এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • #মারখা_মেমারিজ (পর্ব ৩)

    Biswajit Hazra লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ | ২২২১ বার পঠিত
  • লে-পর্ব (০৩.০৯.২০১৮)
    --------------------------

    দিল্লী থেকে সরাসরি ফ্লাইটে লাদাখের মূল শহর লে-তে এসে পৌঁছলে একটা কমন প্রবলেম হয়। হাই অল্টিটিউড সিকনেস। হওয়ারই কথা। দিল্লীর অল্টিটিউড ৭০০ ফুট। লে সেখানে ১১,৫০০ ফুট। মানে, দেড় ঘন্টায় ঝপ্‌ করে প্রায় ১১,০০০ ফুট অল্টিটিউড গেইন। শরীরের কলকব্জা বিগড়ে যাওয়াটাই স্বাভাবিক। লে এয়ারপোর্টে নেমেই শুনলাম মাইকে অ্যানাউন্স করা হচ্ছে ... কমপক্ষে ২৪ ঘন্টা, পারলে ৭২ ঘন্টা রেস্ট নিন। গুছিয়ে জল খান। নিজেকে অ্যাক্লেমাটাইজ করুন। তারপর যত খুশি ঘুরে বেড়ান। এমনিতেই আমাদের প্ল্যান আজকের দিনটা লে-তে কাটানোর। দোকান-বাজার করার আছে। তার সঙ্গে আরও কিছু খুচ-খাচ কাজ বাকি। অর্ণব নামে একটি ছেলে আমাদের লজেস্টিক সাপোর্ট দেবে বলেছে। তার সাথেও দেখা করতে হবে। ইন্টারেস্টিং ক্যারেক্টার। দক্ষিন কলকাতায় বাড়ি। ব্যাঙ্গালোরে আই.টি.-র চাকরি করতো। পাহাড়-অন্ত-প্রাণ। কয়েক বছরের মধ্যেই দশটা-পাঁচটা ডিউটি করতে করতে চূড়ান্ত বোর। তারপর একদিন চাকরি-বাকরি ছেড়ে-ছুড়ে দিয়ে ট্রেকিং-এজেন্সি খুলে বসা। বছরে দশ মাস এখন লে-তেই থাকে।

    আমাদের প্ল্যান হলো মারখা ভ্যালিতে ট্রেক করা। রুটের মধ্যেই পড়বে কাং-ইয়াৎজে-২ পিক। ২১,০০০ ফুটের মতো অল্টিটিউড। টিম ম্যানেজার সুমন সেই পিক-অ্যাটেম্পটকেও প্ল্যানিং-এর মধ্যে রেখেছে। অর্ণবের সাথেও কথা বলা আছে সেই মতো। গাড়ি, মিউল, কুক আর ক্লাইম্বিং-গাইড ওরই অ্যারেঞ্জ করে রাখার কথা। খাবার-দাবার, টেন্ট, স্লিপিং ব্যাগ, দড়িদড়া সহ অন্যান্য ইক্যুইপমেন্ট আমাদের।

    অর্নবের পাঠিয়ে দেওয়া গাড়িতেই এয়ারপোর্ট থেকে লে শহর। ডেরা নেওয়া হলো খান-মঞ্জিলে। চমৎকার লোকেশন। মেইন বাজারের লাগোয়া। লে-প্যালেসের পাহাড়টার ঠিক নীচে। সেখানেই মোলাকাত বুদ্ধিমানের সঙ্গে। বস্তুতঃ, লে-এপিসোডের পুরোটাই হলো বুদ্ধিমানের সঙ্গে এনকাউন্টার-এপিসোড, আগে থেকে যার কোনও প্রিপারেশন আমাদের ছিল না। বুদ্ধিমান অ্যাডজেক্টিভ নয়, প্রপার নাউন! আগামী কয়েকদিন আমাদের টিমের কুক-এর ভুমিকায় যিনি রোল প্লে করতে চলেছেন, সেই নেপালী তরুণ তুর্কির নাম শ্রীমান বুদ্ধিমান। খানিক আলাপ-পরিচয়ের পরই বোঝা গেলো, বাবা-মা শখ করে নাম রাখলেও ছেলে বড় হওয়ার পর নিশ্চয়ই বেচারিরা প্রবল ফ্রাস্ট্রেশনে ভুগেছিলেন। এ’রকম স্যাম্পেল বিরল বললেও কম বলা হয়। কিছুতেই তাকে বোঝানো যায় না, খাবারে আমরা ঠিক কি কি চাইছি। সে যেহেতু এজেন্সির টিমের সঙ্গেই মুলতঃ ট্রেকে যায়, এবং তাও আবার বেশীরভাগ সময় বিদেশী টিমের সাথে, তাই সেই ফিক্সড ‘আংরেজ’ রুটিনের এতটুকু অদলবদলেও তার প্রবল আপত্তি। তা, আমরা সেটা চাই, বা না চাই। আমাদের রেশনের বস্তা খুলে দেখানোর পর সুমনের সঙ্গে তার ডেডলি-ডায়ালগ নিম্নরূপ :

