এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পাতা :
  • pi | 192.66.19.79 (*) | ০১ মে ২০১৬ ০৯:২৮52024
  • আর যাঁরা শহরে থাকেন না, তাঁরা মানুষ নন ? ঃ)
  • dc | 132.174.116.211 (*) | ০১ মে ২০১৬ ০৯:৩৫52025
  • আমাকে বল্লেন? আমি তো শহরে যাঁরা থাকেন না তাঁদের নিয়ে কিছু বলিনি!
  • Ekak | 53.224.129.49 (*) | ০১ মে ২০১৬ ০৯:৪৬52026
  • শহরের রাস্তায় দোকান করার কোনো প্রয়োজন দেখিনা । শুধু ওয়ারহাউস থাকাই যথেষ্ট । যার দরকার মোবাইলে অর্ডার দেবে । যার মনে হবে মোবাইলের ছোট স্ক্রীন যথেষ্ট নয় , বেশ শপিং মলে ঘোরার অভিজ্ঞতা দরকার , সে ভার্চুয়াল রিয়ালিটি হেড সেট ইউস করুক । এই যত্রতত্র হেগে রেখে দেওয়ার মত দোকান পাট দেখলে গা জ্বলে যায় । শহরের লোকের একটা টিপিকাল ব্যাপার আছে । থাকবে শহরে অথচ টেকনোলজি ইউস করতে কান্নাকাটি । এগুলো ঘাড়ে ধরে গেলানো দরকার । দোকান তুলে দিয়ে স্ক্রিন কাস্ট কিয়স্ক বসুক । যাঁদের মোবাইল -স্মার্ট ফোন নেই তারা এটিএম এ ঢোকার মত সেখানে ঢুকে বাজার করবে । দু পা বাদ বাদ এত স্ন্যাকস এর দোকান ক্যানো ? এগুলো তো ভেন্ডিং মেশিন দিয়ে ম্যানেজ করা যায় । একই ভেন্ডিং মেশিন থেকে মাল্টিপল স্ন্যাকস বেরোতে পারে । জাপান ভেন্ডিং মেশিনে ডিম থেকে সুশি সব বিক্রি করছে । রেস্তরান্ট এ বসে খাওয়ার জন্যে তিনগুন বেশি সার্ভিস ট্যাক্স নেওয়া হোক । তাহলে লোকে বাড়িতে আনিয়ে খাবে । যত্রতত্র রেস্তরান্ট খোলা বন্ধ করে মাল্টি স্টরিদ কার পার্কিং চালু হোক । দামড়া দামড়া গাড়ির পার্কিং এর চোটে রাস্তায় চলা যায়না । ইলেক্ট্রনিক কার এর জন্যে চার্জিং স্টেশন দরকার বরং ।
  • Ekak | 53.224.129.49 (*) | ০১ মে ২০১৬ ০৯:৫১52027
  • মানে , বটমলাইন এই যে , উন্নয়ন মানে পিন্ডি চটকানো নয় বা বালি মুখ গুঁজে পরে থাকাও নয় । একজন গ্রাম্য মানুষের পুকুরধারে পায়খানা করা ও পচা ডোবা নিয়ে উলুত্পুলুত এর সঙ্গে একজন শহুরের ঘিঞ্জি গলি ও ট্রাফিক জ্যাম নিয়ে নস্টালজিয়া , এ দুটো একই রোগের দু পিঠ । উন্নয়নের কাজ এই দুটো রোগ কেই দূর করা ।
  • dc | 132.174.116.211 (*) | ০১ মে ২০১৬ ০৯:৫৮52028
  • নানা আমি দোকান তুলে দেবার একেবারে বিরোধী। আমার ভাল্লাগে সারি সারি দোকান, নানারকম দোকান, খাবারের দোকান, জেরক্সের দোকান, মুদির দোকান, সব্জির দোকান, সেলুন, এটিএম, সবরকম দোকান। আবার তার সাথে সুপারস্টোর, সব্জির রিটেল দোকান, ফ্রুট এন্ড নাটসের দোকান।

