এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  স্মৃতিচারণ  স্মৃতিকথা

  • মারা গেলেন হাংরি আন্দোলনের কবি দেবী রায়

    Malay Roychoudhury লেখকের গ্রাহক হোন
    স্মৃতিচারণ | স্মৃতিকথা | ০৪ অক্টোবর ২০২৩ | ৪১৩ বার পঠিত
  • 103 | 104 | 105 | 106 | 107 | 110 | 113 | 114 | 119 | 120 | 121 | 123 | 124 | 124 | 125 | 125 | 126 | 127 | 127 | 128 | 129 | 131 | 133 | 134 | 135 | 136 | 138 | 139 | 140 | 141 | 143 | 144 | 145 | 147 | 148 | 149 | 149 | 150 | 151 | 152 | 153 | 154 | 155 | 156 | 157 | 158 | 159 | 160 | 161 | 162 | 163 | 164 | 165 | 167 | 168 | 169 | 170 | 171 | 172 | 173 | 174 | 175 | 176 | 176 | 177 | 178 | 179 | 180 | 181 | 182 | 183 | 184 | 185 | 186 | 187 | 188 | 189 | 190 | 191 | 192 | 192 | 193 | 194 | 195 | 196 | 198 | 199 | 200
    ৩ অক্টোবর ২০২৩ তারিখে মারা গেলেন হাংরি আন্দোলনের কবি দেবী রায়। সবাই আমার বিরুদ্ধে মুচলেকা দিয়ে রাজসাক্ষী হয়ে পরবর্তিকালে বক্তিমে ঝাড়লেও, দেবী রায় মুচলেকা দেননি। ১৯৮৬ সালে সুমিতাভ ঘোষালের ‘গদ্য-পদ্য সংবাদ' পত্রিকায় দেবী রায় লিখেছিলেন:

    হাংরি আন্দোলনের প্রতি মনেপ্রাণে বিশ্বস্ত থাকাই আমার একমাত্র ভূমিকা ছিল
    ………………………………………………………………………

    আমার ধারণা ও বিশ্বাস : হাংরি জেনারেশন শুধুমাত্রই একটি সাহিত্য আন্দোলন ছিল না, ছিল মিশন -- শুধুই কি কবিতার? সাহিত্যের অন্যান্য দিকগুলি নয়? জীবনের বিভিন্ন ঠুঁটো সমস্যার দিকে সতেজ অঙ্গুলি নির্দেশ ছিল না? হাংরি জেনারেশন আন্দোলনের প্রতি প্রত্যক্ষভাবে মনেপ্রাণে ইষ্টমন্ত্রের সমান বিশ্বস্ত থাকাই আমার একমাত্র ভূমিকা ছিল।

    নব্যরীতির ছোটগল্পকে সুস্বাগতম জানিয়ে এক নাতিদীর্ঘ চিঠি পাঠাই তৎকালীন উল্লেখ্য ছোটগল্প পত্রিকার সম্পাদকীয় দপ্তরে। বলাই বাহুল্য, ঠিকানাযুক্ত চিঠিটি পত্রস্থ হওয়ার দরুন কিছু চিঠিপত্র হাতে এসেছিলে তারমধ্যে একেবারে স্বাদে আলাদা গোটাগোটা অক্ষরে পাটনা প্রবাসী মলয় রায়চৌধুরীও আমার ভাবনাচিস্তাকে উসকে দিয়েছিলেন; এভাবেই লাভ করি জীবনে সৰ্ব্বপ্রথম একজন সু-বন্ধু ---- যার সঙ্গে দাঁড়িয়ে গিয়েছে ভাইয়ের সম্পর্ক। হরিদ্বারে একজন সাধু আমার এক প্রশ্নের উত্তরে অতীব সরলভাষায় ভাঙ্গা বাংলায় জানিয়েছিলেন : " দ্যাখো বাপু, বিশ্বাসই সব। বিশ্বাসে সব কিছু লাভ করা যায়। বিশ্বাস আছে বলেই তো ভূমি-আমি এখানে এসেছি নাকি? আমরা সাধুরা গুহায় জঙ্গলে এমন কি, নালার ধারেও বাস করতে অভ্যস্ত, এভাবেই নিজেকে যোগ্য করে নিতে হয় নানান ধাপে। যার বিশ্বাস আছে তার পথও আছে। যিনি স্থবির হয়ে যাননি, তিনি পথে পথে ঘুরে বেড়ান ঘুরতে ঘুরতেই কেউ কেউ পেয়েও যান নির্ভরযোগ্য এক ঠিকানা।" অতীব দরিদ্রের সন্তান বলতে যা বোঝায়, ছিলাম তাই। পারিবারিক বিপর্যয়ে আমরা ঐ সময় বস্তীতে নেমে আমি। আজকের খাওয়ার পর আগামীকাল কী রান্না হবে- ভাবতে হোতো। জীবনের এও আরেক দিক, এখন তো পুনর্জন্মের ঘটনা বলে মনে হয়। পনেরো টাকায় জীবন শুরু হাওড়ায়, যে নরসিংহ দত্ত কলেজ থেকে ইন্টারমিডিয়েট পাশ করি --- একটা সময়, তার উল্টোদিকের রাস্তার ধারের এক কারখানায় ।

