এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • জয়ললিতাদের মৃত্যু আর সাধারণ মানুষ।

    Prativa Sarker লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ০৫ ডিসেম্বর ২০১৬ | ৬১৫৯ বার পঠিত
  • ভারত মহাসাগরের তীরে এক বর্ণময় নারীর জীবনাবসানের সাক্ষী হতে হচ্ছে নেহাত ঘটনাচক্রে। হঠাতই এসে পড়েছি তামিলনাড়ুর পাশে, ইচ্ছে ছিল আজ শ্রীরঙ্গাপত্তনমে টিপুর কাছে যাবার, সব ভন্ডুল করে দিয়ে ঘাড়ের ওপর নিঃশ্বাস ফেলছে এক বৃদ্ধা অভিনেত্রীর, আপাতসফল কিন্তু নিষ্ঠুর একনায়িকার অবশ্যম্ভাবী মৃত্যু। সে আগুনের আঁচের সেঁক নিচ্ছে চেন্নাইতে এপোলো হাসপাতালের সামনে মানুষের কাতার, সন্ত্রস্ত সেবাকর্মীরা,রেলস্টেশন,এয়ারপোর্ট জুড়ে আটকে পড়া অসহায় মুখের ভিড়, বন্ধ দোকান বাজার আর ক্রমশ জনবিরল হতে থাকা রাস্তাঘাট। বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে অন্য রাজ্যের লাগোয়া সব সীমান্ত। উড়িয়ে আনা হয়েছে অন্য রাজ্যের সি আর পি এফ, রাজধানীর উৎকৃষ্ট চিকিৎসকদল। চিরসঙ্গিনী শশিকলা যথারীতি ঘাঁটি আগলে, আর মহা চিন্তিত রাজনীতিজ্ঞদের ব্যাকুল আনাগোনা যেন ক্ষমতার অলিন্দে ভাঙ্গা কাঁঠালের ওপর উড়ন্ত মক্ষিকুল। স্বাভাবিক মৃত্যু নয়, এ যেন জৈবিক চক্রকে রুদ্ধ করবার এক মরীয়া প্রয়াস!

    একটি অল্পবয়সী তামিল মেয়ে, ভারী নম্রস্বভাবা, আমার বিমুখতা টের পেয়েই যেন বললো, "ক'জন হতে পারে আম্মার মতো ? তামিলনাড়ুতে যত মন্ত্রী সবাই আম্মার সামনে এসে হাত জোড় ক'রে, পিঠ নুইয়ে যেতে বাধ্য হয়। ক'জন মেয়ের এইরকম সৌভাগ্য হয় ? "
    তার শোকাকুল মুখের দিকে তাকিয়ে বুঝতে পারি না দু তিনজন "সৌভাগ্যবতী" মহিলার এই বিচ্ছিন্ন অর্জনে অবশিষ্ট নারীকুলের এতো লম্ফঝম্ফ কেন!
    যে পুরুষটি ন্যুব্জ শরীর, প্রণামের ভঙ্গী নিয়ে এখুনি সরীসৃপের মতো সমর্পণের মুদ্রা অভ্যাসে ব্যস্ত ছিল মুখ্যমন্ত্রীর সামনে, ঘরে ফিরেই সে হয়তো চড়াও হবে নিজের স্ত্রীর ওপর।
    তামিলনাড়ুর মতো সমৃদ্ধ রাজ্যও কিন্তু গার্হস্থ হিংসায় তৃতীয় স্থান অধিকার করে আছে সারা দেশের নিরিখে।নারীলাঞ্ছনাতেও এমন কিছু পিছিয়ে নেই তামিল পুরুষসিংহরা।

