শীতলপাটির মতোই গৃহকোণে সংসারও বুঝি পাততে হয়.. ... ...
আমরা ভুলে যাচ্ছি অনেক কিছুই ... ...
“মনিরুলেরা জীবনে আসে, চলে যাওয়ার জন্য”... ... ...
কলেজ স্ট্রিট বইপাড়া নিয়ে সাড়ে চার দশকের অবলোকন ... ...
আলেয়া তুমি এখন কোথায় ? ... ...
চার বাক। ইরান থেকে ইসলামপুরে। ... ...
রূপকথা, আজকের দিনের। মিতুলের অভিযান। অভি তারার আলো বুকে নিয়ে বিপদ থেকে উদ্ধার। আগে প্রকাশিত। এখানে তুলে আনলাম। ... ...
মামা উড়নচন্ডি স্বভাবের জন্য শৈশবে তাকে ‘ঘোড়া’ উপাধি দিয়েছিল, সে খুব ক্ষেপে যেত দুষ্টুমির ছলে কেউ এই নামে ডাকলে…. অথচ সে প্রায়ই দাঁড়িয়ে ঘুমোত এবং তা কেউই জানতো না। ছোট থেকেই সে খুব সোজা হাঁটে, একই রকম করে কদম ফেলে; তার চোখ দেখে, সবই তো সরল পথ, যেখানে পথ বেঁকেছে বলে মনে হয়, সেখানেই তো নতুন পথের খোঁজ পেয়ে যায় সে। বেতার তরঙ্গের মত সে সোজা ছুটে, মাঝে মাঝে মহাকাশের কাছে পৌঁছে যায়, বায়ুমন্ডলের সর্বোচ্চ সীমায় বাঁধা খেয়ে আবার ফিরে আসে পৃথিবীতে। একদিন সে-ই নানাজানের হাতের বাঁধনে পিষ্ট হতে হতে এক গনজমায়েতের মুখে দাঁড়িয়ে জানলো, ‘এক রত্তি মাংস নাই শরিলে…সাধারন বৃত্তি না…ট্যালেন্টপুল…সবই তাঁর কেরামতি!‘ তীর্যক চোখে তাকিয়েছিল তারা সবাই, সম্মিলিত একটি ফিসফিসানি ঢেউয়ের মত আবর্তিত হয়ে প্রায় পিষে ধরছিল তাকে। ... ...
ফিরে এলেন চোদ্দোপুরুষেরা ... ...
এখনও মার্কিন তরুণ কবিরা খোঁজ করেন ... ...
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা কতটা মানবিক, কতটা যান্ত্রিক? ... ...
পুরনো কবিতা, পুরনো দিনের কবিতা ... ...
সব মিলিয়ে এ এক বিচিত্র অভিজ্ঞতা। শাসকের বিরুদ্ধে লিখলে, শাসক ক্ষেপে যায়, কখনও উপেক্ষা করে, এ দেখা জিনিস। অনেকবার দেখেছি। শাসক প্রতিবাদের প্রকরণও নির্ধারণ করে দিতে চায়, সেও দেখেছি। কিন্তু বিরোধী, প্রতিবাদ যাদের পক্ষে যাবার কথা, আঙুল উঁচিয়ে, "এইভাবে লিখুন বলছি, চোপ!" বলে চোখ রাঙাচ্ছে, এ জিনিস দেখা একেবারে নতুন। হয় কায়েমী কোনো স্বার্থ, কিংবা নিছক নির্বুদ্ধিতা, কিংবা দুটোই না থাকলে, এ জিনিস হওয়া কঠিন। এর মধ্যে কোনটা ছিল, বলতে পারবনা। কিন্তু এইসবের চক্করে ফাঁকতালে যেটা হল, সেটা হল, বগটুই কান্ডটাই কোথায় যেন হাওয়া হয়ে গেল। বছর খানেক পরে, সে নিয়ে আর কোনো আলোচনা নেই। সিবিআই 'মূল অভিযুক্ত'কে গ্রেপ্তার করেছিল, তিনি হেফাজতেই রহস্যজনকভাবে মারা গেছেন। সে নিয়েও বিশেষ কথাবার্তা দেখিনা। শাসক-বিরোধী কোনো দিকেই। ... ...
