এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • বাংলাদেশের সক্রেটিস - অধ্যাপক আব্দুর রাজ্জাক

    Muhammad Sadequzzaman Sharif লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ২৯ নভেম্বর ২০১৮ | ২১২৫ বার পঠিত | রেটিং ৫ (১ জন)


  • আজকে ২৮ নভেম্বর। ১৯৯৯ সালের আজকের দিনে আনুমানিক ৮৫ বছর বয়সে মারা বাংলাদেশের জাতীয় অধ্যাপক আব্দুর রাজ্জাক। যাকে বলা হয় গুরুদের গুরু, শিক্ষকদের শিক্ষক। বয়স আনুমানিক বললাম কারন নথিপত্র অনুযায়ী উনার জন্ম ১৯১৪ সালে তবে তিনি নিজেই বলেছেন যে ১৪ না তার আরও দুই এক বছর আগে জন্ম উনার। ঢাকার নবাবগঞ্জে জন্ম গ্রহণ করেন তিনি। ঢাকা থেকেই পড়াশুনা শেষ করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রথম শ্রেণীতে স্নাতকোত্তর পাস করেন রাজনৈতিক অর্থনীতি বিভাগ থেকে। এই সব জানা কথাই আসলে। এই একটা লোককে ঘিরে কত যে রহস্য কত যে মিথ চালু আছে তার কোন ইয়ত্তা নেই।

    উনার সংশ্রবে এসেছেন আর মুগ্ধ হন নাই এমন নজির মেলা ভার। আজকে মাথার ওপরে যাদের দেখি, যারা কিছুদিন আগেও আমাদের জাতীয় জীবনের সকল আশা আকাঙ্ক্ষার শেষ আশ্রয় ছিল তারা প্রত্যেকে আব্দুর রাজ্জাক নামক পরশ পাথরের স্পর্শ পেয়েছেন।তিনি সারা জীবন বিয়ে না করে বই মহাসমুদ্রে বাস করেছেন। এক সাথে তিনটা চারটা বই পড়তেন। বিছানার ওপরে, মাথার কাছে, টেবিলে, আলমারিতে মানে যেখানে যেখানে সম্ভব সব জায়গায় বই নিয়ে উনি থাকতেন। এত এত পড়তেন কিন্তু উনার নামের সাথে যে রহস্যময় শব্দটা হুমায়ুন আহমেদ লাগিয়েছিলেন তার সার্থকতার জন্যই হয়ত তিনি জীবনে খুব বেশি কিছু লিখেনই। বেশি কিছু বলতে আসলে উনি কিছুই লিখে জান নি। দুই একটা প্রবন্ধ পাওয়া যায় আর বাকি কিসছু নাই। অগাধ জ্ঞান নিয়ে তিনি চলে গেছেন, অন্যদের জন্য কিছুই লিখে যাননি। এই সম্পর্কেই উনার ঐতিহাসিক দাম্ভিক পূর্ণ উক্তি, আমি যে লিখব, কার জন্য লিখব? বুঝার মত কেউ আছে?!! এই উক্তি উনি করেছেন কিনা না এটা পুরোটাই মিথ তা জানা যায় না। তবে তিনি লন্ডন স্কুল অফ ইকোনমিক্সে অধ্যাপক হ্যারল্ড লাস্কির অধীনে পিএইচডি করার জন্যে যান এবং উনার থিসিস পেপার জমা দেওয়ার আগ মুহূর্তে হ্যারল্ড লাস্কি মারা যাওয়ায় তিনি থিসিস জমা নিয়া দিয়ে দেশে চলে আসেন কারন তার কাছে মনে হয়েছে থিসিসের মূল্য লাস্কি ছাড়া কেউ বুঝবে না, তাই তিনি কোন ডিগ্রি না নিয়ে চলে আসেন দেশে এ কথা সত্যি।

