এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • কাঁথা- বৃত্তান্ত

    স্বাতী রায় লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ০৬ জানুয়ারি ২০১৮ | ৯৫১ বার পঠিত
  • আমার দুই সন্তানেরই জীবন শুরু হয়েছিল দুটি নিজস্ব অমূল্য সম্পদের মালিক হিসেবে। মেয়েকে তার বড়দিদা, মানে আমার জ্যেঠিমা দিয়েছিলেন আর ছেলেকে দিয়েছিলেন আমার মা। মূল্যের বিচারে তারা তুচ্ছ হলেও আমাদের কাছে তারা অমূল্য। দুটি কাঁথা। রঙিন সুতোর সঙ্গে ভালবাসার বুননে তৈরী দুটি অসাধারণ বস্ত্র খন্ড। নিতান্তই তুচ্ছ, পুরোন কাপড়ের টুকরো দিয়ে তৈরী..... তবু সামান্যকে যেন যাদুস্পর্শে অসামান্য করে তোলা হয়েছে।

    মেয়েলি শিল্প। ঠিক যে টানে শিকেয় কড়ি গেঁথে সাজিয়ে তোলা হত, সেই একই টানে কাঁথা সেলাই। কাপড় গুলো কোনক্রমে জুড়ে দিলেই হত। জাড় কাটানোর কাজ চলে তাতেই। কিন্তু না, তাতে যে মন মানে না। তাই মরা রোদে পিঠ দিয়ে বসে খোটাতে কোণ আটকে তাতে ফোঁড় তুলতে হয়। সেলাই এর বিশেষ বৈচিত্র্য না থাকলেও কল্পনার বল্গা নেই। তাই পদ্ম, শঙ্খ, কলকার পাশাপাশি জায়গা করে নিত সেপাই, পিরাণ পরা বাবু আরো কত কি! ব্যবহারও হত কত রকমের। আমাদের ছোটবেলায় দেখেছি গায়ে দেওয়ার নকশি কাঁথার পাশাপাশি ট্রাঙ্কের ভিতর বাসন পুরে উপরে ঢাকা দেওয়া হত ছোট সাইজের কাঁথা দিয়ে। শাড়ির পাড় থেকে সুতো তুলে তাই দিয়ে ফুল তুলে তুলে তৈরী হত সে সব কাঁথা। হাতে তুললেই ন্যাপথলিনের গন্ধ পেরিয়ে দিদার গন্ধ স্মৃতিতে হানা দেয়। আজও।

    সেই সব স্মৃতি-মেদুরতার ডানায় চড়ে কদিন আগে পাড়ি দিয়েছিলাম এক প্রায় অজানা জায়গায় । আমার জানাশোনা কাউকে কখনো যেতে শুনি নি সেখানে। ছোটবেলাতেই শুনেছিলাম জায়গাটার কথা যদিও। স্কুলে পড়ার সময় "চল কোদাল চালাই , ভুলে মানের বালাই" করাটা আমাদের সময়ে বাধ্যতামুলক ছিল। সেই সুত্রেই শুনেছিলাম গুরুসদয় দত্তের নাম আর তাঁর প্রতিষ্ঠিত জোকার ব্রতচারী গ্রামের কথা। সেইখানেই গুরুসদয় সংগ্রহশালা। এখন তো বৃহত্তর কলকাতার অংশ। জানতাম এখানে কিছু অসামান্য কাঁথার সংগ্রহ আছে। কিন্তু গিয়ে যা দেখলাম তার জন্য পৃথিবীর সব সুপারলেটিভ ডিগ্রি জুড়লেও কম বলা হবে। অবিশ্বাস্য শ্বাস রোধ করা রকমের সুন্দর। যেমন তাদের রং এর বিন্যাস, তেমনই নিখুঁত , সূক্ষ বুনন আর অপরূপ মনকাড়া ডিজাইন। ছবি তুলতে দেয় না মিউজিয়ামের ভিতরে। মনের গহনে ছবিগুলো তাই আরো গাঢ় হয়ে আঁকা হল।

