এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • চন্দ্রাহত'র ডায়েরি থেকে...

    স্বাতী লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ২৪ জানুয়ারি ২০১৯ | ১০২৪ বার পঠিত
  • কথা তখনও ভাষা হয়ে ওঠেনি যখন থেকে আমার আর তার প্রেম। একতরফাও বলাই যায়, কারণ আমার এই প্রেম তার আজও অজানা। আধো বুলির মেয়েটি যখন রাজ্যের বকবকানি থামিয়ে হাঁ।করে চাঁদের দিকে তাকিয়ে বসে থাকতো তখন এক পাড়াতুতো দিদা তার মা কে জ্ঞান দিয়েছিলেন "অ বৌমা, এই মাইয়ারে সামলাইয়া রাইখ্যো। অহন থিকাই অমন চান্দের লগে পিরীত ভালা না। বড় হইয়া উড়নচণ্ডী অইবোনে।"

    তা সেই দিদার অমোঘ বাণী দায়িত্ব নিয়ে সত্যি করে বড় হয়ে আমি উড়নচণ্ডীই হলাম। টানা চাকরি তে মন টেঁকে না, দু মাস অন্তর বেড়াতে না গেলে পেট গুড়গুড় করে। আর হুট-হাট যখন তখন বেরিয়ে পড়া তো রইলই। বেছে বেছে চাকরিও করেছি তেমন, গ্রাম বাঙলায় অলিগলি ঘোরা, হঠাৎ আলাপের দাদুর বাড়ি তার বৌমার হাতের লাল মোটা চালের ভাত, ক্ষেতের তাজা সবজি। নতুন পাওয়া নাতনিকে শুধু ডাল ভাত খাইয়ে কি আর দাদুর মন ভরে? পুকুরের এক দুটি তাজা মাছ ও এসে পাতে পড়েছে জাদুবলে। দাদুর বৌমার হাতের স্বর্গীয় রান্না, ঝকঝকে কাঁসার থালায় ধোঁয়া ওঠা ভাত, আহা। সকাল থেকে সেলস ট্রেনিঙের নামে বকে বকে মুখে ফ্যানা, পেটে মত্ত হাতির দাপাদাপি। সেই সময়ে অমন সুস্বাদু আহার, অমৃত আর নতুন কী দেবে? কাজের নামে বেড়ানো ও মানুষের সাথে মেশার নেশা কবে জাঁকিয়ে বসেছিলো আজ আর ভালো মনে নেই।