    জনমনোরঞ্জক রাজনীতিতে জয়ললিতা অনেককে শেখাবার ক্ষমতা রাখতেন। স্বাস্থ্য পরিষেবা,প্রসূতি ও নবজাতকের পরিচর্যায় তামিলনাড়ু অনেক এগিয়ে, ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে সাইকেল, জুতো, খাবার বিলিও মুখ্যমন্ত্রীর মগজাস্ত্রপ্রসূত। যদিও সে কৃতিত্বের ভাগীদার এখন অনেক। পপুলিস্ট রাজনীতিতে তবু আম্মাই এখনো একনম্বর। অন্দরের কোন্দল বা বাইরে তার বিরুদ্ধাচরণকে,সে যতোই গণতান্ত্রিক হোক না কেন, গলা টিপে হত্যা করতে এক মূহুর্ত সময় লাগতো এই নারীর, পর্দায় এবং বাস্তবে যার মেন্টর ছিলেন এম জি রামচন্দ্রন।
    কিন্তু গুরুর মৃত্যুর পর তার মৃতদেহের ধারকাছেও ঘেঁষতে দেওয়া হয়নি জয়ললিতাকে। ধর্মপত্নী জানকীর নির্দেশে এমনকি জনতার ভীড়ে মিশে শ্রদ্ধা জানাবার সুযোগও দেয়নি তাকে রামচন্দ্রনের অনুগামীরা। রুপোলি পর্দার এই নটিকে ছেঁটে ফেলার সব বন্দোবস্তই ছিল। সব তুচ্ছ করে তার এই অসম্ভব উড়ান রূপকথার মতই এবং নটি থেকে সর্বাধিনায়িকায় এই রূপান্তর সব অর্থেই পিতৃতন্ত্রের গালে সপাটে একটি থাপ্পড়।

    কিন্তু তাতে চিত্রনাট্যের কোন হেরফের হয় না। নিজেকে হিংস্রতায় পুরুষ শাসকের সমকক্ষ প্রমাণ করার দায়ে তিনিও ফাঁসেন এবং অধিকাংশ মহিলা শাসকের মতো পিতৃতন্ত্রনির্দিষ্ট পথেই পদচারণায় ব্যস্ত থাকেন।

    চেন্নাইতে গত ভয়াবহ বন্যার সময়, যে বন্যা অনিয়ন্ত্রিত শহরবিস্তারের প্রত্যক্ষ ফল, সারা দেশ থেকে বিভিন্ন সাহায্য আসে। যেখান থেকেই আসুক না কেন অথবা যেইই পাঠাক না কেন, ট্রাকের পর ট্রাক থামিয়ে জয়ললিতার সমর্থকরা সমস্ত সামগ্রীতে নিষ্ঠাভরে "আম্মা"ছাপ লাগাবার পরই তা শরণার্থীদের হাতে পৌঁছানোই ছিল মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশ একথা তখনই কাগজে পড়েছি। খুব ছোট ছোট ব্যাপারেও এই "রুথলেসনেস" কেন উপমহাদেশীয় মহিলা শাসকের সাধারণ বৈশিষ্ট্য সেই প্রশ্নও ভাবায়। পিতৃতান্ত্রিক বাহবা কুড়োনো বা সমকক্ষ হয়ে ওঠার তাগিদেই কি ?

    যুবতী জয়ললিতার অভিনয়ে বা প্রৌঢ়া জয়ললিতার শাসনক্ষমতায় যারা মুগ্ধ তাদের ভীড়ও আশ্চর্য করে। তবে এপোলো হাসপাতালের সাধারণ কিন্তু মরোমরো রোগীদের কি হলো সেটা ভাববে কে? যাদের জরুরী অপারেশন বন্ধ হয়ে গেল তাদের কথা আর তাদের অসহায় আত্মীয়দের কথা ভাবার দায় কার ? শিলচর এন আই টির যে দুই চেন্নাইমুখী ছাত্র কলকাতা এয়ারপোর্টে শুকনো মুখে বসে আছে তাদের কথা এবং তাদের মতো আরো অনেকের কথা ভাববে কে ? গোটা প্রশাসন হাসপাতালে বিষণ্ণ দাঁড়িয়ে, রাজ্যবাসীর ভালোমন্দের দায়িত্ব তবে কার ? বাজার দোকানের ঝাঁপ পড়ে যাচ্ছে ঝপাঝপ, গরীবের পেটের আগুন নেভাবে তবে কোন গণতন্ত্র ? চেন্নাই, মাদুরাইতে এখনি বিরোধীদের অফিস বাড়িতে ইঁটবৃষ্টি শুরু হয়ে গেছে।

