এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  আলোচনা  ইতিহাস

  • কিংবদন্তী

    সম্বিৎ লেখকের গ্রাহক হোন
    আলোচনা | ইতিহাস | ০৩ নভেম্বর ২০২২ | ১০০৯ বার পঠিত
  • এভারেস্টের চূড়ায় প্রথম উঠে ইতিহাস গড়েছিলেন এডমন্ড হিলারি আর তেনজিং নোরগে। কিন্তু পর্বতারোহনের ইতিহাসে কাউকে যদি সুপার-স্টার বলতে হয়, তিনি হলেন জর্জ ম্যালোরি। 

    ব্রিটিশ সাহেবরা ১৯২২, ২৩ আর ২৪ সালে প্রথম এভারেস্ট অভিযান করেন। তখন ভারতে ব্রিটিশ রাজ। ব্রিটিশরা তিব্বতে রাজনৈতিক প্রভাববিস্তারের চেষ্টা করছে, মানে সোজা বাংলায় নাক গলাচ্ছে। নেপাল তখনও কোন বাইরের লোককে ঢুকতে দেয় না। কাজেই প্রথম তিনটে অভিযান হয়েছিল তিব্বতের ভেতর দিয়ে, এভারেস্টের উত্তর দিকে থেকে। সে অভিযান শুরু হত দার্জিলিঙে। কালিম্পং পেরিয়ে তিস্তার পাড় ধরে উত্তরমুখে গিয়ে অভিযান তিব্বতে প্রবেশ করত। সেখান থেকে পশ্চিমমুখে গিয়ে রংবুক মনাস্ট্রিরতে প্রণাম জানিয়ে দক্ষিণে মুড়ে আসল পর্বতারোহন শুরু হত। তিনটি অভিযানেরই নায়ক ছিলেন ম্যালোরি। এবং প্রথম অভিযান হয়েছিল কৃত্রিম অক্সিজেনের সাহায্য ছাড়া। 

    ১৯২৪ সালে ম্যালোরির শেষ অভিযান। সেবারের অভিযানে অনেক বাধা-বিপত্তি এসেছিল। সামিট করার প্রথম প্রচেষ্টা বাঞ্চাল হয়ে যায়। তারপরের আরও দুটো। একদম শেষে, বর্ষা প্রায় এসে গেছে, এরকম অবস্থা ম্যালোরি তার নবীন সহযাত্রী আরভিনকে নিয়ে একটা শেষ চেষ্টা করার প্রয়াস নিলেন। ১৯২৩ এর অভিযানে হঠাৎ আসা বর্ষার তুষারধ্বসে সাতজন শেরপা মারা গেছিলেন। এই সাত মৃত্যু ম্যালোরির বুকে চেপে বসেছিল। কিন্তু এবার আবহাওয়া হঠাৎ অস্বাভাবিক রকম ভাল হয়ে গেল। সবাই ভাবলেন এবার নিশ্চয়ই হয়ে যাবে। একদম ওপরের ক্যাম্পে জুনের সাত তারিখে ম্যালোরি আর আরভিন পৌঁছলেন। পরেরদিন ভোরে সামিটের উদ্দেশে রওনা হবেন। পরের দিন, জুনের আট তারিখে নীচের ক্যাম্প থেকে অভিযানের এক সহযাত্রী দুপুর বারোটা নাগাদ দেখতে পান বিন্দুর মতন দুটি মূর্তি চুড়োর দিকে উঠছেন। সেই শেষ দেখা। তারপরে আর ম্যালোরি-আরভিনের কোন খোঁজ পাওয়া যায়নি। 

