এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • কীটদষ্ট

    স্বাতী লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ১৩ জানুয়ারি ২০১৯ | ৯৪০ বার পঠিত
  • কীটদষ্ট

    একটু একটু করে বিয়ারের মাথা ভাঙা বোতল টা আমি সুনয়নার যোনীর ভিতরে ঢুকিয়ে দিচ্ছিলাম আর ওর চোখ বিস্ফারিত হয়ে ফেটে পড়তে চাইছিলো। মুখে ওরই ছেঁড়া প্যাডেড ডিজাইনার ব্রা'টা ঢোকানো তাই চিৎকার করতে পারছে না। কাটা মুরগীর মত ছটফট করছে, কিন্তু হাত পা কষে বাঁধা। সাদা চাদর ভেসে যাচ্ছে রক্তে। এর আগে ওর সাদা নিটোল স্তনে খান পাঁচেক জ্বলন্ত সিগারেট চেপে চেপে নিভিয়েছি, নাভিতে গেঁথে দিয়েছি একটা পেরেক, বেশ ভালো পিয়ার্সিং হয়েছে কিন্তু। ক্লিটোরিসের ডগা টা ধারালো কাঁচি দিয়ে কেটে নেওয়ার সময় রগর দেখার মত হয়েছিলো। সাচ আ ডার্টি বিচ, থুঃ। গায়ে বেএএএশ ভালো জোর আছে। ইইইইহহ নাকি মন দিয়ে পড়তে হবে, ইঞ্জিনিয়ারিং এর ফাইনাল ইয়ারে ফাঁকি মারা যাবে না। সারাক্ষণ জ্ঞান দিয়েই চলেছে, এত জ্ঞান শোনার জন্য প্রেম করছি নাকি কলেজের হটেস্ট আইটেমের সাথে। আজ জয়েন্ট স্টাডি করার নামে ভুলিয়েভালিয়ে হস্টেলে এনেছি। ফেস্ট চলছে, হস্টেল পুরো খালি, মাঝরাতের আগে কেউ ফিরবে না। এরকম সোনার সুযোগ সেই পনেরো বছর বয়েসের পর আর পাইনি। আচমকা পিছন থেকে জাপটে ধরে মুখ'টা বেঁধে ফেলেছিলাম, আমার জিম করা চেহারার জোরের সাথে এই লবঙ্গলতিকা কী করেই বা পাল্লা দেবে! হাত পা বেঁধে ফেলে জামাকাপড় কাঁচি দিয়ে কেটেছি। আহা কী সুন্দর মাছি পিছলে যাওয়া নিটোল শরীর, মা-খ-ন। সামনে বসে মাস্টারবেট করে যখন ওর মুখেই একদলা বীর্য ফেলেছিলাম, ঘেন্নায় চোখ বন্ধ করে রেখেছিলো। চোখের পাতা গুলোও কাঁচি দিয়ে কেটে দিলাম। নে এবার কী বন্ধ করবি কর। নাহ রেপ করিনি, রুচি হয়না আমার। মেয়েছেলের শরীর দেখতে ভালো, ওতে প্রবিষ্ট হতে মন চায়না, ছিঃ।

    এর আগে মানে ওই পনেরো বছর বয়েসে বাড়ির কাজের দিদি কণিকা কে এরকম তিলে তিলে মেরেছিলাম। চিলেকোঠার ঘরে থাকতো, আমায় ছোটো থেকেই দেখছে। বারো বছরের বড়, গ্রামের মেয়ে। ডাঁশা শরীর, আমাদের বাড়িতে ভালো খেয়ে দেয়ে খোলনলচে বদলে গেছিলো। বাবাকে রাতে প্রায়ই চুপি চুপি ছাদে যেতে দেখতাম আমি। আরেক খানকি, আমার মায়ের জায়গা নিতে চাইছিলো ধীরেধীরে। এক রাতে বাবার পিছন পিছন গিয়ে দেখেছিলাম। দুজনকে পুরো ভাদুরে কুকুরের মত লাগছিল, ঘামে পিচ্ছিল শরীর দুটো লেগে আছে একে অপরের সাথে, সঙ্গমের তীব্রতায় হাঁপাচ্ছে প্রবলভাবে। রাগে গা রি রি করছিল আমার, ওখানে দাঁড়িয়েই সেদিন প্রথম মাস্টারবেট করেছিলাম, তারপর চুপিচুপি নীচে এসে মায়ের পাশে শুয়ে ঘুমিয়ে পড়লাম। মা তখন ঘুমের ওষুধে আচ্ছন্ন, বিড়বিড় করছে ঘুমের ঘোরে। বাবা মা বিয়ে বাড়ি গেছিলো এরকম এক সন্ধায় জীবন্ত কণিকাদি'কে পুচিয়ে পুচিয়ে কেটেছিলাম। কোনো চিহ্ন রাখিনি, আমার সরল নিষ্পাপ মুখ দেখে পুলিশ ভাবতেই পারেনি এর পিছনে আমি থাকতে পারি। অবশ্য লুকিয়ে বিদেশী গল্প, সিনেমা দেখার দৌলতে ক্লাসের ফার্স্ট বয় - আমার একটুও বুঝতে অসুবিধা হয়নি কি করে আমাদের গেঁতো পুলিশ গুলোকে বোকা বানাতে হয়।