    এক একজন মহাপ্রতাপশালী গঙ্গাযাত্রা করবেন আর অপ্রত্যক্ষ সহমরণে যাবে সাধারণের ভালোমন্দ, গণতান্ত্রিক রীতিনীতি আর শুভাশুভ বোধ? শোকের উচ্ছাসবাহুল্যে হারিয়ে যাবে যুক্তির নির্মেদ উপস্থিতি ? দাঙ্গার ভয়ে বন্ধ করে দেওয়া হবে আন্তঃরাজ্য সীমানাগুলি ? বড় গাছ ভেঙে পড়লে মাটি কাঁপে আর ছোট চারাগুলি শুয়ে পড়ে এই দর্শনে ভুলে থাকাই কি তবে ভবিতব্য ?
    পাওয়ার অফ কমন ম্যান কি তবে এই বৃহত্তম গণতন্ত্রে কেবল চেন্নাই এক্সপ্রেস ছায়াছবির নায়কের মুখের লব্জ হয়েই থেকে যাবে ?

    ঐ জাতটাই অমন ---বাঙালী আত্মসন্তুষ্টির এই উচ্চারণ বহু ব্যাপারেই শুনি। সবিনয়ে মনে করিয়ে দিতে চাই দক্ষিণ থেকে জননেত্রীর বিশাল বিশাল কাট আউট আমরা আমদানি করে ফেলেছি। বদলে অবশ্য গোটা দেশ শিখেছে মৃতদেহ ছিনতাই করার কৌশল। পাওয়ার অফ কমন ম্যানকে ধুলোয় মিশিয়ে দেবার জন্য আর কি আমরা শিখতে পারি এখন সেটিই দেখবার।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ০৫ ডিসেম্বর ২০১৬ | ৬১৫৯ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পাতা :
  • PT | 213.110.242.23 (*) | ০৭ ডিসেম্বর ২০১৬ ০২:০৮58723
  • what a success story!!
  • Ekak | 53.224.129.61 (*) | ০৭ ডিসেম্বর ২০১৬ ০২:২০58724
  • আরে বামেদের কাছা ধরে টানি না , ওদের কাছা কোঁচা কবেই গ্যাছে ....মানবিকতার খাতিরে একটা বিরোধীর জায়গা দি :)

    নইলে দেখুন সারা ভারতে এতো রাজনৈতিক দল এদের প্রেক্ষিতে আলোচনায় তো নাম ই আনা উচিত না বামেদের ....তাই না ? তাই মানবিকতার খাতিরে , ওদের খুদ কুঁড়োর ক্ষমতায় যেটুকু পুতুল খেলা হাতসাফাই করেছে তাই নিয়েই জোরে জোরে বলি । সবাই জানে , সিএম ও এক্ষুনি এসে প্রমান করবেন যে ওসব "রেশিও " তে আসেনা ........সত্যিই তো আসেনা , পিঁপড়ের আবার প্রোমোটারি , তবু জাস্ট মানবিকতার খাতিরে নাম নি , নইলে বেচারারা ...... :|
  • PT | 213.110.242.23 (*) | ০৭ ডিসেম্বর ২০১৬ ০২:৩৯58725
  • তুলনাটা তো কেরালার সঙ্গেও করা যায়। সেখানেও তো এইরকম সাকসেসফুল মুখ্যকন্ত্রী খুঁজে পাওয়া কঠিন কিন্তু মানুষেরা তো খুব খারাপ নেই।
    কেরালা HDI-তে এক নম্বরে আর তামিলনাডু ৮-এ। কেরালার মানুষকে এই উচ্চতায় তুলতে কেরালার কোন মুখ্যমন্ত্রীকে তো ১১৭ কোটি টাকার সম্পত্তি বানাতে হয়নি!!
  • cm | 127.247.96.195 (*) | ০৭ ডিসেম্বর ২০১৬ ০২:৪২58730
  • http://www.thehindu.com/opinion/op-ed/The-AIADMK-after-Amma/article16769047.ece

    "Ryszard Kapuscinski, the great Polish journalist, begins his classic Travels with Herodotus with a story. In a suggestive lesson that he imparts to a fellow Greek dictator, Thrasybulus of Miletus walks him through a field of crops. Without uttering a direct word, every time he sees an ear of grain standing higher than the rest, he lops it off. The best of the crop is thus destroyed leaving behind the mediocre and average.