    এই ঘটনার পরে পর্বতারোহন সমাজ উত্তাল হয়ে ওঠে, ম্যালোরি কি সামিট করতে পেরেছিলেন, কী হল তাঁর? ওডেল নামের যে সহ-অভিযাত্রী বিন্দুর মতন ম্যালোরি-আরভিনকে দেখেছিলেন, তাঁর স্থির বিশ্বাস ছিল ম্যালোরি সামিট করেছিলেন এবং নীচে নাবার সময়ে মারা গেছিলেন। ম্যালোরি-আরভিনের মৃত্যুতে উদ্বেল সারা ইংল্যন্ড ওডেলের মতেই বিশ্বাস করেছিল। যদিও অভিযানের নেতা এই মতে পুরোপুরি সম্মত হননি। এ ছাড়াও পর্বতারোহনের অলিখিত নিয়ম হল পর্বত জয় হয়েছে তখনই বলা যাবে যখন পর্বতারোহী জীবিত অবস্থায় ফেরত আসতে পারবেন।

    এরপরের এভারেস্ট অভিযান হতে হতে ন' বছর পেরিয়ে যায়। সে বছর একজন অভিযাত্রী আরভিনের আইস-অ্যাক্সটি খুঁজে পেয়েছিলেন। কিন্তু ম্যালোরি-আরভিনের অন্তিম সময় সম্বন্ধে কোন নিশ্চিত প্রমাণ অধরাই থাকে। ১৯৩৪ সালে মরিস উইলসন নামের একজন পর্বতারোহী একা এভারেস্ট জয় করতে গিয়ে মারা পড়েন। এই করতে করতে এসে পড়ে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ। পর্বতারোহন মাথায় রইল। সবাই ছুটল যুদ্ধে। যুদ্ধের পরে ১৯৪৯ সালে চীন তিব্বত দখল করল। ফলে তখন থেকে আর তিব্বতের ভেতর দিয়ে এভারেস্ট অভিযান প্রায় বন্ধ। ১৯৫০ অবশেষে নেপাল নিজের দরজা খুলে দেওয়ায় আবার এভারেস্ট অভিযান শুরু হয়, যদিও নেপাল দিয়ে এভারেস্ট অভিযান হয় এভারেস্টের দক্ষিণ দিক থেকে। ১৯৫৩ সালে হিলারি-নোরগের এভারেস্ট জয়। এরপরে উত্তরোত্তর এভারেস্ট অভিযান বাড়তে থাকে। 

    ১৯৩৪ একক অভিযানে মৃত মরিস উইলসনের দেহ মাঝে মাঝে শোনা যেত নর্থ কলের নীচে দেখা গেছে। ১৯৭৯ একজন জাপানী পর্বতারোহী রিওটেন হাসেগাওয়া অন্য এক চৈনিক আরোহী ওয়াং হ্যাংবাওকে জিগেস করেন যে তিনি মরিস উইলসনের দেহ দেখেছেন কিনা। ওয়াং বলেন যে তিনি মরিসে্র দেহ দেখেননি বটে কিন্তু ১৯৭৫ সালে নর্থ কলের অনেক ওপরে পুরনো ধরণের পোষাক পরা এক পর্বাতোরোহীর দেহ দেখেছেন। ওয়াং এবং হাসেগাওয়া পরস্পরের ভাষা বুঝতেন না। কাজেই কথা হয়েছিল সাইন ল্যাঙ্গুয়েজে। ওয়াঙের থেকে আরও বিশদে কিছু জানার আগে, পরেরদিনই এক তুষারধ্বসে ওয়াঙের মৃত্যু হয়। তবে এ কথা বোঝা যায়, অত প্রাচীন আর অত উচ্চতায় যদি কোন মৃতদেহ পাওয়া যায়, তা ম্যালোরি বা আরভিন ছাড়া আর কারোর হতে পারে না। 

