এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • বাংলাদেশের নারী...

    Muhammad Sadequzzaman Sharif লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ১০ মে ২০১৮ | ১৭৫৮ বার পঠিত
  • বাংলাদেশের নারীরা বহু ক্ষেত্রে এগিয়ে গেছে। শিক্ষা, চিকিৎসা থেকে শুরু করে সব ক্ষেত্রেই নারী আজকে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিচ্ছে। পাসের হারে নারীরা এগিয়ে থাকে বেশ অনেক বছর ধরেই। বাংলাদেশে সরকারের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায় নারী আছে বেশ কয়েকজন। বহু বছর আগে বেগম রোকেয়া যে যুদ্ধ শুরু করেছিলেন তার পরিপূর্ণ ফলাফল আজকে বাংলাদেশে দেখা যাচ্ছে। নারী আজকে আর আ - নারী না।

    কিন্তু দুঃখজনক হচ্ছে নারী এগিয়ে গেলোও কোন এক অজানা কারনে পুরুষ পিছিয়ে পড়ছে। নারী যত আধুনিক হচ্ছে, সামনে এগিয়ে যাচ্ছে, পুরুষ তত পিছন দিকে হাঁটছে। দুইয়ের সমন্বয়ের অভাবে সমাজ হয়ে উঠছে অস্থির। নারী যখন বাইরে যেতে চাচ্ছে কাজের জন্য, সেবার জন্য, বিনোদনের জন্য তখন পুরুষ প্রাচীন থেকে প্রাচীন হয়ে হাজির হচ্ছে তার সামনে বাঁধা হয়ে। শিক্ষিত আর অশিক্ষিত নাই, নারীকে পুরুষ এই ২০১৮ সালে এসেও মনে করে, অনেক হয়েছে, তোমাদের একটা লিমিট পর্যন্ত থাকা উচিত!! বেশ করেছ পড়াশুনা করেছ, এবার বিয়ে করে সংসার কর লক্ষ্মী হয়ে। এই চিন্তা ভাবনা সমাজের উঁচু থেকে নিচু সব জায়গায় সমান ভাবে বিরাজমান।

    সমাজের যে উচ্চশ্রেণী আছে তা থেকে বেশ দূরে আমার অবস্থান। যা দেখা, যা জ্ঞান তা দুই একজন মায়ের মাসতুত পিসতুত ভাই বেরাদর কে দেখে । যতটুকু দেখা সাক্ষাত তাঁদের সাথে তা পুরোটাই হু হ্যাঁ না ওহ! এগুলাতেই সীমাবদ্ধ। আর কিছু অভিজ্ঞতা হচ্ছে চাকরি সূত্রে। সে আরও দূরের ব্যাপার। কিন্তু হুট করেই সমাজের ওই শ্রেণীর একজনের সাথে পরিচয় হল যাকে খুব কাছ থেকে দেখার সৌভাগ্য হল আমার। এই ভদ্রলোক(!) কে ফেসবুকে দেখি আজকে মিলান, কালকে প্যারিস পরের দিন আবার বালি তারপর দিন হয়ত আমার শহরে হাজির! আমরা যারা খেলাধুলা সূত্রে উনার কাছে গিয়েছি তারা মুগ্ধ। হব না? বাপরে! যেই সেই ব্যাপার! কিন্তু খেলাধুলার বাহিরে যেদিন উনার জ্ঞানগর্ভ কথা শোনার উপায় হল সেদিন আমি আরও মুগ্ধ হয়ে গেলাম। মুগ্ধ হয়ে গেলাম এটা জেনে যে আজ বিদেশ কাল দেশ করে বেড়ালেই মানুষের আপার চ্যাম্বার উন্নত হবে এমন ভাবার কোন কারন নেই। নেপালে বিমান দুর্ঘটনার পর উনি উনার প্রজ্ঞা প্রদর্শন করলেন এই বলে যে, কেন একজন নারীকে বিমান চালাতে হবে? কে এই সব সিদ্ধান্ত নেয়? এরপর তিনি আরও কিছুক্ষণ ঢেলে গেলেন অমূল্য সব জ্ঞান। আমি অবাক হয়ে উনার কথা শুনে গেলাম। মনে হলো দাঁতের ফাঁকে পাট শাক আটকিয়ে সামনে যদি কেউ কথা বলে তাহলেও এত কুৎসিত লাগত না সম্ভবত।

