লোকসভা নির্বাচনের বেশ কিছুদিন আগে থেকেই নরেন্দ্র মোদী সকলের আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে। ভোটের ফল বেরনোর পরে সেই আলোচনা রীতিমতো একটা বিষ্ফোরণে পরিনত হয়েছে। মোদী, হিটলার, ফ্যাসিজম, বিজেপি, আরএসএস, হিন্দুত্ব, সাম্প্রদায়িকতা, গুজরাত মডেল এই শব্দগুলো প্রতি মুহূর্তে আছড়ে পড়েছে সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট থেকে আমাদের রোজকার আড্ডায়। আর এ রাজ্যের ক্ষেত্রে সঙ্গে যুক্ত হয়েছে বামেদের বিপুল ভরাডুবি। এই নিয়ে নানা মুনি প্রতিনিয়ত নানা মত জানিয়ে চলেছে। এক দল প্রতি মুহূর্তে মোদীর প্রতি তাদের ঘৃণা ছড়িয়ে দিচ ... ...
হৈ হৈ করে প্রোপাগাণ্ডা ও গুজব যুদ্ধে জিতছে ওখানে গোমূত্র ও "কোভিড মানুষ মারেনা, মাস্ক খুলে ফেলুন"-বাহিনী। এই আমেরিকায় জিতছে ট্রাম্প ও শ্বেতাঙ্গ চরম দক্ষিণপন্থী বাহিনী। ... ...
হেনকালে একজন ব্যবসায়ী ,রাজনীতিক এবং আইনজ্ঞ মানুষ মঞ্চে অবতীর্ণ হলেন – জুরিখের নিকটবর্তী এঙ্গে গ্রামে তাঁর জন্ম, জুরিখ বিশ্ববিদ্যালয়ে আইন পড়েছেন ( বন ও বার্লিনে কিছু সেমেস্তার সহ ) : তাঁর সকল বিদ্যা বুদ্ধি জানাশুনো এবং লবির জোরে সুইস কনফেডারেশনের কাছে আবেদন জানালেন- রেল ব্যবস্থাকে দ্রুত উন্নত করতে গেলে সে কাজটি দেওয়া হোক বেসরকারি প্রতিষ্ঠানকে , ইঞ্জিনিয়ারিং বিদ্যা শেখানোর স্কুল খোলা হোক ( যা আজকের ফেডারাল পলিটেকনিক ইনসটিটুট ; আইদগেনোশিসে টেখনিশে হখশুলে – ETH)। সে সব না হয় হলো, কিন্তু টাকা ? সে মানুষটি বললেন , ভাবনা করো না, রেল পত্তন এবং বিস্তারের জন্য আমরা একটি ব্যাঙ্ক স্থাপন করব । লাগে টাকা দেবে সে ব্যাঙ্ক ! তিরিশ লক্ষ ফ্রাঙ্কের শেয়ার ছেড়ে তার দশগুণ অর্থ পেলেন – সবাই উন্মুখ । প্রতিষ্ঠা করলেন প্রথম সুইস ব্যাঙ্ক – ১৮৫৬ ।( দু বছর বাদে ইকনমিসট পত্রিকার প্রতিষ্ঠাতা ও কর্ণধার জেমস উইলসনের চার্টার্ড ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া অস্ট্রেলিয়া এন্ড চায়না তার প্রথম শাখা খুলবে কলকাতায়, আজকের এন এস রোডে , দশ বছর বাদে হংকং সাংহাই ব্যাঙ্ক – যথাক্রমে হংকং এবং সাংহাইতে ) । ... ...
