এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  আলোচনা  বিবিধ

  • ডাক্তার...

    Muhammad Sadequzzaman Sharif লেখকের গ্রাহক হোন
    আলোচনা | বিবিধ | ১৫ জুন ২০১৯ | ২০১৯ বার পঠিত
  • সবচেয়ে যে ভাল ছাত্র তাকেই অভিভাবকরা ডাক্তার বানাতে চায়। ছেলে বা মেয়ে মেধাবী বাবা মা স্বপ্ন দেখে বসে থাকল ডাক্তার বানানোর। ছেলে হয়ত প্রবল আগ্রহ নিয়ে বসে আছে ইঞ্জিনিয়ারিঙের কিন্তু বাবা মা জোর করে ডাক্তার বানিয়েছে এমন উদাহরণ খুঁজতে আমাকে বেশি দূর যেতে হবে না, অহরহ আছে এমন ঘটনা। আমার যেটা প্রশ্ন তা হচ্ছে প্রচণ্ড মেধাবী এরা ডাক্তারি পাশ করেই কী বদলে যায়? দেশের সিংহভাগ মানুষ ডাক্তার বলতেই কেন খুব কুৎসিত মনোভাব পোষণ করে?

    ডাক্তাররা ভাল না খারাপ সেই প্রসঙ্গে একটু পড়ে আসছি। আমরা কতটুকু ভাল মানুষ তার হিসেব একটু নেওয়া যাক। দুনিয়ার সকল জায়গায় রাম ধরা খাওয়া আমরা কোন মতেই বিশ্বাস করতে চাই না ডাক্তার সাহেব একজন মানুষ। উনি ডাক্তার, মানুষ হতে যাবেন কেন? এই অদ্ভুত মনোভাব আমাদের প্রত্যেক জনের। ডাক্তার ডাক্তার, তিনি কেন মানুষের মত আচরণ করবেন? যদি আচরণ করেই ফেলেন, ধরে দাও প্যাঁদানি, ঠ্যাঙ্গায়ে দাও শালার হাত পা ভেঙ্গে! শুধু মাত্র আম জনতাকে সামাল দেওয়া যাবে না ভেবে কত ডাক্তার নিজের জীবনের কথা চিন্তা করে রোগীর গায়ে হাত দেয় না। সিরিয়াস অবস্থা? পিঠে নেওয়ার সাহস না থাকলে ডাক্তাররা খুব কম সময়েই অমন রোগীর চিকিৎসা করতে যায়। আস্তে করে এখানে হবে না বলে দ্রুত অন্য হাসপাতালে নিয়ে যান বলে পাঠিয়ে দেয়।শেরপুরের ডাক্তাররা ময়মনসিংহ নিয়ে যেতে বলে, ময়মনসিংহের ডাক্তাররা বলে দিয় ঢাকা নিয়ে যান দ্রুত! এর এদিক সেদিক হলে কপালে জুটে লাঠির বাড়ি!
    ডাক্তার প্যাঁদানো সংস্কৃতি সারা দুনিয়ায় আছে কিনা আমার জানা নেই। তবে ভারতীয় উপনহাদেশে তা বেশ জনপ্রিয়। পশ্চিমবঙ্গে চলমান ডাক্তারদের আন্দোলন পরিষ্কার ভাবে সেখানকার ডাক্তারদের পরিস্থিতি ঘোষণা করছে। পরিস্থিতি অবিকল কল, কল টিপলেই পানি পরে, পানির মত একই রকম…