    ১৯৮৬ সালে ম্যালোরি-আরভিনের দেহ সন্ধানের উদ্যোগ নেওয়া হয়। ম্যালোরির শেষ অভিযানে তাঁদের সঙ্গে কোডাক কোম্পানির একটা ছোট ভেস্ট ক্যামেরা ছিল। কোডাক কোম্পানি জানায় যে যদি ক্যামেরা পাওয়া যায় তাহলে এই এতবছর পরেও তার ফিল্ম হয়ত ডেভেলপ করা সম্ভব কারণ অত ঠান্ডায় এক্সপোজড ফিল্ম নষ্ট হয়না। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশতঃ আবহাওয়াজনিত কারণে, এবং অভিযানের একজন সদস্যের মৃত্যুতে, অভিযান মৃতদেহ অব্দি পৌঁছনর আগেই বানচাল হয়ে গেছিল।

    এরও তেরো বছর পরে, ১৯৯৯ সালে এক জার্মান জিওলজিস্ট ইওকেন হেমলেব ১৯২৪ অভিযানের পঁচাত্তর বছরের পূর্তিতে এক নতুন অভিযানের আয়োজন করেন। অভিযানের নেতা হয়েছিলেন নামকরা গাইড এরিক সিমনসন। সঙ্গে ছিল BBC আর PBS-এর চিত্রগ্রাহক। সেই অভিযানের জন্যে বাছা হয়েছিল আধুনিক-ম্যালোরি নামে খ্যাত কনরাড অ্যাঙ্করকে। মে মাসের এক তারিখে অ্যাঙ্কর ম্যালোরির মৃতদেহ আবিষ্কার করেন ২৬৭৬০ ফুট উচ্চতায়। এভারেস্টের চুড়ো ২৯০৩২ ফুট। মানে মৃতদেহ ছিল চুড়ো থেকে সোয়া দুহাজার ফুট নীচে। আর ১৯৩৩ সালে যেখানে আরভিনের আইস অ্যাক্স পাওয়া গেছিল তার থেকে হাজার ফুট নীচে। পঁচাত্তর বছর পরেও কিছু অংশ ছাড়া দেহ মোটামুটি অবিকৃতই ছিল। অনেক কিছুই দেহের সঙ্গে পাওয়া গেছিল, শুধু পাওয়া যায়নি কোন ক্যামেরা। আরভিনের দেহ আজ অব্দি পাওয়া যায়নি।

    যে দুটি থিওরি চলে, তা হল - এক, সামিট করার আগে হয় অক্সিজেন ফুরিয়ে যাওয়ায় আর নইলে সামিট করা অসম্ভব দেখে ফিরে আসার সময়ে ম্যালোরি পা ফস্কে পড়ে যান, সঙ্গে আরভিন। সেই সময়ে কোমরের দড়ি ছিঁড়ে দুজন দুজায়গায় পড়েন। দুই, আরভিনকে রেখে ম্যালোরি একা সামিট করে নাবার সময়ে পড়ে যান। আরভিন মারা যান ক্লান্তিতে আর হাইপোথার্মিয়ায়। কনরাড অ্যাঙ্কর সবকিছু দেখে নিজের অভিজ্ঞতার সঙ্গে মিলিয়ে সিদ্ধান্ত করেন, ম্যালোরি-আরভিনের পক্ষে এভারেস্টের চুড়োয় ওঠা শেষ অব্দি সম্ভব হয়নি। সিদ্ধান্তের স্বপক্ষে অ্যাঙ্করের যুক্তিগুলো খুবই পোক্ত। নতুন কোন প্রমাণ না আসা অব্দি অ্যাঙ্করের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত বলে ধরা হয়। 

    তা বলে ম্যালোরির (এবং আরভিনের) কিংবদন্তিকে কোনভাবেই খাটো করা যায় না। প্রিমিটিভ ও ভারী সরঞ্জাম নিয়ে, এভারেস্টের মতন পাহাড় চড়ার অনুপযুক্ত পোশাক-আশাক ছাড়া আর আধুনিক যোগাযোগের কোন উপায় ছাড়া আরভিনকে সঙ্গে নিয়ে ম্যালোরি যা করে দেখিয়েছেন, এবং যে উচ্চতায় পৌঁচেছিলেন যে পর্বতারোহনের যদি একজন কিংবদন্তির নামও লেখা থাকে, তা হবে জর্জ ম্যালোরির।   
     