".... Film is not made, film is built. আমি চিত্রপরিচালক নই, আমি চিত্রস্রষ্টা। চিত্র সৃষ্টি করে একজন-সত্যজিৎ রায়, মৃণাল সেন চিত্র সৃষ্টি করে, তাঁরা (নিছক) চিত্রপরিচালক নন।" (ঋত্বিক ঘটক)----------------------তিনি যতোদিন বেঁচে ছিলেন, ততোদিন ব্যক্তি ঋত্বিক বিতর্কের কেন্দ্রে থাকলেও স্রষ্টা ঋত্বিক সেভাবে আগ্রহীদের উপযুক্ত মনস্কতা আকর্ষণ করেননি। ঋত্বিককে কেন্দ্র করে মনস্তত্ত্ব, নন্দনতত্ত্ব, চিত্রনির্মাণ ইত্যাদি নানা বিষয়ের উদ্দীপক চর্চা শুরু হয়েছে একটু ধীরে। কিন্তু যখন তা শুরু হয়েছে, তখন থে ... ...
জ্ঞানী ব্যক্তিরা বলেন খেলাধুলোর সঙ্গে রাজনীতির কোনো সম্পর্ক নেই, থাকা উচিত নয়। কিন্তু এটাও তো সত্যি যুদ্ধ বাধানোর অপরাধে জার্মানি ১৯২৪, ১৯২৮, পশ্চিম জার্মানি ১৯৪৮ সালে, জাপান ১৯৪৮ সালে অলিম্পিকে যোগদানের অনুমতি পায় নি ; একই কারণে ১৯৫০ সালের বিশ্বকাপ ফুটবলে জার্মানির দ্বার রুদ্ধ ছিল – একমাত্র বিশ্বকাপ যেখানে জার্মানি খেলেনি। রাশিয়ার আফঘানিস্তান দখলের প্রতিবাদে ১৯৮০র মস্কো অলিম্পিক বয়কট করে পশ্চিমের কিছু দেশ ; বদলা নিতে ওয়ারশ চুক্তির দেশ গুলি (ব্যতিক্রম রোমানিয়া) লস এঞ্জেলস অলিম্পিক বয়কট করে। ... ...
[মূল গল্প - The End, লেখক – Fredric Brown, প্রথম প্রকাশ – ১৯৬১ । লক্ষ্য করে দেখবেন, এটি একটি ‘প্যালিন্ড্রোম’ গল্প, আমি জানি না পৃথিবীর একমাত্র প্যালিন্ড্রোম গল্প কিনা । একমাত্র হোক বা না-ই হোক, আসল কথাটা হচ্ছে, একে প্যালিন্ড্রোম বানানোটা কিন্তু নিছকই এক ক্যারদানি নয়, গল্পের থিমের সঙ্গে তা ওতপ্রোতভাবে জড়িত । এর বেশি বললে গল্পের চেয়ে বড় হয়ে যাবে ।] ....................বছরের পর বছর ধরে সময় বিষয়ক তত্ত্ব নিয়ে গবেষণা করে আসছেন প্রোফেসর জোন্স্ । একদিন তিনি মেয়েকে ডেকে বল ... ...
১ নওলকিশোরের প্রবল জাত্যাভিমান। মানে ব্যাপারটাকে জাত্যাভিমান হয়তো বলা যায় না ঠিক। তবে কিনা তার হেব্বি গর্ব। তার বংশপরিচয়, তার ছোড়দাদুর গানের গলা, তার দূরসম্পর্কের পিশেমশাইয়ের পি এইচ ডি, তার নিরুদ্দেশ হয়ে যাওয়া মামার আঁকার হাত, তার বাবার খুড়তুতো ভাইয়ের জার্মানির স্থায়ী ঠিকানা, তার নিজের বোধশক্তি ও বিচক্ষণতা --- মানে একটা তো জায়গা চাই থামবার! এরকমটা হলে কার নাক আর ছোট থাকতে পারে! দোষটা মোটেই নওলকিশোরের নয়! সে বহুবার ভেবে দেখ ... ...
