এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পাতা :
  • r2h | 165.1.172.197 | ২২ মার্চ ২০২৪ ১৯:৩৭529691
  • এই দিকটা খুবই ভাবার মত।
    আলোচনা হলে ভালো হয়!
  • | ২২ মার্চ ২০২৪ ২০:৪৬529692
  • কোকাকোলার কারখানা হবার সবচেয়ে খারাপ দিক হল এরা গ্রাউন্ড ওয়াটার এত বেশী পরিমাণে তুলে নেয় যে বেশ বড় এলাকার জলস্তর নামতে থাকে হু হু করে। ভয়ংকর ক্ষতিকর এটা। 
  • r2h | 165.1.172.197 | ২২ মার্চ ২০২৪ ২০:৪৯529693
  • হ্যা, সেসব তো আছেই, কিন্তু আমি একটি ইস্যুকে পার্সিভ করার আলাদা দিকগুলি নিয়ে ভাবছিলাম।
    একটা বহুআলোচিত পুরনো প্রসঙ্গে যেমন, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ইওরোপিয়ান হিরোদের ৪৩এর মন্বন্তরের শিকাররা কীভাবে দেখবে...
  • hu | 72.241.81.21 | ২২ মার্চ ২০২৪ ২০:৫৪529694
  • ঘরে বাইরেতে বিদেশী দ্রব্য বয়কটের ব্যাপারটা যেমন। কোপটা প্রান্তিক মানুষের ওপরেই পড়ে।
  • আ খোঁ | 2401:4900:1c00:8fff::14d:d295 | ২২ মার্চ ২০২৪ ২১:০৩529695
  • লেখক আসলে কী বলতে চাইছেন? কোকাকোলা বেশ কিছু কর্মসংস্থান করে বলে, নারীদের দল (বাংলাদেশ?) স্পনসর করে বলে কোকাকোলার মতো একটা দুর্বৃত্ত কর্পোরেটকে বয়কট করা যাবে না? আমার এক প্রতিবেশী এমন একজনের কাছে করে খাচ্ছে যে কিনা আরেক প্রতিবেশীকে খুন করছে; তো আমি প্রথম প্রতিবেশীর রুজির স্বার্থে হন্তারককে সাপোর্ট দিয়ে যাব? আর এই সব স্পন্সরশিপ-টিপ তো আইওয়াশ। কোম্পানির সমস্ত অপকর্মের থেকে চোখ সরানোর ইমেজ বিল্ডিং। 
    অক্টোবরের আগেও ফিলিস্তিনিরা মরছিল ঠিকই, কিন্তু তারপরে যা হচ্ছে নৃশংসতা ও মানবতা লঙ্ঘনের দিক থেকে ধারে ও ভারে সেটা মোটেই এক নয়। হলোকাস্টের সঙ্গে তুলনীয়। হয়তো বাংলাদেশের মোল্লাতন্ত্র বাংলাদেশের (আমি জানি না শুধু তারাই কি না) এই বয়কটের ডাক দিয়েছে, কিন্তু বিশ্বের নানান জায়গায় দুর্বৃত্ত কর্পোরেট বিরোধী এই বয়কট চলছে। সেটাকে লঘু করার কী মানে? বিনয়ের সঙ্গেই বলছি, লেখকের প্রগতির নামে এই কর্পোরেটপন্থী স্টান্স চোখে ঠুলি পরে থাকার মতো হয়ে যাচ্ছে না?  
    খারাপ লাগল, এর বাইরেও চিন্তার জায়গাগুলি লেখকের লেখায় বিন্দুমাত্র ছায়া ফেলেনি। কোকাকোলা পৃথিবীর বৃহত্তম (বিশ্রীতম বললেই ঠিক হয়) প্লাস্টিক প্রদূষণকারী। এতটাই যে দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানাধিকারীদের দূষণের যোগফলেরও অনেক অনেক বেশি। প্রত্যেক বছর ১০০ বিলিয়নেরও বেশি সিংগল ইউজ প্লাস্টিক বোতল (শুধু কোকের) আমাদের ইকো সিস্টেম, মানব স্বাস্থ্য, বন্যপ্রাণ, মেরিন লাইফের ওপর কি বিভৎস প্রভাব ফেলছে, তার খতিয়ান সে তো অন্তর্জালেই পাওয়া যায়। 