    কোরামিন নামক একটা ইনজেকশন আছে, রোগীর চরম মুহূর্তে, আর কোন উপায় না থাকলে শেষ চিকিৎসা হিসেবে এই ইনজেকশন অনেক সময় দেয় ডাক্তাররা। এখন ধরুন আপনি বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া একজন ছাত্র, হঠাৎ আপনার সহপাঠী কেউ অসুস্থ হয়েছে। আপনারা বন্ধুরা মিলে তাকে হাসপাতালে নিয়ে গেলেন। ডাক্তার দেখেই বুঝল অবস্থা সিরিয়াস। অন্য কিছু চেষ্টা করে যখন হচ্ছে না তখন শেষ চিকিৎসা হিসেবে ডাক্তার কোরামিন ইনজেকশন দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিলো। কিন্তু ইনজেকশন দেওয়ার পরেও আপনার বন্ধু বাঁচল না। এরপরের ঘটনা কী ঘটতে পারে বলে মনে হয়? সোজা হিসাব, ওই ডাক্তারের কোরামিন দরকার পড়তে পারে, সাথে আরও কয়েকজনের। আর এ কারনেই কোরামিন ইনজেকশন দিতে ইতস্তত বোধ করে, দেয় না, অন্য হাসপাতালে পাঠিয়ে দেয়। রোগী মারা গেলে প্রথম যে কথাটা উঠে আসবে তা হচ্ছে এই ডাক্তার কি জানি একটা একটা ইনজেকশন দিল আর আমার বন্ধু মরে গেল!! সহ মরণ ব্যবস্থায় দাও ডাক্তারকেও পাঠিয়ে বন্ধুর সাথে!
    আমি আমার বন্ধু হারিয়েছি। আমাকে কেউ বলতে পারেনি যে আমার বন্ধুকে যখন হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল তখন ডাক্তাররা কোন ইনজেকশন দিয়েছিল কিনা। সম্ভবত দেয়নি। আমার বন্ধু ক্যাম্পাসে বেশ জনপ্রিয় ছিল। ও অসুস্থ হওয়ার পর হাসপাতালে হুমড়ি খেয়ে পড়েছিল শত শত ছেলে মেয়ে। আমার হিসেবে বলে ডাক্তাররা কোরামিন দেওয়ার ঝুঁকি এসব ক্ষেত্রে নিবে না। ওর বেলায়ও সম্ভবত নেয়নি।দিলে হয়ত বেঁচে যেত বন্ধু আমার। যতদিন আমরা এই সংস্কৃতি থেকে, ডাক্তার পেটানোর রোগ থেকে মুক্তি না পাব ততদিন আমার মত হাজার হাজার মানুষ তাদের বন্ধু হারাবে, স্বজন হারাবে।

    কাছ থেকে ডাক্তারদের পড়াশোনা দেখার সৌভাগ্য হওয়াতে আমি জানি এরা কী পরিমাণ অমানুষিক পড়াশোনা করে ডাক্তার হয়। এত এত পড়াশোনা করার পর যে জ্ঞান তারা লাভ করে আমি তার ধার দিয়েও যাই না। ওষুধের দোকানে গিয়ে সকল বিষয়ে অগাধ জ্ঞান রাখা দোকানদারকে অসুখের উপসর্গ বলে একটা ওষুধ নিয়ে বাড়ি চলে আসি। কিংবা তাও না, নিজেই তো বড় ডাক্তার, নিজেই একটা ওষুধ কিনে ফেলি আর খেয়ে ভাল হয়ে যাই। একটা চায়ের দোকানের আড্ডায়, রেস্টুরেন্টে কিংবা বন্ধুদের মাঝে কোন একটা সমস্যার কথা বলে দেখুন শুধু, নানা ওষুধের নাম, তার বংশগত নাম, কাজ কী, পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া কী সব বলে দিবে আপনাকে। বাজি ধরে বলা সম্ভব যারা পরামর্শ দিবে তারা কেউ ডাক্তার পেশার দুইশ মাইলের মধ্যে নাই। ডাক্তারের কাছে জেনে খেয়ো এই কথা বলার শুধু কাও কে পাবেন না, বাকি সব পরামর্শ পাবেন। কারন আমরা ডাক্তারের চেয়ে বেশি জানি। আমরা জানি ডাক্তার টাকা খাওয়ার জন্য নানা টেস্ট দেয়, ডাক্তার ভুয়া, কারন সে টেস্ট দেয়, মুখ দেখেই বলে দেয় না যে আপনার কোথায় কোথায় সমস্যা, হাতের নাড়ি ধরেই বলে দিতে পারে না ঠিক কী ওষুধ খাওয়া দরকার আপনার। এক গাঁদা পরীক্ষা নিরীক্ষা করে তো যে কেউ বলে দিতে পারবে কী হইছে আমরা! তহন আর ডাক্তার দিয়ে কী করাম!!