সুন্দর লম্বা চিঠি লিখতো শুভ্রকান্তি, কখনো-সখনো শৌভিক, একবার-আধবার সন্দীপ । শুভ্র একদিন লিখলো ওদের দামোদরের জল শুকিয়ে চড়া পড়ে যায় গরমে, কোথাও কোথাও হেঁটে হেঁটে পেরোনো যায় দিব্যি। সে চিঠি যেদিন পৌঁছলো আমার বাড়িঘরময় তখন বন্যার জল থইথই, বাবা ইঁট পাতছেন গলির ভেতরে, আর মা সেই জলের মধ্যে হাঁটুর উপর কাপড় তুলে বালতি বালতি জল ঘরে তুলে রাখছে, আর গলায় তাঁর দীর্ঘদেহী ঈশ্বরের কোনো একটা বর্ষার গান। এক বর্ষার দিনে শুধু বাড়ি ফিরতে গিয়ে দেখি সেই ইঁটগুলো আর নেই -- গলির মধ্যে জল পাড়িয়ে ঢুকতে গিয়ে কেডস ভিজে যাবে বলে এক শ্রাবণে ভিজে ভিজে বাবা যে ইঁটগুলো পেতে রেখেছিলেন আমার আজন্ম বর্ষাকালে ... সেই প্রকান্ড মহীরুহ তার ডালপালা, তার শেকড়, তার কোটরে বাস করা তক্ষক, তার বর্ষার জলে পাতা ইঁট – সব নিয়ে একদিন চলে গেছেন কোনো একটা দৃশ্যের ওপারে ... সেইখানে যেখানে আর কোনো চিঠি-ই পৌঁছয় না। ... ...
শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের প্রেমের কবিতাগুলোর কেন্দ্রে যে যুবতী ... ...
( এই লেখাটি আয়নানগরের বেরিয়েছিল।লেখাটি’র কিছু পরিবর্ধন ঘটেছে।সুতরাং এই পরিবর্ধনের ফলে পড়তে গিয়ে কিছু ছন্দ পতন হতে পারে,তার জন্য আগাম ক্ষমাপ্রার্থী)‘তারপর একটা বোরখা পরা লোক পুলিশের ভ্যান থেকে নেমে আসে।গ্রামের সমস্ত জোয়ান মদ্দদের তার সামনে প্যারেড করানো হয়।বোরখা পরা লোকটা যার দিকে আঙ্গুল তোলে আর্মি তাকে তুলে নিয়ে যায়।কিসের অপরাধে তা জানা যায় না।কোনো উকিল দলিল থাকেনা।কোনো প্রমাণ থাকেনা।সে আর ফেরত আসেনা।জলজ্যান্ত একটা মানুষ ভ্যানিস হয়ে যায়।সে যে ছিল বাস্তবে তারই কোনো প্রমাণ থাকে ... ...
মন্দিরে মসজিদে না থাকুন, ঈশ্বর আছেন আমাদের মননে, চিন্তায়, দৃষ্টিতে, অনুভবে। সে উপলব্ধি আমাদের অন্তরে আসে অহরহ। তিনি আছেন, শরতের নির্মল আকাশ ও সোনালী রোদ্দুরে। তীব্র গ্রীষ্মের পর ঘন বর্ষার প্রভাতে। শীতের শুকনো-ঝরাপাতা বওয়া হিমেল হাওয়ায়। বসন্তের পলাশ-রাঙা অরণ্যের অভিলাষে। সমুদ্রের ব্যাপ্তিতে, পর্বতের মহিমায়। প্রতিটি শিশুর দৃষ্টি ও হাসিতে। নিরন্ন মানুষের ক্ষুন্নিবৃত্তিতে। মায়ের মমতায়, পিতার হাত ধরে উৎসবের মণ্ডপে ঘুরে বেড়ানোয়। ভ্রাতৃ দ্বিতীয়ায় কপালে দিদি বা বোনের অনামিকার স্পর্শে, প্রিয়ার মুখ চুম্বনে। ... ...