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • আলোচনা | ০৩ নভেম্বর ২০২২ | ১০০৯ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • | ০৩ নভেম্বর ২০২২ ১৩:২৭513408
  • এই লেখাটা আগে কোথাও পড়েছি মনে হচ্ছে। 
     
    একটু ভিন্ন দিকে গিয়ে আপনাকে একজনের লেখা সম্ভব বা ইচ্ছে হলে পড়ে দেখতে বলব। John Keay. 
    এঁর লেখা  The Great Arc এভারেস্টের নামকরণ আর উচ্চতা মাপার গল্প বলে ভারী মনোজ্ঞ ভাষায়। এই ভদ্রলোক ঠিক ঐতিহাসিক নন কিন্তু ইতিহাসের গপ্পো বলেন জমিয়ে। 
  • aranya | 2601:84:4600:5410:39a9:8307:31a0:6aca | ০৩ নভেম্বর ২০২২ ২২:৩২513412
  • ভাল লাগল 
  • সম্বিৎ | ০৩ নভেম্বর ২০২২ ২২:৪২513414
  • আমি এই বইটা পড়লাম। বছর খানেক আগের বই। আপনি যেগুলো বললেন তার সঙ্গে প্রথম এভারেস্ট রিকনিস্যান্স মিশনের গল্প। উপরি হল আদি ব্রিটিশ-তিব্বতী সম্পর্কস্থাপনের ইতিহাস। খুব রেকো দিলাম।
  • | ০৩ নভেম্বর ২০২২ ২২:৫৫513415
  • Epub available. 
    ঠিক হ্যায় নোটাইলাম।
  • সম্বিৎ | ০৩ নভেম্বর ২০২২ ২২:৫৯513417
  • আর এইটা - প্রথম তিনটে এভারেস্ট এক্সিপিডিশনের গল্প, সঙ্গে জিওপলিটিক্স।
     
  • যোষিতা | ০৩ নভেম্বর ২০২২ ২৩:০০513418
  • উরিত্তারা! এসব গল্প কিছুই জানতাম না। 
  • | ০৩ নভেম্বর ২০২২ ২৩:০৯513419
  • জিও পলিটিক্স নিয়ে এই দুটো
     
     
     
     
     
  • 4z | 2605:b100:141:b196:fe58:eaf2:e064:4529 | ০৪ নভেম্বর ২০২২ ০১:২৪513421
  • ব্রিটিশ কাউন্সিল লাইব্রেরি থেকে বহুকাল আগে একটা বই তুলেছিলাম এই এরিক সিমন্সের অভিযানের ওপর। বইয়ের নাম মনে নেই তবে প্রচুর ফটো ছিল এটুকু মনে আছে। 
  • সম্বিৎ বসু | ০৪ নভেম্বর ২০২২ ১১:৪৭513424
  • আমিও বইগুলো নোট করলাম।
  • উজ্জ্বল | 146.196.33.167 | ০৫ নভেম্বর ২০২২ ১৪:১২513465
  • এসব তথ্য নেট ঘাঁটলেই পাওয়া যায় |স্কুলে পড়ার সময় পাঠ্য বইয়েও পড়েছি |নতুন কিছু পেলাম না |পড়ে ভালোই লাগলো |
  • উজ্জ্বল | 146.196.33.167 | ০৫ নভেম্বর ২০২২ ১৯:১৬513476
  • জর্জ  ম্যালোরির একটা অবিস্মরনীয় উক্তি আছে যেটা এখানে লেখার লোভ সামলাতে পারলাম না Why do you want to climb mt.Everest এর উত্তরে উনি বলেন "Because it is there"
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। আলোচনা করতে মতামত দিন