এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • নিষিদ্ধ প্রেমের ইস্তেহার ও তদনুরূপ কিছু আবেগতাড়িত প্রিয় জীবনের প্রলেপ অথবা প্রলাপমাত্র (৪)

    অবন্তিকা লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ০৭ মে ২০১৫ | ৮৫৫ বার পঠিত
  • “মেডিকেল টেস্ট না হাতি! কাউন্সেলিংয়ের দিন বলে দিয়েছিল ভর্তির সময় বাড়িতে কোনো প্রেসক্রিপশন থাকলে সঙ্গে আনতে l মা কাগজগুলো গুছিয়ে এনেছে l যদিও ক্রনিক ইলনেস কিছু নেই l ফাইনাল ইয়ারের পরীক্ষার জন্য ফার্স্ট ইয়ারের ভর্তি সতেরো দিন পিছোলো l ভাগ্যিস দাদা জেনে গিয়েছিল l না হলে এসে ফিরে যেতে হত l আউটডোরের সব ঘর একে একে পেরিয়ে একটা অপেক্ষাকৃত ফাঁকা ঘরের সামনে দেখি আমার সহপাঠীদের লম্বা লাইন l একটা ডাকাবুকো গোছের মেয়ে, মনে হল সিনিয়ার, মাকে বলল- কাকিমা আপনি ওই বেঞ্চে বসে যান কোনো অসুবিধা নেই l তারপর আমাদের কাছে এসে লাইন ঠিক করতে লাগলো l আর একটা ঢাউস লাইনটানা খাতায় সবার নাম ঠিকানা টুকে নিতে লাগলো l যে গুটিকয়েকজনের মোবাইল ফোন আছে তাদের ব্যক্তিগত নম্বর, বাকিদের ল্যান্ডলাইন নম্বর-ও লিখে নিল পাশে পাশেl আমি ভাবলাম এও বুঝি ভর্তিরই অঙ্গl আমার সামনে যে ছেলেটি দাঁড়িয়ে, দেখে মনে হল একটু বড় l পেছন ফিরে হেসে জিগ্গেস করল- এইচএস কোন ইয়ার? বললাম- এইবারেইl বলল- ভেরি গুড l আমি বললাম- তুমি? বলল- আমি কেমিস্ট্রি অনার্স করে এসেছি l কিন্তু ক্লাসমেটকে দাদা বোলো না যেন আবার l তারপর আবার হাসল l দেখলাম নিচের দাঁতগুলো একটু কালো কালো l সামনে ঘুরে ওই জিন্স পরা ডাকাবুকো মেয়েটার দিকে তাকিয়ে বিড়বিড় করে বলল- ঢুকতে না ঢুকতেই ইউনিয়ানের চক্কর l আমি বুঝলাম, অতএব এ মেয়েটির সাথে আমাদের অ্যাডমিশনের কোনো যোগ নেই l ঘরের ভেতর আরো কয়েকটি ছেলেমেয়ে একজন স্যার গোছের কারো তত্ত্বাবধানে হাইট ওয়েট মেপে আমার চশমা নেই দেখে নিয়ে ছেড়ে দিল l নাচতে নাচতে বেরিয়ে এলাম l দেখি মা বেঞ্চ থেকে উঠে এসে ঘরের সামনে দাঁড়িয়ে আছে l হঠাৎ ওই ডাকাবুকো মেয়েটি হেঁড়ে গলায় ডাকলো, এখানে স্মৃতি পাড়ুই বলে কেউ ভর্তি হতে এসেছো? হাত তুলে বললাম- ইয়্সে ম্যাম l মেয়েটি বলল- তুমি একবার প্রফেসর্স রুমে যাবে l আমাদের ম্যাডাম ডক্টর বাসু ডেকেছেন l মা পেছন পেছন এসে বলল- কেন কিছু হয়েছে ভাই? মেয়েটি জবাব দিল- না না কাকিমা উনি বললেন স্মৃতি মেয়েটি আমার পরিচিত, ভর্তি