    ১ লিটার কোক পানীয় বানাতে গড়ে ৩.৮ লিটার জল লাগে। ভাবুন একবার কী বিপুল পরিমাণ জলসম্পদ কোকাকোলা প্রকৃতি থেকে এক্সপ্লয়েট করে সম্পূর্ণ বিনামূল্যে। লেখক বোধহয় বাংলাদেশে কোকাকোলার ইনভেস্টমেন্ট নিয়ে উৎফুল্ল হয়েছেন, ওনার একটু প্রতিবেশী দেশ ভারতের গল্পগুলো জেনে নেওয়া দরকার। ভারতে কোকের যতগুলো বটলিং প্লান্ট, তার সবকটাতেই স্থানীয় মানুষ, প্রকৃতিকে কী নিদারুন ফল ভোগ করতে হয়েছে লেখকঅকে অনুরোধ সে সব একটু জেনে নিন। প্লাচিমাড়া তো এখন এক ঐতিহাসিক নাম। আপনি না জানলে বলে দেই - স্থানীয় মানুষের দীর্ঘ আন্দোলনের ফলে প্লাচিমাড়ার কোক প্লান্টটি এখন বন্ধ। রাজস্থানের কালাডেরাও শুকিয়ে কাঠ হয়ে গিয়েছে। পাঁচ বছরে ১০মিটার নেমে গেছে জলস্তর। হোসাঙ্গাবাদে নর্মদাও বিপর্যয়ের মুখে। এরকম সারা বিশ্বে আরো কত! যেমন এল সালভাদোরের প্রাক্রিতিক জলসম্পদ প্রায় শেষের মুখে।  
    স্পন্সরশিপের কথা বলছেন? বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার কোকাকোলা খরচা করে নিজের ইমেজ বিল্ডিং আর ঢপের বিজ্ঞাপন বানাতে (প্রতি বছর ২ বিলিয়ন ডলার শুধু বিজ্ঞাপন বানাতে)। লক্ষ লক্ষ ডলার খরচা করে ইন্সিটিটিঊটগুলোর পেছনে প্রতারণামূলক রিপোর্ট তৈরি করাতে। সব আমাদের মানবসম্পদ আর প্রকৃতিকে নিখরচায় শুষেই। আপনাদের বাংলাদেশ নারীদলকে যেমন তেমনি ইজরায়েলি অতি রাইট উইং ইম তিরজুকে এ' বছর ১৪ হাজার ডলার স্পন্সর করেছে। এই কোকাকোলাই দক্ষিণ আফ্রিকায় অ্যাপার্থেইডের বৃহত্তম স্পন্সরদের মধ্যে এক। তবেই বুঝুন।  
    আর রুটিরুজির ব্যাপার? চরম শ্রমিক বিরোধী সংস্থা হিসেবে কোকাকোলা বিশ্বে অগ্রগন্য। কলম্বিয়ায় ইউনিয়ন করার অপরাধে কোকাকোলার প্যারামিলিটারি ৮ জন কর্মীকে হত্যা করেছিল। গুয়াতেমালায় হিসেব নেই। সাউথ আফ্রিকার একসময়ের সবচেয়ে বড় কর্পোরেশন পুরো বর্ণবৈষম্যের হিসেব মেনে শ্রমিক শোষণ চালাতো। আর কর্মসংস্থান নিয়ে এ এক অদ্ভুত পুঁজিবাদি জাস্টিফিকেশন। কত মানুষের নিয়োগ কত মানুষের, কত প্রাকৃতিক সম্পদের যথেচ্ছাচার, সর্বনাশের বিনিময়ে সে হিসেব কে করবে?  
    এই আর কি! না জানা থাকলে সান ক্রিস্টোবালের উদাহরনটি দেওয়া যায়। মেক্সিকোর এই জনপদটিতে এক দশকের বেশি কোকাকোলার প্লান্ট চলছে। সেখানকার যাবতীয় জলের প্রাকৃতিক রিসোর্স এত টক্সিক যে স্থানীয় মানুষদের জলের বদলে কোক খেতে হয়। কারন জলের দাম অনেক বেশি। সেখানে ডায়াবেটিসের হার দশ বছরে ৩০ শতাংশের বেশি বেড়েছে! তদজনিত মৃত্যুর হার আরো বেশি। আপনি কি বাংলাদেশের এই অবস্থা চান? এই কোকাকোলা বয়কট দক্ষিণ আফ্রিকার বর্ণবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে একটা বিরাট ভূমিকা নিয়েছিল। আপনি যদি নারীদলের স্পন্সরশিপ খরিদ করতে চান নৃশংসতম জেনোসাইড আর সারা পৃথিবীব্যাপী স্বাস্থ্যবিপর্যয়, প্রকৃতিবিপর্যয় আর মানবতা ধ্বংসের বিনিময়ে, তা হলে আপনার প্রগতির স্টান্সকে সত্যিকারের প্রগতি মানতে অন্তত আমার অসুবিধা আছে।  
  • কোকাকলা | 115.187.40.104 | ২২ মার্চ ২০২৪ ২১:৪৫529696
  • একটা সময় প্রেমিকাকে কোকাকলা খাওয়ানোর রেওয়াজ ছিল। দীর্ঘ বাম সাংস্কৃতিক আন্দোলনের ফলে তেমনটা এখন আর নেই। 
  • r2h | 165.1.172.197 | ২২ মার্চ ২০২৪ ২২:১১529697
    • আ খোঁ | ২২ মার্চ ২০২৪ ২১:০৩
    • ...কোকাকোলা বেশ কিছু কর্মসংস্থান করে বলে, নারীদের দল (বাংলাদেশ?) স্পনসর করে বলে কোকাকোলার মতো একটা দুর্বৃত্ত কর্পোরেটকে বয়কট করা যাবে না?  
     
