এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • আমারে কবর দিও হাঁটুভাঙ্গার বাঁকে - ডি. ব্রাউন

    Muhammad Sadequzzaman Sharif লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ০৮ সেপ্টেম্বর ২০১৮ | ২৮৬০ বার পঠিত
  • Bury my heart at wounded knee - An Indian history of the American west বইটি লিখেছেন আমেরিকান লেখক ডি. ব্রাউন। বাংলায় অনুবাদ করে আমার মত মূর্খকে এই দারুণ করুন ইতিহাস কে জানতে সহায়তা করেছেন দাউদ হোসেন। অনুবাদক এর বাংলা নাম দিয়েছেন “আমারে কবর দিও হাঁটুভাঙ্গার বাঁকে”। অনুবাদ মোটামুটি ভাল, পাঠযোগ্য। যেহেতু এটা উপন্যাস না তাই উপন্যাসের রস জাতীয় কিছু এখানে নাই। এর রস যা আছে তা পুরোটাই ইতিহাস। পৃথিবীর ইতিহাসের কালো দিক গুলোর মাঝে অন্যতম আমেরিকা মহাদেশ থেকে রেড ইন্দিয়ানদের নিশ্চিহ্ন করার ইতিহাস। স্পর্শকাতর ইতিহাস নিয়ে কাজ করা কঠিন, ডি. ব্রাউন খুব দক্ষতার সাথে সামাল দিতে পেরেছেন। ১৯৭০ এই বই প্রকাশের পর তুমুল জনপ্রিয়তা লাভ করে। প্রশংসায় ভাসতে থাকেন তিনি এবং তার বই। জনৈক এক ইন্ডিয়ান তাকে চিঠি লেখে জানান, “এই বই সম্ভবত আপনার মত শ্বেতাঙ্গ ব্যক্তি লেখেননি, লিখেছেন কোন আদিবাসী ইন্ডিয়ান, কারন এমন লেখা একমাত্র তার পক্ষেই সম্ভব।”
    বিরুদ্ধতার মুখেও পরেছেন তিনি। তথাকথিত শ্বেতাঙ্গ পেশাদার ইতিহাসবিদরা তাকে ‘জনপ্রিয় ইতিহাস’ লেখার অভিযোগ করেন। তিনি জবাবে বলেছেন তার প্রতিটা লেখার পিছনে দলিলপত্র আছে।

    উনিশটি অধ্যায় জুড়ে শ্বেতাঙ্গদের নিদারুণ সভ্যতার পরিচয় খুব সুন্দর করে বর্ণনা করা হয়েছে। ১৪৯২ সালের ১২ অক্টোবর, কলম্বাস সান সালভাদরে পা ফেলার পর থেকে শুরু করে ১৮৯০ সালের ২১ ডিসেম্বরে উনডেড নী নামক পাহাড়ি খাড়ির বাঁকে ইন্ডিয়ানদের সুচারুভাবে নিশ্চিহ্ন করে দেওয়া পর্যন্ত ইতিহাস বর্ণনা করা হয়েছে দক্ষতার সাথে। প্রচুর রেফারেন্স দেওয়া হয়েছে বইয়ের পাতায় পাতায়, যে কেউ ঘাটাঘাটি করে নিশ্চিত হতে পারবে সভ্যদের সভ্যতার নমুনা সম্পর্কে।

    চারশো বছরে ইন্ডিয়ানদের কে পুরোপুরি হটিয়ে দেওয়ার কৃতিত্ব শুধু মাত্র ইংরেজদের না। বরং বলা যেতে পারে ইউরোপিয়ান শ্বেতাঙ্গদের। কলম্বাস স্প্যানিশ জাহাজ নিয়ে যে সান সালভাদরে নেমেছিলেন সেখানে তখন থাকত তাইনো জাতি সহ আরও কিছু উপজাতি। কলম্বাস তাদের নাম দেন ইন্ডিয়োস। পরবর্তীতে ইউরোপিয়ানরা কেউ ইন্ডিয়েন, ইন্ডিয়ানা বা ইন্ডিয়ান বলত।পীউ রোগস বা লাল চামড়া বা রেড ইন্ডিয়ান নামটা আরও পরে যোগ হয় এদের সাথে। কলম্বাস দ্বীপে নামার পর তাইনোরা তাকে ফুলের মালা দিয়ে বরণ করে নিয়েছিলেন। খাদ্য, বাসস্থান দিয়ে সাহায্য করেছিল তাকে। কিন্তু যা হল তা হচ্ছে কলম্বাস প্রথম পা ফেলার দশ বছরেরও কম সময়ের মাথায় জনপ্রাণী সহ নিশ্চিহ্ন হয়ে গেল সবকটি গোত্র। দাস হিসেবে ধরে নিয়া যাওয়া হল কিছু, বন্দুক আ তরবারির স্বাদ নিয়ে চিরতরে মিশে গেল বাকিরা।