হয়ে গেলে একবার ডেকে নিয়ে এসো l মা বললেন- না মানে আমি তো ম্যাডামকে ঠিক... আমার বুক ধুকপুক করতে শুরু করেছে l ডক্টর বাসু মানে চিত্রলেখা বাসু, গৌতমের বন্ধু l গৌতম যে এনজিও-তে পড়াতে যায়, সেখানে উনি সপ্তাহে একদিন বিনা পয়সায় রুগী দেখেন l কিন্তু মাকে এই রেফারেন্সটা দেবো কীভাবে ! জিন্স পরিহিতা আমার পিঠে হাত রেখে বলল- এই যে, স্মৃতি, ম্যাডাম বলছ কেন ! আমার নাম রূপালী বণিক l রূপালীদি বলবে, কেমন? আমি তোমার সিনিয়ার l মা পাশ থেকে জানতে চাইল কোন ইয়ার? বলল- থার্ড এমবি l আমাদের তো ওইরকম এক এক বছরে ইয়ার ফিয়ার হয়না কাকিমা l ফিয়ার মানে ভয়, আমার ইয়ার নিয়ে ফিয়ার নেই, ডর মানে কিকিকিকিকিরণ – এইসব হিজিবিজি ভাবতে ভাবতে সি ব্লকের পাঁচ নম্বর ঘরে পৌঁছলাম l ভারি মিষ্টি চেহারার একজন ভদ্রমহিলা বসে আছেন l কাঁধ পর্যন্ত চুল, প্লিট দিয়ে সুতির শাড়ি, চশমা, কপালে একটা মেরুন টিপ l বললেন- গৌতম কালকেই ফোন করেছিল, বলল স্মৃতি নামে আমার এক ছাত্রী ভর্তি হতে যাবে, একটু দেখো l মার দিকে তাকিয়ে জিজ্ঞাসা করলেন- সব মিটেছে তো? আপনারা হোস্টেল নেবেন? আমি কোনোদিনই গৌতমের ছাত্রী নই l আমাদের উল্টোদিকের বাড়ির ডোডোদাদা আর তাতাই ওর বাড়িতে বাংলা পড়তে যেত l তাতাই কিন্তু মেয়ে, আমার ক্লাসমেট l ক্লাস নাইন আর টেন গৌতমের কাছে পড়েছে l ডোডোদাদা আমাদের চেয়ে দু’বছরের বড় l তাতাই-মাম্পু পাড়ায় আমার বেস্ট ফ্রেন্ড ছিল, ততদিন, যতদিন না আমাদের তিনজনের স্ট্রিম আলাদা হয়ে যায়নি, এবং গৌতমের সঙ্গে আমার প্রেম হয়নি l ডক্টর বাসুর সামনের চেয়ারে বসেও মার ভুরুটা গত দশ মিনিট ধরে কুঁচকেই আছে দেখছি l যথাসম্ভব ভদ্রতা বজায় রেখে তবু উত্তর দিল- না ম্যাডাম আমাদের বাড়ির সামনে থেকে সোজা বাস আসে l ডক্টর বাসু বললেন- সে তো প্রায় দু’ঘন্টা লেগে যায় ! পরীক্ষা টরীক্ষার সময় অসুবিধায় পড়বি না তো বাবু? আর রূপালীদির দিকে চেয়ে বললেন- এত দূর থেকে একলা মেয়েটা আসবে, রূপালী, সুবিধে-অসুবিধেয় তোদের সাথে একটু থাকতে দিস l রুলিং পার্টি - হরতাল, চাকা বন্ধ সবই তো তোদের কৃপা ! আশৈশব শিক্ষক শিক্ষিকা থেকে শুরু করে যাবতীয় আত্মীয়স্বজন, সব্বাইকে পায়ে হাত দেওয়ার কড়া নির্দেশ মানতে হয়েছে l এক্ষেত্রেই বোধ করি প্রথম ব্যত্যয় ঘটল l কোনো ইশারা এলো না l আমি নিজেই টেবিলের তলা দিয়ে হাত বাড়িয়ে প্রণাম করলাম l বাড়ির বিরুদ্ধে বিপ্লব বলতে আপাতত এইটুকুই l ডক্টর বাসু মাথায় হাত দিলেন, অল্প চোখ বুজে বললেন- বিজয়ী ভব: l
