগুলো কী?
    - একটু অম্বল হয়েছে, ও কিছু না। ঘুমোলেই সেরে যাবে। যান তো এখন আপনি।
    - কে তোকে সন্ধ্যের মুখে ঠান্ডা চিকেন রোল খেতে বলেছিল? তার আগেই তো এক ঠোঙা মিয়োন ঝালমুড়ি খেলি।
    - খাবনা? পুজো বলে কথা!
    - তা বলে ওরকম গান্ডেপিন্ডে?
    - গান্ডেপিন্ডে আবার কোথায়? রোল আর ঝালমুড়ি। ঠিক বলেছেন ওই রোলটাই অম্বল বাঁধিয়েছে।
    - তারপরে যে মটন বিরিয়ানিটা সাঁটালি? সঙ্গে তেল জবজবে ভুনা গোশত? সেগুলো?
    - ও তো ডিনার করছিলাম।
    - ও ডিনার। তাহলে তার আগে নানের সঙ্গে চিকেন টিক্কা না কী একটা নামের গোলাপি ঝোল - সেটা কী ছিল?
    - ওটা উপরি। কী করব? মেয়েরা শেষ করতে পারল না, ফেলা যাবে?
    - মরবি, তুই মরবি। অম্বলে মরলে লোকের কাছে কী করে মুখ দেখাবি ভেবেছিস? ক্যান্সারে গেলি কি অর্গ্যান ফেলিওরে - তারমধ্যে একটা আভিজাত্য আছে। শেষমেশ অম্বলে! বাঙালি আর কাকে বলে!
    - যান তো। যান, যান।

    এরকম অনেকদিন চলছিল। কিছু বেয়াক্কেলে খাওয়া-দাওয়া করলেই বুক দুরদুর করে। শরীরটা তো ম্যাজম্যাজ করবেই, তার ওপর যমরাজের খবরদারি। তার সঙ্গে বাঙালি বলে টোন কাটা। আর তো সহ্য হয়না। এরপরে আমিও তক্কে তক্কে আছি। সুযোগ বুঝে দেব একদিন। তো, এরকম আবার একদিন এসে দাঁড়িয়েছেন।
    - আবার অনিয়ম করলি? অকালে মরবি।
    - মরব তো মরব। মরলে তো আপনার খুশি হবার কথা। রাজ্যে একজন প্রজা বাড়বে।
    - না রে না। সে দিন আর নেই। নরকে আর পপুলেশন কন্ট্রোল করা যাচ্ছে না। বেড়েই চলেছে। সেইজন্যেই তো তুই যাতে অকালে না মরিস, তার দেখাশুনো করছি। তাও আগে যারা আসত, কদিন নরকে থেকে পাপের ফল ভোগ করে পুণ্যের ফল ভোগ করার জন্যে স্বর্গে চলে যেত। আর নইলে পৃথিবীতে ফিরিয়ে দিতাম। আর আজকাল যে সব মক্কেল আসছে, তাদের পাপের ফর্দ এত লম্বা যে তারা নরক থেকে বিদায় হবার আগে আমিই নরক থেকে কেটে পড়লাম! বাপ রে, কী দুর্দান্ত সব নারকী। তাদের ঢিট করা কি সোজা? শাসন করতে করতে গতরে আর কিছু রইল না।
    - কেটে পড়লেন মানে?
    - কেটে পড়লাম মানে সোজা ধাঁ। পিতা ব্রহ্মাকে বুঝিয়ে-সুঝিয়ে আমি আবার পৃথিবীতে ফিরে এসেছি। কাউকে বলিস না। চিত্রগুপ্ত বেনামে নরক চালাচ্ছে। আমি চলে এসেছি। আর যাবনা। না মরলে চিত্রগুপ্ত আমাকে টেনে নিয়ে যেতেও পারছে না। হি হি। কদিন পৃথিবীতে একটু আয়েস করে নিই। ওটা কী খাচ্ছিস রে?
    - খাবেন? এই তো মহাপ্রভুর সিঙ্গাড়া। ঝাল খেতে পারেন তো?
    - সব পারি। দে। কটা আছে?
    - তিনটে আছে। দুটো দিতে পারি।
    - তাই দে।