    এখানে না এলে জানতেও পারতাম না দিদার ট্রাঙ্কের ঢাকনা হিসেবে যে কাঁথাটির ব্যবহার হত , তাদের বলে বেতন কাঁথা। রামায়ণ, মহাভারত আদি বই বা মূল্যবান জিনিস মুড়ে রাখা হত বলে এর নাম বৈতন যার থেকে নাম হল বেতন কাঁথা। সুজনি কাঁথার নাম তো সবারই প্রায় জানা, সেগুলি সব বাড়িতে অতিথি এলে বিছানায় পাতা হত ... সুজনদের আপ্যায়নের জন্য ব্যবহার হত বলেই নাকি নাম সুজনি। এই তথ্য জানলাম এই মিউজিয়ামের দীপক বাবুর মুখে। এছাড়া তো আছেই লেপ কাঁথা। শীতের দুপুরে সে জিনিস গায়ে জড়িয়ে মা -দিদির সঙ্গে গল্পে মাতার আনন্দই আলাদা। মজার কথা হল চৌকো কাপড়ে কাঁথা সেলাই দিয়ে তার তিনকোণা এক জায়গায় জড়ো করে সেলাই করে তৈরী হত গেঁজের মত পয়সা রাখার থলি। দুষ্ট লোকের হাত থেকে পয়সা বাঁচাত বলে তার নাম হল দুর্জনী। বোঝো নামের মাহাত্ম্য! .... তবে আমার ভারি পছন্দ হল আরশিলতা কাঁথা। আয়না চিরুণী মুড়িয়ে রাখতে বা আয়না সাজাতে এর জুড়ি ছিল না. ... আজকের দিনেও কিন্তু টেবিল রানার হিসেবে দারুণ মানাবে এগুলো।

    আরেকটা জিনিস না বললে নয়। এই কাঁথা গুলো আবার বেশির ভাগই দোরখা ... মানে কোন সোজা দিক , উল্টো দিক নেই তাদের। সীবন কুশলতার কোন পর্যায়ে পৌঁছলে ফ্রি হ্যান্ডে দুদিকেই সমান করে বিভিন্ন চরিত্রচিত্রণ কাপড়ের চারপাশে সম্পূর্ণ সিমেট্রিক ভাবে করা সম্ভব তা আমার ধারণার অতীত। যারা এগুলো করতেন তারা কিন্তু নিতান্তই আমার আপনার দিদিমা ঠাকুমা। সব রকমের সংসারের ঊনকোটি কাজ সেরে তবেই সেলাই এর ঝাঁপি নিয়ে বসতেন। অবসরের সময়টুকু ভরে তুলতেন চারুভাবনাতে।

    ১৮২৪ র পূজাবার্ষিকী পত্রিকায় তাপস রায়ের লেখা মানদাসুন্দরীর কাঁথা উপন্যাসটি পড়েছেন অনেকেই। সেই বিখ্যাত মানদাসুন্দরীর কাঁথা সাজান আছে এখানে। কাঁথাটি নষ্ট হতে শুরু করেছে। তবু বিশাল বড় এই সুতোতে আঁকা কবিতাটির সামনে মুগ্ধ হয়ে দাঁড়িয়ে থাকতে হয়। অন্য কয়েকটি কাঁথা রয়েছে যাদের দেখলে সহসা বোঝা যায় না সেগুলি সেলাই করা না তাঁতে বোনা। এতই অনবদ্য তাদের জ্যামিতিক প্যাটার্নের ছন্দের সূক্ষ্মতা।

