এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • দৃশ্য(ম) দর্শন

    তাপস দাশ লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ০৯ আগস্ট ২০১৫ | ১৭৪৯ বার পঠিত
  • ডিসক্লেমারঃ দৃশ্যম আর্গুএবলি টাবুর সবচেয়ে খারাপ অভিনয়ের সিনেমা। এত্ত চান্স পেয়ে এত্ত ঝুল – চোখে দেখা যায় না মাইরি! কী খারাপ ভাবে ঘুরছিল, ঘোরাচ্ছিল চোখ।
    -----------------------------------------------------------------------------------------------------------
    সিনেমার সম্পর্কে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এবং ইন্টারেস্টিং কথা ছিল টাব্বুর জবানিতেই। ভিস্যুয়াল কেন এবং কী ভাবে মস্তিষ্কে এবং মননে তার ট্রেস রেখে যায়, এ নিয়ে একটা মোটা ডায়ালগ আমরা শুনতে পাই। যেটা খুব জরুরি – এমনি তত্ত্ব হিসেবেও এবং ফিল্মটার পক্ষেও। অজয় দেবগণ যা শেখে সবই অডিও ভিস্যুয়াল ফর্ম থেকে, টিভি থেকে, কারণ চার ক্লাস ফেইলকে করে খাওয়ার জন্যে কেবলের বিজনেস চালাতে হয়। সেই বিজনেস থেকেই সে শিখে নেয়, শিখে যায়, কেমন করে হেবিয়াস কর্পাস করতে হয়, একই সঙ্গে সে উদজীবিত হয় সফট পানু টাইপের সিন দেখে। ব্যাপারটা আরও একটা কারণে ইন্টারেস্টিং লাগে, চউথি ফেল অজয়, বিজনেস করতে গিয়ে কোন এলিয়েনেশন অফ লেবারে ভোগে না। সে সিনেমা দেখার জন্যে প্রিয়তম পরিবারকে ঢপ দিয়ে অফিসে বসে থাকে সারা রাত। হতে পারে, এই এলিয়েনেশন তার জন্যে নয়, কারণ সে ব্যবসার মালিক, তার কর্মচারীটির এলিয়েনেশন দেখা যায়, যখন সে বাড়ি যেতে চায় কিম্বা নির্ধারিত কাজের কথা ভুলে যায়। এলিয়েনেশনের কথাটা হয়ত ততো জরুরি ছিল না, কিন্তু পরিবারের সঙ্গে তার যে এটাচমেন্ট আমরা দেখতে পাই, সিনেমা গড়ালে, সেইটার সঙ্গে প্রাথমিক এটাচমেন্ট/এলিয়েনেশনটা মিলছিল না।

    গল্পটা গোল হিসেবেও দেখাই যায়। কিন্তু গোলটা পুরো গোল করা যায় না। সহজে করা যাচ্ছে না। স্ট্রাকচারের ফাঁক দিয়ে এক্সেস বেরিয়ে আসতে থাকে, এপারেন্টলি। ক্লাস ফোর পাস একজন লড়ে যাচ্ছে আই জি –র সঙ্গে, পুরো পুলিসফোর্সের সঙ্গে, এবং এ সেই গুরু গুরু: চিৎকার-ধ্বনি তুলতে পারঙ্গম গুলি/বন্দুক/আউটলয়ের ছকের বাইরে গিয়ে। সে একটি সত্য নির্মাণ করে, যে সত্য বাস্তবতার চেয়ে পৃথক, কিন্তু আইনি সত্য। এবং এই আইনি সত্য নির্মাণ করতে গিয়ে তাকে আদালতের শরণাপন্ন হতেই হয় না, প্রি-আদালত ফেজেই সে সক্ষম হয় সত্য নির্মাণে। নির্মিত সত্য সম্পর্কে বিবাদী এবং বাদী পক্ষের প্রায় সকলেই অবগত থাকে, কেউ কেউ অনেকটা, কেউ সামান্য। অবশ্যই অজয় ঈশ্বর, পূর্ণ (নির্মিত) সত্য কেবল সেই জানে, কারণ এ নির্মাণ সম্পূর্ণত তার নিজের। মনে রাখা জরুরি, যে বাস্তবতা সে পুনর্নির্মাণ করে, সে নিজে সেই বাস্তবতার অংশমাত্র ছিল না। সে ভিস্যুয়ালাইজ করেনি কিছুই। স্বচক্ষে সে দেখে শুধু কিছু চিহ্ন, যা তার পুনর্নির্মাণের সহায়ক এলিমেন্ট হয়ে ওঠে।

