এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • বুলবুলভাজা  আলোচনা  বিবিধ

  • একাদশী অবতার

    কৃষ্ণকলি রায় লেখকের গ্রাহক হোন
    আলোচনা | বিবিধ | ১৩ মার্চ ২০১০ | ৮৮৬ বার পঠিত
  • অবতার? অ্যাভাটার? ব্যাকরণ মানলে দু নম্বরটাই বলা উচিৎ কারণ..... কারণ আমরা বলি অমিতাভো চৌধুরী এবং অমিতাভ্‌ বচ্চন। অর্থাৎ যেখানকার লোক সেই মত উচ্চারণ। সো অ্যাভাটার ইট ইজ। যে সিনেমা বানাতে বারো বছর সময় লাগে, যে সিনেমা দুনিয়া জুড়ে উত্তাল ঢেউ তোলে, যে সিনেমা ইতি মধ্যেই বেস্ট ফিল্ম (ক্রিটিক'স চয়েস) ও বেস্ট ডিরেক্টর (গোল্ডেন গ্লোব) ঝুলিতে পুরেছে, তিনটি অস্কারও পেয়েছে, সেই অ্যাভাটার.... মোটেই ভালো লাগেনি আমার। কেন তা সংক্ষেপে বলি, এবং বলতে গিয়ে ভালো ফিল্ম রিভিউয়ারদের মত গল্পটা কী, কোন দৃশ্য কোন অ্যাঙ্গেলে তোলা, তার টেকনিক্যালিটি এসব কিছুরই অবতারণা করবনা। কারণ সেসব আপনারা সবাইই জানেন। এবং আমি কোনো "ভালো ফিল্ম রিভিউয়ার' নই। আমি তো শুধু বলতে বসেছি কেন আমার ভালো লাগেনি।

    ভালো লাগেনি , কারণটা গোদা ভাষায় বললে এই হয় যে সিনেমার গল্পটি অত্যন্ত "ঘিসাপিটা'। বন্ধু শুনে বললেন "কী বলিস কী? ভেবে দেখ এই যে আসল মানুষটা চোখ বন্ধ করে এক জায়গায় শুয়ে রয়েছে, অথচ তারই এক রূপ অন্য জায়গায় ঘুরে বেড়াচ্ছে। এটাই কি একটা দারুণ আইডিয়া না? চমকপ্রদ!!!' আমার চমক লাগেনি। জেমস ক্যামেরন যখন বারো বছর ধরে ডাইরিতে এই "চমকপ্রদ' ঘটনার প্ল্যান লিখে এঁকে রাখছিলেন তার মধ্যেই সে মাল অন্য পার্টি বাজারে ছেড়ে দিয়েছে। ম্যাট্রিক্স। ১৯৯৯। দশ বচ্ছর আগে। দশ বছরের পুরোনো জিনিষে আমার অন্তত চমক লাগেনা। বন্ধু হাল ছাড়েননা "কিন্তু ম্যাট্রিক্সে এই নাজুক হিউম্যানিটরিয়ান ব্যাপারটা কোথায়? এই যে শত্রুপক্ষকে ঘায়েল করার বদলে তাদেরই একজন হয়ে যাওয়া, তাদের হয়ে লড়াই, তাদের ....' আবেগে গলা কাঁপতে থাকে তাঁর। এই আইডিয়াটিও ধার করা লাগে আমার। ঊনিশ বছরের পুরোনো আইডিয়া, ড্যান্সেস উইথ উলভ্‌স। ১৯৯০। দুটো এত পুরোনো জিনিষকে একটা গেলাসে ঢেলে খানিক ঝাঁকিয়ে দু কুচি কম্পিউটার গ্রাফিক্স ভাসিয়ে একটা সায়েন্স ফিকশনের গবলেটে ঢেলে দিলে যা হয় তাকে "ভদকা মার্টিনি, শেকেন নট স্টার্ড' জাতীয় কৌলিন্য দিতে আপত্তি আছে আমার। একে ককটেল আর্টিস্টরা কি বলেন আমার জানা নেই। আমি বলি -- ঘিসাপিটা।

    "ও:। এই যে টেকনিক্যালি এত উন্নত। এত সুন্দর স্পেশ্যাল এফেক্টস। এটুকু অন্তত স্বীকার করবি তো?' আমি টেকনিক্যালি চ্যালেঞ্জড্‌ একজন ব্যক্তি, সবাই তা জানে। সেই জন্যেই কিনা জানিনা, আমার এই স্পেশ্যাল এফেক্টস গুলি দেখে নিতান্ত কম্পিউটারে আঁকা কিছু ছবি ছাড়া কিছুটি মনে হয়নি। এর'ম ছবি জেমস্‌ যখন টার্মিনেটর টু তে দেখাতেন, আমি উৎসাহে টগবগ করতাম। কারণ সেই ১৯৯১ সালে তা বড়ই বিস্ময়কর ছিলো। শুধুমাত্র কম্পিউটারে আঁকা এফেক্ট যা দেখেও শুধুমাত্র কম্পিউটারে আঁকাই মনে হয় তা আর এই আঠেরো বছরের পুরোনো চোখে নতুন কিছু বিস্ময় তৈরী করেনা। হ্যাঁ, আপনি ইচ্ছে করলেই আমাকে হাজার একটা টেকনিক্যাল টার্ম দিয়ে বোঝাতে পারেন যে কী কী ভাবে এই এফেক্টস গুলি সেই এফেক্টস গুলির থেকে আলাদা ও উন্নত। কিন্তু মশাই, সিনেমাটা তো টেকিদের জন্য নয় শুধু। আমি তো আম দর্শকের চোখ দিয়েই দেখবো?

