এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • 'হোক ইউনিয়ন'

    বকলমে লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ১৬ মার্চ ২০১৯ | ১৫৯৬ বার পঠিত
  • কমল দাস

    'রক্ত দেব জীবন দেব ইউনিয়ন দেব না' - ঝিলের উপরের লড়ঝড়ে ব্রিজটা থেকে পত পত করে উড়ছে লাল রঙে লেখা ফেস্টুন। বিজ্ঞান বিভাগকে বাঁদিকে রেখে একটু এগিয়ে গেলেই দেওয়াল জুড়ে ইউনিয়নের দাবীতে বড়ো বড়ো পোস্টার। মিলনদার ক্যান্টিনের সামনে ব্যানারে বড়ো বড়ো অক্ষরে লেখা - 'কাউন্সিল নয় ইউনিয়ন, আপোষ নয় সংগ্রাম'। বিশ্ববিদ্যালয় আনাচেকানাচে চোখ মেললেই বুঝতে অসুবিধা হয় না যে ছাত্র ইউনিয়ন ফিরিয়ে আনার দাবীতে পড়ুয়ারা কতটা মরিয়া। মিটিং-মিছিল-পোস্টারিং-দেওয়াল লিখনের পাশাপাশি চলছে লাগাতার অবস্থান বিক্ষোভ। তবে এ আন্দোলন আজকের নয়; যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী-ছাত্রীরা ছাত্র ইউনিয়ন ফিরিয়ে আনার দাবীতে এবং ক্যাম্পাসে রাজনীতি চর্চার অধিকার ফিরে পেতে দীর্ঘদিন ধরেই লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে।

    ২০১৭ সালের মাঝামাঝি সময় বর্তমান রাজ্য সরকার কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ছাত্র ইউনিয়ন তুলে দেওয়ার জন্য নির্দেশিকা জারি করে। ছাত্র ইউনিয়ন পুরোপুরি বন্ধ করে সরকারী তত্ত্বাবধানে ছাত্র কাউন্সিল গঠন করার জন্য আইন প্রণয়ন করে। পড়াশোনার পাশাপাশি শিক্ষাক্ষেত্রে ছাত্রদের রাজনীতি চর্চার যে পরিসর বহমান ছিল সরকার তা বন্ধ করতে চায়। দেড় বছর আগে মিডিয়া মারফৎ এই সংবাদ জানার পর যাদবপুরের ছাত্ররা ঐক্যবদ্ধ হয়ে প্রতিবাদে সামিল হয়। প্রথমে ছাত্র সংগঠনের তরফ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে ছাত্র কাউন্সিল গঠনে সরকারি উদ্যোগের সত্যতা জানতে চাওয়া হয়। ভাইস চান্সেলর প্রথমে অস্বীকার করলেও পরে ছাত্র ইউনিয়ন তুলে দেওয়ার সরকারি ফরমানের সত্যতা মেনে নেন। তবে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্ষেত্রে সরকারি আইন প্রযোজ্য নয় বলে সত্যের অপলাপও করেন। সেই পরিপ্রেক্ষিতে ছাত্রদের পক্ষ থেকে ইউনিয়ন নির্বাচনের বিজ্ঞপ্তি জারি এবং সরকার, বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ও ছাত্র প্রতিনিধিদের নিয়ে ত্রিপাক্ষিক বৈঠক করার প্রস্তাব দেওয়া হয়। ভাইস চান্সেলর ব্যক্তিগত উদ্যোগ নিয়ে ত্রিপাক্ষিক বৈঠকের আয়োজন করবেন বলে ছাত্রদের প্রতিশ্রুতি দেন। এর আগে ছাত্র সংগঠনের পক্ষ থেকে একটি স্টুডেন্ট ফোরামও গঠন করা হয়। সেই ফোরামে একমাত্র তৃণমূল ছাত্র সংগঠন ছাড়া বাকি সমস্ত ছাত্র সংগঠন ইউনিয়নের দাবীতে ঐক্যমত্যে পৌঁছায়। ভাইস চান্সেলরের কাছ থেকে ত্রিপাক্ষিক বৈঠকের প্রতিশ্রুতি পাওয়ার পর ছাত্ররা ২০১৮ সালের শুরু থেকে আন্দোলন প্রত্যহার করে। ইতিমধ্যে নতুন শিক্ষাবর্ষে নবাগত ছাত্রদের মধ্যে ইউনিয়নের যৌক্তিকতা বোঝানো এবং অন্যান্য সাংগঠনিক কাজে ছাত্ররা মনোযোগ দেয়। অথচ প্রতিশ্রুতি দিলেও ভাইস চান্সেলর ত্রিপাক্ষিক বৈঠক আয়োজন তো দূরের কথা ছাত্রদের কোনো কথায় কর্ণপাত অব্দি করেন না। তিনি গণতান্ত্রিক নির্বাচিত ছাত্র ইউনিয়নের পরিবর্তে অগণতান্ত্রিক কাউন্সিল উপহার পেয়ে ছাত্রদের খুশী থাকার পরামর্শ দেন। এই পরিপ্রেক্ষিতে ২০১৯-এর ফেব্রুয়ারি থেকে ছাত্ররা পুনরায় আন্দোলনে সামিল হয়।