    এ সিনেমাটা কিসে আলাদা? তেমন কিছুতে কী? বক্তব্যের সাপেক্ষে? সেটা ঠিক ঠাহর হয়নি। অজয় দেবগণ – যে পরিবার কেন্দ্রিক মানুষ, এবং আদর্শও ইত্যাদি তার মধ্যে বিদ্যমান। পরিবার বনাম আদর্শ এরকম একটা কনফ্লিক্ট সিনেমায় কোথাও নেই। ফলে আদর্শের জায়গাগুলোতে সে কতদূর নিষ্ঠ তার পরীক্ষা তাকে দিতে হয় নি। সেটা ফিল্মের আরব্ধও নয়।

    সিনেমায় সে রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে লড়ে যায়, শেষত প্রায় জেতে, প্রায় কেন না, সন্দেহ, গেজ ও পাওয়ারকে সে অতিক্রম করতে পারে না। মুক্ত সে নয়, সম্পূর্ণ। কিন্তু তেমন মুক্ত যে সে হবে না, যেহেতু এ কথা তার জানাই, ফলে সে পরাজিতও বলা চলে না। জয় বা পরাজয় আসলে তো একটি মাইন্ডসেট।

    পরিবারকেন্দ্রিক অজয়ের বিজয় তাকে মূলত খুশি করে এবং স্যটিস্ফায়েড। এই মানসিক অবস্থান সমস্যায়িত করার একটা উদ্যোগ তার পরিবারের মধ্যেই ওঠে, স্ত্রী তাকে জিজ্ঞাসা করে এমনটা কি উচিত ছিল? এমনটাই? অজয় শুধু টেবিল ঘুরিয়ে দেওয়ার কথা বলে, টেবিলের দুই প্রান্তে থাকা দুই পক্ষ, দুজনের কাছেই এ লড়াইয়ে নীতি বলতে পরিবারের ভাল মন্দ সে কথা স্পষ্ট করে দেয়। শুধু একবার সে ‘সরি’ বলে ওঠে, প্রক্ষিপ্ত, অফ দ্য রেকর্ড, শেষ মুহূর্তে, বিজিত সেনাপতির খাদের ধারে দাঁড়িয়ে থাকার মুহূর্তে(কিঞ্চিৎ রিরংসাও ছিল কি তাতে?), এবং একটুও অতিরিক্ত বলে না, যে অতিরিক্তি তাকে (এবং পরিবারকে) ন্যূনতম বিপজ্জনক পরিস্থিতির মধ্যে ফেলতে পারে। বিপজ্জনকতাকে সে নিজের এবং রাষ্ট্রের পায়ের তলায় রাখে।