    Jayalalithaa, who passed away on Monday night, was known to be an avid reader. One is not sure if she had read Herodotus. But there is little doubt that she practised Thrasybulus’s lesson perfectly."
  • sch | 37.251.71.51 (*) | ০৭ ডিসেম্বর ২০১৬ ০৬:১১58726
  • আমাদের এখন কেরালার দিকে তাকিয়ে লাভ নেই। কিন্তু এই বাংলার এই পাগল শাসক যদি জয় ললিতা মোডেও কিছু কাজ করেন অনেক অনেক উন্নতি হবে আমাদের। হাতে যা মশলা আছে তাই দিয়ে রান্নার চিন্তা করাই ভালো। এ রাজ্যে বান্ডুরা আগামী ২০ বছরেও পাওয়ারে আসবে না। এমনকি এরাজ্যের জয় ললিতা যদি ওপারে জান বয়সজনিত কারণে - তাহলেও না। একটা সুস্থ আন্দোলন করার মতো ক্ষমতাও তাদের নেই। ওই বাঁটলো বিমানের পাছায় লাথি মেরে না তাড়ালে আরো ভয়ানক হাল হবে
  • eisamay | 190.179.40.51 (*) | ০৭ ডিসেম্বর ২০১৬ ০৬:২৮58727
  • http://eisamay.indiatimes.com/editorial/post-editorial/jaylalita-have-a-charm-to-happy-every-people-of-her-state-/articleshow/55846186.cms
    সত্যি কথা বলতে কি কাণ্ডজ্ঞানহীন পপুলিজম , প্রশাসকের একনায়কতন্ত্র এবং বেপরোয়া দুর্নীতি সত্ত্বেও আর্থিক অগ্রগতির রাস্তায় তামিলনাড়ু অবিচল থাকতে পেরেছে৷ দেশের মধ্যে এই রাজ্যের অর্থনীতি দ্বিতীয় বৃহত্তম , মাথা পিছু আয়ের প্রশ্নে এক নম্বরে৷ হিউম্যান ডেভলপমেন্টের যাবতীয় সূচক জাতীয় গড়ের অনেক ওপরে৷ দেশের মধ্যে সবচেয়ে কম ফার্টিলিটি রেট এ রাজ্যে , ইনফ্যান্ট মর্টালিটি রেট এবং মেটারনাল মর্টালিটি রেটে দ্বিতীয় , মহিলা ও শিশুদের বিরুদ্ধে হিংসার ঘটনাও এখানে সবচেয়ে কম৷ দেশের মধ্যে সবচেয়ে বেশি শিল্প কারখানা আছে তামিলনাড়ুতে , মহারাষ্ট্র কিংবা গুজরাটের চেয়েও বেশি৷ স্বাভাবিক ভাবেই গুজরাট কিংবা মহারাষ্ট্রের চেয়েও অনেক বেশি লোকের কর্মসংস্থান হয়েছে এই সব কারখানায়৷
    তাই বলে কি তামিলনাড়ু ঋণ নেয়নি বা নেয় না ? অবশ্যই নেয় এবং গত পাঁচ বছরে তা প্রায় বিরানব্বই শতাংশ বেড়েছে৷ কিন্ত্ত রাজ্যের আর্থিক বৃদ্ধি ও অগ্রগতির কারণে সেই বিপুল ঋণের বোঝা এ রাজ্য সহ্য করতে পেরেছে৷ পূর্বতন সরকারের ঋণ মকুব করে দেওয়ার জন্য জয়ললিতাকে তাই দরবার করতে হয়নি দিল্লির কাছে৷ শাসন ক্ষমতায় থেকে রাজ্যের প্রায় সব শ্রেণির মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে পেরেছিলেন বলেই জয়ললিতার এমন বিস্ময়কর জনপ্রিয়তা , তাঁর মৃত্যুতে এমন গগনবিদারী শোক৷
  • ranjan roy | 192.69.173.34 (*) | ০৭ ডিসেম্বর ২০১৬ ০৭:৫৭58731
  • গুরুর পাতাতেই কেউ দেখিয়েছিলেন যে কেরালার উন্নতিতে মধ্যপ্রাচ্যে যাওয়া আর্টিজানদের ঘরে পাঠানো রেমিটান্সের কন্ট্রিবিউশন!
    বঙ্গ/হিমাচল/ তামিলনাড়ুতে সেরকম কিছু ঘটেনি।
    আর এখনও গুরুতর অসুখ হলে বঙ্গ থেকেও অনেকেই ছোটেন তামিল রাজ্যে, কেউ কেউ লুরু। আর বঙ্গের হেল্থ পরিকাঠামো?
  • Du | 182.58.107.171 (*) | ০৭ ডিসেম্বর ২০১৬ ০৮:২০58732
  • ১৯৯১-৯৬ ২০০১-৬ ২০১১- তিন ভাগে। শেষ বারে রি ইলেক্টেড।
  • Du | 182.58.107.171 (*) | ০৭ ডিসেম্বর ২০১৬ ০৮:২২58733
  • বাকীটার কৃতিত্ব আরেক মহান রাজনৈতিক নেতার পোস্ট ৯০।
  • de | 192.57.101.143 (*) | ০৭ ডিসেম্বর ২০১৬ ১২:৫৫58728
  • বম্বেতে কয়েকজন তামিল বান্ধবীর সঙ্গে কথা হোলো - গত দুদিন ধরে তাঁরা এতো শোকগ্রস্ত যেন পরিবারের কেউ মারা গেছেন। শেষযাত্রায় লাখে লাখে শোকগ্রস্ত সাধারণ মানুষ শুধুই ভক্তিমার্গে হয় না, মানুষের জন্য কিছু করতে হয়।