    এই লাইনটায় আটকে গেলাম।
    লেখক কিছু করতে হবে বা করা যাবে না - এমন বলেননি বোধহয়।
  • আ খোঁ | 2402:3a80:1981:59af:178:5634:1232:5476 | ২২ মার্চ ২০২৪ ২২:২৩529699
  • র২হ
    এটাতে তো সেই ইঙ্গিতই পেলাম। আমি ভুল হলে খুশি হবো।
     
    বহু মানুষের জীবন জীবিকা জড়িত এর সাথে। কাজেই আমি বয়কট বয়কট খেলা কোকের সাথে খেলতে রাজি না। আমি আগে আমার মানুষের কথাই ভাবব। যেখানে বয়কটের প্রভাব সম্পর্কে বিন্দুমাত্র ধারনা নাই আমার সেখানে আমি আমার চোখের সামনে নিশ্চিত ক্ষতি হতে দিতে আমি রাজি না।
     
    একটা মানবঘাতী যুদ্ধ যখন চলে, তখন তাকে কেন্দ্র করেও অর্থনীতি গড়ে ওঠে, বহু সাধারণ মানুষ করে কম্মে খায়, জীবন চালায়। তাদের শিশুরা দুমুঠো খেতে পায়। তাদেরও স্বাভাবিকভাবেই যুদ্ধবিরোধী কর্মকান্ড সম্পর্কে কোনও ধারণা হয়তো থাকে না।আফ্রিকায় যে ভয়ংকর বুলেট দিয়ে দারবিশদের মারা হতো তা বানাতো আমাদের দমদমের আশেপাশের দরিদ্র শ্রমিকেরা। তা হলে তো যুদ্ধ চলতে দিতে হয়।
    আমার বক্তব্য হলো খুব সাধারণ। ওই যে বললাম - ঠুলি। লেখক শুধু তার ইমিডিয়েট বলয়েই মনোনিবেশ করছেন। 
  • আ খোঁ | 2402:3a80:1981:135e:178:5634:1232:5476 | ২২ মার্চ ২০২৪ ২২:৩৬529700
  • শরীফের লেখা আমি প্রায়ই। খুবই সংবেদনশীল লেখেন। কিন্তু এই লেখাতে হয়তো ওঁর অজান্তেই উনি বিষয়ের বিস্তারকে লঘু করে ফেলছেন তাই আমার মনে হয়েছে। মোল্লাতন্ত্র তার অ্যাঙ্গেল থেকে বয়কট করছে হয়তো। কিন্ত তার জন্য কোকাকোলা ছাড় পেতে পারে না। তাহলে তো মুসলমানদের একটা গোঁড়া অংশ এনআরসির বিরোধিতা করছে বলে আমাদের আর এনআরসি বিরোধী আন্দোলন করে কাজ নেই। এনআরপির জন্যও তো বহু নিয়োগ হচ্ছে। 
  • r2h | 165.1.172.197 | ২২ মার্চ ২০২৪ ২২:৩৬529701
  • হ্যাঁ, ঘোষিতভাবেই ইমিডিয়েট বলয়, সেটা ঠিক।

    রবীন্দ্রনাথ বিলিতি কাপড় বর্জন ব্যাপারটায় খুব কনভিন্সড ছিলেন না, গরীব লোকের শস্তায় পাওয়ার কাপড়।
    আর এতে লাভ বিড়লা ইত্যাদিদের বোধহয় হচ্ছিল, যাতে পরে, আর যারই হোক, বাঙালীদের উপকার হয়নি।
    কিন্তু বিলিতি মিলের দ্রব্য মানেই শিল্পজনিত দূষন, সাম্রাজ্যবাদী শক্তির ধনভান্ডার, কলোনীগুলিকে শুষে নেওয়া।