    ইংরেজরা পা ফেলে আরও অনেক পরে। ১৬০৭ সালে ভার্জিনিয়ায় যখন তারা প্রথম আসে তখন সেখানকার আদি অধিবাসী পাওহাতানরা তাইনোদের ইতিহাস জানত। তাই তারা ছিল সতর্ক। কিন্তু ইংরেজ হচ্ছে এমন এক জাতি যারা পারে না এমন কোন কাজ সম্ভবত এই ভূমণ্ডলে নেই। তারা আস্তে আস্তে জায়গা করে নিতে থাকল। সেখানকার এক গোত্রপতি কে মাথায় সোনার মুকুট পরিয়ে রাজা ঘোষণা করল। তারপর তাকে দিয়ে শ্বেতাঙ্গদের জন্য জমি বরাদ্দের ব্যবস্থা করে নিতে থাকল। ইংরেজ দলপতি বিয়ে করে বসলেন পাওহাতান রাজকুমারীকে। বিয়ে করে তিনিই হয়ে গেলেন শ্বেতাঙ্গ রাজা। আদিবাসীরা যখন ইংরেজদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে যুদ্ধ শুরু করল তাদের বিরুদ্ধে ততদিনে দেরি হয়ে গেছে। ইংরেজরা শক্ত করে বসে গেছে সেখানে। ফলাফল আট হাজার আদিবাসীর এই গোত্রটি খুব দ্রুত কয়েকশতে নেমে আসল।
    ম্যাসাচুসেটসের কাহিনীর শুরু ভিন্ন রকম হলেও বলা বাহুল্য শেষটা ভার্জিনিয়ার মতই। ১৬২০ সালে ইংরেজরা যখন সেখানে নামে তাদের দুর্দশার অন্ত ছিল না। চার জন আদিবাসী তাদের কে বরণ করে নিয়ে আসে। এরা মোটামুটি ভাঙ্গা ভাঙ্গা ইংরেজি বলত। শিখেছিল এর আগে নোঙ্গর করা বিভিন্ন জাহাজের নাবিকদের কাছ থেকে। মহামান্য ইংরেজরা এই চারজনের এক জনকেই ধর নিয়ে বেচে দিয়েছিল পরবর্তীতে। মে ফ্লাওয়ার জাহাজে করে প্লাইমাউথে নামা সেদিনের ইংরেজদের অবস্থা এমনই ছিল যে আদিবাসীরা ভাবত যে এরা অসহায়, নিঃস্ব, সহায় সম্বলহীন শিশু, গোত্রের ভাঁড়ার থেকে তাদের কে খাওয়ানো হত। ১৬২০ সালে এমন ভাবে আসার পর ১৬৭৫ সালে আদিবাসীরা বাধ্য হয়ে যুদ্ধ শুরু করে এবং হারিয়ে যায় চিরতরে। তখনকার গোত্র প্রধানের মুণ্ড কেটে ঝুলিয়ে রাখে দীর্ঘ বিশ বছর, প্রদর্শনীয় বস্তু হিসেবে।

    শুধু ইংরেজরা না। হত্যা, লুণ্ঠন চালিয়েছে ইউরোপিয়ান যারা যারা গিয়েছে সবাই। হত্যা, লুটতরাজ আর তার সাথে বেইমানি, চুক্তিভঙ্গ, সুবিধা মত পলটি নেওয়া। ১৮২৯ সালে এন্ড্রু জ্যাকসন প্রেসিডেন্ট হয়ার পর স্থায়ী ইন্ডিয়ান সীমানা তৈরি করে দেন। এবং কিছুদিন পরেই তিনিই আবার তাদের কে ওই সীমানা থেকে ঠেলে পিছিয়ে দেন। এমন একবার না, কয়েকবার করে করার ইতিহাস আছে। স্থায়ী সীমান্তের পশ্চিম ভাগে ছিল ক্যালিফোর্নিয়া অঞ্চল। সেখানে শেষ পর্যন্ত যখন ইন্ডিয়ানরা সুস্থির হয়ে বসতে যাবে তখন, ১৮৪৮ সালে ক্যালিফোর্নিয়ায় পাওয়া গেল সোনার খনি। ফলাফল? আবার খেদাও ভূমির প্রকৃত মালিকদের। পঙ্গপালের মত শ্বেতাঙ্গ আসা শুরু করে দিয়েছিল ক্যালিফোর্নিয়ায়। শেষ পর্যন্ত নির্লজ্জের মত ওয়াশিংটন আবিষ্কার করল এক অদ্ভুত অভূতপূর্ব জিনিস, ‘মেনিফেস্ট ডেস্টিনি’ বা নিয়তির বিধান। এই নিয়তির বিধানে বলা হল - “ইউরোপীয় এবং তাদের বংশধররাই গোটা আমেরিকা শাসন করবে এটাই নিয়তির বিধান।তারাই দুনিয়ার শ্রেষ্ঠ জাতি এবং তাই তাদের উপরেই দায়িত্ব এসে পরেছে ইন্ডিয়ানদের এবং তাদের জমিজমা, সম্পদ ইত্যাদি দেখেশুনে রাখতে।” বাহ! কি উচ্চ বিচার!! এখানেই শেষ না। ইন্ডিয়ানদের মানুষ হিসেবেই স্বীকৃতি দিতে রাজি ছিল না আমেরিকানরা। নেব্রাস্কার আদালতে ডিস্ট্রিক এটর্নি জেনারেল নিজে এসে বলেন যে, “ইন্ডিয়ানরা আইন অনুজায়ই আদৌ ব্যক্তি হিসেবে গন্য নয়”। ন্যায় পরায়ন বিচারক যখন ইন্ডিয়ানদের ব্যক্তি হিসেবে স্বীকৃতি দিলেন তখন তার কিছুদিন পরেই জেনারেল শেরম্যান নিজে এক বিধান দিলেন, তিনি বললেন, “রিট আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে নেব্রেস্কার আদালত পোনকাদের মুক্তি প্রদানের যে আদেশ দিয়েছেন তা ওই মামলায় জরিতদের ছাড়া অন্যদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য না।”
    কি চমৎকার বৃদ্ধা আঙ্গুল দেখানো হলো আইনের শাসনকে!!