    আজই এক বান্ধবী বলছিলেন, তামিলনাডুতে একটা সময় সমস্ত ঘরে ঘরে এক ধরণের সাদা ফুলের গুঁড়ো শুকিয়ে রাখা থাকতো, যাতে মেয়ে হলে সঙ্গে সঙ্গেই দুধের সঙ্গে মিলিয়ে খাইয়ে মেরে ফেলা যায়। আম্মা আসার পর একটা চাইল্ড ক্রেডল প্রকল্প নিয়েছিলেন এবং গ্রামে গ্রামে প্রচার চালিয়েছিলেন যে কন্যাসন্তান মেরে ফেলো না, ওই ক্রেডলে বাচ্চা রেখে যাও, কোন বাবা মায়ের পরিচয় জানতে চাওয়া হবে না। তারপর থেকে অনেক ইমপ্রুভ করেছে পরিস্থিতি।

    এছাড়াও অজস্র প্রকল্প সাধারণ গরীবদের জন্য নেওয়া হয়েছে যাতে তামিল গ্রামের মানুষদের জীবনযাত্রার মান অনেক উন্নত হয়েছে। অবশ্য বান্ধবীরা বেশীরভাগই আয়েঙ্গার কাস্টের। এটাও বললেন যে জাতপাতের রাজনীতির চাপে ব্রাহ্মণদের অবস্থা খুবই খারাপ তামিলনাডুতে। চাগ্রী বাগ্রী থেকে শুরু করে কলেজের সিট অব্দি পাওয়া মুশকিল। তামিল ব্রাহ্মণরা তাই বেশীর ভাগই তামিলনাডুর বাইরে সেটলড।
  • PT | 213.110.242.4 (*) | ০৮ ডিসেম্বর ২০১৬ ০২:০২58735
  • দেশ না মানুষ....এরাই তো ভোট দেয়....আমি তো শুধু ছাগল বলেছিলাম......
  • sm | 53.251.91.253 (*) | ০৮ ডিসেম্বর ২০১৬ ০৩:২২58736
  • আবার পিছন পাকা কমেন্ট!গ্রাউন্ড পলিটিক্স বা বৃহত্তর মানুষের সঙ্গে বিন্দু মাত্র যোগাযোগ না থাকলে তবেই নির্দ্বিধায় এসব বলা যায়। একজন গরিব মানুষের টানা টানির সংসারে যদি কেউ চাকরি পায়;তাহলে তার কৃতজ্ঞতা বলে বুঝিয়ে বলা যাবেনা। নয়তো পুরো পরিবার কে হয়তো পথে বসতে হতো।
    এক টাকায় ভরপেট খানা টাও অনেক টা সেরকম ।
    জয়ার আমলে প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্র গুলোর ব্যাপক উন্নতি হয়েছে। আগে হয়তো বিনা চিকিৎস্যায় বহু প্রসূতি ও সাপে কাটা রোগী মারা যেত।এগুলো ডিভিডেন্ট তো দেবেই।
    যেমন মালদায় গনি পরিবার বংশানুক্রমে পেয়ে আসছে।
  • PT | 213.110.242.4 (*) | ০৮ ডিসেম্বর ২০১৬ ০৩:২৮58737
