এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • জ্ঞানাঞ্জনশলাকা | 218.87.237.201 (*) | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ০১:২৪65843
  • " In 1904, the International Socialist Conference meeting in Amsterdam called on "all Social Democratic Party organizations and trade unions of all countries to demonstrate energetically on the First of May for the legal establishment of the 8-hour day, for the class demands of the proletariat, and for universal peace."

    https://en.wikipedia.org/wiki/International_Workers%27_Day

    0-0-0-0-0-0-0-0-0-0-0-0-0-0-0-0-0-0-0-0-0-0-0-0-0-0-0-0-0-0-0-0-0-0-0

    Relative regulations and rigidity in labor laws
    ==================================
    Practice required by law| India| China| United States
    Standard work day| 8 hours| 8 hours| 8 hours
    Minimum rest while at work30 minutes per 6-hour|None|None

    https://en.wikipedia.org/wiki/Indian_labour_law
  • cm | 127.247.99.124 (*) | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ০১:৩২65844
  • "ওরা এই চেয়েছিল। " এর মানে কে কে বুঝলেন? কারা ঠিক কি চেয়েছিল আমি বুঝিনি। চিটফান্ডের টাকায় মিথ্যে প্রচারের চ্যানেল খুলেছিল, যাদের কাজ ছিল ধাপ্পা দেওয়া। তার মাথা যদি ধরা পরে ভালই তো।
  • pi | 24.139.209.3 (*) | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ০৭:১৩65835
  • দরকারি পোস্ট। কিন্তি কয়েকটা প্রশ্ন ছিল।

    ১।'এই গ্রেফতারির ফলে কলকাতার মিডিয়ায় কর্মরত শ্রমিক, অর্থাৎ সংবাদ কর্মীরা ভয়াবহ পরিস্থিতির সামনে দাঁড়াচ্ছেন। এই সাংবাদিকদের নিজস্ব ভয়েস আর থাকছে না, যে কোন ভাবে যে কোন অবস্থায়, যে কোন পরিস্থিতিতে টিকে থাকাই তাঁদের প্রাথমিক দায় হয়ে যাচ্ছে। '

    এখানটা একটু ক্লিয়ার করবে ? গ্রেপ্তারি না হলে নিজস্ব ভয়েজ ছিল বা থাকতো ? এখানে আলাদা ক'রে কী অসুবিধে, মিডিয়া হাউসটাই উঠে গিয়ে বা প্রচুর ব্যয়সঙ্কোচের ফলে চাকরি চলে যাবার ভয় ছাড়া ? নাকি, এই মিডিয়া হাইউসগুলোতে সংবাদ কর্মীরা বিগ মিডিয়ার তুলনায় অনেক বেশি স্বাধীনতা পেতেন, তাই এগুলো বন্ধ হয়ে গেলে চাপ ? সেক্ষেত্রে এই ক্ষতি, ইন জেনেরাল , সংবাদ মাধ্যমের জন্যই ক্ষতি।

    ২। 'বড় হাউজ আর বিগ মানির কাছে তাঁদের উপস্থিতি চ্যালেঞ্জ ছিল। ' চ্যালেঞ্জটা ঠিক কী কী ফর্মে ছিল ? ঐ অন্য মিডিয়াগুলো এই বিগ মিডিয়া হাউসের থেকে খবর পরিবেশন, বিশ্লেষণে কী কী ক্ষেত্রে আলাদা ছিল, যে সেই চ্যা`লেঞ্জ গুলো চলে যাচ্ছে ? হ্যাঁ, সংখ্যায় বেশি মিডিয়া থাকলে, নানারকম ইন্টারেস্ট থাকলে কোথাও কাটাকুটি হয়ে গিয়ে 'সত্য' খবর বেরিয়ে আসার একটা চাপ থাকে, সেটা ভাল। কিন্তু সেতো বড় মিডিয়া হাউসের সাথে কম্পিটিশনের ফলেও হতে পারে। আর যদি নিজেদের মধ্যে বল ছাড়াছাড়ির গল্প হয়, তো সেটা এই মিডিয়া হাউসগুলোর সাথে হত না ?