    ইমিডিয়েট বলয় বা প্রান্তিক মানুষের জন্য বিকল্প একটা আগে দরকার, সেটাও সত্যি কথা।
  • আ খোঁ | 2402:3a80:1981:135e:178:5634:1232:5476 | ২২ মার্চ ২০২৪ ২২:৪৫529702
  • রবীন্দ্রনাথ যেটাতে কনভিন্সড ছিলেন না সেটা আমার ধারণায় আজকের অবস্থায় অবশ্যই হতেন। দেশি কাপড়ের ব্যাপারটা আমি কাজের সূত্রেই কিঞ্চিৎ জানি। কিভাবে একটা দেশজ শিল্প যা কিনা মানুষের আয়ত্তের মধ্যেই ছিল তাকে ধ্বংস করে, মানুষের সংস্কৃতিকে ধ্বংস করে কিভাবে বিলিতি জিনিসকে ম্যান্ডেট করে দেওয়া হলো সেকথা বিস্তারিত বলার পরিসর এখানে নেই। রবীন্দ্রনাথ সোয়েট শপ, পলিয়েস্টার দূষণ সম্যক দেখে যান নি। মার্ক্সও না।
  • আ খোঁ | 2402:3a80:1981:135e:178:5634:1232:5476 | ২২ মার্চ ২০২৪ ২২:৫৭529704
  • আর প্রান্তিক মানুষদের কথাই যদি ধরি, এই কর্পোরেট হাঙ্গরদের জন্য যে বিপুল পরিমান প্রান্তিক জনসংখ্যা ডিসপ্লেমেন্টের শিকার হচ্ছেন, তাঁদের রুজিরুটি জীবন জীবিকা বিপন্ন হচ্ছে তার পরিমান এতো বেশি যে শিউরে উঠতে হয়। যারা কর্পোরেটদের থেকে উপকৃত তাঁদের সংখ্যা তার তুলনায় সত্যিই কিছু নয়। বহু সংস্থা এই নিয়ে কাজ করে তাঁদের রিপোর্টেই পেয়ে যাবেন।
  • যোষিতা | ২২ মার্চ ২০২৪ ২৩:০১529705
  • কোকাকোলা বর্জন করলে পেপসির বিক্রি বাড়বে?
  • r2h | 165.1.172.197 | ২২ মার্চ ২০২৪ ২৩:১১529706
    • আ খোঁ | ২২ মার্চ ২০২৪ ২২:৫৭
    • ...যারা কর্পোরেটদের থেকে উপকৃত তাঁদের সংখ্যা তার তুলনায় সত্যিই কিছু নয়। ...
     
    এতে কোন সন্দেহ, দ্বিমত ইত্যাদি নেই। 
     
    আমি শুধু একটা প্রয়োগযোগ্য বাস্তব বিকল্প নিয়ে কৌতুহলী।
    এই যে বাংলাদেশের টেক্সটাইল ইন্ডাস্ট্রি - বহুজাতিক, ক্ষতিকর, শোষন ইত্যাদি। বন্ধ হয়ে গেলে বিকল্প কী হবে, প্রভাব কী হবে। এই নিয়ে আমার কোন মতামতও নেই - হওয়া উচিত বা অনুচিত। অনুচিতের দিকেই ঝুঁকে বলা যায়। শুধু একটা বাস্তবসম্মত প্রতিষ্ঠিত ও প্রয়োগযোগ্য বিকল্প নিয়ে জানতে আগ্রহী, এই জিনিসটা বিবেচনা করে, যে টেক্সটাইল ইন্ডাস্ট্রি গারহস্থ্য বৃত্তে নারীর ক্ষমতায়নে সহায়তা করেছে (তর্কাতীত না হয়তো)।

    উন্নয়নের পথ হিসেবে ভারী শিল্প - আমিও এর ঘোরতর বিপক্ষে। কিন্তু সেটা তত্ত্বগতভাবে; ব্যবহারিক দিক থেকে এই জাড্য ভাঙার উপায়, প্রভাব, এইগুলি নিয়ে আলোচনা শুনতে আগ্রহী।
  • ☠️ | 2401:4900:4e66:7281:80bf:460f:2625:42cf | ২২ মার্চ ২০২৪ ২৩:৪৯529707
  • সব বন্ধ করে দাও | কোকাকোলা , জামা কাপড় , টুথপেস্ট সব কিছু | 
    এরপর একটা অর্গানিক কটন এর লাল শালুর নেংটি পরে লালুবাদ এর উপর পেপার লেখো | 
  • দীমু | 182.69.177.55 | ২২ মার্চ ২০২৪ ২৩:৪৯529708
  • আমপোড়ার শরবত ইত্যাদি
  • দীমু | 182.69.177.55 | ২২ মার্চ ২০২৪ ২৩:৫৪529709
  • রূহ আফজা , কুলফি 
  • যোষিতা | ২২ মার্চ ২০২৪ ২৩:৫৭529710
  • কুলফি তো আইসক্রিমকে প্রতিস্থাপিত করবে!
    কোকাকোলাকে কে প্রতিস্থাপিত করবে? মদ?
  • r2h | 165.1.172.197 | ২২ মার্চ ২০২৪ ২৩:৫৭529711
  • বিকল্প পণ্য তো অনেক আছে, কিন্তু তার প্রোডাকশন (কাঁচামাল, কোয়ালিটি কন্ট্রোল) বিপণন (দাম, চ্যানেল, ডিস্ট্রিবিউটার) ইত্যাদি হল হ্যাপা।
    তারপর ঘুরেফিরে আবার পুঁজির ব্যাপার স্যাপার...