    যেদিন প্রথম এই কলেজে পড়তে এলাম সেদিন থেকেই দেখেছি মেয়েগুলো আমার এই গ্রীক গড সুলভ চেহারা দেখেই মজে যায়। তায় আবার জয়েন্টে টপার। আমায় আর পায় কে। আদর্শ টোপ আমার রেজাল্ট, চেহারা। কিন্তু মেয়ে গুলো সব কেমন নেতানো ধরনের। ওদের সাথে খেলে মজা ছিলোনা। ব্যতিক্রম এই সুনয়না, আহা পুরো বাঘিনী। খেলে মজা, ঠিক যেন ঘন হেতাল বনে লুকোচুরি। ক্লাসের অনেক ছেলের নজর ছিল, কিন্তু উচ্চাকাঙ্ক্ষী সুনয়না ক্লাসের বেস্ট বয়কেই বেছে নিয়েছিলো। অগাবগা দের জন্য সুনয়নারা জন্মায়না, আবার মরেও না।

    কত প্ল্যানিং ছিলো সুনয়নার। বিই শেষ করে আই আই এম, তার পর বাঘা চাকরি নিয়ে সোওওওজ্জা বিদেশ। টপ ক্লাস গাড়ি, অ্যামেক্সের কার্ড, বিশাল অ্যাপার্টমেন্ট। ছুটিতে ইউরোপ, ফ্রেঞ্চ রিভিয়েরা বা স্ক্যান্ডিনেভিয়ান ট্রিপ। সারাক্ষণ লম্বা চওড়া লেকচার, কীভাবে বড়লোক হতে হবে। এত দিন ধরে ভিতরে ভিতরে একটা তীব্র উত্তপ্ত লাভাস্রোত টের পাচ্ছিলাম, বিরক্তি বাড়ছিলো কিন্তু আমার শান্ত সৌম্য মুখে তার ছায়া পড়েনি। আমি এই কলেজের উজ্বল রত্ন, ঝকঝকে ভবিষ্যৎ আমার। আমার মত ভদ্র নম্র ছেলে প্রোফেসররা কখনোই দেখেনি, সিগারেট পর্যন্ত খাইনা। ক্লাসের বাইরে বেশীরভাগ সময় কাটে লাইব্রেরীতে। আমার কোনো বন্ধু নেই, সুনয়নার সাথেও আসলে মাস ছয়েক হলো মিশছি। ওর প্রচ্ছন্ন গর্ব টের পাই আমি। বিরক্তি কমাতে পড়শু রাতে হস্টেলের সামনের গর্ভবতী কুকুরটিকে একমুঠো ঘুমের ওষুধ মাখানো মাংস খাইয়ে জ্যান্ত অবস্থাতেই পেট কেটে বাচ্চাগুলো বের করে পায়ে পিষে পিষে মেরেছি। তারপর সব কটা বডি বস্তায় ইট ভরে হস্টেলের পিছনের পানা পুকুরে ফেলে মাথা ঠাণ্ডা করেছি। আজ অবধি মাথা ঠাণ্ডা রাখতেই হত আমায়। সেই যেদিন থেকে সুনয়না আমায় চাপ দিতে শুরু করেছে বিয়ে, সংসার, আই আই এম, বেস্ট চাকরি - সেদিন থেকেই আমি ঠিক করে ফেলেছিলাম একেও আর বাঁচতে দেওয়া যাবে না। সুনয়নার রক্ত দেখে একটু একটু করে মাথা ঠাণ্ডা হচ্ছিলো। ওর রক্ত মাখা শরীর চোখের সামনে মুচড়ে মুচড়ে উঠছে আর আমি স্বর্গীয় সুখ অনুভব করছিলাম। ভিতরের লাভাস্রোত ঠাণ্ডা হয়ে জমে আসছিলো, আমার যাবতীয় জমে থাকা অসুখে প্রলেপ পড়ছিলো। মৃত্যু যত ধীরেসুস্থে আসে তত যন্ত্রণা বাড়ে, আর চোখের সামনে দেখা এই যন্ত্রণা আমায় অদ্ভুত আনন্দ দেয়, শক্ত হয়ে উঠি আমি। সুনয়নার মৃত্যু নিশ্চিত করতে, ওকে আরোও বেশী যন্ত্রণা দিতে ওর হাত আর পায়ের শিরা কেটে দিলাম নতুন কেনা ব্লেড দিয়ে। গোড়ালির পিছনের এই শিরা কাটলে অসম্ভব যন্ত্রণা হয় এ আমি এক হলিউডি সিনেমা দেখেই জেনেছিলাম। রক্তমাখা চাদরটায় মুড়ে ক্ষতবিক্ষত সুনয়নাকে ভরে ফেললাম একটা বস্তায়, পাশের রুম থেকে জোগার করা বিয়ারের বোতল কাঁচি সব শুদ্ধ। ওরও জায়গা হবে হস্টেলের পিছনের পানা পুকুর।