    ৩। বড় মিডিয়া হাউসের মানি পবিত্র নয় বলছো, তো পবিত্রতার মাপকাঠি কী ? দুর্নীতি বা জালিয়াতি না করে ক'রে তোলা টাকা ?

    ৪। শুনেছি এই মিডিয়া হাউসগুলোতে সাংবাদিকরা বেশ ভালমতন এক্সপ্লয়েটেড হন। টাকাপয়সা, কাজের সময়, বেনিফিট সব দিক দিয়েই। কিন্তু সেই নিয়ে লেখাপত্তর তেমন দেখিনা, হয়তো প্রফেশনাল হ্যাজার্ড হবে, এই ভয়ে লেখেন না। কিন্তু ইন জেনেরাল সংবাদিকেরা যখন নানা জায়গার অন্যায়, অবিচার নিয়ে সরব ( অন্ততঃ সেই ভাবেই কিছুটা প্রোজেক্টেড হয় , আর কিছুটা সত্যও তো সেটা), সেখানে নিজেদের প্রফেশন নিয়ে এত হিনী কেন ? কাক কাকের মাংসের গপ্পো ? নাকি, ভবিতব্য বলেই মেনে নেওয়া। অন্ততঃ কোন মিডিয়া হাউস থেকে বেরিয়ে এলে তো লোকজন লিখতে পারেন।
    আর হ্যাঁ, এই লেখার পরিপ্রেক্ষিতে প্রশ্ন ছিল, এই এক্সপ্লয়েতেশন কি বড় মিডিয়া আর এই ধরণের মিডিয়াতে মোটামুটি এক ই ?
  • তাপস দাশ | 126.203.173.216 (*) | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ০৮:০১65836
  • ১ নং প্রশ্নটা কাল স্বর্ণেন্দুও করেছিল। একটা বাজার পরিস্থিতি থাকে। সেই বাজার যখন মোটামুটি স্থিতিশীল জায়গায় থাকে, তখন বিভিন্ন এক্সপেরিমেন্টেশন, এক্সপ্লোরেশনের স্পেস থাকে। বাজারেও থাকে, নিজের মধ্যেও থাকে। ধর, একজন সাংবাদিক, একটা স্টোরি পারসিভ করলেন। সেটা পারসিভ করার পর তিনি তার প্রো -জ কনজ নিয়ে ভাবেন। তার ভায়াবেলিটি ভাবেন। এর পর তিনি সে স্টোরি নিয়ে এগোবেন কিনা তা নিয়ে আলোচনা করেন, উর্ধ্বতনের সঙ্গে। এই জায়গাটা নিয়ে কথা বলছিলাম। এই যে উর্ধ্বতনের সাথে কথা, এখানে বেশ কিছুটা কনভিন্স করানোর ব্যাপার থাকে। স্টোরি যিনি পার্সিভ করছেন, তিনি যখন এখানে দরাদরি করেন, সেখানে মার্কেটের স্থিতিশীলতা না থাকার জন্যে তাঁর দরাদরির স্পেস কমে যায়। তিনি নিজে জেনেই ফেলেন, যে একটা স্টোরি পারসু করানোর জন্যে চাকরি স্টেক করে লাভ নেই। তিনি ব্যাকফুটেই খেলতে শুরু করেন।

    ২ অনেক গুলো প্লেয়ার থাকলে বল ছাড়াছাড়ি অত সহজে ঘটে না। একটা ক্যাওটিক সিচুয়েশন থাকে। কিছু ছবি, কিছু কথা বেরিয়ে যায়। যা নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব নয়। বড় মিডিয়া হাউসের কম্পিটিশনে কাটাকুটি করা বা না করা অনেক সহজ। পরিবেশনে বা বিশ্লেষণে কী আলাদা ছিল তা লিখেছি -