    উনাকে অনেকেই বাঁকা চোখে দেখে উনার পাকিস্তান প্রেমের জন্য। কিন্তু সত্য হচ্ছে উনি যখন পাকিস্তান চেয়েছেন তখন সেই সময় অনুযায়ী তা যেমন উনার কাছে সঠিক মনে হয়েছে বলে চেয়েছেন তেমনই পাকিস্তান হওয়ার পর উনি বাংলাদেশ চেয়েছেন এটাও সত্য। উনি পাকিস্তানিদের মানসিকতা পরিষ্কার বুঝতে পারতেন। পাকিস্তান সংবিধান রচনার সময় উনার কাছে একজন এসেছিল পরামর্শ চাওয়ার জন্য। তিনি আজীবন যে খাস ঢাকাইয়া ভাষায় কথা বলতেন সেই ভাষায় বললেন - “দেখুন কনসটিটিউশন ইত্যাদি নিয়ে কথা টথা কইবার দরকার নাই। যাইয়া এদের শুধু একটা কথা কন: Capital of Pakistan would be transferred to Chittagong, আই থিংক, এ হলেই অল দ্যাট ইউ ওয়ান্ট, ইউ উইল গেট। বর্তমানে যে ব্যবধান, It is because the capital is in Karachi, আর কিছু করবার দরকার হবে না।"
    এটা ১৯৫৫ সালের সংবিধান রচনার সময়কার কথা। এরপর ৫৮ সালে মার্শাল ল চলার সময় সরকার বিচারপতি ইব্রাহিম কে নতুন সংবিধানের জন্য কাজ করতে বলেছিল। তারা বিচারপতি ইব্রাহিম কে জানায় তিনি যা দিবেন তাই পাশ করা হবে। সরকারের এহেন আশ্বাসে বিশ্বাস করে তিনি অধ্যাপক আব্দুর রাজ্জাকের কাছে আসেন। এসে বলেন যে আপনি তো সংবিধান নিয়ে অনেকদিন নড়াচড়া করেছেন, আমাকে একটু সাহায্য করেন। সরকার কি জানিয়েছে তা শোনার পর আব্দুর রাজ্জাক উনাকে বলেছেন, “আপনি বিশ্বাস করেন যে আপনি যা দিবেন তাই আইয়ুব সরকার পাস করাবে? ওরা কোন দিনই তা করবে না, ওরা নিজেরা একটা সংবিধান বানাবে আপনাকে ডাকা হবে সাক্ষর করার জন্য!” এর পরে বিচারপতি ইব্রাহিম উনাকে জানিয়েছিল যে আসলেই আইয়ুব খান তাঁকে খুঁজছে সংবিধানে সাক্ষর করার জন্য, উনি করাচী থেকে ঢাকা এসে বসে ছিলেন সাক্ষর না দেওয়ার জন্য। পাকিস্তানের মনোভাব তার মত কম লোকেই বুঝেছিল সে সময়।

    জাতীয় অধ্যাপক হয়েছিলেন ১৯৭৫ সালে। এরপর তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চাকরি ছেড়ে দেন। কিন্তু যতদিন তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছিলেন ততদিন ছিলেন বটবৃক্ষের মত। চেনা অচেনা নানা মানুষের সাহায্য করে গেছেন। শিক্ষকদের দাবি দাওয়া থেকে শুরু করে সকলের দাবি দাওয়ার জন্য কথা বলে গেছেন। ১৯৫২ দালে ২১ ফেব্রুয়ারি খুব কাছে থেকে দেখেছেন। গুলি হওয়ার আগ মুহূর্ত পর্যন্ত ছিলেন ছাত্রদের কাছাকাছি। এরপর যখন ২৭-২৮ তারিখের দিকে অনেক শিক্ষকদের ধরে নিয়ে যায় পুলিশ তখন তিনি তৎকালীন ভিসি কে বলেছিলেন, সরকার যেহেতু শিক্ষকদের আটকের ব্যাপারে ভিসিকে কিছু জানায় নাই তাই তিনি যেন আটক শিক্ষকদের বেতন বন্ধ না করেন। তৎকালীন ভিসির অত সাহস ছিল না যে সরকারের বিপক্ষে যায় এমন কোন সিদ্ধান্ত নিতে। কিন্তু ওই ক্রান্তিকালীন সময়েও অধ্যাপক আব্দুর রাজ্জাক বাস্তব সমস্যাটা ভুলেননি।