    গরমকালে মাঠা, শীতকালের তালের (নাকি খেজুরের? ভুলেও গেছি ছাই) রস, বিকেলবেলা বাদামভাজা, শোনপাপড়ি, দুপুরে দুধমালাই আইঅস্ক্রিম - এসব আর কদ্দিন আগের কথা।
    পুজোর সময় স্থানীয় ক্লাবে কোল্ড ড্রিংক অর্থাত ক্যাম্পা কোলা ডাবল সেভেন গোল্ড স্পট এইসবের অস্থায়ী দোকান হতো।

    কিন্তু পেছনে ফিরে যাওয়া তো সম্ভব না, এখনকার অবস্থায় বাস্তবসম্মত বিকল্প কী কী হতে পারে?
  • r2h | 165.1.172.197 | ২৩ মার্চ ২০২৪ ০০:০২529712
  • মানে, বিকল্প পণ্য কী হতে পারে, সেটা বোধহয় আদৌ কোন প্রশ্নই না। কোটি কোটি খাবার জিনিস আছে, প্রশ্ন হল বিকল্পগুলি সহজলভ্য করে তোলা।
  • যোষিতা | ২৩ মার্চ ২০২৪ ০০:০৩529713
  • থামস আপকেও কোকাকোলা কিনে ফেলেছে।
     
    সর্বোপরি বাংলাদেশ এবং ভারতের বস্ত্র শিল্প/ গারমেন্ট ইনডাস্ট্রির গলদ অন্যখানে। অত্যধিক লাভের লোভে কোনও নিয়ম না মানা, আইনকে কাঁচকলা দেখানো এবং শ্রমিকদের অমানুষিক পরিশ্রম করিয়ে ন্যূনতম পারিশ্রমিক দেওয়া।
     
  • দীমু | 182.69.177.55 | ২৩ মার্চ ২০২৪ ০০:০৮529714
  • হ্যাপার কিছু নেই। কোক হয়ত আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ফান্ডে মোটা টাকা দিয়েছে। তারপর পরিবর্তিত সরকারি পলিসিতে ব্যবসায়ীরা দেখেছে রূহ আফজা বানিয়ে বিক্রি করার থেকে কোকের ডিস্ট্রিবিউটর হওয়া লাভজনক। অতঃপর। 
  • দীমু | 182.69.177.55 | ২৩ মার্চ ২০২৪ ০০:৩৮529715
  • মার্লবরোর থেকে যেমন গুটখার বা বিড়ির বিক্রি অনেক অনেক বেশি। জনি ওয়াকারের থেকে বাংলা পাউচের। পশ্চিমবঙ্গ সরকার নিজেই তো বাংলার পাউচ বানিয়ে বিক্রি করে যাতে আবগারি থেকে সরাসরি বেশি আয় হয়। গুটখারও আছে হয়ত কিছু গল্প। 
     
    এই যে বাংলাদেশে কোক বয়কট চলছে ,  হয়ত পেপসি বিএনপিকে কিছু দিয়েছে। আড়ালের গল্প বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ জানেন না। জানতে পারবেনও না।
  • r2h | 208.127.86.113 | ২৩ মার্চ ২০২৪ ০০:৫৮529716
  • রুহ আফজা নিয়ে বাংলাদেশে বিতর্ক দেখছি আজকাল, তার বেশ কিছুটায় আবার ধর্মীয় অনুসঙ্গ আছে।
    রুহ আফজা তো ভারতে এক সময় খুবই জনপ্রিয় ছিল, আটের দশকে; হামদর্দের অনেক কিছুই, সাফি, সিংকারা, রুহ আফজা।
    এর সঙ্গে আবার ধর্ম জুড়লো কবে কে জানে।