    "দর্শকরাও ক্লান্ত হয়ে যাচ্ছিলেন, কারণ সব চ্যানেলেই খবর একই দেখানো হয়ে থাকে বা থাকত, শুধু নিজেদের ইন্টারপ্রিটেশনে বদল সহ। ইন্টারপ্রিটেশন বললে খুব ভারী টাইপ মনে হয়, আসলে যা হয়ে থাকে, বা থাকত, নিজেদের রাজনৈতিক মতামত, মোটা দাগে। "
    কিন্তু আমার মনে হচ্ছিল, অনেক ছোট উপস্থিতি এই পরিস্থিতির বদল ঘটাতে পারে। যেমন টক শো র ধরন, বদলাতে পারত। টক শো তে কাকে ডাকা হবে, সেই নিয়ে নতুন ভাবনার উদয় হতে পারত, পরিস্থিতির চাপেই। ৪ জন লোক জায়গা আর স্ময় বদলে ৩ জায়গায় যেতে পারে, ১০ জায়গায় পারে না। বাকি ৬ জায়গা নিজেদের কারণেই নতুন গেস্ট ডাকতে বাধ্য হত, কিম্বা টক শো তুলে অন্য কিছু করতে। ছোট স্পেসে ভাবনার স্পেসও বেশি।

    ৩ আমি কোন টাকাকেই পবিত্র বা অপবিত্র ভাবি না। মার্কেটে এখন চলছে বা চালানো হচ্ছে যে, যে সব মিডিয়া কোম্পনি উঠে গেছে বা যাচ্ছে তাদের টাকার সোর্স যথাযথ ছিল না। অর্থাৎ, চালিয়ে দেওয়া হচ্ছে যে এখন যারা আছে, তাদের সোর্স যথাযথ।

    ৪ এক্সপ্লয়টেশন হীন কোন সিস্টেম নেই। সাংবাদিকদের কাজ আবারও বলি, খবর বিক্রি, এবং হাউজ পলিসি অনুসারে বিক্রি। সাংবাদিকরা সরব হন - এরকম বললে, আমি প্রেস ক্লাবে সরব হওয়া বুঝব, কিম্বা এরকম কোন অ্যাসোসিয়েশনে। অন্য জায়গার অন্যায় অবিচার নিয়ে সাংবাদিকরা সোচ্চার হন বলে যা দৃশ্যমান হয়, তার চেয়ে অনেক বেশি জায়গার অবিচারের সংবাদ সম্পর্কে তাঁরা নীরব থাকেন। পলিসি অনুসারে। সাংবাদিকের স্বাধীনতা বলে সত্যিই কিছু নেই। তাঁকে যদি নিজেদের হাউসের এক্সপলয়েটশন নিয়ে সোচ্চার হতে বলা হয়, তিনি নিশ্চয়ই হবেন। অন্য স্পেসে হন তো বটেই, ওই প্রেস ক্লাব জাতীয় জায়গায়।
    সাংবাদিকতার পেশা ছেড়ে বেরিয়ে এসে তাঁরা কেন সরব হন না, এ নিয়ে বলতে গেলে, কলকাতার বাজারে, পেশা ছেড়ে বেরিয়ে অন্যত্র সফল হয়েছেন এবং তিনি কোনভাবেই আর এ পেশায় ফিরবেন না, এই নিশ্চিতি খুব কমই পেয়েছেন। আর এই নিশ্চয়তা না থাকলে এসব উচ্চারণ করা যায় না।