  • এদেশে ভিখিরী থাকার একটা দেশজ ও ইউনিক প্রয়োজন আছে। বড়লোকেরা যাতে এতের দান-ধ্যান করে স্বর্গে যাওয়ার রাস্তা মসৃণ ও তেলালো করে রাখতে পারে!!
    (বোধহয় মৃণাল সেনের কোন একটা সিনেমায় এইজাতীয় একটা দৃশ্যও আছে.......)
  • sm | 53.251.91.253 (*) | ০৮ ডিসেম্বর ২০১৬ ০৩:৩৭58738
  • সিপিএম তথা বামেরা তো এতো জানতো। তবু তাদের রাজত্বকালে পব তে এতো ভিখারির রমরমা ছিল কেন?এনারা তো আবার স্বর্গ ফর্গ মানে না।তো,কোন পথে তেল ঢেলে পিচ্ছিল কচ্চিলো ?আল্টিমেটলি নিজেরাই হড়কে গেলো যে!
  • PT | 213.110.242.4 (*) | ০৮ ডিসেম্বর ২০১৬ ০৩:৪৭58739
  • তাতে তো তামিলনাদুর কোন সমস্যার সমাধান হল না।
    কিন্তু ঠিক জায়গাটা ধরেছেন। সিঙ্গুর-নন্দীগ্রামে কারখানা করে বামেরা ভিখিরী কমানোর চেষ্টাটাই করেছিল। কিন্তু যারা দান-ধ্যান করে স্বর্গে যেতে চায় তারা ব্যাপারটাকে ভেস্তে দিয়ে ক্লাবে-ক্লাবে মদ-মাংস, ২ টাকা কিলোর ভিক্ষান্ন (ঐ জায়াজীর লাইন ধরেই) ইত্যাদির ব্যবস্থা করল।

    আর বামেদের ভিখিরীর সংখ্যা কমানোর প্রচেষ্টা লোকাল বালখিল্য ও ধান্দাবাজদের চোখ এড়িয়ে গেলেও, বিশ্বব্যাঙ্কের নজর এড়ায়নিঃ
    Critics of the Left Front in West Bengal may have blamed its 34-year rule for underdevelopment there, but a World Bank report has commended the state for growth and poverty reduction in the Ganga basin.
    http://zeenews.india.com/news/west-bengal/wb-report-lauds-bengal-for-devt-in-ganga-basin_713703.html
  • PT | 125.187.56.119 (*) | ১০ ডিসেম্বর ২০১৬ ০২:০৮58743
  • চাষের জমিতে কারখানা করতে না দেওয়ায় বোধহয় একধরনের প্ল্যানিং..........!!
  • Prativa Sarker | 37.63.163.39 (*) | ১০ ডিসেম্বর ২০১৬ ০৬:২৩58741
  • যারা আম্মার ফ্যান তাদের বলি আম্মার পপুলিস্ট রাজনীতির খাই মিটতো কেমনে ? এই যে বন্যাখান পুরো চেন্নাইরে ভাসায়ে দিল তার কারণ কি ?