    এই মিউজিয়াম বিখ্যাত এর কাঁথা সংগ্রহ আর পটের সংগ্রহের জন্য। অনেক পট রয়েছে.বেশির ভাগই ১০০ বছরের বেশি পৃরোন। তবু কত আবেদনময় আজো। তবে আমার তার চাইতেও বেশি ভাল লাগল এই মিউজিয়ামের আমসত্ত্ব আর সন্দেশের ছাঁচগুলি। অপূর্ব কারুকার্যে ভরা এই ছাঁচের থেকে তোলা আমসত্ত্ব বা সন্দেশ কি আর প্রাণে ধরে টপ করে মুখে ফেলা যাবে! সে যে নিজেই একটা শিল্পকীর্তি! এই ছাঁচ নিয়ে পরে কখনো লেখা যাবে বরং।

    মিউজিয়ামটি ছোট - একটি ঘরের সংগ্রহ। ঘুরে দেখতে ঘন্টা দুয়েক লাগল. তারপর বেড়িয়ে আসা. মনটা ভরে গেল আমাদের পূর্বজাদের অনবদ্য হাতের কাজ দেখে। ভিতরে ছবি তুলতে দেয় নি- তাই পরে দেখে চোখ জুড়ানোর জন্য কিনে আনতে হল কর্তৃপক্ষের প্রকাশিত দুটি অ্যালবাম ।

    মিউজিয়াম হয়ত বন্ধ হয়ে যাবে শিগগীরি। ডিপার্টমেন্ট অব টেক্সটাইলের অনুদানে চলত এতদিনআর তারা অনুদান বন্ধ করে দিয়েছে বলে শুনলাম। তাই ইন্টারেস্টেড হলে ঘুরে আসুন তাড়াতাড়ি। দেখার আগেই বন্ধ হয়ে গেলে কিন্তু ক্ষতিটা আপনারই।

    দীপকবাবুর সঙ্গে কথা হচ্ছিল। কাঁথা-সেলাই এখন বুটিক-নির্ভর - শাড়ীতে, পাঞ্জাবীতে, কুশন কভারে বা ফাইল কভারে তার যাতায়াত ডিজাইনারদের হাত ধরে। দামও অনেক। তবে শীতের রাতে বিছানায় গিয়ে ঘুমের রাজ্যে ডুব দেব যখন, তখন আমরা গায়ে টেনে নেব পাতলা রাজস্থানি রেজাই বা পান্জাবী কম্বল।এখন কদিন আমার স্বপ্নে চোখে ভাসবে সদ্য দেখে আসা ঠাস বুনোটের কাজ করা লেপ কাঁথা। স্বপ্নেও অবশ্য সে দিকে হাত বাড়াব না। শোনা গেছে বিদেশের বাজারে তার দাম দেড় দু লাখ টাকা। তাই বলে এ ভাবার ও কোন কারণ নেই যে ওই দামের ভাগ পান মুর্শিদাবাদ, বীরভূমের মেয়েরা যাদের হাতের গুণে পুরোন কাপড় ঝলমলে ছবিতে ভরে ওঠে। তাঁরা যে তিমিরে সেই তিমিরেই থেকে যান। আমরাও আর ছেঁড়া কাঁথায় শুয়ে লাখটাকার স্বপ্ন দেখতে পারি না কারণ লাখ টাকা মেলাই বরং আজকাল তবুও সহজ। কিন্তু ছেঁড়া কাঁথা? সে অতি দুর্লভ.
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ০৬ জানুয়ারি ২০১৮ | ৯৫১ বার পঠিত
  • আরও পড়ুন
    মাঠ - Aniruddha Garai
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Du | 57.184.35.198 (*) | ০৬ জানুয়ারি ২০১৮ ০১:৪৫64673
  • ডিপার্টমেন্ট অফ টেক্ষ্টাইলের অনুদান কোথায় যাবে এর বদলে?
  • স্বাতী রায় | 127.223.219.109 (*) | ০৬ জানুয়ারি ২০১৮ ০৭:০০64674
  • Du তা তো জানা নেই ! তবে কথাটা কাগজে পড়েছিলাম - সেই শুনেই তাড়াহুড়ো করে যাওয়া। গিয়ে ওখানেও সেটাই শুনে এলাম। তবে কবে বন্ধ হবে তার দিনক্ষণ জানা নেই এখনো।