    - চাল-ডাল-চিনি হামলোগ লে কে আয়া। সুজি হ্যায়। চাউ হ্যায়। চা-পাতা ভি হ্যায়। আটা ইঁহাসে খরিদ লেঙ্গে। অর কুছ লাগেগা তো বোলো।
    - কুছ ভি তো নেহি হ্যায় সাব্‌!
    - মতলব!?
    - স্প্যাঘেটি হ্যায়?
    - অ্যাঁ!
    - পাস্তা?
    - নেহি!
    - চিলি সস্‌? সোয়া সস্‌?? আজিনা মোটো???
    - আরে ও সব নেহি লাগেগা রে বাবা!
    - তো ব্রেকফাস্ট ক্যায়সে বনেঙ্গে? চীজ্‌ তো মিনিমাম লেনা হি চাহিয়ে। স্যান্ডুইচ-মে ডালনা হ্যায়।
    - স্যান্ডুইচ! খ্যাপা হ্যায় কেয়া!! সুজি অর্‌ চাউ তো হ্যায়!!! তুম সব্জি-মে কেয়া কেয়া লাগেগা, বোলো। আলু, পিঁয়াজ, টমেটো, বাঁধাকপি ... অর্‌ কুছ?
    - ক্যাপ্সিকাম চাহিয়ে। ফ্রেঞ্চ বিন্স্‌। ক্যারট। আপলোগ আগর মাশরুম খাতে হো, তো ও ভি।
    - এ তো আচ্ছা খ্যাঁচাকল! রাত-মে চাল-ডাল খানা হ্যায়। অর্‌ প্যাক লাঞ্চমে রুটি-সব্জি। ব্যাস্‌।
    - অ্যায়সা হোতা নেহি।
    - মানে?
    - সিস্টেম হ্যায় সাব্‌। ডেজার্ট ভি খরিদনা হ্যায়। ডিনার কে পহেলে স্যুপ্‌ অর্‌ ডিনার কে বাদ ডেজার্ট দেনা তো রুল হ্যায়।

    পেছনে কেউ রুল ঢোকালেও বোধহয় আমাদের দুঁদে ম্যানেজার এতটা হতবম্ভ হতো না। মরাল সাপোর্টের জন্য সুমন একবার করুণ চোখে আমার দিকে তাকালো। কিন্তু ততক্ষনে আমিও বুঝে গেছি, বুদ্ধিমানের বুদ্ধির সঙ্গে টক্কর দেওয়া আমার কম্ম নয়। বললুম, ওকে বাজারে নিয়ে যা। যা-যা চায়, খানিকটা কাটছাঁট করে কিনে দে। বেশী ঘাঁটাস না। সপ্তা-খানেক একে নিয়েই ঘর-সংসার। বিগড়ে গেলে মুশকিল।