    ৪এ এক্সপ্লয়েটশনের ধরন আলাদা না এক এ বলা মুশকিল। অনেক গুলো মিডীয়ার সঙ্গে প্রত্যক্ষ সংযোগ না থাকলে বলা যায় না। তবে ৮ ঘন্টা চাকরি কোন অডিও ভিস্যুয়াল মিডিয়ায় নেই। যারা খবরের চ্যানেল। এবার তার মধ্যে কেউ কি ৮ ঘণ্টা কাজের সুযোগ পায় না? অনেকেই পায়। কিন্তু সেটা সিস্টেম নয়। এখানে আমার একটা ফক্কুরি আছে। এক্সপ্লয়েটশনের ধারণা এখন একটু মনস্তাত্ত্বিক। বা তেমন ভাবেই মনকে তৈরি করে নেওয়া হয়েছে। সিস্টেম সেটা করে ফেলতে পেরেছে। ৮ ঘণ্টার বেশি কাজকে এক্সপ্লয়েতেশন বললে যাকে বলা হচ্ছে, সে নবম ঘণ্টায় গিয়ে হেসে ফেলবে, এমন উদাহরণও কম নেই। বরং সে চাইবে, দশম কিম্বা একাদশ ঘণ্টার কাজের শেষে তার নিজের জন্যে একটা ড্রপ ইন ব্যবস্থা। সেটা না হলে সে নিজেকে এক্সপ্লয়েটেড ভাববে। ভাবে।
  • ... | 74.233.173.198 (*) | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১১:৪৪65837
  • ঘড়ি dhore আট ঘন্টা চাকরি এখন কোন ফিল্ড এ আছে? কিছু গভট জব ছাড়া?
  • তাপস দাশ | 126.203.173.216 (*) | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১১:৫৯65838
  • আট ঘণ্টা চাকরি এ লেখার বিষয় নয়। কোথাও প্রায় নেই এটাও ঘটনা। তবে আট ঘণ্টা কাজই যে এখনও স্বীকৃত, এই গোলে সেটা না ভুলে গেলেই ভাল। মানে ৯ ঘণ্টা ১০ ঘণ্টা ১২ ঘণ্টা বাস্তব, কিন্তু বেআইনি। এখনও।
  • pi | 24.139.209.3 (*) | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১২:০৩65839
  • হুম। বুঝলাম। কিন্তু এক আর চারের এক্স্প্ল্যানেশনে একটু পরস্পরবিরোধিতা লাগছে, কিম্বা কোথাও বুঝতে ভুল করছি।

    এই যে বললে, একটা স্টোরি যিনি পারসিভ করছেন, সেটা পারসু করানোর জন্য তিনি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সাথে দরাদরি করেন বা করতে চান। তো, এই পার্সিভ বা পার্সু করার ব্যাপারটার মধ্যে নিজের আর্জ তো একটা রয়েছেই, সেটার ড্রাইভিং ফোর্স যা কিছু হতে পারে। কোথাও কিছু অন্যায় হচ্ছে মনে হলে সরব হওয়াও হতে পারে। তো, সংবাদকর্মীর কাজের পুরোটাই যদি 'খবর বিক্রি, এবং হাউজ পলিসি অনুসারে বিক্রি' ই হয়, তো আর তাঁদের এই দরাদরি করে 'নিজের' পারসিভ করা স্টোরি পারসু করার চেষ্টা থাকে কেন, আর সেই জায়গাটা চলে যাচ্ছে বলেই বা চিন্তা কেন ? খবর বিক্রি, এবং হাউজ পলিসি অনুসারে বিক্রিই কাজ হলে এরকম কোন দরাদরির জায়গা বা প্রয়োজনীয়তাই তো নেই মনে হয়।
  • তাপস দাশ | 126.203.173.216 (*) | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১২:২৩65840
  • পাই কে একটা উদাহরণ দিই। ধরা যাক, একটা সিণ্ডিকেট টাইপের খবর। সেটার সম্পর্কে একজন সাংবাদিক, কিছু নির্দিষ্ট তথ্য পেয়েছেন। সরেজমিনে দেখে এসেছেন যা যা ঘটে। একটা ক্যামেরা নিয়ে গেলে, ছবি তুলে (গোপনে) স্টোরি করা যাবে। এবার তিনি এই স্টোরি পারসু করছেন। হাউস পলিসি, সিণ্ডিকেট পন্থী হতে পারে না - সাধারণভাবে। ফলে ওই সাংবাদিক পারসু করবেন। এবার সমস্যা হল, সিন্ডিকেটের সঙ্গে হাউজের একটা দূরবর্তী সম্পর্ক থেকে যেতে পারে। সিন্ডিকেটের পোষক আর হাউজের পৃষ্ঠপোষক কখনও কখনও এক হয়েও যেতে পারে। সেটা উক্ত সাংবাদিক না জানতেই পারেন, এবং তিনি উর্ধ্বতনের সঙ্গে একটা ডায়ালগ চালিয়ে যেতে চাইতে পারেন, যে এই স্টোরি টেলিকাস্ট হলে একটা ব্রেকিং পাওয়া যাবে। তিনি কতক্ষন পর্যন্ত এই পারসুয়েশন চালাবেন, সেটা বাজার পরিস্থিতির উপর নির্ভর করে।