    এই স্পর্শটুকু সম্বল করে ফিরতি পথের দু’ঘন্টার অবশ্যম্ভাবী চেঁচামিচি, আর বাড়ি ফিরে সম্ভবত চড়থাপ্পর-ও, দিব্যি সয়ে নেওয়া যাবে l”

    -ওহ, দেখা হলে একটু হাসতেও তো পারেন l
    চকিতে সম্বিত ফিরল l দুহাত দূরে মেট্রন চ্যাটার্জি দাঁড়িয়ে আছেন l টানটান চেহারা, অসম্ভব ধবধবে শাড়ি ব্লাউজ এবং টুপি l
    -আমি দেখতে পাইনি l
    -বললে হবে, আপনি হাসেন না, আমি জানি l
    - না... মানে, আপনারা আমাকে চেনেন কিনা... সবে তো তিন সপ্তাহ হলো এসেছি l
    -তাতে কী শুনি? আপনি আমাকে চিনলেন কী করে?
    -যথার্থ l না হেসে অন্যায় করেছি l
    বলে কান ধরলাম l
    মেট্রন চ্যাটার্জি হাহা করে হেসে পিঠে হাত রেখে বললেন- চা খাবেন? আজ তো নাইট করছেন দেখছি l
    -খোলা পাবো এতো রাতে?
    -হ্যাঁ মিনতি তো দোকান খুলেই রাখে l আসুন l
    আমি কী চাই খাই জেনে নিয়ে নিজের একটা সাদা-চিনি, আর একটা লাল-চিনি অর্ডার দিয়ে বেঞ্চে বসলেন l আমি সংকোচ না করেই বললাম- একটু স্মোক করতে পারি ইফ ইউ ডোন্ট মাইন্ড? জবাব দিলেন- আমার মাইন্ড করার কিছু নেই, তবে বয়স অল্প, অনেকদিন কাজ করতে হবে তো, সেটা ভেবে স্মোকিং করবেন l মেট্রন চ্যাটার্জি আমার মায়ের চেয়ে খুব সামান্যই ছোটো হবে, দেখে অন্তত তাই মনে হলো l উপদেশটুকু আন্তরিকতা হিসেবে নিলাম l
    -সাবার্বে এই রাত একটা-দেড়টায় খাবারের দোকান খোলা পাওয়া যাবে ভাবিনি l
    মেট্রন হাত দেখিয়ে পাশে বসতে বললেন l এটা হাসপাতালের প্রধান ক্যান্টিন নয় l সেটা এগারোটায় বন্ধ হয়ে যায় l এই দোকানটা মিনতি আর ওর বছর পনেরোর ছেলে মিলে চালায় l মিনতি আয়ার কাজও করে l এই দোকানটায় চা কফি আর টুকটাক খাবার পাওয়া যায় চব্বিশ ঘন্টাই l দোকান লাগোয়া টালির ঘরে মা-ছেলে দিন গুজরান করে l জিগ্গেস করলাম- ওদের ভাড়া দিতে হয়? মেট্রন বললেন- হলেও খুব সামান্য l একটা রোগা মতো বাচ্চা ছেলে কাপ প্লেটে চা আর দুটো করে মেরি বিস্কুট দিয়ে গেল l সম্ভবত এটাই মিনতির ছেলে l সাধারণ খরিদ্দারদের জন্য ভাঁড় বা কাগজের কাপ l মেট্রন ছেলেটিকে জিগ্গেস করলেন- হ্যাঁ রে মা নেই? ছেলেটি জানালো, কাজে গেছে l তারপর গামছাটাকে চাদরের মতো জড়িয়ে চটি খাতায় হিসেব লিখতে লাগলো l
    -কাজ মানে কিন্তু শুধু আয়ার কাজ নয় ম্যাডাম l
    -তবে?