    আরেকজনের কথা বলি। আমার স্কুল বন্ধু। আমাদের ক্লাসের ফাস্ট বয়। এখন সরকারের প্রথম শ্রেণীর চাকর। আরেক বন্ধুর বিয়ে উপলক্ষে আমার বাড়িতে এসে ছিল বহু বছর পর। অনলাইনে টুকটাক আলাপ চললেও বহুদিন প্রাণ খুলে গপ্প হয় না ওর সাথে। স্কুলের পরে মূলত বিচ্ছিন্ন আমরা। কাজেই ওর চিন্তা চেতনা ইদানীং কোন দিকে প্রবাহিত হয় তার সম্পর্কে আমার বিন্দু মাত্র ধারনা ছিল না। আলাপ সালাপের মধ্যে টিভিতে দেখি একজন নারী পুলিশ অফিসার নিজের কাজের অভিজ্ঞতা বর্ণনা করছেন, উনার বলার ধরনে আমি আগ্রহী হলাম। শুনলাম তিনি বলছেন যে কোন জায়গায় পোস্টিং এর সময় নারীকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিতে হয়। কারন কেউ নিজের অধীনস্থে কোন নারী অফিসার চায় না। যার কারনে নারীকে চ্যালেঞ্জ করে যেতে হয় সব জায়গায় যে আমাকে দিন, আমি পারব। আমি বললাম, দ্যাখ কারবার! একজন পুরুষকে কিন্তু কোন দিন এই চ্যালেঞ্জ নিয়ে কোথাও যেতে হয় না। আমরা কই আছি! আমার ফাস্ট বয় বন্ধু মুখ খুললেন, বলল - আসলে কিন্তু ঠিকই বলছে, সব কাজ তো আর নারী দিয়ে হয় না। পুলিশের কাজে নারী গেলে কাম সারব। জীবনেও সামাল দিতে পারব না। নারীর আসলে একটা পর্যায় পর্যন্ত থাকা উচিত। আমি আগ্রহী হলাম, বললাম যেমন? বলল স্কুলের শিক্ষক, ব্যাংক কর্মকর্তা এগুলা কাজ নারীর জন্য ভাল!! আমি বললাম গত প্রায় ত্রিশ বছর ধরে নারীরা দেশ চালাচ্ছে আর তোর কাছে মনে হচ্ছে নারী শুধু স্কুল টিচার হওয়ার উপযুক্ত? ও কতক্ষণ হে হে করল আর আমি আমার সামনে পুঁথিগত বিদ্যায় পারদর্শী একজন উজবুক কে দেখলাম। ওর মত হইনি দেখে নিজেকে ভাগ্যবান মনে হল নিজেকে।