    টেকনোলজি নিয়ে আমার কোনই আপত্তি নেই, তবে ভিআর টেক চালু হতে এখনো দেরি। অকুলাস রিফ্ট কেমন ঝামেলা ফেস করছে দেখুন। তবে যখন ভি আর কমার্শিয়ালি ঘরে ঘরে পৌঁছে যাবে, যেমন এখন অ্যাপস, তখন আসেত আসেত সিটি ফরম্যাটও পাল্টে যাবে, তাতে আপত্তি নেই। তবে আপাতত দোকান থাকুক। সাথে মোবাইল অ্যাপসও থাকুক, হাজার রকম অ্যাগ্রিগেটিং সার্ভিসও থাক। সব্জির রিটেল সুপারটোরও থাক, আবার বিগ বাস্কেটও থাক।
  • Ekak | 53.224.129.49 (*) | ০১ মে ২০১৬ ১০:০৪52029
  • অ বুঝেছি :) তারমানে আপনি উল্টোদিকের শাক্যজিত । আপনার "ভালো লাগে " বলে স্পেস অকুপাই করে হাজারটা রিডানডান্ট দোকান খোলা থাকবে । তাহলে তো ওদের দাবি ও ঠিকঠাক । পচা ডোবা , কাদা ভরা রাস্তা , জঙ্গলে ভরা ভুতুরে গ্রাম্য কবরখানা এসব ওদের "ভালো লাগে " । বেশ , দুইদল এ কাজিয়া করেন কে কার ঘাড়ে উঠবে :))
  • dc | 132.174.116.211 (*) | ০১ মে ২০১৬ ১০:১৪52030
  • না একটু ভুল বুঝেছেন ঃ)

    পচা ডোবা , কাদা ভরা রাস্তা , জঙ্গলে ভরা ভুতুরে গ্রাম্য কবরখানা - এগুলো যাদের ভালো লাগে তাদের ভালো লাগতেই পারে, সেরকম জায়গায় থাকার দাবিও করতে পারে। সে নিয়ে আমার কোন অসুবিধে নেই। আবার আমার মতো অনেকে আছে যাদে হৈ চৈ ভিড় দোকান এসব ভাল্লাগে। রাস্তার ধারে কয়েকটা গাছ, কিছু পার্ক, অসবও ভাল্লাগে। এরকমও অনেক জায়গা আছে, আমাদের মতো লোকেদের এরকম জায়গায় থাকতে ভাল্লাগে। নানারকম লোকের নানারকম পছন্দ, কারুরটাই ভালোও না, খারাপও না। পসন্দ আপনা আপনা। কাজিয়ার প্রশ্নই নেই।
  • Tim | 108.228.61.183 (*) | ০১ মে ২০১৬ ১২:৪৯52009
  • শাক্যর লেখায় যেভাবে দক্ষিণের শহরতলী জমিজমা আর কংক্রিট ভেদ করে মাটির কথা আসে তাতে আশা জাগে একদিন কুবেরের মত চরিত্র বেরোবে এই কলমে। এবং শান্তি পাই এটা ভেবে যে এইসব লেখাগুলোর মাধ্যমে অনেকের বোঝা কমে যাচ্ছে। ভালো লাগলো ইত্যাদি তো অন্য সব লেখাতেই বলি, তাই এখানে আর সেসব বলছিনা। বরং লেখা যাক ডাবপড়া টিনের চালের বিনিময়ে যে ফ্ল্যাটবাড়ি একদা পাওয়া গেছিলো, তার প্রোমোটারের দূর্ভাগ্যজনক অকালমৃত্যু ঘটনা হিসেবে খুব দূর্লভ নয়। দাঁত বের করা সেসব বাড়ির সবই জনবিরল না, তবে সেইসব বাড়ির আকাশেও ঘুরে ঘুরে প্যাঁচারা প্রেম করে।
  • T | 165.69.174.101 (*) | ০২ মে ২০১৬ ০২:১২52032
  • তুমুল হয়েছে লেখাটা, তুমুল।
  • de | 69.185.236.53 (*) | ০২ মে ২০১৬ ০৪:৩২52033
  • কবে হোলো সংস্কার - খুব ভালো তো, এই তো মার্চে মিটিংয়ে গিয়েছিলাম কলকাতায় - তখনই তো দেখলাম পানা আর জঞ্জালে ভরা।