    পুরো ইতিহাস জুড়ে ভণ্ডামি আর নিষ্ঠুরতা। নারী শিশু বাছ বিচার করেনি ইউরোপিয়ানরা। ২০ ডলার পুরস্কারের লোভে নাভাহোদের মেরে মাথার চামড়া কেটে নিয়ে আসত সৈন্যরা। এমন বর্বর প্রথা ইউরোপিয়ানদের চোখে অসভ্য ইন্ডিয়ানরা আবিষ্কার করেনি। এই স্ক্যালপিঙ্গের দায় যে ইংরেজ, স্প্যানীয়, ফরাসি বা ডাচদের তা নিয়ে বিন্দুমাত্র সন্দেহ নেই।কিন্তু যদিও পরে এর দায় ইন্ডিয়ানদের ঘাড়েই এসে পরে।

    নানা ভাবে প্রতারণার শিকার হয়েছে ইন্ডিয়ানরা। সাদা পতাকা তুলে এগিয়ে গেছে আর বুকে গুলি খেয়ে লুটিয়ে পরেছে এমন ঘটনা বহুবার ঘটেছে বলে প্রমাণ আছে ইতিহাসে। গ্রেট ফাদার মানে আমেরিকার প্রেসিডেন্টের সাথে দেখা করে তার কাছ থেকে পদক নিয়ে এসেছে এমন গোত্রপ্রধানদেরকেও রেহাই দেয়নি সেনারা। পদক দেখলে হয়ত গুলি করবে না, এই ভেবে সাদা পতাকা হাতে প্রেসিডেন্টের দেওয়া পদক পরে দাঁড়িয়ে থেকে গুলি খেয়ে মারা গেছে এমন ঘটনাও ঘটেছে। নানা শান্তির বানী শুনিয়ে, নানা আশ্বাস দিয়ে ধরে আনা হয়েছে বিভিন্ন আদিবাসী গোত্র কে, তারপর বেমালুম ভুলে গেছে প্রতিশ্রুতির কথা। না খেয়ে, শীতে কষ্ট পেয়ে যখন বিদ্রোহ করেছে তখন তাদের কে ফেলা হয়েছে বন্দুকের সামনে। এভাবেই হারিয়ে গেছে এক সময়ের গর্বিত ইন্ডিয়ানরা, যারা এক সময় স্বাধীন ছিল। তাদের কে মুছে ফেলার জন্য নানা কল্প কাহিনী ছড়িয়ে ছিটিয়ে দেওয়া হয়েছিল। যার রেশ আজো বুঝতে পারা যায়। শ্বেতাঙ্গরাই ছড়িয়েছিল একমাত্র মৃত ইন্ডিয়ানই ভাল ইন্ডিয়ানের মত কুৎসিত কথা।

    আজকের আমেরিকার শান শওকতের পিছনের এই রক্তাক্ত ইতিহাস যে কোন চিন্তাশীল মানুষের বিবেকে কড়া নেড়ে যাবে। এছাড়া আমেরিকা পৃথিবীর সেরা জাতি ভেবে যারা মসগুল তাদের মন জগতেও হয়ত নাড়া দিয়ে যাবে। আমারা উপমহাদেশ-বাসিরা এটাও ভাবতে পারি কি হতে পারত আমাদের ইতিহাস।আমাদেরও তো তারা ঠিক একটা মানুষ বলে মনে করত না তারা। রেড ইন্ডিয়ানদের তুলনায় কতটুকু ভাগ্যবান আমরা? বা পার্থক্য কি ছিল যার কারনে আমাদের ইতিহাস অন্য রকম হল? উপমহাদেশের ইতিহাস পাঠের নতুন দৃষ্টিভঙ্গি আবিষ্কার করা যাবে এই বই পাঠে তা বলা যেতেই পারে।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ০৮ সেপ্টেম্বর ২০১৮ | ২৮৬০ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লাজুক না হয়ে মতামত দিন