    আবার এই সাংবাদিকই যদি ওই পৃষ্ঠপোষকতার কথা জেনে যান, তাহলে তিনি ঐ স্টোরি পারসিভই করবেন না। পারসু তো অনেক পরের কথা।
  • তাপস দাশ | 126.203.173.216 (*) | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১২:২৪65841
  • বলাই বাহুল্য, এগুলো উদাহরণ মাত্র। এর সঙ্গে বাস্তবের কোন মিল খুঁজে পেলে তা নেহাতই কাকতালীয়।
  • Sumit | 208.7.62.204 (*) | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১২:৩৭65842
  • আট ঘন্টা কাজের নিয়মটা কলোনিয়াল এরা নিয়মের মতো মনে হয়। পাব্লিশারের অনুমতি না নিয়ে জেরক্স করা যেমন বেআইনি, ওরকম একটা আউটডেটেড নিয়ম। আজকের দিনে ৯-১০ ঘন্টা কাজের টাইম স্বাভাবিক।
  • h | 127.194.228.61 (*) | ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ০১:২৫65849
  • কিন্তু কোং এর মালিক জালি করলে ধরা পড়বে এটাতে আপত্তির কি থাকতে পারে? সাহারার মালিক জেল এ, কুনাল জেল এ, সারদার মালিক জেল এ, কানিমোড়ি, সত্যম এর মালিক জেলে গেছিল, এগুলো তো আনন্দের কথা।

    নাগরিক এর কাজ হল, বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন রেজিম আনা , যাতে ঘুরে ফিরে সকলেই জেল এ যায়।

    নিউজ ইন্টারন্যাশনাল এর রেবেকা র পার্লামেন্টারি এন্কোয়ারি হয়েছিল। কালে কালে এদেশেও বড় মিডিয়ার বড় ম্যানেজার রা মাঝে মাঝে জেল এ যাবে বা মালিকেরা যাবে। এগুলো প্রত্যেক টাই আনন্দের কথা। বড় লোক দের জেল এ নিয়ে যাওয়ার সময় টেনে হিঁচড়ে নিয়ে যাওয়া হয় না, এটা আমার খুব খারাপ লাগে। চোর বা খুনী বা পোলিতিকাল প্রিজনার দের খুব টেনে হিঁচড়ে নেয়।

    মূল বক্তব্য টা বুজেছি, বড় মিডিয়া উপএর সার্চ লাইট কম, এগ্রিড, প্রেস কমিশন তো কিছু নিয়ম কানুন করার চেষ্টা করে হেজে গেছে, আশা করা যায়, কালে কালে অনেকেই জেলে যাবে, শেখর গুপ্ত র এক্টা প্রবন্ধ বেরিয়েছে, পিটার মুখার্জি দের কোং এর ফাইনান্স এর সঙ্গে রজত গুপ্ত আর শ্রী লংকান বিজনেস ম্যান ভদ্রলোকের। এগুলো জেলে পরিণতি হলে খুব ই আনন্দের হবে।
  • h | 127.194.228.61 (*) | ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ০১:৩২65850
  • আর যারা তাপস কে চিট ফান্ডের সমর্থক বলছেন, এটা খুব ই আনকাইন্ড এবং রুড হল, আমার মনে হয় না এটা বলার মত কোনো এভিডেন্স কারো কাছে কিছু আছে। এগুলো জাস্ট রাগারাগির ঝগড়ার কথা। কোনো মানে হয় না।
  • h | 127.194.228.61 (*) | ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ০১:৪২65851
  • তাপস, তুমি একটা বাংলা ইলেকট্রোনিক মিডিয়ার ইনস্টিটিউশনাল হিস্টরি মতো লিখতে শুরু করেছিলে, ওটা অবজেকটিভলি লিখতে পারো।