    বন্ধু বললেন "তুই থ্রি ডি তে দেখিসনি। সেই জন্যই।' হুঁ, হতে পারে সেই জন্যেই। মানছি। কিন্তু সিনেমাটা ওঁরা টু ডি তেও রিলিজ করেছেন কিনা? তাহলে? কোথাও তো লিখে দেওয়া নেই "কঠোর ভাবে থ্রি-ডি চশমার জন্য'। তাহলে? আমি নাভি কুমারীর ল্যাজের ঝাপ্টায় উল্টে পড়ার ভয়ে লাফিয়ে উঠিনি, বা দু পাখা লাগানো চপারের হাওয়ায় তিন পা পিছিয়ে যাইনি, মানছি। কিন্তু সেই দিয়েই যদি একটা ফিল্ম দুর্দান্ত ফিল্ম হতো তাহলে ডিজনি ওয়ার্ল্ডের ফোর ডি শর্টফিল্ম গুলিই বা গোল্ডেন গ্লোব পাবে না কেন?

    "কিন্তু জাস্ট ভেবে দেখ, এই যে নীল রঙের নাভিরা, এই নীল রং হলো দুনিয়ার সব কালার্ড মানুষদের প্রতীক। কী সূক্ষ্ম ভাবে ড্রেডলক চুল দিয়ে আর আদিবাসী টাইপ গয়না দিয়ে বোঝানো হয়েছে এরা আফ্রিকান আর রেড ইন্ডিয়ানদের প্রতিভূ। তাদের ওপর সাদা মানুষের অত্যাচার। এমনকি এও হতে পারে এই নীল রং, কপালে তিলক, কাঁধে ধনুক এটা সিগনিফাই করছে "রাম'কে। কারণ তিনি একজন অবতার। শুরুতে যখন দেখানো হচ্ছে অ্যাভাটার গুলো তৈরী হয়েছে, তারা জলের মধ্যে ভাসছে, ঠিক যেন বিষ্ণু অনন্ত শয্যায়। এত গুলো মাইথোলজি এত সুন্দর প্রতীকের ব্যবহার।' আফ্রিকান, রেড ইন্ডিয়ান, রাম, বিষ্ণু, এক দেহে লীন.... মন্দ আইডিয়া নয়। হ্যাঁ স্বীকার করি। এই জিনিষটা ভালো, স্বীকার করি। যদিও জেমস্‌ নিজে আদৌ রাম-বিষ্ণু ইত্যাদি ভেবেছেন কিনা আমার জানা নেই। তবে দর্শকের ইম্যাজিনেশন খাটাবার একটা সুযোগ দিয়েছেন, এটা ভালো ব্যাপার। আমি আদ্যন্ত সিনিক নই। খারাপের মধ্যে ভালো চোখে পড়লে তা বলব বইকি। তবে, ঐ জলের মধ্যে ভাসমান অ্যাভাটার গুলিকে দেখে আমার বিষ্ণুর কথা মনে আসেনি। আমার অ্যামনায়োটিক ফ্লুইডে ভাসমান ভ্রূণের কথা মনে হয়েছিলো। কৃত্রিম হলেও প্রাণ। ব্যবসার কাজে লাগানোর জন্য ছক কষে তৈরী হলেও প্রাণ। প্রাকৃতিক প্রাণের মতই,ভ্রূণ থেকে শুরু..... আমার মনে হয়েছিলো।

    বন্ধু এবার কিছুটা চওড়া হাসেন। "যাক পথে আসছিস।' কিন্তু পথটা এখনও অনেক দূরের, অনেক ঝাপসা লাগে আমার। সিনেমায় দেখানো আঁকা আঁকা নাভিদের বড় বেশি আঁকা আঁকা লাগে। চোখ কোন বৈচিত্র খুঁজে পায়না কোথাও। নাভিরা নীল ও আঁকা, প্যান্ডোরার ভয়ানক জন্তুগুলির মধ্যেও প্রচুর নীলের ব্যবহার ও আঁকা আঁকা। অদ্ভুত চেহারা গণ্ডার, অদ্ভুত চেহারার স্যেবর টুথ টাইগার সব দেখেই আমার মনে হয় ইম্যাজিনেশনের বড় অভাব। ঠিক যেন কয়েকটা চেনা জানোয়ারের ছবি নিয়ে বসে এক একটা ক্যারেক্টার ধরে খানিক খানিক করে পাল্টে নতুন জানোয়ারের রূপ দেওয়া। যেমন করে কম্পিউটারে মানুষের ছবি ফেলে চোখটা আরেকটু বসা, নাকটা আরেকটু চোখা ইত্যাদি করে নতুন মুখের জন্ম দেওয়া হয়। একটা অন্য গ্রহ, একটা টোটালি অন্য জগৎ, সেখানেও আমার কাছে কম্পিউটারের কাজটাই বড় করে দেখা দেয়। চোখে লাগে। চোখ বৈচিত্র খোঁজে হন্যে হয়ে। পায় না।