    -করিডোরে রুগীদের পরিবারের লোকজনকে শুয়ে থাকে দেখেছেন তো? তাদের কেউ কেউ ডেকে নিয়ে যায় l
    -মানে... পেইড?
    -নয়তো কী! আয়াগিরি করে কতটুকু রোজগার হয় বলুন তো! ঘরে বাড়ন্ত ছেলে l যে স্কুলেই পাঠাক, মিনিমাম কিছু খরচ তো আছে!
    যাপনের এই দিকটা আমার জানা ছিল না l যৌনবৃত্তি আইনত স্বীকৃত হওয়া উচিত না উচিত নয় তাই নিয়ে তুতানের সাথে বিতর্ক ও শেষমেষ ঝগড়া করতে করতে একটা গোটা ডে-অফ মায়ের ভোগে চলে গিয়েছিল l এক্সপ্লয়েটেশন-টা আটকানোই তো উদ্দেশ্য l গ্লোরিয়া লিখেছেন বেশ্যাবৃত্তি বন্ধ হলে উওম্যান ট্র্যাফিকিং কমবে l তুতানেরও তাই মত ছিল l আমার মনে হতো দেহব্যবসা বন্ধ হওয়া একটা ইউটোপিয়া l ওটা চলবে l ওটা নীড l মহিলা পুরুষ থার্ড জেন্ডার নির্বিশেষেই চলবে l আর চলবেই যখন, তখন স্বীকৃতি পেলে ওদের বেসিক ডিম্যান্ড-গুলো চাইতে এবং পেতে অনেক সুবিধে হবে l একটু অন্যমনস্ক হতে দেখে মেট্রন চ্যাটার্জি বললেন- সবে কর্মজীবনে প্রবেশ করেছেন, আরো কত কী দেখতে হবে ম্যাডাম l আমার পাক্কা আঠাশ বছর কেটে গেল এদের সাথে l আমাদের এই জগতটা মানুষকে বড় হৃদয়হীন করে দেয় l অস্ফুটে বললাম- বোধ হয় বোধ-হীনও l

    (ক্রমশ)
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ০৭ মে ২০১৫ | ৮৫৫ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কান্তি | 113.24.191.67 (*) | ০৮ মে ২০১৫ ০২:৩৪66416
  • ভাল লাগছে। কিন্তু, বিষাদ আচ্ছন্ন।
  • | 24.97.62.142 (*) | ০৮ মে ২০১৫ ০৩:২১66417
  • আমারও মনে হয় দেহব্যবসা বন্ধ হওয়া একটা ইউটোপিয়া। ওটা চলবেই।
  • রৌহিন | 233.223.133.139 (*) | ০৯ মে ২০১৫ ১০:৩৩66418
  • পরেরটার অপেক্ষায় রইলাম। দারুন
  • ranjan roy | 24.96.62.9 (*) | ১০ মে ২০১৫ ১২:৫৮66419
  • ভালো লেগেছে, অবন্তিকা। এই সিরিজ চালিয়ে যান। পড়তে আগ্রহী।
    কিন্তু একটি অনুরোধ, অন্যভাবে নেবেন না।
    লেখায় প্যারাগ্রাফ করুন, প্লীজ! নইলে চোখ হাঁপিয়ে ওঠে।
  • abantika | 122.79.36.101 (*) | ১৩ মে ২০১৫ ০৬:৪৪66420
  • এমা না না অন্যভাবে নেব কেন! :)
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। হাত মক্সো করতে প্রতিক্রিয়া দিন