    লাভ ভারসাস পাওয়ারের এই গেমে, লাভ জেতে। ভালোবাসা। এবং নৈতিকতাও নির্মিত হয়। অজয় কি মিথ্যা বলছিল? না। অজয় – আউট অফ লাভ, একটি সত্য নির্মাণ করছিল। পাওয়ার কেবল বলতে থাকে, এ মিথ্যা, সে সত্য নিষ্কাশন করতে চায়, ব্যর্থত, কারণ সে ক্ষমতাশ্রয়ী। ক্ষমতাই তার সম্বল। আর অজয়, ভালবাসাকে সম্বল করে সত্য উৎপাদন করে, শিশুটিকে শামিল করে, মিথ্যায় নয়, সত্যে। সত্য আর মিথ্যার মধ্যের পারাবার ঘুচে যেতে থাকে। আর পাওয়ার, ক্ষমতা, রাষ্ট্র - ভালোবাসা ও সত্য থেকে বিযুক্ত থেকে যায়, এলিয়েনেটেড।

    [শেষ অনুচ্ছেদে পাওয়ার আর লাভ কে পরস্পরবিরোধী হোমোজেনিয়াস এন্টিটি হিসেবে দেখা হয়ে গেল। লাভের মধ্যে যে পাওয়ার, এবং ক্ষমতা যেখানে এপারেন্টলি ভালোবাসার কারণে, ভালবাসার কারণেও দাঁত নখ প্রকাশ করছে, সেটাও ফিল্মে বিদ্যমান]
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ০৯ আগস্ট ২০১৫ | ১৭৪৯ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • রৌহিন | 126.203.197.174 (*) | ১০ আগস্ট ২০১৫ ০৭:৪৭67549
  • ছবিটা দেখিনি - কাজেই বেশি মন্তব্য করার উপায় নেই (দেখেও বিশেষ কিছু করতে পারতাম না হয়তো) - তবে এই রিভিউটা গাইডের কাজ করতে পারে। সত্যের নির্মাণ এবং সত্য-মিথ্যার মিলে একাকার হয়ে যাবার কনসেপ্টটা ইন্টারেস্টিং লাগলো কারণ ব্যক্তিগতভাবে আমি কোন আল্টিমেট সত্যের বা মিথ্যার অস্তিত্বে বিশ্বাস করি না - সকল সত্য এবং সকল মিথ্যাই এক ধরণের নির্মাণ। কিন্তু মেনস্ট্রীম হিন্দি ছবিতে ব্যপারটা কিভাবে ধরা হয়েছে দেখার ইচ্ছা রইল।
  • ujbuk | 96.159.140.53 (*) | ১১ আগস্ট ২০১৫ ১১:৩০67550
  • এই সমালোচক বলে আমায় দেখ তো ওই সমালোচক বলে আমায় দেখ । ছবি দেখার কথা, মানে ছবির কথা ,,, লে হালুয়া
  • রুণা | 125.187.49.181 (*) | ১৩ আগস্ট ২০১৫ ০৯:৩৩67551
  • অনেক সময়েই রিভিউ পড়ে ছবি দেখতে গেছি এবং হতাশ হইনি। সে ছবি ভাল লেগেছে, ভাবিয়েছে। এই রিভিউ পড়তে গিয়েও কিছু দৃশ্যকল্প তৈরী হোল। এবং দেখার আগ্রহ ও।এই ছবি দেখার পর কি এমন হতে পারে যে বাইরে বেরিয়ে আসার পর, বেশ অনেকক্ষণ পর, একটা সংঘাতে বুঝতে পারলাম যে আসলে এতক্ষণ অন্যতর বাস্তবে ছিলাম?? যে বাস্তব নির্মিত হয়েছে আমারই ভেতর; এই সংঘাতই 'ত তৈরী করে সেলুলয়েড,সার্থক সিনেমা । লেখাটা পড়তে পড়তে আর একটা অসামান্য প্রাপ্তি...' মুক্ত সে নয়, সম্পূর্ণ। কিন্তু তেমন মুক্ত যে সে হবে না, যেহেতু এ কথা তার জানাই, ফলে সে পরাজিতও বলা চলে না। জয় বা পরাজয় আসলে তো একটি মাইন্ডসেট। ' লেখককে কুর্ণিশ।