    এই সমস্যা টা মিডিয়ার একার না। ইন্ডাস্ট্রি তৈরী হওয়ার আমলে, নানা ধরণের ভুল ভাল সোর্সের টাকা সেখানে আসে। অনেক ব্রিটিশ ব্যাংক স্লেভারির ব্যাবসা করেছে দীর্ঘদিন এটা শোনা যায়, লিবোর কেলেংকারি যদি নাও বেরোতো, কোয়ান্টিটেটিভ ইজিং এর ধাষ্টামো যদি না বেরোতো, এই ব্যাংক গুলো র এথিক্স এর বাতেলা আরো বেশি গ্রাহ্য হত, কিন্তু এদের ইতিহাসে এই সব রয়ে গেছে। বিংশ শতকের জার্মান কোং গুলো অনেকটাই হিটলার এর সমর্থন করেছে। নেসলে দক্ষিন আফ্রিকা য় কি করেছে, তারপর ধামা চাপা দেওয়ার জন্য নেলসন ম্যান্ডেলা কে পয়সা দেওয়ার চেষ্টা করেছিল, সেটা অ্যাটেনবরো র একটা ডকু তে বেরিয়ে আসে। টাটা রা আফিমের ব্যাবসা য় পয়সা করে তার পরে স্টীল জায়ান্ট হয়েছে। তো এই সব হয়।

    এবার এদের বিচার হলে ভালো এটা যেমন একটা দিক, তেমন ই ইন্স্টিটিউশনাল হিস্টরি তো দরকার। বলিউড সিনেমায় যেমন হয়েছে। একটা ইতিহাস রচিত হয়েছে।
  • তাপস | 122.79.36.16 (*) | ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ০২:২৮65852
  • সি এম এর কথার উত্তরে। পুরোটা এইরকম ভাবে পড়লে কি বোঝা যাচ্ছে?

    "এরা বিগ প্লেয়াররা এবার নিজেদের মধ্যে জায়গা ছাড়াছাড়ি করবে, বল প্লে করবে, করছে। যেন, এদের সবার সোর্স অফ মানি দারুন পবিত্র, এমন ভান করবে। করছে। আর জেনেগেন, যারা কথায় কথায় সাংবাদিকদের খিস্তি করছে, তারা এই বিগদের, নন সারদা, নন চিটফান্ড বলে, মেনে নেবে। কনটেন্ট নিয়ে খিস্তি করবে বড়জোর। বিজেপির বা কংগ্রেসের দালাল বলবে। ব্যাস।