    বন্যার কারণ চেন্নাই শহরের অনিয়ন্ত্রিত ও লাগামছাড়া বৃদ্ধি। করলো কারা ? ডেভেলপার কুল। তারা মোটা টাকা আম্মা ফান্ডে দিয়ে আপন সন্তান হয়েছিল একথা চেন্নাই বাসী জানে। পঁচিশ বছরের মধ্যে চেন্নাই, বেঙালুরু এই ধরাধামে থাকবে না জানে তাও। তবু শর্ট টার্ম গোলের মহিমা এমনই অত দূর অব্দি ভাবতে মন চায় না। বলে না ঐ, আপনি বাঁচলে বাপের নাম।
    বাপের নাম ভুলে নিজেরা বাঁচছি আর বাঁচাচ্ছেন আম্মার মতো পলিটিশিয়ানরা।
  • Ekak | 53.224.129.53 (*) | ১০ ডিসেম্বর ২০১৬ ০৬:৫৫58742
  • ম্যান মেড বন্যা থিওরি ?? :):) মমতা তো ওনার রাজত্বের আগে সব পবর কটা বন্যাকেই ম্যান মেড বলেছেন , সেই নিয়ে বক্তব্য নেই ?

    যাগ্গে যাক , বন্যার ভয়াবহ ফলাফল সর্বত্রই ম্যানমেড হয় । মানুষ রিভার বেড দখল করে , আরবান প্ল্যানিং এর অভাব থাকে এভাবেই চলে । এতো স্মার্ট সিটি নয় যে ডে ওয়ান থেকে প্ল্যানিং করে হবে । এডহক বেসিসে কাজ হয় ভারতের সমস্ত শহরে । যে যখন ঝামেলায় পরে বোঝা যায় । চেন্নাই এল নিনোর খপ্পরে পড়েছিল , তার সঙ্গে আরবান প্ল্যানিং এ ল্যাক আছে তাই ভুগেছে । কলকাতায় যেদিন ভূমিকম্প হবে সেদিন টের পাওয়া যাবে আরবান প্ল্যানিং এর কী হাল করে রেখেছে , সিসমিক লাইনের ওপর আছে জেনেও কদ্দুর প্রিকশন নেওয়া আছে সেদিন টের পাওয়া যাবে ।

    ওরকম ধরে বেঁধে কাঁটা কম্পাস মেপে কোনোদিন বাস্তবের অর্বানাইজেশন হয়না । কিছুটা প্ল্যানিং কিছু এড হক এভাবে গ্রোথ হয় । এবার তার মধ্যেই ভাঙবে -ডুববে -জ্বলে যাবে - শহর বিস্তৃত হবে , ছড়িয়ে পর্বে আরেক জায়গায় ।মানুষের মতো সভ্যতাও পরিযায়ী ।

    কিন্তু পার্থক্যটা কোথাও হবে জানেন তো ? এক্সপ্লোরার জাতির সঙ্গে উঠোনে ছাগোলচড়ানো জাতির যা পার্থক্য । আজ থেকে পঁচিশ বছর বাদে নয় হয়তো পনেরো বছর বাদেই ব্যাঙ্গালোর আজ যে ভূ প্রাকৃতিক অবস্থানে আছে থাকবে না , ইন্ডাস্ট্রির বিস্তার ঘটবে শহর ছাড়িয়ে আরেকদিকে ..... কোনো আইটি অফিস খুলবেনা কেও ব্যাঙ্গলোরে ....কিন্তু পুঁজি থেকে যাবে -উদ্যোগ থেকে যাবে , তারাই ছড়াবে , সেটাই নতুন ব্যাঙ্গালোর ।