    কত দিন বাগনান বা মেচেদা স্টেশনের ফুট ওভার ব্রীজে দাঁড়িয়ে বেহুঁশ হয়ে সদ্য উঠে আসা চাঁদ বা আকাশের ক্যানভাস দেখতে গিয়ে বাড়ি ফেরার ট্রেন মিস করেছি। এই সময়ে ভরসা ছিলো একটি ফাইভ মেগাপিক্সেল মোবাইল ক্যামেরা। সে সব ছবি খুঁজলে আর্কাইভে পাওয়া যাবে, কম্পিউটারের না, আমার মনের আর্কাইভ। চাকরি জীবনে এই বেড়াতে যাওয়ার জন্য কম মিথ্যে বলিনি, তা নিয়ে ক্ষোভ নেই আজ আর। মিথ্যে না বললে যে আমার চাঁদরাতের ভাঁড়ার কমে যেতো। এই চাঁদরাতেই দেখবো বলে আচমকা চলে গেছিলাম সুন্দরবন। আয়লার পরে তখন সুন্দরবন সম্পূর্ণ বিধ্বস্ত। সন্ধ্যা নাগাদ সোনাখালি তে কাজ শেষ করে মনে হলো আবার উজিয়ে মাতলা পেরিয়ে বাড়ি ফিরে কী হবে? একটা নৌকো ধরে গোসাবা, তারপর পাখিরালা। তখন মাতলার ব্রীজ তৈরি শেষ হয়নি। সুন্দরবনে মানুষের ঢল ছিলোনা। পাখিরালা তে এত হোটেল তো নয়ই। ২০০৯ এর পাখিরালা আর ২০১৯ এর পাখিরালায় বিস্তর ফারাক। সেই হোটেলের ব্যালকনি তে বসে, ব্যালকনির ঠিক নীচেই জোয়ারের মাতলা ছলাৎ ছলাৎ রব তুলেছে। মাতলার নীলচে কালো জলে চাঁদের রুপোলী প্রতিচ্ছবি। পরদিন সকালে দয়াপুরে সদ্য নির্মিত এক রিসর্টের দুই ভাই আমাদের চিংড়ি -কাঁকড়া-পারশের এক অপূর্ব ঝোল ভাত খাইয়েছিলেন।এমনিই, তাঁদের রিসর্ট দেখতে গেছি বলে। এই জিনিস আমি আগে বা পরে আর কখনই খাইনি। আবার এই সুন্দরবনেই ২০১৮ তে মাঝ রাতে মাঝ নদীতে বোটে থাকা। গেস্ট দের রিসর্টে রেখে এসে আমাদের নৌকোয় রাত্রিবাস। সেই প্রথম। দু ধারে কালচে গহীন জঙ্গল। মাঝ নদীতে নোঙর করা দোদুল্যমান নৌকোর ডেকে বসে, মনে হচ্ছে ওই জঙ্গল থেকে কেউ বা কারা আমায় লক্ষ্য করছে। নদীর উপরে হালকা কুয়াশার আস্তরণ রাতের রহস্যময়তা বাড়য়ে দিয়েছে বেশ কয়েক গুন। মাথার উপর থালার মত চাঁদ উদার ভাবে আলো ছড়িয়ে যেন অলক্ষ্যে নজর রেখেছে আমার উপর। এ আরেক অসাধারণ অভিজ্ঞতা।

    এই চাঁদরাতের লোভে ছুটে গেছি পাহাড়ে, সমুদ্রে, নদীতে, ঝিলে। শুধু মরুভূমি আর কচ্ছের রণ বাকি। পূর্ণ চাঁদরাতের তাজমহল দেখার আক্ষেপ আর নেই, অর্ধেকেই যা দেখেছিলাম! আর সেলিম চিস্তির দরগাহ'র সামনে সেই সুফি সাধকের গজল। কত্ত কত্ত গল্প, বেড়াতে না গেলে পেতাম? দুম করে চাকরি ছাড়ার সময় একটু মন খারাপ হয়েছিলো ঠিকই। এত বেড়ানো হবে না। আমার বেড়ানো মানে প্রকৃতির মধ্যে হারিয়ে যাওয়া। ঝাঁ চকচকে শহরে পূর্ণিমার মান থাকেনা। তাই পেট্রোনাস টাওয়ারের উপরে ওঠা ফ্যাকাশে চাঁদের চেয়ে আমার নির্জন পাহাড় বা নদীর বুকে চাঁদ বেশী প্রিয়। তখন হুমায়ুন আহেমেদ সাহেবের মত বলতে ইচ্ছে করে "পূর্ণিমার রাতে ঘণ্টা কয়েকের জন্য শহরের সমস্ত স্ট্রিট লাইট নিয়ম করে নিভিয়ে দেওয়া দরকার।" মন খারাপ উধাও হলো মানুষকে বেড়াতে নিয়ে যাওয়ার পেশায় এসে। এখন প্রকৃতিকে আরও নিবিড় ভাবে কাছে পেয়েছি। পূর্ণিমায় পাহাড় বা জঙ্গলের কাছে যেতে আর আমায় কাউকে মিথ্যে বলতে হয় না। অপেক্ষায় আছি সামনের পূর্ণিমায় আবার এরকম কোনো নির্জন পাহাড়ি গ্রামে চলে যাওয়ার।

    এই শহরেও চাঁদ দেখার কিছু জায়গা খুঁজে বের করেছিলাম। সে সব আজ উন্নয়নের জেরে আলোয় আলোকময়। স্ট্রিট লাইটের উপরে নীল সাদা আলোর ঠেলায় এ শহরের পাখিদেরও রাতে শান্তি নেই, আমরা তো নগন্য মানুষ।

    বেড়ানোর গল্প কিছু বাকি থাক, আপনারা চাইলে চন্দ্রাহত'র ডায়েরি থেকে কিছু আবার পরে হবে না হয়...