  • তাপস | 126.202.221.191 (*) | ১৪ আগস্ট ২০১৫ ০১:৩৯67555
  • আমি তো ভাল মন্দ নিয়ে কথা বলিনি। সে তো চয়েজ। গল্প বলে দেওয়া আছে, সিনেমা দেখেছি পুরোটা। তার ভিত্তিতে বললাম।
  • AP | 24.139.222.45 (*) | ১৪ আগস্ট ২০১৫ ০৭:৩৯67552
  • ফিল্মটা দেখিনি কিন্ত্রু এর একটা রিভিউ পেলাম... ঠিক ভুল জানিনা কিন্তু পড়ে বেশ লাগল। এখানেও থাক লিং টা।
    http://banglalive.com/drishyam-film-review
  • তাপস | 122.79.38.62 (*) | ১৪ আগস্ট ২০১৫ ০৮:১০67553
  • পাই এবং অন্যান্যরা, বালার রিভিউয়ে স্পয়েলার আছে।
  • de | 24.139.119.174 (*) | ১৪ আগস্ট ২০১৫ ০৮:৫২67554
  • কই স্পয়েলার? বরম হিন্দীটা না দেখে তামিল আর মালয়ালাম ভার্সান দেখতে বলেছে - ভালো কমপ্যারিজনও আছে। ভালো রিভিউ!
  • অপূর্ব নাথ | 127.201.98.166 (*) | ১৬ আগস্ট ২০১৫ ০৭:৫৬67556
  • জাপানি ছবি "সাসপেক্ট এক্স"-এর অক্ষম অনুকরণ । মূল জাপানি ছবিটি দেখলে বোঝা যায় সত্যিকারের সিনেমা কাকে বলে ।
  • রৌহিন | 113.42.125.92 (*) | ১৮ আগস্ট ২০১৫ ০৭:০৪67557
  • অপূর্ববাবু আমাদের সমস্যা কি জানেন তো - আমরা দেখি কম, বুঝি আরো কম। জাপানী ভাষাও জানি না আর সাব টাইটেল পড়ে একই সাথে ছবি দেখার স্কিলও নেই। ফলে ওটা কতটা ভালো লাগবে সে বিষয়ে আমার চাপ আছে। ইতিমধ্যে ভয়ে ভয়ে জানিয়ে রাখি আলোচ্য হিন্দি ছবিটা আমার বেশ ভালো লাগল - বেশ ভালো। তাপসকে আরেকবার ধন্যবাদ এত সুন্দর একটা গাইডলাইন দেবার জন্য - খালি একটা জায়গাতেই দ্বিমত - এটা টাব্বুর সবচেয়ে খারাপ অভিনয় বলে আমার মনে হয়নি - বরং বেশ ন্যাচারাল লেগেছে - বিশেষ করে ইন্টারোগেশনের সময়ে পেশাদারিত্ব আর মাতৃস্নেহের টানাপোড়েনটা ফুটিয়ে তোলার সময়ে। শেষ দৃশ্যে হয়তো আরেকটু স্কোপ ছিল - কিন্তু সংযম না দেখালে আবার অতিনাটকীয় হয়ে যাবার সম্ভাবনাও ছিল - বরং যা হয়েছে আমার মন্দ লাগেনি।
  • sch | 113.44.174.20 (*) | ১৯ আগস্ট ২০১৫ ০১:১০67558
  • মাইরি একটা সিনেমা দেখার পর হাতে কত্তো সময় থাকলে বাংলা লাইভের ওই সমালোচনাটা লেখা যায়। একটা সিনেমা - গল্পটা বেশ অন্যরকম একটু - বোকা বোকা নাচ টাচ নেই - শেষ অব্দি দেখা গেল - এটাই তো অনেক। টাবুর এন্ট্রিটা অত ড্রামাতিক না করলেও মনে হয় খুব ক্ষতি হত না, অজয় দেবগণ ক্লাস টেন পাস করা বানালে একটু বিশ্বাসযোগ্যতা বাড়ত। এটা দেখে অনেকেই আর ক্লাস ফোরের পর পড়তে চাইবে না ।এতেই শ্রিয়ার মতো বউ আর বাংলো বাড়ী যোগাড় হয়ে যায়।