    তাঁর বুদ্ধিজীবী সত্তা, শিক্ষকতা, রাজনৈতিক প্রজ্ঞা, পরোপকারী এই সব কিছুর বাহিরে অন্য এক আব্দুর রাজ্জাকের খোঁজ পাওয়া যায় অধ্যাপক আনিসুজ্জামানের স্ত্রী সিদ্দিকা জামানের লেখায়। তা হচ্ছে উনার রান্নার নেশা। অন্য অনেকের লেখায়ই পাওয়া গেছে এই পরিচয় তবে সিদ্দিকা জামানের মত সরাসরি অভিজ্ঞতা খুব কম মানুষের বেলায় হয়েছে সম্ভবত। রান্না করতে খুব ভালবাসতেন, খাওয়াতে খুব ভালবাসতেন তিনি। সিদ্দিকা জামান কে হাতে ধরে রান্না শিখিয়েছেন তিনি। রান্নার সাথে বাজারের একটা বড় ভূমিকা আছে, তিনি বাজার করতেও খুব পছন্দ করতেন। বাজারের উনার পরামর্শ হচ্ছে মাংস আর মাছের দোকানদারের সাথে সব সময় ভাল সম্পর্ক রাখতে হয়, তাহলে কোনদিন ঠকতে হয় না। সিদ্দিকা জামান রাজ্জাক সাহেবের রান্নার ব্যাপারে আগ্রহ নিয়ে একটা দারুণ অভিজ্ঞতা বর্ণনা করেছেন। রোস্ট করার জন্য মাংস এনে সিদ্দিকা জামানের হাতে দিয়ে উনি বলেছিলেন, রেখে দাও, পরে রান্না করবেন। বাসায় মেহমান আসায় তিনি স্যারের আনা মাংসটুকু রান্না করে ফেলেন। পরেরদিন আব্দুর রাজ্জাক হাজির, এসেই মাংস চাইলেন আর যখন শুনলেন তাঁর আনা মাংস রান্না করে খাওয়া শেষ তখন তিনি তাকে বললেন, তুমি এইটা কি করছ, তুমি তো মানুষ খুন করতে পারবা!! আব্দুর রাজ্জাকের রান্নার পরিচয় পাওয়া যায় উনার বাসায় যারাই খাওয়ার সুযোগ পেয়েছেন তাদের কাছে। দেশি বিদেশি নানা ধরনের রান্না করতেন তিনি। কিন্তু যাই করতেন দুই একটা খাস ঢাকাইয়া খাবার সব সময় উনার মেন্যুতে থাকত। উপমহাদেশের রান্না নিয়ে উনি খুব গর্ব করতেন। তাঁর বিখ্যাত উক্তি হচ্ছে - “যে জাতি যত সভ্য, তাদের রান্নাও তত বেশি সফিস্টিকেটেড। পশ্চিমেরা তো এই সেদিন সভ্য হইছে, তাই আমাদের রান্নার সাথে তাদের রান্নার কোন তুলনাই হয় না। এই সেদিন পর্যন্ত ওরা কাঁচা মাংস খাইত।”

    উনাকে ঘিরে যে রহস্য তার কোন কুল পাওয়া যায় না। তাঁকে সন্দেহ করা হয় মুজিব হত্যার ষড়যন্ত্রের কথা তিনি জানতেন। ডালিমের পরিবারের সাথে তাঁর যোগাযোগ ছিল। কেউ কেউ সিআইয়ের চর বলতেও দ্বিধা করেনি। কিন্তু আসলেই কি ছিল তা জানা মুশকিল। যে অভিযোগ করা হয় তা উনার চরিত্রের সাথে বড্ড বেমানান। কিন্তু অভিযোগের গুরুত্ব খুব একটা অল্প ছিল না, তা বুঝা যায় উনার মৃত্যুর পর একজন আওয়ামীলীগ নেতাও উনার দাফনে অংশ না নেওয়াতে।