    ছাত্রদের স্পষ্ট বক্তব্য, কাউন্সিল গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে নির্বাচিত ছাত্র প্রতিনিধিদের নিয়ে গঠিত ছাত্র সংসদ নয়। সরকারি নির্দেশ অনুয়ায়ী ছাত্র কাউন্সিল গঠিত হবে প্রেসিডেন্ট, ভাইস প্রেসিডেন্ট, জেনারেল সেক্রেটারি, আ্যসিস্টান্ট জেনারেল সেক্রেটারি এবং হিসাব রক্ষক নিয়ে। বলা হচ্ছে ছাত্র কাউন্সিল, কিন্তু ছাত্র কাউন্সিলের তিনজন শীর্ষস্থানীয় প্রতিনিধি - প্রেসিডেন্ট, ভাইস প্রেসিডেন্ট এবং হিসাব রক্ষক হলেন শিক্ষক, যাঁরা আবার কলেজের ক্ষেত্রে প্রিন্সিপাল এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্ষেত্রে ভাইস চান্সেলর দ্বারা মনোনীত হবেন। শুধু তাই নয়, ছাত্র কাউন্সিলের মিটিং আহ্বান করার একমাত্র অধিকারী প্রেসিডেন্ট, যিনি শিক্ষক প্রতিনিধি এবং ভাইস চান্সেলরের মনোনীত প্রার্থী। সরকারি নির্দেশ অনুয়ায়ী প্রত্যেক দু বছর অন্তর একবার সরকারি কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র কাউন্সিল গঠিত হবে। নির্বাচনের দিনক্ষণ সরকার নির্ধারণ করে দেবে। নিয়মাবলী সংক্রান্ত কোনো সংকট তৈরি হলে সরকার সরাসরি হস্তক্ষেপ করতে পারবে। কাউন্সিল নির্বাচন পরিচালনার জন্য গঠিত ভোট পরিচালন সমিতি সরকার গঠন করে দেবে। এখানেই শেষ নয়; নির্বাচন সংক্রান্ত কোনো জটিলতা সৃষ্টি হলে সরকার নির্দেশ দেবার অধিকারী। ৩০ দিনের মধ্যে প্রার্থী পদের জন্য আবেদন, প্রচার, ভোট গ্রহণ এবং ফল ঘোষণা করতে হবে। যদি কোনো কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয় নির্দিষ্ট দিনের মধ্যে নির্বাচন সংক্রান্ত সমস্ত কাজ সম্পন্ন করতে না পারে সে ক্ষেত্রে সরকার সরাসরি হস্তক্ষেপ করবে।

    দেখা যাচ্ছে দু বছর অন্তর নির্বাচিত ছাত্র কাউন্সিল ছাত্র স্বার্থ কতটা রক্ষা করত পারবে তা নিয়ে ছাত্ররাই সন্দিহান। প্রতিদিনের পঠন-পাঠন এবং পরিকাঠামো সংক্রান্ত সমস্যা সমাধানে নিয়োজিত ছাত্র কাউন্সিলের নির্বাচন দুবছর অন্তর হলে গোটা ব্যবস্থাপনায় ছাত্রদের সক্রিয় অংশ গ্রহণ থাকবে না। তাছাড়া স্নাতকোত্তর দ্বিতীয় বর্ষের কোনো ছাত্র কাউন্সিলে অংশ গ্রহণ করতে পারবে না। অথবা স্নাতক স্তরের তৃতীয় বর্ষের মাঝামাঝি যে ছাত্র নির্বাচিত হবে, সে চতুর্থ বর্ষের পরে বিশ্ববিদ্যালয় পরিত্যাগ করলে একটা বড় সময় ইউনিয়নকে ছাত্রপ্রতিনিধি ছাড়াই চলতে হবে। শুধু তাই নয়, ছাত্র সমস্যা সংক্রান্ত সমস্যা নিরসনের জন্য প্রেসিডেন্টের সদেচ্ছার উপর নির্ভর করে থাকতে হবে। কারণ কাউন্সিলের প্রেসিডেন্ট ছাড়া মিটিং ডাকার অধিকার আর কারো থাকছে না। এ ছাড়াও আরেকটি সমস্যাজনক প্রস্তাব হল - বিশ্ববিদ্যালয়ের সমস্ত বিভাগের জন্য একটিই ছাত্র কাউন্সিল থাকবে। একাধিক ক্যাম্পাস থাকলেও বিশ্ববিদ্যালয়ে একটির বেশি কাউন্সিল থাকতে পারবে না। অথচ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটি ক্যাম্পাসের সমস্যা ভিন্ন রকম। বিভাগীয় সমস্যার চরিত্রও আলাদা। সব বিভাগের সবরকম সমস্যার জটিলতা একটি কেন্দ্রীয় কাউন্সিলের পক্ষ সমাধান করা কতটা বাস্তবসম্মত তা ভেবে দেখা জরুরি।