    আমাদের মুদীখানার খাতায় রুহ আফজা লেখা হয়েছিল। ধীরেন্দ্রবাবু সব সময়ই লিস্টের কিছু জিনিস নিজের মত পাল্টে দিতেন। সেবার এসে মাকে বললেন রুহুহু (এটাই বলেছিলেন) আফজার থেকে শরবতে আজম ভালো, এইটাই খেয়ে দেখুন।
    আমরা ভেবেছিলাম নিয়ে এসেছেন থাক, শরবতে আজম শেষ হলে রুহুহু আফজা আনা যাবে, কিন্তু পরবর্তী বছর আটেকে আমরা তীব্র গন্ধওলা টকটকে লাল ও ভয়ানক গাঢ় সিরাপের বোতলের আর্ধেকও শেষ করতে পারলাম না, তারপর স্কুলের পড়াশুনো শেষ হয়ে জীবনের ঐ অংশের পাট চুকে গেলে, অন্য শহর থেকে শহরান্তর, এক বাসা থেকে অন্য বাসায় চলে যেতে থাকলাম, রুহুহু আফজাও আর কোনদিন খাওয়াই হলো না।

    এখন ইন্ডিয়ান গ্রসারিতে গিয়ে রুহ আফজার শিশি দেখে মাঝে মাঝে মনে হয় নেবো নাকি, তারপর আর নিই না।
  • Muhammad Sadequzzaman Sharif | ২৩ মার্চ ২০২৪ ০১:০৮529718
  • আ খোঁ,  আমি আপনার যুক্তির সাথে দ্বিমত করছি না। লেখার দুর্বল দিক গুলাই লিখছেন আপনি। কয়েক বছর আগে যখন ১৭০০ কোটি টাকা ইনভেস্টের ঘোষণা দিল কোক তখন আমি বলছিলাম যে এইটা মনে হচ্ছে ভালো, টাকা আসতেছে দেশে কিন্তু আসলে তো খারাপই। কারণ এই ১৭০০ কোটি টাকার ব্যবসা ওরা আমাদের দেশেই করবে। ১৭০০ কোটি টাকার কোক আমাদেরই খাইতে হবে যা স্বাস্থ্যের জন্য মোটেও ভালো কিছু না। 
    কিন্তু তবুও আমি এখন কোক বয়কটের বিরুদ্ধে কারণ হচ্ছে এখানে, এই দেশে যারা এইটাকে প্রমোট করছে তারা যে উদ্দেশ্যে করছে ওইটা আমার পছন্দ না। ইন্ডিয়া বয়কট, কোক বয়কট আরও কী কী জানি বয়কট চলছে দেশে। আমি সব রকমের বয়কটেরই বিরুদ্ধে। আমাদের ওই অবস্থা নাই এখন। বিশ্বাস করেন আর না করেন, বাংলাদেশের অর্থনীতি তিন চার বছর আগেও যেখানে ছিল এখন সেখানে নাই। হুড়মুড় করে সব ভেঙে পড়বে পড়বে এমন করে চলছে সব। মুদ্রাস্ফীতি অবস্থা কাহিল করে দিচ্ছে। ভরা শীত মৌসুম গেল, দুই এক বছর আগেও এই সময় সবজির দাম নেমে আসত। শেষ দিকে এমন হত যে কৃষক দাম না পেয়ে রাস্তায় ফেলে চলে গেছে। ফুলকপি, বাঁধাকপি সস্তায় কিনে গরুকে খাওয়ায়ছে। কিন্তু এবার শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত এগুলার কোনটারই দাম কমেনি। এর মধ্যে রোজা শুরু! মাসাল্লাহ আমাদের ব্যবসায়ীরা সব আকাশে তুলে বসে আছে। আমি এগুলা এখানে বলতেছি আমাদের অর্থনীতির অবস্থা বুঝানোর জন্য। এমন পরিস্থিতিতে আমি আর কিছুই দেখতে রাজি না। আমি আরও ইনভেস্ট চাই। হয়ত শুনতে খারাপ শোনাচ্ছে কিন্তু সত্য হচ্ছে জীবন বাঁচানো ফরজ কাজ এখন।   কোক এখান থেকে মুখ ফিরিয়ে চলে গেলে আমাদেরই খারাপ হবে, আপনার সব যুক্তি মেনে নিয়েই বলছি আমি। আর যারা এই বয়কট আন্দোলনকে বাতাস দিচ্ছে তাদের উদ্দেশ্যও আপনি যা বলছেন, যে কারণে কোককে অবশ্যই বয়কট করা উচিত তার একটাও না। মাটি জলবায়ু নিয়ে যে কথা লিখছেন তা নিয়ে কেউ প্রশ্ন তুললে আমি অবশ্যই পাশে থাকব। ওইটা হবে যা করার, যেভাবে কাজ করলে মাটি আবহাওয়া সব ঠিক থাকবে তেমন করে করতে হবে। কিন্তু চলে যাওয়া, কোক বয়কট না। এখানে থাকতে হবে, ইনভেস্ট করতে হবে আবার পরিবেশও ঠিক থাকতে হবে। আমি বুঝাইতে পারলাম কি না জানি না। 
     