    বেজার মুখে বুদ্ধিমানের সঙ্গে বাজার করতে বেরলো রিশভ আর সুমন। আমি আর শান্তনু সেই ফাঁকে বেরলাম লে শহরে পায়ে হেঁটে খানিক চর্কি-পাক মারতে। হোটেল থেকে বেরিয়েই সরু গলি, যেটা মিনিট পাঁচেকের মধ্যেই এঁকে-বেঁকে মেইন বাজারে গিয়ে পড়েছে। গলির দুদিকে ছোটো ছোটো দোকানে তন্দুরে তিব্বতি-রুটি বানানো হচ্ছে। কি সুন্দর গন্ধ! অনেকটা আমাদের এখানকার তন্দুরি-রুটির মতই। হোটেলে ব্রেকফাস্টে দিয়েছিলো। ‘লোকাল তিব্বতি-রুটি উইথ জ্যাম & বাটার’। বেড়ে খেতে। মেইন বাজারটা অনেকটাই মানালির ম্যালের মতো। রাস্তার মাঝখানে বসা, আড্ডা মারার জন্য টাইল্‌স বাঁধানো প্রশস্থ একটা স্ট্রিপ ছেড়ে রেখে দুদিকে রং-বাহারি দোকান। সাজানো গোছানো। পরিপাটি। তবে অন্যান্য হিল স্টেশনের মতো জায়গাটাকে ‘ম্যাল’ নয়, এখানে ‘বাজার’ বলাটাই রেওয়াজ। সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত সেই বাজারে তিব্বতি মহিলারা আপেল, অ্যাপ্রিকটের ডালা সাজিয়ে বসেন। বিকেল থেকে বসে স্ট্রিট-ফুডের আসর। কাঠকয়লার আঁচে সেঁকা ধোঁয়ার গন্ধওয়ালা চিকেন আর ল্যাম্বের কাবাব। আহা! হ্যাপিনেস্‌ ইজ ... শেষ বিকেলের নরম আলোয় নীল আকাশের ব্যাকড্রপে বরফ ঢাকা স্টক-কাংরির দিকে আধ-বোজা চোখে তাকিয়ে কন্‌কনে ঠাণ্ডায় গরম শিক-কাবাবে একটা হালকা কামড়!

    লে-তে সবাই মার্কেটিং করে। আমিও করলাম। একটা স্টিলের গ্লাস উইথ চামচ। বাড়ি থেকে নিয়ে আসতে ভুলে গেছি। সন্ধ্যে বেলায় হোটেলে ফিরে দেখা গেলো মাথায় হাত দিয়ে বিধ্বস্ত সুমন বসে। পাশে দাঁড়িয়ে বুদ্ধিমান গজ্‌-গজ্‌ করছে। কেসটা কি! বোঝা গেলো, দুপক্ষেরই একে অপরের বিরুদ্ধে প্রবল অভিযোগ। সুমনের বক্তব্য, হাবিজাবি জিনিস কিনিয়ে বুদ্ধিমান টিম-ফান্ডের অবস্থা টাইট করে দিয়েছে। বুদ্ধিমানের বক্তব্য, ফাইবারের একটা ‘চপিং-ট্রে’ তার চাইই-চাই, নইলে সব্জি কাটবে কি করে! আভ্যন্তরীণ কলহ না মেটালেই নয়। বুদ্ধিমানকে বলা হলো, কাল সকালেই তাকে ‘চপিং-ট্রে’ কিনে দেওয়া হবে। পাক্কা। আড়ালে ডেকে নিয়ে গিয়ে সুমনকে ফিস্‌-ফিস্‌ করে বলা হলো, কাল সকাল সাতটায় আমরা যখন গাড়ি করে চিলিং-এর দিকে বেরিয়ে যাবো, তখন দোকানই খুলবে না, কাজেই চাপ নেওয়ারও কোনও কারন নেই।

    সব্জি দিয়ে তিব্বতি রুটি, আর তার সাথে কাবাব। স্বর্গীয় ডিনারের পর এখন একটা লম্বা ঘুম দরকার। আপাদমস্তক লেপ গায়ে দিয়ে। হাত-পা ছড়িয়ে। সামনের সপ্তা-খানেক স্লিপিং ব্যাগের দম্‌-বন্ধ-করা অত্যাচার সহ্য করার আগে যা খুবই জরুরী। আপাততঃ, গুড নাইট লে!

    (সঙ্গের ছবিগুলো লে শহরের কিছু মুহুর্ত। ছবি ১ & ২ : লে মেইন বাজার; ছবি ৩ : লে প্যালেস; ছবি ৪ : লাদাখি আপেল-দিদি; ছবি ৫ : দেওয়াল জোড়া পসরা; ছবি ৬ : তিব্বতি রুটির দোকান। ক্রমশঃ ... )






    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ | ২২২১ বার পঠিত
  • আরও পড়ুন
    বকবকস  - Falguni Ghosh
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • | 2345.106.561223.130 (*) | ০১ জানুয়ারি ২০১৯ ১১:৩৫65196
  • অতি অল্প হইল। আরেকটু বেশী করে লিখুন না।

    'হতভম্ব' - বানানটা কেমন উল্টে গেছে।
  • Biswajit Hazra | 781212.194.90067.95 (*) | ০২ জানুয়ারি ২০১৯ ০৩:১৬65197
  • @দ
    লিখছি লিখছি ...
    আর বানান ...!? ইগনোর ... ইগনোর প্লিজ ... ;-)
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ঝপাঝপ মতামত দিন