    তো সমাজের চিত্র যখন এমন তখন বাংলাদেশের নারী সামনে আগাচ্ছে কিভাবে? এবার একজন ফাইটারের কথা বলি।নারী যখন ফাইট করে তখন কিভাবে করে আর করে কোথায় চলে যেতে পারে বুঝতে সুবিধা হবে। এটাও আমার ব্যক্তিগত উদাহরণ। আমার বোন, খালাত বোন। কিন্তু খালাত বোন বললে যতখানি দূরের মনে হয় ততখানি দূরের না আসলে। আমার খালা আমাদের উঠনেই থেকেছে অনেক দিন। সেই সূত্রে আমার এই খালাত বোন বড় হয়েছে বলতে গেলে আমাদের উঠনেই। আমাদের সাথে জোর করেই ক্রিকেট খেলত একটু বড় হওয়ার পরেই। এই খেলতে খেলতে একদিন চলে গেলো বাংলাদেশ ক্রিয়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে। সেখান থেকে বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দলের বেশ কিছুদিন ধরে উইকেট রক্ষক ব্যাটসম্যান হিসেবে দলের অপরিহার্য অংশ হয়ে উঠেছে। ওর ফাইট করার সময়টাতে আমি বাড়ি ছিলাম না। ঢাকা থাকার কারনে শুনতাম শুধু ওর কাণ্ডকারখানা। মাঠে প্র্যাকটিস করত, যথারীতি মফস্বল শহরে এ এক আজব ঘটনা হিসেবে চিহ্নিত হলো। নানা ধরনের বাঁধা আসা শুরু করে দিল। প্র্যাকটিসের সময় দল বেঁধে দাঁড়িয়ে থাকা, নানা ভাবে ডিস্টার্ব করা। জেলা ক্রিয়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদকে ও জানায়। তিনিও সেই মালই! আচ্ছা, দেখব নে বলে ফিনিশ। কিন্তু বললাম না আগে, যখন নারী ফাইট করে তা কি দারুণ ভাবেই না করে? ও তাই করল। আরও কয়েকজন মেয়ে কে নিয়ে সোজা ডিসি অফিস। এবং স্বয়ং ডিসির কাছে গিয়ে বলে দিল ওদের সাথে কি আচরণ করছে সবাই। ফলাফল? স্টেডিয়ামে প্র্যাকটিস বন্ধ!! দারুণ সমাধান দিয়ে দিল একটা। এই রকম পরিস্থিতি থেকে খালার অবিচল মনোভাব ওকে জাতীয় দলে জায়গা করে দিয়েছে। এরপর ওর রিকশা থামানর চেষ্টা করেছিল কিছু ছেলে, ও রিকশা থামিয়ে এমন থ্রেট করা শুরু করে যে যারা রিকশা থামিয়ে ছিল তারা বুঝে উঠতে পারছিল না রিকশা আসলে ওরা থামিয়েছে না ও নিজেই থামিয়ে ওদের ঝাড়ি দিচ্ছে। জাতীয় দলে সুযোগ পাওয়ার পরেও আমি একদিন দেখি ও ভিড়ের মাঝে এক ছেলের হাত ধরে দাঁড়িয়ে আছে। ওই ছেলে নানা অনুনয় বিনয় করে মুক্তি চাচ্ছে। আমি এগিয়ে যাওয়াতে আমার বোন যখন আমার দিকে মনোযোগ দিয়েছে তখন ওই ছেলে ছুটে পালিয়ে গেছে। তখন ও আমাকে ঝাড়ি দেওয়া শুরু করেছে, আমার জন্যই কীটটা কে পিষে ফেলতে পারল না। কি করছে? চলন্ত রিকশায় গায়ে হাত দেওয়ার চেষ্টা করেছিল। চিমটি কেটে দৌড় দিয়ে চলে যাবে ভেবেছিল, আমার বোন রিকশা থেকে নেমে শহরের মধ্য দিয়ে দৌড় দিয়ে গিয়ে ধরেছিল। ঘটনা শুনে পরে আমার আফসোস হলো যে এই নরকের কীটটা আমার জন্যই বেঁচে গেলো।
    যাই হোক, সেই ক্রিয়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক এখন ওকে কোন টুর্নামেন্ট শুরুর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি করে। মূল ফাইট করেছে আমার বোন তবে তার সমান ফাইট করে গেছে আমার খালা। আত্মীয় স্বজন, এলাকাবাসী, সমাজ কেউ ওর পক্ষে ছিল না। কয়েকদিন আগে টিভিতে ওর আর ওর বাড়ির লোকজনদের সাক্ষাতকার দেখাচ্ছিল। আমি দেখলাম সবাই, কোন কোন এলাকাবাসীও বলছে ওকে নাকি ছোট বেলায় দেখেই বোঝা গিয়েছিল যে ও ক্রিকেটার হবে এবং একজন আরও একটু এগিয়ে বলল সে নাকি জানত যে ও উইকেট রক্ষকই হবে!! আমি বললাম আমারে কেউ তুইল্লা নেও! কেউ বলল না আমার খালার কথা, যিনি যুদ্ধটা না করলে আজকের দিন কোনদিনই আসত না।

    এমন যোদ্ধার গল্প আমার আশেপাশে আরও অনেক আছে। পরাজিত সৈনিকের গল্পও আছে। কিন্তু আমি জানি বাংলাদেশের নারীরা যে দূর্বার গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে তাতে সামনে আর হয়ত পরাজিত গল্প আর পাওয়া যাবে না। রাস্তায় একজন নারীকে দেখাব আর ভাবব একজন সফল মানুষকে দেখছি, একজন নারীকে দেখছি যে হয়ত সামনে দেশের ইতিহাস বদলে দিবে। আশায় থাকব সেই দিনের।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ১০ মে ২০১৮ | ১৭৫৮ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। না ঘাবড়ে মতামত দিন