    তবে আমি আমার বিশ্বাসেই থাকতে চাই। উনি নোংরা খেলা খেলতে চাইলে আরও আগে আরও ভাল ভাবেই খেলতে পারতেন আমার বিশ্বাস। আমি শুধু পরম শ্রদ্ধায় আজকে উনাকে স্মরণ করতে চাই। আমি সেই মানুষটাকে স্মরণ করতে চাই যিনি মনে প্রাণে বাংলাদেশি ছিলেন, যিনি নিজের জ্ঞানের প্রতি এত আত্মবিশ্বাসী ছিলেন যে পিএইচডি ডিগ্রি না নিয়ে দেশে ফিরেছিলেন খালি হাতে। ফেরার টাকা ছিল না, ধার করে জাহাজে করে যিনি দেশে ফিরেছিলেন। আমি মনে প্রাণে স্মরণ করি উনাকে, যিনি কাজী মোতাহার হোসেনের সাথে মশার কামড় খেতে খেতে মধ্য রাত পর্যন্ত দাবা খেলতেন। আমি এই লোকটাকে আজীবন মনে রাখব যিনি পুরো জীবনে শুধু জ্ঞানের সাধনা কর গেছেন, জ্ঞান সাধনায় কি অনাবিল তৃপ্তি তিনি পেয়েছেন যে উনার আর অন্য কিছুর দরকার পরেনি। এত এত বই পড়েছেন উনি যে এখন আস্ত একটা লাইব্রেরী হয়ে গেছে উনার পড়া বই গুলি দিয়ে। আমার মাধ্যমিক পড়ার বয়সের সময় তিনি মারা গেছেন। খুব আফসোস হয় জীবিত থাকাকালীন উনাকে বোঝার মত জ্ঞান আমার ছিল না।

    আজকে উনার প্রয়াণ দিবসে গভীর ভাবে শ্রদ্ধা জানাচ্ছি এই জ্ঞান তাপস কে, বাংলাদেশের সক্রেটিসকে।


    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ২৯ নভেম্বর ২০১৮ | ২১২৫ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • বিপ্লব রহমান | 340112.231.126712.74 (*) | ০২ ডিসেম্বর ২০১৮ ০২:৩৪62825
  • শিরোনামটি কী কিছুটা বাড়াবাড়ি? আহমদ ছফা বা হালের সলিমুল্লাহ খান বাদ দিয়ে চটুল হুমায়ুন আহমেদের উদ্ধৃতিও বোধকরি তাই।

    যদিও অধ্যাপক রাজ্জাক অনেক মনিষী ও গুণিজনের ভাবগুরু। শ্রেষ্ঠ বুদ্ধিজীবীদের চেতনা বিনির্মানে তিনি নিঃসন্দেহে খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

    কিন্তু একজন পণ্ডিত অধ্যাপকের সৃষ্টিশীল লেখনী থাকবে না, এটি মেনে নেওয়া যায় না। সেদিক থেকে আরেক পণ্ডিত ব্যাক্তির ড. আহমদ শরীফ নমস্য, তার লেখনী ভাণ্ডারও গভীর।

    ভাবনাটিকে উস্কে দেওয়ায় ধন্যবাদ।
  • Muhammad Sadequzzaman Sharif | 340112.92.345612.106 (*) | ০৪ ডিসেম্বর ২০১৮ ০২:০৭62826
  • কারন সক্রেটিস যেমন কিছুই লিখেন নাই উনিও তেমন, তাই ওই শিরোনাম দিয়েছি।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা খুশি প্রতিক্রিয়া দিন