    যমরাজ গপাগপ দুটো সিঙ্গাড়া সাবাড় করে দিলেন। "বেড়ে বানায় তো রে!" আমি জলের বোতলটা এগিয়ে দিলাম। যমরাজ ঢকঢক করে বোতলটা শেষ করে একটা ঢেঁকুর তুললেন। একটা হল। আমি বললাম, "গল্প শুনবেন?"
    - কিসের গল্প?
    - পুরাণের গল্প। প্রহ্লাদের।
    - হিরণ্যকশিপুর ছেলে পেল্লাদ? জানি।
    - শেষটা জানেন? প্রহ্লাদ কী করে মারা গেছিল?
    - গেছিল নাকি? তা জানিনা। বল, শুনি।
    - তাহলে শুনুন। বিষ্ণুভক্ত প্রহ্লাদকে দৈত্যরাজ হিরণ্যকশিপু তো নানা উপায়ে মারার চেষ্টা করছে। কিন্তু বিষ্ণুর দয়ায় প্রহ্লাদ বারবার বেঁচে যাচ্ছে।" "হ্যাঁ, জান ছিল বটে ছেলেটার।" ঘঁক করে আরেকটা ঢেঁকুর তুললেন যমরাজ, "অম্বল হয়ে গেল নাকি!" আমি গল্প বলে যেতে লাগলাম।
    - হিরণ্যকশিপু প্রহ্লাদকে পাহাড় থেকে ঠেলে ফেলে দিল, ভগবান বিষ্ণু গাছের নরম ডাল হয়ে প্রহ্লাদকে লুফে নিলেন। প্রহ্লাদকে হিরণ্যকশিপু হাতির তলায় ফেলে দিল, হাতি মুখ ঘুরিয়ে চলে গেল। হিরণ্যকশিপু কিছুতেই মারতে পারছে না প্রহ্লাদকে। শেষে মহাপ্রভুর স্মরণ নিল হিরণ্যকশিপু। 'প্রভু, একটা উপায় বাতলে দিন।' প্রভু উপায় বাতলে দিলেন। বললেন, 'ঠিক সন্ধ্যের মুখে আমার নাম করে কলকাতার দুটো সিঙ্গাড়া খাইয়ে দিবি। ঠান্ডা। সঙ্গে দু ঢোঁক জল। ব্যস। যা, এতেই তোর কাজ হয়ে যাবে।"
    - মানে?" ঘঁক করে আরেকটা ঢেঁকুর তুললেন যমরাজ। "অম্বলই হয়ে গেল মনে হয়।"
    - প্রহ্লাদেরও তাই হয়েছিল। হিরণ্যকশিপু ভুলিয়ে-ভালিয়ে এই মহাপ্রভু মিষ্টান্ন ভান্ডারের সকালে ভাজা দুটো সিঙ্গাড়া সন্ধ্যেবেলা প্রহ্লাদকে গিলিয়ে দিল। তারপরে এক ঘটি জল। ব্যাস আধঘন্টার মধ্যে ঘঁক-ঘঁক করে পাঁচটা অম্বলের ঢেঁকুর তুলে প্রহ্লাদ সেই যে মাটি নিল, আর উঠিল না। সূর্য গেল অস্তাচলে।

    ঘঁঅক করে আর একটা লম্বা ঢেঁকুর তুলে হাহাকার করে উঠলেন যমরাজ, "হ্যাঁ! বলিস কী রে! আমারও যে সেই একই সিম্পটম। আমার কীরকম মাথা ঝিমঝিম করছে রে! গা গুলোচ্ছে। ওরে আমার পা যে থরথর করে কাঁপছে। হা হতোস্মি!" এই বলে শেষ, মানে পাঁচনম্বর ঢেঁকুরটি তুলে, নিজের প্রাণবায়ু বের করে কৃতান্ত-মহারাজ কাটা গাছের মতন ধপ করে পড়ে মরে গেলেন।

    আমিও "বাঙালি আর যাই হোক, অম্বলে মরে না; যেমনি কর্ম, তেমনি ফল" বলে পাশ ফিরে ঘুমিয়ে পড়লাম।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ১৬ ডিসেম্বর ২০১৮ | ৫৫১ বার পঠিত
  • আরও পড়ুন
    বকবকস  - Falguni Ghosh
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • dd | 90045.207.1256.205 (*) | ১৬ ডিসেম্বর ২০১৮ ০১:২৬65208
  • তো কি? বাসি ল্যাখা আরেকবার পড়ে এক গেলাস জল খে' নিলেই তো হোলো।

    আমদের যইবনেও ছিলো নটা পাঁচটা লুচি। আপিস পাড়ার আনাচে কানাচে পাওয়া যেতো। ঐ লুচি (আর আলুদ্দম)খান দুয়েক খেয়ে এক ঘটি জল খেয়ে নিলেই নিশ্চিন্তি। বেলা পাঁচটা পর্যন্ত্য আর ক্ষিদে পাবে না। ঘন ঘন বাঘের মতন হুংকার দিয়ে ঢেঁকুড় উঠবে, কিন্তু আর কোনো খাবার খেতে ইচ্ছেই করবে না।

    গুড ফর হেল্থ।
  • I | 785612.35.01900.129 (*) | ১৬ ডিসেম্বর ২০১৮ ০১:৪৫65209
  • বাসি তাও অমৃতসমান।
  • ন্যাড়া | 676712.216.785612.19 (*) | ১৬ ডিসেম্বর ২০১৮ ০৫:৩৪65207
  • বাসি মাল। নাম পরিবর্তন করে চালিয়ে দিলাম। হিহি। যারা আগে পড়েছেন তাদের কাছে সরি চাইলাম।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। আদরবাসামূলক মতামত দিন