প্রিয় শাল্মলী,আজ অনেকটা পথ একসাথে হাঁটলাম আমরা l পায়ে পায়ে l তুমি সামনে, পরনে কটকি প্রিন্ট কুর্তা, কপালে বড় লাল টিপ l শ’তিনেক মানুষের মিছিলে তোমার পিছনে আমি, পশ্চিমি পোশাকে l আমদের বয়সের তফাত বিস্তর l আমাদের জন্মের জড়, বেড়ে ওঠার গল্প, শিক্ষার পরিসর, সবই বেশ পৃথক l আমরা পরস্পরের প্রেমিকাও নই l তবু আমরা গান গাই, হাত ধরে রাস্তা পেরোই, ছুটির সন্ধ্যেয় কফি খাই একসঙ্গে l তুমি আমার কথা ভেবে একা বেরিয়ে কিনে আনো গোলাপি নোটবই l আমি তোমার জন্য বেছে রাখি মল্লিকা সেনগুপ্তর কাব্যগ্রন্থ l তারপর য ... ...
সাম্প্রতিক একটি মেগা হিটের পর টালিগঞ্জের মেগাতারকা গুণধর পাল ছুটি কাটাতে আছেন আত্মগোপনে। সেই হাইড-আউট থেকে বেরিয়ে এসে ফ্লুরিজের ব্রেকফাস্ট টেবিলে এসেছিলেন কেবলমাত্র "বাজে খবর" এর সঙ্গে কথা বলবেন বলে। রইল গুণধর পালের এক্সক্লুসিভ ইন্টারভিউ। একমাত্র "বাজে খবর" ... ...
মাতৃগর্ভেই মানুষের প্রথম সমুদ্রদর্শন । নোনাজলের স্বাদগন্ধ অনেকটা রক্তের মতো । অনঙ্গ অন্ধকারে হাত মেলে, পা ছড়িয়ে, অন্ধকারের মতো শীতল চোখ ছুঁয়ে ছুঁয়ে মায়ারুধির শ্যাওলা মেখে পৃথিবীতে নেমে আসা । ক্রমশঃ ট্রেনের বাঁশির স্বরে বেড়া ভাঙার আর্তকান্না, আমায় তুই আনলি কেন, ফিরিয়ে নে ... ...
চন্দ্রপুলিধনঞ্জয় বাজার থেকে এনেছে গোটা দশেক নারকেল। কিলোটাক খোয়া ক্ষীর। চিনি। ছোট এলাচ আনতে ভুলে গেছে। যত বয়েস বাড়ছে ধনঞ্জয়ের ভুল হচ্ছে ততো। এই নিয়ে সকালে ইন্দুবালার সাথে কথা কাটাকাটি হয়েছে। ছোট খাটো ঝগড়াও। পুজো এলেই ইন্দুবালার মন ভালো থাকে না। কেমন যেন খিটখিটে হয়ে যায়। পইপই করে ধনঞ্জয় বলেছিল মেয়ে ডাকছে এতো করে ঘুরে এসো। ইন্দুবালার ছোট মেয়ে থাকে ব্যাঙ্গালোরে। এবছরেই তাদের সেখানকার পাট উঠবে। জামাই চলে যাবে ইউক্রেনে। মেয়ে তার ছেলেপুলে নিয়ে এসে উঠবে দিল্লী। শ্বশুর বাড়িতে। তারপর সেখান থেক ... ...
এদের পাংচুয়ালিটি নেই, দেশোদ্ধার করতে এয়েচে। সেই ১০টা থেকে অপেক্ষা করছি, চাড্ডিরা এসে পৌঁছল ১.৩৫ নাগাদ, থানার মোড়ে। হ্যান করেঙ্গা ত্যান করেঙ্গার পর সাকুল্যে ১২০জন চাড্ডি, সাথে ১০টি বাইক, নেতাজি স্বামিজী রবীন্দ্রনাথের প্ল্যাকার্ডও আছে, সঙ্গে ২০জন এবিভিপির দাদু। দাদুরা বোধহয় অটলবিহারীর ব্যাচমেট। আমরা কয়েকজন থানার মোড়ে অপেক্ষা করছিলুম। ৫০০জন আশা করেছিলাম। কিন্তু এ কী!!!পুলিশ CGCRI এর সামনে তাঁদের আটকে দিল। একজন সবুজ পাঞ্জাবি-জহরকোট-সানগ্লাস-টীকা পরা বানরসেনা ডিভাইডারে উঠে তার একটি গাছে চড়ে ... ...