শ্রীলঙ্কার সেন্ট্রাল প্রভিন্সের ডাম্বুলা নগরের কাছে মাটালা জেলার মধ্যে রয়েছে ঘন জঙ্গলে ঢাকা শিগিরিয়া নামে এক পাহাড়ি অঞ্চল। আর সেখানে পৌঁছে গেলেই দেখতে পাবেন সেই স্বর্গের সিঁড়ি। এখন শ্রীলঙ্কাবাসীরা সে সিঁড়িকে লায়ন্স রক বা সিংহের প্রস্তর নামেই ডেকে থাকে। একটা বিশাল অতিকায় পাথরের খণ্ডের গা বেয়ে সেই সিঁড়ি চলে গেছে অনেক উঁচু অব্দি। আর সেই পাথরের মাথায় রয়েছে এক পুরোনো রাজবাড়ির ভগ্নস্তূপ। যতদূর জানা গেছে সেকালে শিগিরিয়া অঞ্চলের নাম ছিল অলকামাণ্ডব। ... ...
আমার দ্বিতীয় কবিতার বই গাবলু ও সুপারম্যান প্রকাশিত হয়েছিল এবারের বইমেলায়, ধানসিড়ি থেকে। আমি যেহেতু আর কোন সমাজমাধ্যমে বিশেষ সক্রিয় নই, তাই গুরুই আমার কথা জানানোর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম । সাধারণ ভাবে লেখকরা বই রিভিউ করানোর চেষ্টা করেন, যেখানে বিশেষজ্ঞরা বলে দেন কোন বই ভালো না খারাপ। আমি বিশেষজ্ঞদের থেকে পাঠকের ওপর ভরসা রাখি বেশি। তাছাড়া এককালে আমি বাংলা কবিতার জগৎটাকে কিছুটা কাছ থেকেই দেখে ফেলেছিলাম। তাই রিভিউ-টিভিউ-এর পেছনে কী ধরনের তদ্বির তদারক লাগে তার একটা সম্যক ধারণা আছে। সেটা অল্প বয়সে যখন পেরে উঠিনি, তখন এই বয়সে আর পেরে উঠবো বলে মনে হয় না। আমার বই থেকে তিনটি কবিতা দিলাম এখানে। পাঠকের ভাল লাগলে বইটা সংগ্রহ করে দেখতে পারেন। প্রাপ্তিস্থানঃ ধানসিড়ি বইঘর, সূর্য সেন স্ট্রীট, কলকাতা কর্পোরেশনের পাশের গলি। ... ...
কেন ক্রেদি সুইস বিক্রি হল তার সম্যক তথ্য খবরের কাগজ, ইন্টারনেট , টেলিভিশনের ডিবেট (যাকে নাকি বলে নুক্কড় বহস বা নেশন ওয়ানটস টু নো) এবং লোকমুখে চেনা শোনা জানা যায়। সেটা আমার আলোচ্য বিষয় নয়। আগের পর্বে বলেছি ক্রেদি সুইসের চারটে মূল কর্মধারা – আপনার আমার চির পরিচিত কমার্শিয়াল ব্যাঙ্কিঙ্গে তারা কখনো লোকসান করে নি, অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট ও প্রাইভেট ব্যাঙ্কিং লাভ জনক - দুনিয়ার ধনী ব্যক্তিরা তাঁদের টাকা ভরা সুটকেস ৭০ নম্বর পারাদেপ্লাতসে গচ্ছিত রেখেছেন। সুদ পেয়েছেন দবাকে। তাহলে সমস্যাটা কোথা হতে এলো? ব্যাঙ্কের অলিখিত মূলধনের নাম বিশ্বাস – সেটি যদি হারায়, দুনিয়ার কোন ব্যাঙ্ক নিরাপদ নয়। এক সময় রান অন দি ব্যাঙ্ক হতো মুখের কথায়, গুজবে, কথা হয়েছে কানে কানে। আজ সামাজিক মাধ্যমের দ্বারা সেই ব্যাঙ্ক রানের কাজ সুচারু রূপে সাধিত হয় - সিলিকন ভ্যালি ব্যাঙ্কের পঞ্চত্ব প্রাপ্তির কাহিনি সকলে অবগত আছেন। ক্রেদি সুইস তার খদ্দেরের বিশ্বাস কবে হারাল? ব্যাঙ্কের প্রতি আস্থা একদিনে বিনষ্ট হয় না, একটি ঘটনায় হয়তো নয়। ঠিক কি কারণে ক্রেদি সুইস একদিন তার কাছে গচ্ছিত ধন হারাতে শুরু করল তার তালিকা শিগগির কোথাও দেখা যাবে। একদিন তা নিয়ে নিশ্চিত পুস্তক রচনা, এমবিএ ক্লাসে পড়ানো হবে। ইউটিউবে দেখা যাবে ঘণ্টা ব্যাপী ক্লিপ। সে বহু মনিষীর কাজ। ... ...