    ওরা এই চেয়েছিল। "
  • cm | 127.247.98.155 (*) | ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ০৩:২২65853
  • বুঝলাম, আপনার মতে এই গ্রেপ্তারের উদ্দেশ্য বাজার থেকে অন্য মিডিয়া হটিয়ে দেওয়া।
  • তাপস | 122.79.36.16 (*) | ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ০৪:৪৪65854
  • না, আমার মতে এই গ্রেফতারের ফলে একটা ভ্যাকুয়াম তৈরি হয়েছে বা হচ্ছে। তার ফায়দা পাচ্ছে এক দল।
    পরে সু্যোগ করে ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করছি। কম্পু ঘেঁটে আছে। মোবাইল থেকে বড় আকারের লেখা টাইপ করা চাপ।
  • ... | 74.233.173.193 (*) | ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ০৫:০৩65845
  • চিট fund-এর সমর্থক। কি আর দোষ, আইসিস এর সমর্থক ও পাওয়া যায় গ্রুপে।
  • তাপস | 122.79.36.128 (*) | ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ০৫:৪৫65846
  • অশিক্ষিত।
  • puti | 131.241.218.132 (*) | ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ০৬:২৯65847
  • cm এর সাথে একমত । ধাপ্পাবাজ দের শাস্তি চাই
  • RT | 56.166.179.55 (*) | ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ০৮:২২65848
  • শিক্ষার অহংকার। শত চেষ্টাতেও চাপা দেওয়া যায় না।
  • 0 | 132.163.48.103 (*) | ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ০২:০২65857
  • ওই তিনটে বড় চ্যানেল বাদে এবং কোলকাতা টিভি, নিউজ টাইম্‌, চ্যানেল্‌টেন্‌ এসব ছাড়াও এখনও তো আরো বেশ কিছু ছোটো চ্যানেল আছে। ফোকাস বাংলা, আর্‌ প্লাস্‌, হাই নিউজ্‌, সিটিভিএন্‌, ওংকার নিউজ্‌, এক্স্‌প্রেস্‌ নিউজ্‌, ভোক্স্‌২৪X৭, খবর৩৬৫দিন, আকাশ বাংলা নিউজ্‌।
  • Born Free | 113.21.127.60 (*) | ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ০৭:৪৫65855
  • কি জ্বালা।।।।

    কেউ লিখল আফজল গুরুর ফাঁসির প্রক্রিয়ায় সংখ্যালঘুরা বিপন্ন বোধ করছেন।

    অমনি তার প্রতিপ্রশ্ন তৈরী হয়ে গেল, "ও, আপনি তাহলে টেররিস্ট দের সমর্থন করছেন। "
  • তাপস | 126.203.134.31 (*) | ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ১১:৩৪65856
  • হানু যা বলছিল, প্রতিষ্ঠানের ইতিহাস - সেটা লেখার একটা বাস্তবিক সমস্যা হচ্ছে- একটা বর্তমানে স্থিতু হওয়া যাচ্ছে না। যখন আমি লিখতে শুরু করেছিলাম, তখন যে অবস্থা(ন) ছিল, তার দ্রুত বদল ঘটতে থাকে। কী - কেন- কবে- কোথায় -- এসব তথ্য দ্রুত জায়গা বদল করে, করতে থাকে। এক মাস আগেও জানতে পারছে না কেউ, কী হচ্ছে, হতে চলেছে। কে পাততাড়ি গুটোচ্ছে- কে নতুন ফাইনান্সার জোগাড় করতে পারছে। এরকম একটা অবস্থায় দাঁড়িয়ে, যেখানে দাঁড়ানোর জায়গাই নেই, সেখান থেকে দু কলম লেখাও খুব দুষ্কর।

