এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • 'বেলাশেষে' সত্যান্বেষণ

    Parichay Patra লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ২০ মার্চ ২০১৬ | ১৩৭৮ বার পঠিত
  • গুরুচণ্ডালী ফেসবুকে গ্রুপে কদিন আগে গৌতমদা (দাশগুপ্ত) আমাকে তাঁর একটি পোস্টে ট্যাগ করেন। বিষয় ছিল 'বেলাশেষে'। ছবিটি তিনি বেশ কয়েকবার দেখেছেন। আমি দেখেছি কিনা, কি বক্তব্য তা জানতে চেয়েছিলেন। একজন সন্দেহ প্রকাশ করেছিলেন সেখানে যে আমি সম্ভবত এ জাতীয় ছবি দেখিনা। কাল আবার বাংলাদেশের একজন সদস্য একটি স্ট্যাটাস শেয়ার করেছেন সেখানে, যাতে বলা হয়েছে 'বেলাশেষে' আদতে নারীর সাবমিসিভ ভূমিকাই প্রতিষ্ঠিত করে এবং তাকে প্রেম বলে চালায়, নারীর ক্ষমতায়নের দিকে যায় না। উত্তর কোথাও দেওয়া হয়নি, এখানেই দিচ্ছি। এই পোস্ট আরেকটু বিস্তৃত অর্থে অনেকেরই প্রশ্নের সঙ্গে এনগেজ করতে চাইবে হয়ত, কিভাবে ছবি দেখার কিছু বিকল্প রাস্তা ভাবা যেতে পারে তা নিয়ে কথা বলবে।

    প্রথমেই বলে রাখি যে বেলাশেষে আমি দেখেছি। এবং আমার খুব খারাপ লেগেছে ছবি। এটা আমার ব্যক্তিগত মতামত, গৌতমদার ভাল লাগতেই পারে, সে নিয়ে কোন বক্তব্য নেই। কিন্তু কেন আমার ভাল লাগে নি সেটা বলার একটা দায় থেকে যায়।

    আমি ইউজুয়ালি শিবপ্রসাদের ছবি নিয়ে কিছু বলি না, কেননা তিনি নিজেকে বুদ্ধিজীবী পরিচালক বলে দাবী করেন না, নিজের ছবি সম্পর্কে বিরাট (কোহলি নয়) কোন ধারণাও পোষণ করেন না। তিনি ব্যবসা করছেন, মধ্যবিত্ত মানুষের কনজাম্পশনের জন্য প্রায় টেলিভিসুয়াল এস্থেটিকে চলে এমন ছবি পর্দার জন্য বানাচ্ছেন। এনিয়ে সমস্যা নেই।