    বুঝতে অসুবিধে হয় না, ছাত্র কাউন্সিলের পথ ধরে কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে সরকারি আধিপত্য কায়েম করাই সরকারের আসল উদ্দেশ্যে। ছাত্র কাউন্সিল কোনা রাজনৈতিক দর্শন দ্বারা চালিত হতে পারবে না। সামগ্রিকভাবে কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসের বিরাজনীতিকরণ এবং তার মাধ্যমে ছাত্রদের স্বাধীন অস্তিত্বের শিরদাঁড়াটাকে ন্যুব্জ করে তাকে শাসকের বশংবদ করে তোলা ছাড়া এই প্রকল্পের অন্য কোনও উদ্দেশ্য তাই ছাত্ররা মানতে নারাজ। সেই কারণে ছাত্র ইউনিয়ন ফিরিয়ে আনার দাবীতে আন্দোলনও তারা লাগাতার চালিয়ে যাচ্ছে। নিজেদের অবস্থানের কথা বারবার জানানো সত্ত্বেও কর্তৃপক্ষ কোনো ইতিবাচক পদক্ষেপ করছে না। স্বশাসিত বিশ্ববিদ্যালয়-কর্তপক্ষ সরকারি নির্দেশ কার্যকরী করতে বদ্ধপরিকর। এমন কি ছাত্রদের ইউনিয়ন ফিরিয়ে আনার যৌক্তিক বক্তব্যকে সরকারের কাছে পৌঁছে দেওয়ার দায়িত্বটুকুও কর্তৃপক্ষ গ্রহণ করছে না। এমতাবস্থায় ইউনিয়ন ফিরিয়ে আনার দাবিতে ছাত্ররা ভাইস চ্যান্সেলরের অফিসের সামনে লাগাতার অবস্থান করেছে। তিনি অসুস্থ হয়ে বিশ্ববিদ্যালয় পরিত্যাগ করেছেন বেশ কয়েকদিন আগে। এরমধ্যেই হয়েছে রাজভবন অভিযানও। অগণতান্ত্রিক কাউন্সিলের সরকারি প্রস্তাব বাতিল করার দাবীতে লড়াই চলছে ধারাবাহিকভাবেই। বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বঘোষিত অবিভাবকরা সন্তানতুল্য ছাত্রদের যৌক্তিক ক্ষোভকে যেভাবে দিনের পর দিন উপেক্ষা করে সরকারের তোষামোদী করছেন তা খুবই উদ্বেগজনক।

    এ কথা বলার অবকাশ থাকে না যে ছাত্র ইউনিয়নের ক্ষুদ্র পরিসর বিশ্ব রাজনীতি চর্চার সূতিকাগার। ১৯৬৭-১৯৬৮ সাল নাগাদ ফ্রান্সের ছাত্র বিক্ষোভে উত্তাল হয়েছিল গোটা দুনিয়া। জার্মানি, চেকোস্লোভাকিয়া, ফ্রান্স থেকে শুরু করে আমাদের দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে পড়েছিল সেই আন্দোলনের ঢেউ। ৫০ পেরোনো সেই উত্তাল রাজনীতিচর্চার মূল ভিত্তিভূমি ছিল কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ইউনিয়ন। যাদবপুরের ছাত্র ইউনিয়নও সেই সংগ্রামী ঐতিহ্যের উত্তরাধিকার সাফল্যের সাথে বহন করে এসেছে। শুধুমাত্র ক্যাম্পাসের ছাত্রদের দাবীদাওয়া নয়, জনগণের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে সামাজিক ন্যায় বিচারের লক্ষ্যে ছাত্র আন্দোলনকে শহরের পথে, গ্রামের আনাচেকানাচে পৌঁছে দেবার দায়বোধ থেকেও তারা পিছিয়ে আসেনি। যদিও পরিবর্তিত আর্থ-রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে এবং সোসাল মিডিয়ার দাপটে ছাত্র আন্দোলনের ধরণ কিছুটা পাল্টেছে। তবুও ছাত্র ইউনিয়নের গুরুত্ব অস্বীকার করার কোনো অবকাশ নেই। এখন দেখার ফ্রান্সের ঐতিহাসিক ছাত্র আন্দোলনের অর্ধ শতবর্ষ উদযাপনের প্রাক মুহূর্তে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্ররা 'হোক কলরব'-এর মতো 'হোক ইউনিয়ন' আন্দোলনে আবার শাসককে মাথা নোয়াতে বাধ্য করতে পারে কিনা।

    ছবিঃ সৌগত সিনহা
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ১৬ মার্চ ২০১৯ | ১৫৯৬ বার পঠিত
  • আরও পড়ুন
    ব্যাধিনী -
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। খারাপ-ভাল মতামত দিন