    সকালে মার ফোন এসেছিলো। পড়াশোনায় একটুও ফাঁকি যেন না দিই, প্রথম হতে হবে আমায় - মনে করিয়ে দিতে রোজ সকাল বিকেল নিয়ম করে ফোন করে মা, সেই ঘুমের ওষুধের ঘোরে বিড়বিড় করার মত। আমার সেই মা যে সমস্ত কিছুর দিক থেকে চোখ-কান-মন ফিরিয়ে আমায় নিয়ে পড়েছিলো, আমায় ক্লাসের বেস্ট বয় হতে হবে। মাথা ভালো, ক্লাসে ফার্স্ট হওয়ার পরে বোধয় আরও খাই বেড়ে গেছিলো। হেন মেরিট টেস্ট নেই যা আমায় দিতে বাধ্য করেনি। বাড়িতে সারি দিয়ে আমার পাওয়া বিভিন্ন মেরিট টেস্টের ট্রফি, সার্টিফিকেট। যে মায়া নিয়ে মা ওগুলোর দিকে তাকিয়ে থাকে, আমার দিকে তাকায়নি কোনোদিনও। কখনো কোনো পরীক্ষা দিতে আপত্তি জানালে গায়ে গরম খুন্তির ছ্যাকা, প্রবল ঠাণ্ডায় রাত বিরেতে গায়ে জল ঢেলে দেওয়া। সাত বছর বয়েসে পড়তে না বসতে চাওয়ায় আমার গায়ে লঙ্কা বাটা ঘষে দেওয়া, তারপর বরফ। প্রায়ই আমার আঙুলের ডগায় পিন ফুটিয়ে নুন লাগিয়ে দিতো, আমি অবাধ্য হলে, ভয়ে আতঙ্কে সিঁটিয়ে থাকতাম। মার উচ্চাকাঙ্ক্ষার চাপে আমি কোনোদিনই কারো সাথে মিশতে পারিনি, একটাও বন্ধু হয়নি আমার। কারোসাথে একটু বেশী মিশলেই অকথ্য অত্যাচার চলতো আমার উপরে, বাবা বাধা দিয়েও কিছু করতে পারেনি। নির্লিপ্ত হয়ে গেছিলো মা আর আমার প্রতি। কোনোদিন দেখতোও না আমার উপরে কী চলছে। আমার কান্না, যন্ত্রণা বাবাকে আর প্রভাবিত করত না। মার জগত তখন শুধুই আমি, না আমিও না- আমার রেজাল্ট আর চটকদার ভবিষ্যৎ। তখন থেকেই বাবা কণিকা দির সাথে।।।

    কাল থেকে ছুটি পড়ছে হস্টেলে, বাড়ি যাওয়ার পালা। মার প্রতি প্রবল এক টান অনুভব করছি আমি।।।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ১৩ জানুয়ারি ২০১৯ | ৯৪০ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • deera | 6789.15.456712.55 (*) | ১৩ জানুয়ারি ২০১৯ ০৩:৩১50103
  • শিহরণ জাগানো,অনেকটা স্টিফেন কিঙ্গ এর " এপ্ট পিউপিল " এর মতো লাগলো
  • Biplob Rahman | 340112.231.236712.110 (*) | ১৫ জানুয়ারি ২০১৯ ০৪:১৯50104
  • উফ! কি ভয়ংকর!
  • শঙ্খ | 2345.110.454512.227 (*) | ১৫ জানুয়ারি ২০১৯ ১০:৫৬50105
  • বাহ দিব্য হয়েছে। মাহবুবদার সেই একটা লেখা পড়েছিলুম, তারপর এই হরর/স্নাফ জনরার লেখা বাংলাতে আরেকটা পেলুম। চালিয়ে যান।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। আলোচনা করতে মতামত দিন