    যারা বলেন শিবপ্রসাদের ছবি মেলোড্রামা তারা ভুলে যান যে মেলোড্রামাকে অতীতে যেভাবে দেখা হত তা এখন আর হয় না। আশির দশক থেকেই নানাবিধ লেখাপত্রের সূত্রে একে অন্যভাবে পড়া হয়। রিয়ালিজমের মতই একে একটি ফর্ম হিসেবে মনে করা হয়। এবং দুয়েরই উৎস উনিশ শতক। একটির সঙ্গে আরেকটি মিলে মিশে থাকে। বিখ্যাত রিয়ালিস্ট উপন্যাসগুলিতেও মিশে থাকে মেলোড্রামার উপাদান, এবং মেলোড্রামা-নির্ভর ফিল্মে রিয়ালিজমের উপাদান। অনেক ফিল্মমেকার মেলোড্রামা নামক ফর্মটি নিয়ে নানাবিধ পরীক্ষা করেছেন, আমেরিকায় পঞ্চাশ আর এদেশে পঞ্চাশ ষাট দুই দশকেই। সবচেয়ে পরিচিত উদাহরণ অবশ্যই ঋত্বিক। পঞ্চাশের হলিউডে ডগলাস সার্ক। সাতের দশকের জার্মানিতে ফাসবিন্দার। ফ্রাঙ্কো পরবর্তী স্পেনে আলমোদোভার। আধুনিক সময়ে পঞ্চাশের ডগলাস সার্কিয়ান মেলোড্রামা তার যাবতীয় উপাদান অক্ষুণ্ণ রেখে করার চেষ্টা করেছেন টড হেইন্স, 'ফার ফ্রম হেভেন' নামক ২০০২ এর ছবিতে। বলা বাহুল্য, মেলোড্রামা সম্পর্কে আমাদের আজকের বাংলা ছবির দর্শক এবং পরিচালকদের অবস্থান পরীক্ষামূলক নয়।
    এরপর আসি বেলাশেষে নারীর সাবমিসিভ ভূমিকাকে প্রাধান্য দেয় কিনা, মধ্যবিত্ততাকেই প্রতিষ্ঠিত করে কিনা সে প্রশ্নে। ব্যাপার হল বেলাশেষের যা উদ্দিষ্ট মধ্যবিত্ত দর্শক এবং যাদের মধ্যে ছবিটি জনপ্রিয়তা অর্জনের চেষ্টা করে তাতে এটা অস্বাভাবিক নয়। বরং সেলফ-এক্সপ্ল্যানেটরি এবং অবভিয়াস। এটা নতুন করে বলাটাই আদতে রিডানডেণ্ট। এবং আমার কাছে এটা খুব গুরুত্বপূর্ণ নয়। কেননা আমার ছবির, যে কোন ছবির, পাঠ এস্থেটিকস নির্ভর প্রধানত, তাতে ছবির বিষয়বস্তু কিছুটা সেকেন্ডারি। একটা উদাহরণ দিলে বোঝা যাবে হয়ত।

    আলমোদোভারের একটি ছবি আছে 'টক টু হার'। আমি আলমোদোভারের ছবি, বিশেষ করে পরের দিকের ছবি, পছন্দ করিনা তেমন। কিন্তু এই ছবিটা আমার পছন্দের। এ ছবিটি সম্পর্কে একটা বড় অভিযোগ এই যে এটি একজন রেপিস্ট সম্পর্কে সহানুভূতি সৃষ্টি করে। ছবিতে সে চরিত্রটি সারভাইভর মেয়েটির সঙ্গে যৌনসম্পর্ক করে যখন মেয়েটি কোমায় ছিল, ফলে কনসেন্টের প্রশ্নই ছিল না। এতে তার জেলও হয়। কিন্তু ছবিটি আলমোদোভার এমন করেই নির্মাণ করেছেন যাতে দর্শকের যাবতীয় সহানুভূতি এই চরিত্রটির প্রতি কেন্দ্রীভূত হয়ে যাবে। এ ছবিটি আমি যখন প্রথম দেখি তখনো আমি সিনেমার ছাত্র নই, স্নাতক স্তরে সাহিত্য পড়ছি, বছর ২০ বয়স, ছবি দেখার উৎসাহ প্রচণ্ড, ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে কাজ করছি। নন্দনে ছবিটি দেখে ঝরঝর করে কাঁদতে কাঁদতে বেরিয়েছিলাম মনে আছে। এ ছবি নিয়ে নোয়েল ক্যারল প্রমুখ ফিল্ম-ফিলসফির লোকজন এবং বহুবিধ ফিলসফি গবেষকের লেখা সংবলিত একটি গোটা বই আছে ফিলসফারস অন ফিল্ম বলে রুটলেজের এক সিরিজে, যার আদত প্রশ্ন হল এথিক্যালি রং কোন কিছু কিভাবে এস্থেটিক্যালি পারফেক্ট হতে পারে।