    এরা কোক বাদ দিয়া দেশি পণ্য খাইলেও মানা যাইত। এরা আফগানিস্থানি কোমল পানীয় আমদানি করার পরিকল্পনা করছে! তুরস্ক এই কোক কোম্পানি কিনে নিয়েছে। কোকোই বানাবে কিন্তু এখন তা তুরস্কের কোম্পানি পরিচালিত করবে! মানে ওই একই মুলা দেখানো হবে। আমার আপত্তির জায়গা গুলো হচ্ছে এগুলো।  
     
    যোষিতা দি, আমার তো কোক পেপসি সবই নিষিদ্ধ! এই গরমে যদি এগুলা না খেয়ে থাকতে পারি, যদি টিকে যেতে পারি তাইলে মনে হয় ওজনটাকে একটু নিয়ন্ত্রণে আনা যাবে। এমনেই রোজার আগে যাই একটু আধটু ওজন নিয়ন্ত্রণে আসছিল, রোজায় হু হু করে ওজন বাড়ছে! সারাদিন পরে বেহুশের মতো খাওয়া হয়! এর মধ্যে যদি আরও কোক খাই তাইলে উপায় আছে আমার?  laugh
  • Arindam Basu | ২৩ মার্চ ২০২৪ ০১:০৯529719
  • "কিন্তু পেছনে ফিরে যাওয়া তো সম্ভব না, এখনকার অবস্থায় বাস্তবসম্মত বিকল্প কী কী হতে পারে?"
     
    এক গ্লাস ঠাণ্ডা জল! 
     