    স্যারের সাথে দেখা হলে বোলো আমার কথা - আমার আর দেখা করতে যাবার সময় হয়না। দুষ্টুও তোমার দাদা হয়? এতো বড় হয়ে গেছে? তুমি তো শিশু হে!
  • Sakyajit Bhattacharya | 11.39.62.177 (*) | ০২ মে ২০১৬ ০৬:৪৬52034
  • আপনি কোন ঝিলের কথা বলছেন? আমি বলছি মুচিপাড়ার পুকুরের কথা, যেটা ইউ টার্ন হয়ে চলে গেছে, পেছনটা ধারাপাড়ার দিকে। আমার বাড়ির গা ঘেঁসে সেই পুকুর শুরু হয়েছে। সেটা তো খুব ভাল সাজিয়েছে গত কয়েক বছর। চারপাশে আলো দিয়েছে, পাড় বাঁধিয়েছে, বসার বেঞ্চি করেছে। শীতে প্রচুর মরশুমী পাখী আসে ওই ঝিলে।

    দুষ্টুদা আমার থেকে প্রায় আট কি দশ বছরের বড়
  • sm | 53.251.89.36 (*) | ০২ মে ২০১৬ ০৬:৫৪52035
  • পব কে আমার অনেক টা ইংল্যান্ডের মতন লাগে। আকৃতি, প্রকৃতি, সামাজিক কাঠামো; সব মিলিয়ে।
    মিল- যেমন একটাই বড় শহর লন্ডন, আর ইদিকে কলকাতা। বাকি গুলো পুঁচকি।
    দু দিকেই বিভিন্ন জাতির লোক থাকে।মোটামুটি ভাবে হারমনি বজায় রাখার চেষ্টা করা হয়। লোকজন অতি উগ্র নয়।
    মুশকিল টা কোনদিকে ? মুশকিল টা হলো পয়সা আর রাজনৈতিক সদিচ্ছার অভাব।
    যেমন ধরুন দোকান। শহর জুড়ে মুদির দোকান, হারডওয়ার, ফার্নিচার, জামাকাপড়ের দোকানে,ট্রাভেল এজেন্সি ,সবজি ও মাছের বাজার আমার কোনটাতেই আপত্তি নেই।
    কারণ এরা চেনা পরিচিত; ধারে মাল দেয়, বাড়ির কাছে ; সর্বপরি একটা ফ্যামিলির জীবিকা নির্বাহ হয়।ঘরের কাছে, ঢিল ছোঁড়া দূরত্ত্বে, বাজারে ফ্রেশ সবজি, মাছ, দর করে কেনার আনন্দই আলাদা।
    যদি আমার বাড়ি থেকে পাঁচ কিলোমিটার দুরে সুপারমার্কেটে এ গিয়ে বাজার করতে হতো; তাহলে ভীষণ অখুশি হতাম।বুড়ো বুড়িরাতো জেরবার হয়ে যেত।
    কিন্তু গোল টা কোথায়? না, লোক্যাল কাউন্সিলররা টাকা খেয়ে ফুটপাত জুড়ে দোকান বসিয়ে দিয়েছে। সেখানে চুড়ি-বালা, ফল,মুরগি সব কিছু বিক্রি বাটা হচ্ছে। পুলিশ তোলা তুলছে; কিচ্ছুটি বলছেনা।এরাই সমস্ত অবর্র্জনা জড়ো করে রাস্তায় রাখছে; লোকে ফুটপাথ ছেড়ে রাস্তা ধরে হাঁটছে । একেবারে নারকীয় পরিবেশ! এটা কিন্তু পব স্পেশাল।
    হকার দের জন্য আলাদা কর্নার করতেই হবে। ফুটপাথ খালি পথচারীদের জন্য থাকবে।