    এমন যে হতে পারে তার প্রমাণ আরও অনেক পেয়েছি। লেনি রিফেনস্তালের নাৎসি প্রচারধর্মী ছবিগুলি যার উদাহরণ, এবং আলমোদোভারের চেয়ে অনেক বড়মাপের উদাহরণ।
    এইবার আমার আসল প্রশ্নে আসি। এই নারীর এজেন্সিগত বিষয়কে নিয়ে উৎসাহী না হয়েও, মেলোড্রামা ফর্ম নিয়ে সমস্যা না থেকেও কী আমার অভিযোগ সমসময়ের বাংলা ছবি সম্পর্কে। একটা অভিযোগ ওঠে রাজনীতিহীনতার (দলীয় রাজনীতি নয়, রাজনৈতিক বিইং হিসেবে মানুষকে উপস্থাপনের সমস্যার কথা হচ্ছে), যেটা আজকাল ভারতীয় ছবিতে সফলভাবে করছে মরাঠী আর তামিল ছবি। তবে তারাও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে, আমার চোখে অন্তত, ফিকে ছাড়া কিছুই নয়। এর কারণ তবে কী?

    আমার কাছে সমস্যা একটাই। এবং সেটা সবাইকে ভেবে দেখতে বলব, যারা প্রশ্ন করেন ছবি কিভাবে দেখা উচিত তাঁদের সবাইকেই। কেবল 'বেলাশেষে' নয়, অন্তত একটি হালফিলের বাংলা ছবি আপনারা ভাবুন যার কিছু না কিছু অংশ, সীন, সিকোয়েন্স তার ফ্রেমিং, তার আলো, তার অরাল ফ্রেম বা শব্দসংস্থাপন, তার ক্যামেরা-দৃষ্টিপাত, তার দৃশ্যসংস্থাপন, দৃশ্য ইম্যাজিনেশন সব মিলিয়ে তার মিজঁসীন (এই টার্মের সহজ ব্যাখ্যা হয় না) কোথাও, কখনো ন্যারেটিভ অতিরিক্ত কোন সত্যের জন্ম দিচ্ছে। সত্য মানে এখানে এমপিরিক্যাল ট্রুথ নয়, আমরা অনেকসময়েই এমপিরিক্যাল ট্রুথের সঙ্গে রিয়ালিজম গুলিয়ে ফেলি। বলছি এমন একটি অংশ অন্তত যা ন্যারেটিভে কিছুই কনট্রিবিউট করছে না, অথচ নিজের জোরে স্বতন্ত্র হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। আপনি অনুভব করছেন ছবিতে কিছু একটা ঘটে যাচ্ছে যা আপনাকে দ্রব করে দিচ্ছে, আপনাকে ঘূর্ণিঝড়ের মত টেনে নিয়ে যাচ্ছে, মুহ্যমান অথবা হতবাক করছে, অথচ এই অনুভূতির কারণ আপনি বুঝতে পারছেন না, এটুকু বুঝছেন এই অনুভূতির সঙ্গে ন্যারেটিভের কোন সম্পর্ক নেই, সংযোগ নেই। রঁলা বার্তের ভাষা ধার করে একে আমরা সিনেমার 'থার্ড মিনিং' বলি। ভাবতে পারছেন এমন কিছুর কথা?

    আমি সিনেমায় এই তৃতীয় অর্থের বা ন্যারেটিভ অতিরিক্ত সত্যের সন্ধান করে থাকি।টড হেইন্সের 'ক্যারল' নিয়ে একটি ইংরেজি লেখা আমার টাইমলাইনে লিখেছি। সেখানে ছবির লেসবিয়ান সম্পর্কের নানা দিক নিয়ে কথাই বলিনি। বলেছি তার রঙ নিয়ে, তার এক আশ্চর্য জলীয় অনুভূতি নির্মাণ নিয়ে, তার পুরনো, ফেলে আসা সময়ের দিকে জলজ রঙিন কাঁচের মধ্যে দিয়ে দৃষ্টিপাত নিয়ে। দেখিয়েছি চূড়ান্ত মিডিওকার এক উপন্যাস থেকে কিভাবে একটি মহৎ ছবি হতে পারে, যার উদাহরণ অজস্র দেওয়া যায় সিনেমাতিহাস থেকে। ক্যারলও তাই। এর সুবিধা হল ছবিকে ন্যারেটিভ ভারাক্রান্ত করতে পারে না কখনো।