    আবারও ফিরে আসি গল্পে। এত প্রেডিক্টেব্‌ল। এত প্রেডিক্টেব্‌ল? সিনেমার শুরুর দশ মিনিট পরেই আমি সঙ্গীকে বলেছি "দেখবে এই এই হবে'। সে জিগ্যেস করে অবাক হয়ে, কী করে জানলে? তুমি কি পড়েছো গল্পটা আগে? না:, পড়িনি। "কেউ বলে দিয়েছে'? না:, তাও না। দেখতে থাকো, দেখো মিলে যাবে। মিলে যায়। আমরা অবাক হইনা কেউ। সিনেমা শুরুর দশ মিনিটের মাথাতেই অনায়াসে বোঝা যায় ঠিক কী কী হবে। শত্রুপক্ষের রাজকন্যের সাথে প্রেম, তাদের ভবিষ্যৎ দলপতি ও মেয়েটির বাগদত্তের বৈরীভাব, ভালো বিজ্ঞানীর মৃত্যু, বিকট পাখীকে পোষ মানিয়ে দলের বিশ্বাস অর্জন, নায়িকার সত্য জানতে পেরে রাগ, দুষ্টু লোকের হার ও মরণ, নায়কের জীবন ফিরে পাওয়া....... এক কুচিও মোড়, বাঁক,চমক কিচ্ছু নেই কোথাও। ৪০ নম্বর জাতীয় সড়কের মত সোজা, ফ্ল্যাট, প্রেডিক্টেব্‌ল, ক্লান্তিকর। শেষে অন্তত নায়ক তার অনবতার শরীরেই চোখ বন্ধ অবস্থায় মরে গেলে খুব কি ক্ষতি হতো মিস্টার ক্যামেরন?

    অভিনয়ের কথাও কিছু বলা উচিৎ। বলার কিছু খুঁজে পেলে বলতাম। নেয়িত্রির ভূমিকায় জোঈ সালদানা আছেন যাঁকে এই নিয়ে দুটো সিনেমায় দেখলাম। স্টারট্রেকে উহুরা আর এই নেয়িত্রি। জোঈকে দু জায়গাতেই আমার চড়া দাগের লেগেছে। সূক্ষ্মতা পাইনি কোনো এক্সপ্রেশনেই। জেক সলির ভূমিকায় স্যাম ওয়র্দিংটন, ওয়েল, জড়তা নেই কোনো কিন্তু মনে দাগও কাটেননা। দুই স্বত্তার দ্বিধা, টানা পোড়েন, নতুন এক ভূমিকায় নেমে পড়ার উত্তেজনা, নতুন এক শরীর ব্যবহার করার অনভ্যস্ততা ..... অনেকই তো স্কোপ ছিলো। স্যাম তার ব্যবহার কেমন করেছেন তা আজ লিখতে বসে মনেও নেই। আরো অভিনেতারা, মাইকেল রডরিগেজ, স্টিফেন ল্যাং, সিজার্নী উইভার .... না:, মনে দাগ খুঁজে পাইনা কোথাও। এই ছবিতে সবচেয়ে ভালো অভিনয় যাঁর লেগেছে তিনি হলেন জিওভানি রিবিচি। ছোট রোল, তবু ওঁকেই মনে আছে।

    বন্ধু হতাশ গলায় বলেন "সত্যি করে বল তো, সিনেমাটা কি এতই খারাপ?' না, আমি এতই খারাপ বলতামনা। যদি এই সিনেমা এমনি এমনিই এক শুক্কুরবারে বেরোতো, কয়েক হপ্তা চলতো, তারপর চলে যেতো, আমি দেখে বলতাম, "ঐ হয়েছে একটা আর কী'। খারাপ খুঁজে বার করা আমার উদ্দেশ্য নয় বিশ্বাস করুন। কিন্তু সিনেমাটি নিয়ে যখন এত হাইপ হয়, সিনেমাটি বানাতে যখন বারো বছর লাগে, সিনেমাটি বন্ধুরা যখন দশ বার দেখার পরামর্শ দেন, সিনেমাটি যখন বেস্ট ফিল্ম, বেস্ট ডিরেক্টরের পুরস্কার পায়, তখন সত্যি সত্যি মনে প্রশ্ন জাগে "এ কী? এ কেন?'

    বন্ধু বলেন "আসলে কি জানিস তো? তোরই মোটা মাথায় কিচ্ছু ঢোকেনি'।

    কথাটা মেনে নিই। বিনা প্রতিবাদে।

    ১৩ই মার্চ, ২০১০
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক।
  • আলোচনা | ১৩ মার্চ ২০১০ | ৮৮৬ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। না ঘাবড়ে মতামত দিন