    হাফ-প্যান্ট পরে হেল্পারের চাকরি। নানান পথ ঘুরেছি ঠিকই, তার জন্য কবিতাকে সামনে রেখে কখনো আখের গোছাতে চাইনি। কবিতার জন্যই কবিতা লিখতে চেয়েছি। নিজের ধরণে, নিজের মতো। অবোধকে কখনো সুপিরিয়র প্রতিভা বা দেবতার সিংহাসনে বসাইনি। ক্ষুন্নিবৃত্তি ও পরিবারের মুখে ভাত রুটি তুলে দেওয়া কি মাথার পরে আচ্ছাদনের জন্য যদি কেউ – হ্যাঁ, স্বয়ং এই আমাকে ও আমাদের কাউকে কাউকে জেলহাজত মাসের পর মাস নির্যাতন আর্থিক বিপর্যয়ের খাদে ঠেলে দিয়েও থাকেন একটা সময় তো তাঁকে -- আমি সর্বান্তকরণে ক্ষমা করেছি। আজ আর কারুর প্রতি কোনো ব্যক্তিগত অসূয়া আমার নেই। মৃত পিতা, মৃত সন্তানের মাথায় হাত রেখে বলছি। এদেশে শুনেওছি টাকা রোজগারের জন্য কতজনকে কতো কর্মই না করতে হয়। বন্দীর শরীর থেকে রক্ত বের করে নেওয়া অব্দি। তবে, মাঝে মাঝে মগজের ঢাকনা খুলে কিছু জিজ্ঞাসা মাথা তোলে : ঐ সময় অতোটা প্রতিহিংসাপরায়ণতার সত্যিই কি খুব দরকার ছিল?

    কি ছিল এমন গুরুতর অপরাধ, যা ক্ষমার অযোগ্য? বহু বছর আগে বঙ্কিমচন্দ্র লিখেছিলেন "অবস্থা বিশেষে মনুষ্য হিংস্র জন্তু মাত্র।" (আনন্দমঠ, তৃতীয় পরিচ্ছেদ) বড়ো হওয়ার পথে প্রধান প্রতিবন্ধক, ঈর্ষা। হয়তো বা অক্ষম-ঈর্ষা। কখনো কখনো মনে হয়েছে ঐ সব খ্যাতির কাঙাল ও বক্তির কলিজা-সম্বলরা পায়ের তলায় জমি, মানুষের তথা পাঠকের আস্থা হারিয়েছেন নক্ষত্রের নয়, সম্পূর্ণ নিজের দোষে। এইসব বাল্মিকী প্রতিভাদের কোথায় সেই সজীবতা কোথায় সেই গতি। কোথায় প্রাণ প্রতিষ্ঠা। একজন লেখককে কেন পাওয়া যায় না, যাবে না তার লেখায়। এক দুজন ব্যতিক্রম ছিলেন, আছেন ও থাকবেন। মতান্তরকে কেউ কেউ মুহূর্তেই সিদ্ধান্তে আনেন যে, তিনিই একমাত্র Outstanding লেখক যে কারণে তারই একমাত্র গাদা প্রকাশক। এ জাতীয় কলহান্তের হওয়ার ব্যাপারটিই একটু বিসদৃশ ঠেকে। সময় এক রোড রোলার, আমরা যেন মনে রাখি। জীবনের মহার্ঘ্য সময় যিনি বা যাঁরা এ্যাকটিং, ফাঁকি দিয়ে গেলেন তাঁর বা তাঁদের পেনশনের আশা, দুরাশা। ঘরের বাহিরে, আকাশের নিচে উদার খোলা মাঠে এক একবার দাঁড়িয়ে এই আমি নিজেকে যাচিয়ে নেই বৈকি। ইংরাজীতে একটা সুন্দর কথা আছে once a liar always a liar একটা নষ্ট-পচা ফল বহু কিছু খারাপে সম্ভব ।