    আর যারা , প্ল্যানিং এর পরাকাষ্ঠা হয়ে কিছুই করলোনা তারা ওই উঠোনে ছাগল চড়ানো , ভূমিকম্প এলে রিহ্যাবিলেত করার ফুটো কড়িও থাকবেনা । ইতিহাসের দিকে তাকান , সব আরবানীটি ও পুঁজির শিফট এভাবেই হয়েছে , বাকিরা ধ্বংস হয়েছে , নতুন কিছু বলছি না :)
  • PT | 55.64.222.86 (*) | ১১ ডিসেম্বর ২০১৬ ০৪:১০58747
  • কিন্তু ২০০৯-এই রুইয়া রেলের বরাত পেলেন কি করে সেই উত্তর পাওয়া গেল না তো! রেলমন্ত্রক তো জ্যোতিবাবুর অধীনস্থ ছিল না।
  • sm | 53.251.91.250 (*) | ১১ ডিসেম্বর ২০১৬ ০৪:২৫58744
  • ঠিক যেমন আর এক ধরণের প্ল্যানিং ছিল ,আপনার প্রিয় দলের।রুইয়া কে দ্বায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল যেসব আর ডানলপ আর জেসপের। এখন রুইয়ারে পুলুশ ধরেসে যে।
    ওখানে প্রচুর কর্মসংস্থান হয়েছিল কিনা!
  • PT | 160.129.67.212 (*) | ১১ ডিসেম্বর ২০১৬ ০৪:৩৭58745
  • এই যেমন আপনার প্রিয় নেত্রী খোলা মিটিনে রুইয়ার পায়ে ধরছিলেন প্রায় ইন্ভেস্টমেন্টের জন্যে। কাল টিভিতে আবার দেখাল......রুইয়া রেলের বরাত পেয়েছিলেন ২০০৯-এর সময়কাল থেকে। খোঁজ নিয়ে দেখুন তো কে রেলমন্ত্রী ছিলেন ২০০৯ থেকে২০১১ পর্য্ন্ত!!
    হোমওয়ার্ক না করে কেন যে পাঁক ঘাঁটতে যান.......
  • sm | 53.251.91.250 (*) | ১১ ডিসেম্বর ২০১৬ ০৪:৫০58746
  • আপনি হোমওয়ার্ক করে পাঁক ঘাঁটেন বুঝি!বেশ করিত কর্মা লোক তো!আর কে কার পায়ে ধরেছিলআপনি দেখেছেন?
    জ্যোতি বাবু তো সারা জীবন ও রকম পায়ে ধরে কাটালো। আর টাটার পায়ে ধরা তো ত্রিমূর্তির বিরাট এচিভমেন্ট।ভুলে গেলে চলবে!সেই বিখ্যাত ট্রেড সিক্রেট।সেই বিখ্যাত মুচকি হাসি।নেমে পড়ুন তো গামছা পরে ভালো করে পাঁক ঘাঁটতে। আজ রোববারের দিন ছুটি আছে।

    এখন তো মিস্ত্রি সাহেব দুবেলা গালি পাড়ছেন রতনবাবু কে ।
  • sm | 176.62.53.94 (*) | ১২ ডিসেম্বর ২০১৬ ০৪:২১58748
  • যদ্দুর সম্ভব ২০১২ তে বরাত পেয়েছিলো। তাতে কি অসুবিধে? রেল তো ভারতীয় নামজাদা সংস্থাকেই প্রায়োরিটি দেবে নাকি?
  • PT | 176.62.53.94 (*) | ১২ ডিসেম্বর ২০১৬ ১১:৪৬58749
  • "materials worth Rs 49.8 crore were supplied to Jessop between 2009 and 2012 to manufacture air-conditioned EMU coaches"
    http://www.telegraphindia.com/1161211/jsp/frontpage/story_124149.jsp

    According to the letter, issued on January 7, the company has 1130 pending orders of wagons of various types. “Out of these, 765 have been allotted by railway ministry on November 4, 2009 which have contractual delivery period till March 31, 2010. Prototype of these wagons are under manufacturing stage at our workshop. A set of 200 wagons having delivery period till March 31, 2010 is also under manufacturing process,” the letter said.
    http://www.skyscrapercity.com/showthread.php?t=1106207&page=4
  • পাতা :
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। আদরবাসামূলক প্রতিক্রিয়া দিন