সত্তরের শেষে বা আশির দশকের প্রথম দিকে , যখন-ও পর্যন্ত আনন্দবাজারের কভার পেজে ইস্টবেঙ্গল-মোহনবাগানের ময়দানি গুঁতোগুঁতি আর ব্যাকপেজে আর্জেন্টিনা বা ইতালির বিশ্বকাপ জয় ছাপা হতো , প্রণয় রায়ের 'ওয়ার্ল্ড দিস উইক' চায়ের দোকানের মাতব্বর খোকন-দা কে পেরেস্ত্রৈকার বোদ্ধা করে তোলে নি তখন-ও পর্যন্ত, সেই সময় আমার মতো একনিষ্ঠ খুদে বাঙালের ইস্টবেঙ্গলের উয়াড়ির কাছে এক গোলে হেরে যাওয়া কে শ্মশানে-র হাহাকার মনে হতো। সেটাকেই বলে সমর্থন ... ...
“আপনাকে বলছি স্যার” – ফিরে দেখাহালিসহর সভাসেই সভায় আলোচনার বিবরণ। প্রায় সম্পাদনা না করে। এটা প্রথম অংশ। আরো আসবে। আমরা অনেক দিন ধরেই ভাবছিলাম এই নিয়ে। “আপনাকে বলছি স্যার” বইটা তো বহুকাল আগেই বেরিয়েছে, অনেক মানুষ পড়েওছেন বইটা, কিন্তু বইটা সম্পর্কে কতগুলো ভুল ধারনাও তৈরি হয়ে আছে, আর কতগুলো জিনিস পরিস্কার করারও দরকার আছে বলে আমার মনে হয়েছে বারবার। সেই আলোচনাটা কলকাতায় করার কথা ভাবা হয়েছিল, তার আগেই এখানে হল। আমার আশা, এই আলোচনাটা হয়ত কলকাতাতে আমরা আরেকবার করব। সেখানে অন ... ...
কেউ কেউ এখনও জানতে চাইছে বাওয়ালটা ঠিক কি নিয়ে। ওদিকে কাল ইপ্সিতাদিও বলছিলো এসভিএফ-এর পিছনে এত এনার্জি নষ্ট করিস না, লিখে রাখ বরং। এমনিতে বিপ্লবটা আজকাল উইকেন্ড দেখেই করতে হয়। আজ সন্ধ্যের পর নিজের পক্ষেই আর সময় দেওয়া সম্ভব হবে না। কয়েকজনকে মেসেজে লিখলাম একটু আগে, বড় ঘটনা, পরে বলবো / ধীরে ধীরে লিখছি ইত্যাদি। তারপর ভেবে দেখলাম ব্লগ যখন আছে, তুলেই রাখি, কেউ জানতে চাইলে লিংক পাঠিয়ে দেব। কোনো সাহিত্য নয়, যেরকম যা ঘটেছে এবং মনে হয়েছে লিখে যাচ্ছি।আমি আর শ্রীপর্ণা আপাতত অনেকগুলো ওয়েবসিরিজ দেখে ... ...
অথচ দরজাটা খোলাই ছিল। ছাদ আশ্রয়, দেওয়াল সুরক্ষা দিলে দরজা দিয়েছে গোপনীয়তা। আর সেই সূচনা থেকেই জানালার সাথে মিথ্ হয়ে গেছে অজস্র অলিখিত ও কিছু লিখিত পঙতিমালা। বলা হয় এক ছাদের নীচে বসবাস করলে নাকি সম্পর্ক দানা বাঁধে। সেই পরিবর্তনশীল সম্পর্কের সাথে মানবিক বিক্রিয়ায় কিছু মুহুর্ত তৈরী হয়। তেমনি কিছু মুহুর্ত কবিতার আকারে – যেখানে কাঠের সিঁড়ির সাথে নুপূরধ্বনি অজান্তেই মিশে গেছে ... ...