    আমি বিশ্বাস করি, আমার বিশ্বাস ক্রমশই শক্ত ভিত পাচ্ছে, আমি যদি সত্যিই কিছু লিখে উঠতে পারি, পাঠক আমার পাশেই থাকবেন। আমি বুঝি ঝড় ও তুফানের পার্থক্য। যা কিছু অফসেটে বছরের পর বছর ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে ছাপার অক্ষরে বাজারে বেরোয় তাই সব সময় সর্বক্ষেত্রে, সর্বাংশে সত্য নয়। সময় একদিন তার প্রাপ্য বুঝে নেবে বুঝিয়ে দেবে। আমাদের বুঝতে হবে, যা কিছু লেখা হয়, হোর্ডিং হয় তা সব সময় মাস্টারপিস না। এঁরা বুঝতেও চাইবেন না। সর্বনাশের মূল, ঐ বান্ডিল বান্ডিল লোভ। প্রণম্য ভাস্কর শঙ্খ চৌধুরী এক জায়গায় বলেছেন: জনপ্রিয়তা সব সময় যে বড় মাপের শিল্পী পান তা নয়। নিজের সময় যিনি বাহবা বা হাততালি পেলেন, কাল তার নাম ব্ল্যাকবোর্ড থেকে মুছে দিতে পারে। যিনি পাননি তিনি পরবর্তীকালে মহৎ শিল্পী বলে চিহ্নিত হতে পারেন। ঐ হিসাবটা অন্যরকম। সংগ্রহকারীদের মধ্যে সংখ্যালঘু তারাই যাদের চোখ আছে।

    হাংরি আন্দোলনকে নিশ্চিত সাহিত্য আন্দোলন বলে মনে করেছি, মনেপ্রাণে বিশ্বাসও। তার প্রমাণ তো অনেকের মধ্যে অন্যতম আপনিয়ো। নচেৎ প্রায় দু'যুগ পরে, বহু পথ ঘুরে আপনার সঙ্গে এতোসব কথাবার্তা হচ্ছেই বা কেন? আপনাকে রি-অ্যাক্ট করেছে বলেই তো? অমুক দিকপাল, তমুক মহাশয়ের ভাষা-প্রতিজ্ঞারা এনিয়ে সেই তো আপনারও মনে হোলো যে, এঁর বক্তব্যটা একবার আপনার জেনে নেওয়া, পাঠককে জানানো জরুরী নয় কি? ঐ সময়কার মুদ্রিত লেখাগুলিই তার প্রমাণ। বাংলা সাহিত্যের মাইলস্টোন না ফলক বিজ্ঞাপনগুলি আপনার চোখও ভরাতে পারেনি, টেনে রাখতেও। এই আমি আমরা কজন পণ্ডিত হয়ে জীবন ও সাহিত্যের লীলা দেখে যাই। দেখুন ভাই, আমি জ্যোতিষী বা বিশেষজ্ঞ ডাক্তার নই। নিশ্চয় সারাৎসার ছিল। প্রায় দুযুগ-পরে পুনরায় খোঁড়াখুঁড়ি হচ্ছেই বা কেন। বুকের পরে হাত রেখে যাঁরা স্বধর্ম পালন করে যান, তাঁরা জানেন সাফল্যই একমাত্র বা সত্যিকারের নিশানা নয যারা বাণিজ্যিকভাবে অসফল (?) তাদের পদই সঠিক এরকম ধারণা খুব একটা অসঙ্গত বা অমূলক না। বিতর্ক তুললেই সাময়িকভাবে ধমকে বসিয়ে দেওয়া যেতেও পারে সাময়িক, কিন্তু সব লোক - পো এই যে চিরকালের মতো মূক করে রাখা যাবে। শৃঙ্খলা পরায়ণতার নামে চিন্তা-বেড়ি। গোষ্ঠীর অর্থ কি কিছু বাৎসরিক বা শারদীয়া আদায়? আমাদের অ্যাভারেজ পাঠক, অমুক পত্রিকা তমুক দৈনিকের কলামকে বেদ মনে করে। এঁরা এই সব কলম-লিখিয়েরা কি তাদের প্রভুর অনিষ্ঠও করছেন না। যার যা কাজ সে তাই করছেন এ দৃষ্টান্ত আমাদের দেশে ডাইনোসর ধরণে প্রায় বিলুপ্ত। যিনি নিয়মিত গরুর রচনা লিখছেন তিনি প্রকৃত অর্থে, একটু তলিয়ে দেখলে জানা যায় আদৌ লেখক নন, যিনি পলিটিক্স করছেন তিনি হয়ত হাফ গেরস্থ। দেখুন, আমার নিজের হয়তো সেরকম কোনো সাধনা নেই, বিদ্যাও।