    আর এই ধূসর শীতের শিকাগো, নীলচে আকাশের নিউ ইয়র্ক, হলদেটে ঝাপসা কাঁচ, পঞ্চাশের আমেরিকার ফটোগ্রাফির সাদাকালো এবং ক্রিসমাসের পোশাকের উজ্জ্বল লালের মধ্যে ঘিরে থাকা ক্যারলের কথা বলতে বলতে আমার ফিল্ম ক্রিটিসিজম লিরিক্যাল হতে চায়। ফরাসীরা এই ভাবেই লেখেন। ফ্র্যাঙ্কোফাইলরাও। আমরা কিছু কাঠামো চাপিয়ে দিই না ফিল্মের উপরে। ফিল্মকে, যেমন জার্মান সমালোচক ফ্রিডা গ্রেফ বলেন, দেখি 'করিডোর, ট্রানজিশনাল ওয়ার্ল্ড' হিসেবে, যা পরতে পরতে একটি থেকে আরেকটিতে খুলে যাবে। একই নির্মাতার ক্যানন জুড়ে এক ছবি আরেক ছবির সঙ্গে কথা বলবে, বা, আমার শিক্ষক এড্রিয়ান মার্টিনের ভাষায়, একটি অন্যটির প্রশ্নের উত্তর দেবে, প্রসারিত করবে, উল্টে দেবে সম্পূর্ণ, পরিপূর্ণ করবে, সমালোচনা করবে, বা প্রয়োজনে একে অন্যকে ধ্বংস করে দেবে পর্যন্ত। এ এক নিজস্ব পৃথিবী।

    আমি সত্যান্বেষী। সিনেমায় কাহিনী অতিরিক্ত সত্যের সন্ধানই আমার পেশা।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ২০ মার্চ ২০১৬ | ১৩৭৮ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • রৌহিন | 37.63.136.160 (*) | ২১ মার্চ ২০১৬ ০৩:১৫56620
  • আমি ভালো বা মন্দ লাগলো এই আলোচনায় যাব না - কারণ এই লেখা বোঝার মত সিনেম্যাটিক জ্ঞান আমার নেই। তবে আমার একটা অভিযোগ রইল - বেলাশেষে ঠিক কেন ভালো লাগে নি (মানে কাহিনীর অতিরিক্ত ব্যারেটিভের অভাবেই কি না বা ঠিক কী ধরণের ন্যারেটিভ এক্সপেক্ট করা যেত ইত্যাদি) তা বোঝা গেল না। প্রসঙ্গত বেলাশেষে আমারও ভালো লাগেনি - কিন্তু সেটা অত্যন্ত গোদা কিছু কারণে। মা বাবার ঘরে সিসিটিভি বসানো জাতীয় অদ্ভুত মধ্যবিত্ত মজাগুলোকে মান্যতা দেবার চেষ্টা, এবং ওই পরিচয় যেটা বলল, আর পাঁচটা বাংলা ছবির মতই চরিত্রের রাজনীতিহীনতা (সংসদীয় নয়)র কারণে।
  • pi | 233.176.35.149 (*) | ২১ মার্চ ২০১৬ ০৫:১৫56619
  • পরিচয়, ভালো লাগলো।এই তৃতীয় অর্থের বা ন্যারেটিভ অতিরিক্ত সত্যের সন্ধান যে সিনেমাগুলোতে পেয়েছিলে, সেগুলো নিয়ে একটু লেখোনা। সেই সত্যান্বেষণ নিয়েও।

    ফেবুর আলোচনাটাও রইলো এখানে,
    https://www.facebook.com/groups/guruchandali/search/?query=parichay%20patra
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ঝপাঝপ মতামত দিন