    সিনেমায় যেটা সব থেকে অবিশ্বাস্য লেগেছে সেটা হল IMEI number নিয়ে pursue না করা। প্রথমেই যখন বলল কাঞ্চিপুরমে সিমটা অন্য ফোনে লাগানো হয়েছিল - তখন য্বাভাবিক ছিল ওই খোজটকু নেওয়া। যে আই জি'র এত্ত তুখোড় সাইকো স্টাডি, এত রুথলেস, সে এ এফোর্ট-টুকু দিল না। এটা খুব অবিশ্বাস্য
  • Soumyadeep Bandyopadhyay | 193.83.235.87 (*) | ১৮ আগস্ট ২০১৬ ১২:৩৫67559
  • আমি মালয়লাম ও হিন্দি দুটো ভার্সন ই দেখলাম ় ব্যক্তিগত ভাবে ভোট মালায়ালম এর দিকে ় কারণ মোহন লাল নিজের নাদুস নুদুস ব্যক্তিত্ব নিয়ে একটা বেশ পাশের বাড়ীর জেঠু কাকু , সেখানে অজয় দেবগন একটু বেশিই পেশল ় সারা রাত সিনেমা আর ব্যবসা বানিয়ে অত কোমর সরু রাখা গেলে আর ভাবতে হতো না ় এবার সিনেমা প্রসঙ্গে ় আমার এই সিনেমাটা শেষ পর্যন্ত মনে হয়েছে সিনেমারই মহিমা জ্ঞাপন করেছে ় যেখানে টাবু শেষ পর্যন্ত ( তাঁর প্রথম সিন টা সত্যি বেশী নাটকীয়, মালায়ালম তা অনেক নিচু স্বরের ) বোঝেন ভিজ্যুয়াল এর গুরুত্ব , সেখানেই সিনেমার জয় সূচিত হয় ় এখানে সিনেমাই , পোড়া দেশের সেই মাধ্যম , হয়তো বা একমাত্র যা সিস্টেমের বিরুদ্ধে সাধারণ মানুষকে লড়াই করার উপযুক্ত অস্ত্র তুলে দেয় ় ডেভিড বনাম গোলিয়াথ এর স্ক্রিনপ্লে তে শেষ হাসি তাই সিনেমাই হাসে ় কিছুটা অবান্তর এই প্রসঙ্গে , তবুও লিখি, এই সিনেমা টা দেখে আমার সিনেমা প্যারাডিসো র কথা মনে পড়ে গেছিল ়
  • 3rd | 190.179.142.51 (*) | ১৯ আগস্ট ২০১৬ ০৫:৩৫67560
  • কমল হাসানের তামিল পাপানাশাম টাও দেখুন । হতাশ হবেন না ।
  • Soumyadeep Bandyopadhyay | 59.206.206.81 (*) | ২১ আগস্ট ২০১৬ ০৫:০২67561
  • আচ্ছা ঃ)
  • Bratin | 11.39.37.192 (*) | ২১ আগস্ট ২০১৬ ১২:৫৮67562
  • আমি এউ মুভি টা একাধিক বার দেখেছি ।ভালো লেগেছে।

    আমি অবশ্য রাত জাগতে শুরু করার আগে অজয় দেবগণের কোমরের সাইজ ... আর "n খানা মুভি দেখার পরে তার কোমরের সাইজ মাপি নি।

    sch যেভাবে বলেছে সেল ফোন ট্র্যাক করার সেটা । এই রকম কিছু ব্যাপার বাস দিয়ে আমার মাথাতে এসেছিল
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লাজুক না হয়ে প্রতিক্রিয়া দিন