    ©স্বাতী
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ২৪ জানুয়ারি ২০১৯ | ১০২৪ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • | 2345.108.235623.247 (*) | ২৪ জানুয়ারি ২০১৯ ০৫:১৩50573
  • এক্ষুনি ঘরে বসে বসে দেখছি চাঁদটা উঠতে উঠতে উঠেই পড়েছে। আমার ব্যালকনি থেকে অনেকটা খোলা জায়গা তারপর পাহাড়। কাজেই...
    তবে আমার পছন্দ সূর্যোদয় আর সূর্যাস্ত। আমার আর্কাইভে অমন গাদা সূর্য্যের ছবি জমানো।

    লেখো লেখো আরো কটা ডায়রির পাতা লেখো দেখি।
  • স্বাতী | 785612.40.5678.223 (*) | ২৪ জানুয়ারি ২০১৯ ০৬:০৫50574
  • দ বাবু, অমিন গাদা গাদা রঙের মেলা আমার ফেবুকের অ্যালবামেও আছে বটে, চাঁদের সাথে আমার আলাদা প্রেম। প্লেটোনিক টাইপ...
  • hu | 3478.58.6712.94 (*) | ২৪ জানুয়ারি ২০১৯ ০৮:০৭50575
  • ভালো লাগল
  • b | 562312.20.2389.164 (*) | ২৫ জানুয়ারি ২০১৯ ০৯:৩৮50576
  • খুব বেশিদিন নয়, বছর কুড়ি/পঁচিশ আগেও ঝাড়গ্রামে স্ট্রীট লাইট পূর্ণিমার অগের দিন থেকে পরের দিন অবধি নিবিয়ে দেওয়া হত।
    ঝাড়গ্রাম তখন আক্ষরিক অর্থেই শালের জঙ্গলের মাঝে মাঝে একটা দুটো বাড়ি। চাঁদের আলো, শালের ছায়া, রাস্তায় আলপনা।
  • aranya | 3478.160.342312.238 (*) | ২৮ জানুয়ারি ২০১৯ ০১:০৫50577
  • সুন্দরবনে নদীবক্ষে কাটিয়েছেন পূর্ণিমার রাত - এ যে আমার কতদিনের স্বপ্ন..সিমলিপাল জঙ্গলে ঘুরেছিলাম একবার, চাঁদনী রাতে, দুটি আদিবাসী ছেলেরে সাথে, কত বছরের কথা, এখনও স্মৃতিতে উজ্জ্বল

    ভাল লাগল হুমায়ুন আহেমদ-এর উল্লেখ, প্রিয় লেখক।

    'মানুষকে বেড়াতে নিয়ে যাওয়ার পেশায় এসে' - আপনি কি কোন ট্রাভেল এজেন্সির সাথে যুক্ত?
  • স্বাতী (অন্য) | 7845.15.676712.114 (*) | ২৮ জানুয়ারি ২০১৯ ০২:৫৯50583
  • এক এক করে উত্তর দিই, অরণ্য - আমার ভ্রমণসংস্থা আছে। মঁ ভয়াজ। এরকম আরও অনেক অনেক টুকড়ো অভিজ্ঞতা লিখবো নিশ্চই...

    ন্যাড়া (প্রচণ্ড হাসি পাচ্ছিলো লিখতে গিয়ে) , না'ই বা হলাম আপনার বন্ধু, এবার হতে তো বাধা নেই। নিশ্চই বেড়াতে নিয়ে যাবো। তবে আপনি দেশে ফেরার পর এই অফবিট ডেস্টিনেশন গুলোর অবস্থা সেই রকম মায়াময় থাকবে কিনা তার গ্যারান্টি দিতে পারছি না।

    দ বাবু, :) বাবু'ই বলবো এখানে। খামোখা প্যাঁচে ফেললে।

    স্বাতী রায়, ( আমার কাছে অন্য স্বাতী) আপনি বোধয় ray না?

