এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  স্মৃতিচারণ  স্মৃতিকথা

  • যুগান্ত : সদ্য প্রয়াত ডাক্তার দিলীপ মহলানবীশ স্মরণে …

    Suchetana Mukhopadhyay লেখকের গ্রাহক হোন
    স্মৃতিচারণ | স্মৃতিকথা | ১৭ অক্টোবর ২০২২ | ৮২২ বার পঠিত
  • ১৯৭১ এর জুনমাস। 
    ভারতের বনগাঁ সীমান্তের উদ্বাস্তু শিবিরগুলোতে একের পর এক আছড়ে পড়ছে পূব পাকিস্তান ছেড়ে আসা সর্বহারা ছিন্নমূল শোকার্ত মানুষের ঢেউ। কিন্তু দেশান্তরী হলেও তাঁদের পিছু ছাড়ছেনা বিপদ। ওপাড়ে যদি যুদ্ধ-গণহত্যা হয়, তো এপাড়ে আদ্যন্ত অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে থাকতে বাধ্য হওয়া অসুস্থ-ভুখা-চরম আতঙ্কগ্রস্ত মানুষগুলোকে মারছে কলেরার নীল মৃত্যু…।

    হাসপাতাল-শরণার্থী শিবিরের সর্বত্র তাঁদের পূতিগন্ধময় বমি-দাস্তের স্রোতে গোড়ালি পর্যন্ত ডুবিয়ে একটানা কলেরার একের পর এক মুমূর্ষু রোগীর হাতে-পায়ে 'চ্যানেল করে' যুবা চিকিৎসক দিলীপ মহলানবীশ চালু করে যাচ্ছেন ইন্টারভেনাস স্যালাইন। সঙ্গী তাঁর জনা আটেক সাধারণ সেবব্রতী তরুণ। কিন্তু সরকারি ওষুধ আর অন্যান্য চিকিৎসা সামগ্রীর যোগান যে অসুস্থ জনতার প্রয়োজনের কাছে নগন্য মাত্র। ফলে রোগীদের প্রাণরক্ষা করাই হয়ে উঠল ডাক্তারের  কাছে প্রধান চ্যালেঞ্জ।

    এই কঠিন পরিস্থিতিতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা আর সরকারের অনুমোদন ছাড়া রোগীকে ও.আর.এস দেওয়া বিপজ্জনক; এই মর্মে বনগাঁর সরকারি মেডিকেল প্রতিনিধিদের বারণ না শুনে ডাক্তার মহলানবীশ একক সাহসী সিদ্ধান্তে তাঁর সহকারীদের বললেন রোগীদের দফায় দফায় লিটার প্রতি জলে ২২ গ্রাম গ্লুকোজ় বা সাধারণ চিনি, ৩.৫ গ্রাম নুন বা সোডিয়াম ক্লোরাইড আর ২.৫ গ্রাম সোডিয়াম বাইকার্বোনেট অর্থাৎ বেকিং সোডার এক মিশ্রণ তৈরি করে খাওয়াতে। সেই সঙ্গেই বনগাঁর অস্থায়ী হাসপাতালে শুরু হল আপৎকালীন চিকিৎসাপদ্ধতির এক আধুনিকতম যুগের। আত্মবিশ্বাসী ডাক্তারবাবুর প্রত্যাশা মতো, ফলও মিললো হাতে নাতেই আর কয়েক ঘন্টার মধ্যেই কিছুটা ধাতস্থ হলেন অধিকাংশ রোগী। 