    আর বছর দশেক পরে দেখবেন হয়ত "কোকের" চেয়ে মহার্ঘ! 
  • Muhammad Sadequzzaman Sharif | ২৩ মার্চ ২০২৪ ০১:১৬529720
  • r2h দাদা, রুহ আফজা কেমনে ধর্মীয় ফ্লেবার পেয়েছে তা একটা রহস্যই। অনেকেই এইটা খাইলে সওয়াব আছে মানে পুণ্য হয় মনে করে! আমরাও খাইতাম এক সময়। এক সময় বলতে এই কিছুদিন আগেও এ ক রোজায় দুই তিন বোতল খাওয়া হত। আমার ছোট দুলাভাই হামদর্দের ডিলার ময়মনসিংহের। রোজায় এক কেস ধরে পাঠিয়ে দিত। একে ওকে দিয়ে আমরা খাইতাম। আব্বাও পছন্দ করত। আমরা মনে করতাম এইটার মধ্যে বিশেষ কোন বিষয় আছে যা শরীর মন চাঙ্গা করে ইফতারিতে। এখন দেখতেছি চিনির সিরাপ ছাড়া আর কিছুই নাই এতে। চিনি তো শরীর একটু চাঙ্গা করবেই! দুই এক বছর ধরে আর খাওয়া হয় না। এবং এইটা লিখতে লিখতে চোখ গেল টেবিলের উপরে, একখান রুহ আফজার বোতল দেখতে পাচ্ছি! এই জিনিস কেমনে আসল, কই থেকে আসল আমার কোন ধারনা নাই! laugh
  • আ খোঁ | 106.213.54.78 | ২৩ মার্চ ২০২৪ ০১:১৭529721
    • r2h | 165.1.172.197 | ২৩ মার্চ ২০২৪ ০০:০২529712
    • মানে, বিকল্প পণ্য কী হতে পারে, সেটা বোধহয় আদৌ কোন প্রশ্নই না। কোটি কোটি খাবার জিনিস আছে, প্রশ্ন হল বিকল্পগুলি সহজলভ্য করে তোলা।
    একেবারেই একমত। এবার বাস্তব যদি বাজার অর্থনীতির নিরিখে নির্মিত হয় আর আমরা তাতে কনসেন্ট দিয়ে বসে থাকি তাহলে আরেক কথা। কেউ যদি রাত তিনটে অবধি গাঁতিয়ে কর্পোরেটের দাসখতের কনসেন্ট দিয়ে থাকেন, তার কাছে ভোর ৪টেতে উঠে ছুটতে যাওয়া অবাস্তব ইউটোপিয়া ঠেকবে তো বটেই। সে যতই উপকারিতা থাক না কেন। কিন্তু দাসখতের কনসেন্ট না দিলে একটা চেষ্টা থাকবে যেটা এই রুটিনে অসম্ভব তাকেও সম্ভব করে তোলার। আমি জানি না এখানে যারা আসেন তাদের গড় বয়েস কত। আমি অন্তত চোখের সামনে দেখেছি কিভাবে কলোনিয়াল পিরিয়ডের পরেও বাংলার যতটুকু নিজস্ব প্রকৃতি নিবিড় খাদ্যাভ্যাস ছিল তা ৯০ এর দশক থেকে কিভাবে প্রফিট মেকিং খাদ্যাভ্যাসে বদলেছে। যদি শুধু খাদ্যাভ্যাস ধরি তাহলে দেখবো সেটা নিড বেসড থেকে প্রফিট বেসড হয়েছে। এবং সেটা হয়েছে স্বাস্থ্য ও প্রকৃতিকে চুলোর দোরে পৌঁছে দিয়েই। এবার তর্কের খাতিরে আমরা যদি ফুড জায়ান্টদের প্রফিটটাকে সামগ্রিক ফুড ইকোনোমি থেকে সরিয়ে দিই তাহলে দেখবো যতটুকু ইকোনোমি পরে থাকে আসলে তার চেয়েও ছোট অর্থনীতি আমাদের খাদ্য সংকুলান করতে সক্ষম। তো সেটা তো আর কর্পোরেটকে খালি মাঠ ছেড়ে দিয়ে সম্ভব না। যতটা সম্ভব যেভাবেই হোক না কেন এই হাঙ্গরদের বাধা তো দিতেই হবে। না হলে মুনাফার নিয়মেই মুনাফার কন্ট্রোল আরো আরো বেড়ে চলবে। বয়কটের বিষয়টাও এই প্রেক্ষিতেই দেখা উচিত বলে মনে হয়। বিকল্পকে সহজলভ্য করে তুলতে গেলে কিছু মাত্রায় নিয়ন্ত্রণ চাই। শুরুর জন্য সেটা খুব ছোট আকারেও হতে পারে। আত্মনিয়ন্ত্রণ-ও একটা কঠিন বিষয়। বকলমে অরিত্র এরকম কিছু বলে বোধহয় প্যাঁক খেয়েছিলেন। কিন্তু ল্যাটিন আমেরিকায় কোনো কোনো জায়গায় এরকম পরীক্ষা নিরীক্ষা সফলভাবেই হচ্ছে। কিছু লোক তো লাল লেংটি ফেঙটি বলে তাচ্ছিল্য করতে আসবেই। তো কি আর করা যাবে! এই আর কি। 
  • আ খোঁ | 2401:4900:1c00:8fff::14d:d295 | ২৩ মার্চ ২০২৪ ০১:২৯529722
  • শরীফভাই 
    আমি আপনার কনসার্ন আর বাধ্যবাধকতার দিকটা বুঝতে পারছি। আপনার দেশে (আমার পিতৃপুরুষের দেশ ;-)) বা আমার দেশেও মোল্লাতন্ত্র না হিন্দুত্ববাদীরা যেমন একটা ফাঁস তেমনি এই কর্পোরেটতন্ত্রও আরেকটা ফাঁস। একটু তলিয়ে দেখলে দেখবেন দুটো ফাঁসই কিন্তু আসলে একই ফাঁসিকাঠে ঝুলে আছে। দুটোই দুটোকে পরিপুষ্ট করে চলেছে। আমাদের যদি লড়তে হয় দুই শয়তানের বিরুদ্ধেই লড়তে হবে। আজকের ক্যাপিটালিজম থাকবে আর মৌলবাদ থাকবে না ইটা হতে পারে না। আপনি আমার ভায়ের মতো। অনুরোধ করবো একটু তলিয়ে ভাববেন। 
  • আ খোঁ | 2401:4900:1c00:8fff::14d:d295 | ২৩ মার্চ ২০২৪ ০১:৩২529723
    • Arindam Basu | ২৩ মার্চ ২০২৪ ০১:০৯529719
    • "কিন্তু পেছনে ফিরে যাওয়া তো সম্ভব না, এখনকার অবস্থায় বাস্তবসম্মত বিকল্প কী কী হতে পারে?"
       
      এক গ্লাস ঠাণ্ডা জল! 
       
      আর বছর দশেক পরে দেখবেন হয়ত "কোকের" চেয়ে মহার্ঘ! 
    মেক্সিকোর সান ক্রিস্টোবালের কথা বলেছি। ওখানে এইটাই এখনই বাস্তব চিত্র। 
  • পাতা :
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লাজুক না হয়ে মতামত দিন