    ডাক্তারদের হিসেবে আসি। পরিষ্কার কথা, ডাক্তাররা ভাল না। কয়দিন আগে ডাক্তারদের সাথে মাশরাফির সমস্যা হওয়ার পর ডাক্তারদের তরফ থেকে যে যুক্তি গুলা দেওয়া হয়েছিল তা সম্ভবত তারা নিজেরাও বিশ্বাস করে না। জনশক্তির অপ্রতুলতা, যন্ত্রপাতি নাই সহ নানা ওজুহাত দেখাল একেকজন। আমাদের কোনখানেই সব ঠিক ঠাক নাই, এখন সবাই যদি বলে বসে আমাদের এত এত সমস্যা, আমরা কাজ করতে পারমু না! যদি ফায়ার সার্ভিসের লোকজন বলে বসে আমাদের আকাশচুম্বী দালানের আগুন নিভানোর যন্ত্রপাতি নাই, তাই আমরা ওই আগুন নিভাতে যেতে পারব না! উপায় আছে কোন? ডাক্তাররা তখন এমন হাস্যকর যুক্তি দিয়েছে। ডাক্তাররা খারাপ, এটা ফুল এন্ড ফাইনাল আলাপ। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে আমরা কেউই ভাল না। যত শতাংশ ভাল মানুষ অন্য বিভাগ গুলাতে আছে তত শতাংশ ভাল মানুষ কিংবা তারচেয়ে বেশ ভাল ডাক্তার ডাক্তারি পেশাতেও আছে। খারাপ সব জায়গায় আছে কিন্তু মাইর খায় শুধু ডাক্তাররা। কয়দিন আগে ডাক্তারদের ডিউটি সময় ধরে করার জন্য খুব হাঁক ডাক শোনা যাচ্ছিল। কিন্তু পরে আর জোর পাওয়া যায়নি। কারন হচ্ছে তারা এমনেই এমন হিসেব ছাড়া ডিউটি করে যে তাদের কে কোন রুটিনে বাধা সম্ভব না। দিনে রাতে ডিউটি করে যাচ্ছে, যেখানে দশ জন দরকার সেখানে একজন ডিউটি করছে। অমানবিক ও অমানুষিক ভাবে দায়িত্ব পালন করে ডাক্তাররা। যন্ত্রপাতি জনশক্তি নানা কথা বলে মাশরাফিকে ধুয়ে দিলেও ডাক্তাররা এগুলা যুক্তি মাশরাফিকে ধুয়ে দেওয়ার জন্যই ব্যবহার করেছে, কাজের ক্ষেত্রে করে নাই। দিন রাত এক করে খেটেই যাচ্ছে ডাক্তাররা। সমস্যা হচ্ছে চোখে পরে হাজার টাকা ভিজিট নেওয়া প্রভাবশালী ডাক্তারের চাকচিক্য।অথচ চোখে পড়া উচিত ছিল দিন রাত এক করে ডিউটি দেওয়া এই সব ডাক্তারদের।

    বিপুল জনগোষ্ঠী আমাদের। ডাক্তারের সংখ্যা যত দরকার তার আশেপাশেও নাই। তার মধ্যে শতাংশ হিসেবে যতখানি খারাপ থাকা উচিত ততখানিও আছে। এই অবস্থায় যে সেবা আমরা পাচ্ছি তা কী হিসেব করে দেখছি কখনও? ভালর শেষ নাই, জানি আরও বহুগুণ ভাল করা সম্ভব। সাধ আর সাধ্যের মধ্যে যা পাচ্ছি তা কী একদমই মেনে নেওয়ার মত না? ভেবে দেখা দরকার মনে হয়। তবে মেনে নেন আর না নেন, ভাবেন আর যাই করেন, ডাক্তারের ভুল তা ইচ্ছাকৃত না অনিচ্ছাকৃত তা আপনে আমার মত মানুষের পক্ষে তৎক্ষণাৎ বুঝে ফেলা সম্ভব না। আর যদি বুঝে ফেলেনও আপনার সুপার পাওয়ার দ্বারা তবুও তাকে ধরে প্যাঁদানি দেওয়ার কোন এখতিয়ার আপনার আমরা নাই। এই সহজ সত্যটা দুইয়ের ঘরের নামতার মত মুখস্থ করে ফেলুন, কোরান, গীতা বাইবেলের বানীর মত মেনে নিতে শিখুন, আখেরে কামে দিবে।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • আলোচনা | ১৫ জুন ২০১৯ | ২০১৯ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • ষষ্ঠ পাণ্ডব | 340112.91.9002312.154 (*) | ১৭ জুন ২০১৯ ০৭:৩২48891
  • সাহেবদের করা দণ্ডবিধি যা খানিকটা পরিবর্তন-পরিবর্ধন-সংশোধন-পরিমার্জন সহযোগে ভারতীয় উপমহাদেশের দেশগুলোতে কার্যকর আছে তাতে একজন মানুষ আদালতে বিচারের মাধ্যমে দোষী সাব্যস্ত হলে তাকে অর্থদণ্ড, বিনাশ্রম কারাদণ্ড, সশ্রম কারাদণ্ড অথবা মৃত্যুদণ্ড দেয়া যায়। তাছাড়া তার স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তিও ক্রোক করা যায়। এর বাইরে কাউকে বিচার করে বা বিনা বিচারে কিল-চড়-ঘুষি-লাথি মারা বা অন্য কোন উপায়ে শারিরীক বা মানসিক শাস্তি দেবার অধিকার কারো নেই। ডাক্তার বা অন্য যে কোন শ্রেণী-পেশার মানুষ ভুল করলে বা অন্যায় করলে বা অপরাধ করলে তাকে আইনের আওতায় নিয়ে আসাটাই একমাত্র সমাধান। ডাক্তার যদি অন্যায় করে থাকেন তাহলে তার বিচার হোক, সেই সাথে ডাক্তারের গায়ে হাত তোলা ব্যক্তিদেরকেও আইনের আওতায় এনে যথোপযুক্ত বিচার করা হোক।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। সুচিন্তিত মতামত দিন