    রোগীদের স্থিতিশীল দেখে ডাক্তারবাবু নিজেই গাড়ি চালিয়ে দৌড়লেন কলকাতার বড়বাজারে। সর্বাধিক সংখ্যক রোগীর প্রাণ বাঁচানোই যে তাঁর একমাত্র লক্ষ্য। বিপুল পরিমাণ নুন, চিনি আর বেকিং সোডা কিনে সটান ফিরে এলেন বনগাঁয়। ১৬ লিটারের বড় বড় ড্রামে সমস্ত উপকরণ মিশিয়ে পরিচ্ছন্নতমভাবে তৈরি করা তরল অমৃতের জোরে টানা আট সপ্তাহ, ২৪ জুন থেকে ৩০ আগস্ট পর্যন্ত লড়াই করে অসংখ্য কলেরা আক্রান্তের প্রাণ বাঁচিয়েছিলেন ক্যাম্পের চিকিৎসক আর স্বেচ্ছাসেবকরা। মানবসভ্যতার ইতিহাসে আরো একবার ওই ৮সপ্তাহে জয়ী হয়েছিল মানুষের সাহস-বুদ্ধি আর বিজ্ঞানের অমোঘ হাতিয়ার।

    ১৯৬৪ সালে বিলেতফেরত ডাক্তার দিলীপ মহলানবীশ সেসময় কলেরা রোগীদের চিকিৎসা করছিলেন কলকাতার বেলেঘাটা আই ডি হাসপাতালে। সঙ্গে চলছিল অপেক্ষাকৃত জনস্বাস্থ্য সংক্রান্ত নতুন চিকিৎসা পদ্ধতি ও.আর.এস এবং স্পেশাল মেটাবলিক স্টাডি নিয়ে তাঁর গবেষণাও। সেই কোন ১৮৩২ সালের ইংল্যান্ডে কলেরা মড়কের সময় স্কটিশ ডাক্তার টমাস লাট্টা আবিষ্কার করেছিলেন, রোগীর শিরায় সূঁচ ফুটিয়ে ইন্টারভেনাস ফ্লুইড বা স্যালাইনদানের মৃতসঞ্জীবনী চিকিৎসা পদ্ধতি। তিনি দেখেছিলেন, কলেরায় খুব দ্রুত শরীরের জল ও জরুরি লবণ বেরিয়ে রোগীর রক্তচাপ নেমে গিয়ে রোগী সঙ্কটাপন্ন হয়ে গেলেও, বাইরে থেকে নিয়ন্ত্রিত মাত্রায় লবণজল সরবরাহের মাধ্যমে দেহে লবণ ও জলের মাত্রা বজায় রেখে বা রিহাইড্রেট করে তাকে বাঁচানো সম্ভব। 

    লাট্টার সেই ফ্লুইড কত বিবর্তনের পথ পার করে উন্নততর হয়ে উঠলেও, চিকিৎসাকর্মীদের সাহায্য ছাড়া আমআদমির পক্ষে স্যালাইন ব্যবহার করা সম্ভব না হওয়ায়, পৃথিবীর অনুন্নত আর গরিব দেশগুলোয় কেবল ডিহাইড্রেশনেই কলেরা সহ  অসুখে বিরাট সংখ্যক মানুষ মারা যেতেন। এই পরিস্থিতিতে রোগীর প্রাণরক্ষার জন্য নুন-চিনির মতো বাড়িতে সদা-উপলব্ধ উপকরণ দিয়ে স্যালাইনের পরিবর্ত দ্রবণ, ওরাল রি হাইড্রেশন সলিউশন বা ও.আর.এস-এর কার্যকারিতা নিয়ে ১৯৪০এর দশক থেকে পৃথিবীর নানা প্রান্তে শুরু হয়েছিল নিবিড় গবেষণা।