    পাঠক মননে জমাতেও পারিনি কোনো চুম্বক-মোহ, নই - শ - দুয়েক বালবাচ্চার জনক। কিন্তু যখন বই পত্র ঘেঁটে দেখি বিক্রমাদিত মধ্যরাতে তন্ময় হয়ে বাজাচ্ছেন দীপক দিকে দিকে জ্বলে উঠছে অরওয়াল আজো। আমরা যদি বিস্মৃত না হই যে হেনরি জেমস 'পীপল' (People) বলতে কী গূঢ় অর্থ বোঝাতে চেয়েছিলেন। নিজের সময় এই টগবগে সময়ে মানুষ মানুষের কথা বুঝতে চায়, জান্তে চায়। যাঁরা কাঁচের ঘরে আরাম চেয়ারে বসে জীবনের মোড়, দৃষ্টি ঘুরিয়ে দিতে চান - বছরের পর বছর এলেবেলে বকে, লিখে, ছেপে— যারা পরেরও ভবিষ্যত প্রজন্মের প্রতি তাদের গুরুদায়িত্ব পালন করলেন না, নানান কায়দায় চেপে রাখলেন ভুল ব্যাখ্যায়, একে ওকে উসকে কিছু পাইয়ে, খানিক কুৎসা রটিয়ে - মনে রাখবেন, সময় তাঁদের কখনো ক্ষমা করবে না। 'আহিস্তা' জানেন তো যা তাৎক্ষণিক জমে ওঠে, এঁরা কেউ কেউ জমিয়ে রাখায় দারুণ রপ্ত আমার প্রিয় রাগ ভীমপলশ্রী - রুদ্ধ বুকের ভিতর থেকে যা ফেটে বেরিয়ে আসতে চায়। লিখেছিলাম সেই ষাট দশকে, আজো মনে মনে বলি 'এই দুটি মানুষের হাত, একে তুমি সহজ ভেবো না'।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
    103 | 104 | 105 | 106 | 107 | 110 | 113 | 114 | 119 | 120 | 121 | 123 | 124 | 124 | 125 | 125 | 126 | 127 | 127 | 128 | 129 | 131 | 133 | 134 | 135 | 136 | 138 | 139 | 140 | 141 | 143 | 144 | 145 | 147 | 148 | 149 | 149 | 150 | 151 | 152 | 153 | 154 | 155 | 156 | 157 | 158 | 159 | 160 | 161 | 162 | 163 | 164 | 165 | 167 | 168 | 169 | 170 | 171 | 172 | 173 | 174 | 175 | 176 | 176 | 177 | 178 | 179 | 180 | 181 | 182 | 183 | 184 | 185 | 186 | 187 | 188 | 189 | 190 | 191 | 192 | 192 | 193 | 194 | 195 | 196 | 198 | 199 | 200
  • স্মৃতিচারণ | ০৪ অক্টোবর ২০২৩ | ৪১৩ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা খুশি প্রতিক্রিয়া দিন