    আর একটা জিনিস হলো, মফস্বল শহর গুলো কে স্বয়ং সম্পূর্ণ করা।সরকারী অফিস,আবাসন কলেজ, স্কুল,এগুলোকে ছড়িয়ে দেওয়া ; যাতে বড় সংখ্যক লোক ওখানে থাকতে বাধ্য হয়।রাস্তাঘাটের মান উন্নয়ন ও প্রয়োজন।
    যেমন ধরুন, আসানসোলে আইটি হাব হতে পারে; এটা কোনো ব্যবসায়ী ই বিশ্বাস করেনা।এই বিশ্বাস আনার মূল উপায় হলো; সরকারী উদ্যোগে প্রকল্প চালু করা; যাতে বেসরকারী লোকজনের মধ্যে বিশ্বাস জন্মায়। কোনো রকম অপ্রয়োজনীয় খয়রাতি নয়।
    যেমন ধরুন; বর্ধমান শহর। রাস্তাঘাট এত সংকীর্ণ যে গাড়ি চলতে পারেনা। বাস তো দূর অস্ত! খালি রিক্সা, সাইকেল আর টোটো র; রাজত্ব। পবর অনেক শহর ই এইরকম। দরকার পড়লে, মূল শহরের উপকন্ঠে প্ল্যান্ড শহর বানাতে হবে। ইনভেস্ট করতে হবে।লং টার্ম রিটার্ন গ্যারেন্তিদ।
    গ্রাম ধীরে ধীরে নিজে থেকেই মফস্বল কে অনুসরণ করবে।
  • de | 69.185.236.55 (*) | ০২ মে ২০১৬ ০৭:১৮52036
  • ওইটাই বলছি বোধহয়, ওটার বাঁধানো পাড় ধরে বিজিবাবুর বাড়ি পড়তে যেতাম - ইদিক্কার সব ঠাকুর বিসর্জ্জন যায় ওখানে - জলের কোয়ালিটি জঘন্য, পানা আর জঞ্জালে ভর্তি। আমি ইদানীংকালে ওখানে কোনদিন পাখী দেখিনি, পাতিহাঁস ছাড়া। পুজোর সময়ে ঠাকুর বিসর্জ্জন হয়ে ওটার অবস্থা আরো খারাপ করে দেয়।

    শুধু কয়েকটা ত্রিফলা লেগেছে আর দুটো বেঞ্চি বসিয়েছে - সব দিকের পাড় বাঁধানো হয়নি বোধহয়। সোমা চক্কোত্তি এতো ভালো কাজ করেচে বলছো যখন পরের বার বাড়ি গেলেই সার্ভে করে দেখবো।

    ইন ফ্যাক্ট, এই রিয়েল এস্টেট মালিকের গল্প টাও শুনতে হবে পাড়ার লোকের থেকে! ইন্টারেস্টিং !
  • Sakyajit Bhattacharya | 11.39.62.177 (*) | ০২ মে ২০১৬ ০৭:২১52037
  • সোমা নয় তো। রত্না শূর।

    আমি আর আপনি সম্ভবত একই পুকুরের কথা বলছি না
  • de | 69.185.236.52 (*) | ০২ মে ২০১৬ ০৭:২৯52038
  • সে অবিশ্যি হতেও পারে - তবে ওই অঞ্চলে ঝিল ওই একটাই ছিলো। ওই ঝিলের পারের যেদিকটা ধারাপারার দিকে সেই রাস্তা ধরে টালিগঞ্জ মেট্রো স্টেশনের যাবার অটো চলে -

    হ্যাঁ, রত্না শূরই হবে, এটা ভুল করেচি - ওটা ১২২ নং নয়।
  • পাতা :
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। কল্পনাতীত মতামত দিন