    ১৯৫৩ সালে নভেম্বরে বাঙালি বিজ্ঞানী হেমেন্দ্রনাথ চ্যাটার্জির ডায়রিয়া চিকিৎসা বিষয়ক গবেষণা প্রকাশিত হয় বিশ্বখ্যাত ‘ল্যান্সেট’ পত্রিকায়। তিনি হাতে কলমে প্রমাণ করে দেখিয়েছিলেন যে, প্রথমে 
    অ্যাভোমিন ট্যাবলেট দিয়ে বমি বন্ধ করার পর রোগীকে ১লিটার জলে ৪গ্রাম সাধারণ লবণ আর ২৫ গ্রাম ঘরের চিনি গুলে বারবার খাওয়ালে রোগীর শরীর থেকে নির্গত লবণ ও জলের ভারসাম্য আবার ফিরে আসে ও রোগী রক্ষা পান। এভাবে ঘরে তৈরি ফ্লুইড তাই হাসপাতালে গিয়ে স্যালাইন নেওয়ার প্রয়োজনীয়তাকে অনেকটাই হ্রাস করতে সক্ষম।

    হেমেন্দ্রনাথের পদ্ধতি অনুকরণ করে ১৯৬৪তে মার্কিনি সেনা-চিকিৎসক ক্যাপ্টেন বব ফিলিপস দু’জন কলেরা রোগীর ওপর ওআরএস প্রয়োগ করে তাঁদের রক্ষা করেন। কিন্তু বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ব্যাপকতর ভাবে এই বিষয়টিকে পরীক্ষা নিরীক্ষা করার জন্য বেছে নিয়েছিল দরিদ্র ভারত, পূর্ব পাকিস্তান, ফিলিপিন্স ইত্যাদি দেশকে। তাদের 'গ্লোবাল ডায়রিয়াল ডিজিজ কন্ট্রোল প্রোগ্রাম'কে দুনিয়া জুড়ে সফল করার দায়িত্ব যে ক'জন তরুণ অতি-কুশলী ডাক্তার পেয়েছিলেন, তার মধ্যে দিলীপ মহলানবিশ ছিলেন অন্যতম।

    ডাক্তার মহলানবীশের অপর দুই সঙ্গী ছিলেন, ঢাকার পাকিস্তান-সিয়াটো কলেরা গবেষণা কেন্দ্রের যুবা ডাক্তার ডেভিড নালিন এবং রিচার্ড ক্যাশ। নালিন ১৯৬৮ তে চট্রগ্রাম সীমান্তের কলেরা কবলিত এলাকায়, ক্যাশ ঢাকা সহ পূর্ব পাকিস্তানের নানা প্রত্যন্ত জায়গায় এবং ডাক্তার মহলানবীশ কলকাতায় তো বটেই, ১৯৭১ এর প্রবল দুঃসময়ে বনগাঁর রিফিউজি ক্যাম্পগুলোতে  অগণিত মানুষের প্রাণ বাঁচিয়ে প্রশ্নাতীত ভাবে প্রতিষ্ঠা করলেন ওরাল রিহাইড্রেশন থেরাপি'র কার্যকারিতা। 

    ওই দুই মাসে পীড়িত জনস্বাস্থ্যের ওপর ও.আর.এস হাতিয়ার প্রয়োগের অভিজ্ঞতা আর সিদ্ধান্ত সম্পর্কে ডাক্তার মহলানবীশের এক বিস্তারিত গবেষণাপত্র বেরোলো ‘ল্যান্সেট’পত্রিকায়, ১৯৭৩ সালে। এরপর শুধুই যুগান্তকারী ওরাল রিহাইড্রেশন চিকিৎসাপদ্ধতির বিশ্বজয়ের কাহিনী। ল্যান্সেট লিখলো, এই অবিষ্কারটি '' সন্দেহাতীতভাবে শতকের সবচেয়ে জরুরি মেডিকেল অগ্রগতি…"। সালে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা চিকিৎসা ও রোগমুক্তির ক্ষেত্রে আনুষ্ঠানিকভাবে ঘরে তৈরি নুন চিনির জলকে মান্যতা দেয়। তামাম দুনিয়ায় ঘরে ঘরে কেবল বমি বা ডায়রিয়ায় নয়, প্রায় সমস্ত অসুখেই রোগীর দেহকে  সচল রাখতে শুরু হয় নুনচিনির জলের ব্যবহার। ১৯৮৭সালে একটি বিশেষ রিপোর্টে ইউনিসেফ লেখে, ২০শতকে আর কোন চিকিৎসা সংক্রান্ত আবিষ্কার এত স্বল্প সময়ের ভিতর এত বিপুল পরিমাণ প্রাণ বাঁচাতে সক্ষম হয়নি…"।

    বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পরিসংখ্যান অনুযায়ী, পৃথিবী জুড়ে প্রতি বছর প্রায় ৫০০মিলিয়ন প্যাকেট ও.আর.এস বিক্রি হয় যা অন্তত ৯৩% ক্ষেত্রে রোগীর অপ্রয়োজনীয় মৃত্যু ঠেকিয়ে দিতে পারে। চিকিৎসক, নার্স, হাসপাতাল বা প্রান্তিক চিকিৎসাকেন্দ্রের অনুপস্থিতিজনিত সমস্যায় জেরবার গরিব পিছিয়ে পড়া দেশগুলোর এক বড় জনসংখ্যাকে প্রতিবছর নিশ্চিত মৃত্যুর হাত থেকে বাঁচিয়ে দেয় ঘরে তৈরি নুন চিনির জল বা সস্তা ও.আর.এসের প্যাকেট। শুধু খাতায় কলমেই গত ২০ বছরে সেই বেঁচে যাওয়া প্রাণের সংখ্যাটা ৭০ মিলিয়নের বেশি। 

    গতকাল ভোরে ৮৭বছর বয়সে একদম নীরবে চলে গেছেন বিজ্ঞানী আদ্যন্ত প্রচারবিমুখ মানুষ, গবেষক-জনস্বাস্থ্যকর্মী-চিকিৎসক দিলীপ মহলানবীশ। তাঁর আজীবনের সমস্ত অবদান কেবল ছোট্ট একটা অবিচুয়ারি হয়েই থেমে গেছে আজকের সব সংবাদমাধ্যমের হেডলাইনে। কাল বা আজ খুব সংক্ষিপ্ত কিছু স্মৃতিচারণ ছাড়া কোথাও তাঁর কথা কোন বিশিষ্ট ব্যক্তিকে বলতে শোনা যায়নি..।  গোটা পৃথিবী নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ার মাথা ব্যথা হলেও, কোথাও নেই ডাক্তার দিলীপ মহলানবীশের একটুকরো ছবিও। 
    বিজ্ঞানী হেমেন্দ্রনাথ চ্যাটার্জি অনেক আগেই ডুবে গেছেন বিস্মৃতির ধুলোয়, ডাক্তার দিলীপ মহলানবীশকেও কি ভুলে যাব আমরা এভাবেই?

    তথ্যসূত্র : ন্যাশনাল লাইব্রেরি অফ মেডিসিন, সায়েন্সডিরেক্ট এবং বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও ইউনিসেফের নিজস্ব ওয়েব সাইট থেকে প্রাপ্ত পরিসংখ্যান।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • স্মৃতিচারণ | ১৭ অক্টোবর ২০২২ | ৮২২ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • দীপ | 223.191.5.83 | ১৭ অক্টোবর ২০২২ ২১:১১512927
  • সশ্রদ্ধ প্রণাম!
  • aranya | 2601:84:4600:5410:d5c5:2079:9cb5:d256 | ১৭ অক্টোবর ২০২২ ২২:৪৬512930
  • অসাধারণ মানুষ 
  • Swati Ray | 117.194.37.43 | ১৮ অক্টোবর ২০২২ ১২:২২512949
  • দিলীপ বাবুর কথা জানতাম। অথচ একেবারেই জানতাম না হেমেন্দ্র নাথের কথা।   হেমেন্দ্র নাথ চ্যাটার্জির সম্বন্ধে  আরও জানতে চাই। 
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ঠিক অথবা ভুল মতামত দিন