    অপরাধ ও শাস্তি নিয়ে আমার যে বক্তব্য অ্যাড করার- যারা জেনে বুঝে, এই সব চিট ফান্ড মালিকদের পহা কড়ি নিলেন, (মানে এয়ারা তো ব্যবসা খুলেই চ্যানেল নামিয়ে ফেলেন্নি- টাকা দিয়ে বিজ্ঞাপন দিচ্ছিলেন, এবং নানা চ্যানেলে বা কাগজে দিচ্ছিলেন, আর সে সব বিজ্ঞাপন দিব্য চলছিল- মানে আইন মেনেই আর কী) তাঁরা কি কিছুই জানতেন না? ওহো ডি দিয়ে বলার, এই সব গ্রেফতারির বিরুদ্ধে কিছু বলার নেই। মূল লেখাটা ছিল, এই গ্রেফতারির পরে/ফলে যে পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে, তা বিবৃত করার। যে দিকটা আলোচনার বাইরে থেকে যায়, সাধারণভাবে। অর্থাৎ, গ্রেফতারের উদ্দেশ্য নয়, গ্রেফতারের ফল।
  • রৌহিন | 113.42.126.205 (*) | ২৬ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ০৫:১৫65858
  • শুন্য যে সব চ্যানেলগুলোর কথা লিখেছেন, তার মধ্যে সিটিভিএন আর আকাশ বাংলা নিউজ এর সাথে মোটামুটি পরিচয় আছে - আর প্লাস ও একবার টিভির চ্যানেল ঘোরাতে ঘোরাতে চোখে পড়েছিল মনে পড়ছে। বাকিগুলোর নাম এই প্রথম শুনলাম - এবং এটা সম্ভবতঃ আমার একার সমস্যা নয়। মিডিয়া জগতের বাইরে এই চ্যানেলগুলো কজন চেনে শোনে বা দেখে তার অঙ্কটা আমার জানা না থাকলেও আশঙ্কা করি সেটা বেশ অকিঞ্চিৎকরই। কিন্তু ওই চ্যানেলগুলোর নাম মোটামুটি লোকজন জানত - (ক'জন দেখতো জানিনা - আমি দেখতাম না কিন্তু নাম জানতাম) তা পয়েন্টটা হল এই যে যে ভারসাম্যের খেলার কথা বলা হচ্ছে তার থেকে কিছু কী প্লেয়ার (ছোট হলেও)কে তুলে নেওয়ায় খেলাটা ছেলেখেলা হয়ে গেছে প্রায়।
    প্রসঙ্গতঃ খবর ৩৬৫ দিনের যে একটা ইলেকট্রনিক মিডিয়া হাউসও আছে এটা পড়ে যারপরনাই আহ্লাদিত এবং হরষিত হয়েছি।
    কেউ লিখল আফজল গুরুর ফাঁসির প্রক্রিয়ায় সংখ্যালঘুরা বিপন্ন বোধ করছেন। - অমনি তার প্রতিপ্রশ্ন তৈরী হয়ে গেল, "ও, আপনি তাহলে টেররিস্ট দের সমর্থন করছেন। " - বর্ণ ফ্রী'র এই বক্তব্যের সঙ্গে সম্পূর্ণ একমত হলাম।
  • 0 | 132.163.53.233 (*) | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ০১:৪১65859
  • রৌহিনের পোস্ট্‌ পড়ার পর লোকাল্‌ তিনটে কেব্‌ল্‌ টিভির সাইট্‌ খুঁজে দেখলাম। মন্থন ব্রড্‌ব্যান্ড্‌, হ্যাথ্‌ওয়ে আর সিটিকেব্‌ল্‌। আমাদের সাউথ্‌ কোলকাতার পাড়ার মধ্যে এই তিনটেরই আপিস্‌ আছে। আমাদের বাড়িতে সিটিকেব্‌ল্‌।
    এদের পপুলার প্যাকেজ্‌গুলোতে দেখলাম, ছোট যেসব নিউজ্‌চ্যানেলগুলোর নাম দিয়েছিলাম, সেগুলো ছাড়াও আরও দু'টো আছে - সবার বাংলা আর তারা নিউজ্‌।

    কথাটা হলো যে, তিনটে পরিচিত ছোটো চ্যানেল বন্ধ হওয়ার জন্যে প্রতিযোগিতা অনেকটা কমলেও (মানতেই হবে, এই পয়েন্টে একমত), তাপসবাবু যেমনটা লিখেছেন আমার মতে এক্ষুনি অতোটা হাল্‌ছাড়া ব্যাপার হয়নি। এখনও তুলনামূলক ভাবে কম পরিচিত গোটা দশেক ছোটো চ্যানেল্‌ আছে, যেগুলোর থেকে কিছুটা হলেও খবরের অন্য কোনো কোনো দিকের আভাস্‌ পাওয়া যেতে পারে।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। বুদ্ধি করে মতামত দিন