    সবাইকে পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
  • প্রতিভা | 213.163.234.101 (*) | ০৬ জানুয়ারি ২০১৮ ০৯:০৭64671
  • হ্যাঁ, এদের সংগ্রহ অমূল্য। বন্ধ হয়ে যাবে শুনে খারাপ লাগছে। লেখাটি পড়ে চোখে দেখার অনুভূতি হল।
  • প্রিয়নাথ মুখোপাধ্যায় | 57.15.43.254 (*) | ০৬ জানুয়ারি ২০১৮ ০৯:২৬64672
  • নিজের ঠাকুমার কাঁথা সেলাই করার বসে থাকার ভঙ্গীটা মনে পড়ে গেল
  • | 116.210.136.33 (*) | ০৭ জানুয়ারি ২০১৮ ০৪:৩৫64675
  • বেশ লেখা। অনেকদিন আগে একবার আকাদেমি অব ফাইন আর্টসে লেডি রানু মুখার্জীর কাঁথা কালেকশান দেখেছিলাম। এখনও চোখে লেগে আছে যেন। ক্কি যে সুন্দর!

    এহে বন্ধ হবে জানতাম না, যাই নি কখনও, তাহলে এবার একবার ট্রাই নেওয়া যেত।
  • Sutapa Das | 57.11.1.56 (*) | ১৬ জানুয়ারি ২০১৮ ০৫:০০64676
  • কাঁথার কথকতাটি বড়ো মনোগ্রাহী। সুজনী কাঁথা ছাড়া বাকীগুলির বিবরণ অজানা ছিলো। আহা চাক্ষুস দেখতে পেলে না জানি কি দারুন অভিজ্ঞতাই হতো!
  • Arindam | 213.132.214.84 (*) | ১০ মে ২০১৮ ১১:৩৮64677
  • প্রসঙ্গতঃ - নিউটাউনে ইকো পার্কের পাশে যে বিশ্ব বাংলা হাট আছে অতিসম্প্রতি সেখানে খুব ছোট একটা মিউজিয়াম হয়েছে। কয়েকটা সংগ্রহ দেখার মত - মাছের আঁশ দিয়ে তৈরী ত্রিমাত্রিক গোলাপের তোড়া, পাটের দড়ির তৈরী দুর্গা পরিবারের মিনিয়েচার মূর্তি , সূচের সূক্ষ্ম ফোঁড়ে তৈরী চোখ্জুড়োনো সিনারি, অসম্ভব সুন্দর এক শোলার মনসা মূর্তি ইত্যাদি প্রভৃতি।
  • স্বাতী রায় | 127.194.32.197 (*) | ১১ মে ২০১৮ ০৫:৫২64678
  • সবাইকে দেওয়ার জন্য একটা বড় সুখবর আছে - আজকের টেলিগ্রাফে বেরিয়েছে যে জন-আন্দোলনের ফলে মিঊজিয়ামটি বন্ধ হচ্ছে না - বিশদ বিব্রণের জন্য লিঙ্কটি রইল। যাঁরা এটা সম্ভব করলেন তাদের অজস্র ধন্যবাদ - মোগাম্বো খুশ হুয়া ...

    https://www.telegraphindia.com/calcutta/second-life-for-folk-museum-229656?ref=calcutta-new-stry
  • | 52.108.225.84 (*) | ১১ মে ২০১৮ ০৫:৫৯64679
  • হ্যাঁ খুব খুউবই ভাল খবর।
  • pi | 24.139.221.129 (*) | ১১ মে ২০১৮ ০৬:০৯64680
  • দারুণ খবর!
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ঝপাঝপ প্রতিক্রিয়া দিন