    ধন্যবাদ টিম।

    পুনঃ- দ বাবু ঘটিত দুর্ঘটনার পর আমি আর কাউকে বাবু বা ম্যাডাম লিখছি না। বড় গোলমেলে ব্যাপার সব। গুরুজনেরা রাগ করবেন না।
  • ন্যাড়া | 1278.202.5634.85 (*) | ২৮ জানুয়ারি ২০১৯ ০৫:১৩50578
  • আমি রিটায়ার করে বাংলার মুখ দেখব। তুই গাইড হোস। প্রদীপ্ত আগে মাঝে মাঝেই সকালে বেরিয়ে সুন্দরবন চলে যেত, রাত্তিরে ফিরে আসত। আমাকে নিয়ে যাবে বলেছিল। চৌতিরিশ বছর কেটে গেছে, কেউ কথা রাখেনি।

    ডাইরির আরো লেখা প্রকাশিত হোক।
  • | 453412.159.896712.72 (*) | ২৮ জানুয়ারি ২০১৯ ০৫:৫১50579
  • বিধিবদ্ধ সতর্কীকরণঃ গুরুর বাজারে কিন্তু দুইজন 'স্বাতী রায়' আছেন। আমি অপর সিরিয়াসজনকে একবার আমার বন্ধুজন ভেবে ফেলেছিলাম।

    হ্যাঁ অরণ্য, এই স্বাতী দারুণ দারুণ জায়গায় বেড়াতে নিয়ে যান, ইকো ট্যুরিজম করান, দুর্দান্ত ছবি তোলেন।
  • ন্যাড়া | 1278.202.5634.85 (*) | ২৮ জানুয়ারি ২০১৯ ০৬:০৭50580
  • তাহলে একদম মিসটেক। ক্ষমা করবেন স্বাতী এবং স্বাতী।
  • স্বাতী রায় | 781212.194.1278.200 (*) | ২৮ জানুয়ারি ২০১৯ ০৬:৪২50581
  • এবং আমি "স্বাতী রায়" এই অন্য "স্বাতী"র লেখা পড়তে ভালোবাসি। রোজনামচা, কীটদষ্ট আবার এই ডাইরি - তিনটে তিন ধাঁচের লেখা যে কেউ একই রকম অবলীলায় লেখেন ভেবেই আশ্চর্য হই! ... কিন্তু দ এই সিরিয়াসজন বলে ইনসাল্ট টা কি আমি বিনা প্রতিবাদে মেনে নেব? কোনমতেই না, তীব্র প্রতিবাদ করছি

    আর ন্যাড়া রিটায়ার করে দেশে ফিরলে তুই আমি দুজনেই নাহয় একসঙ্গে বাংলার মুখ দেখব ...
  • Tim | 89900.253.8956.205 (*) | ২৮ জানুয়ারি ২০১৯ ০৮:০০50582
  • ভালো লাগলো লেখাটা।
  • aranya | 3478.160.342312.238 (*) | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ ০২:৪৮50584
  • থ্যাংকু, দ, স্বাতী।
    বাংলার, বিশেষতঃ রহস্যময় সুন্দরবনের মুখ দেখার খুবই আগ্রহ, তার সাথে দু একটি বাঘের মুখও যদি দেখা যায়, ঈশেন-এককাদি হিংস্র মনুষ্যকুলের হাতে তারা বিলুপ্ত হওয়ার আগেই..

    মঁ ভয়াজ-এর ওয়েবসাইট থাকলে লিঙ্ক দেবেন, অন্য বন্ধুদেরও বলব
  • স্বাতী | 7845.15.453412.173 (*) | ০৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ ০১:৪৬50585
  • অরণ্য মঁ ভয়াজের ফেসবুক পেজ

    https://www.facebook.com/Mon-Voyage-1662966387106994/

    ওয়েবসাইট -
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। চটপট মতামত দিন