এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  আলোচনা  বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি

  • সমকামিতা - বিবর্তনের কাঠামোয় (তৃতীয় পর্ব)

    Sudipto Pal লেখকের গ্রাহক হোন
    আলোচনা | বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি | ২৭ মার্চ ২০২০ | ৪৩৩৮ বার পঠিত | রেটিং ৫ (২ জন)
  • আলোচনা একটু অন্যদিকে ঘুরে যাবে। আজকের আলোচনা রূপান্তরকামিতা নিয়ে। তবে আগেরদিনের মতই মস্তিষ্কের ভূমিকা নিয়ে আলোচনা হবে।

    আমি কোন লিঙ্গের মানুষকে ভালবাসি বা কামনা করি সেটা হল আমার যৌন অভিমুখ (sexual orientation)। আর আমি নিজেকে কোন লিঙ্গের মানুষ বলে চিহ্নিত করি সেটা হল আমার লৈঙ্গিক সত্তা (gender identity)। সমকামিতা হল একরকমের যৌন অভিমুখ, উভকামিতাও তাই। আর রূপান্তরকামিতা হল লৈঙ্গিক সত্তা।

    নিজেকে জন্মগত লিঙ্গের থেকে আলাদা ভাবা ও বিপরীত লিঙ্গের মানুষে পরিণত করার ইচ্ছা হল রূপান্তরকামিতা। এর সঙ্গে আমি কাকে কামনা করব তার সরাসরি যোগ নেই। ধরুন আমি নারী থেকে পুরুষে রূপান্তরিত হলাম বা হতে চাই। অনেকেই ভেবে নেবেন আমি একজন নারীকেই কামনা করব, এবং বেশিরভাগ ক্ষেত্রে সেটা হয়, কিন্তু কখনও কখনও সেটা হয় না। মোট কথা আমি নিজেকে কোন লিঙ্গের মানুষ মনে করি সেটা নিয়েই রূপান্তরকামিতা, আমি কাকে কামনা করি সেটা নিয়ে নয়।

    এবার বলব ইন্টারসেক্সদের কথা। ইন্টারসেক্স আর রূপান্তরকামী এক নয়, যদিও অনেক আলোচনায় দুটিকে এক বলে ধরা হয়। তবে অনেক মানুষ একসঙ্গে ইন্টারসেক্স আর রূপান্তরকামী দুটিই হতে পারেন। ইন্টারসেক্স মানুষদের যৌনাঙ্গগুলিতে ও হরমোনে নারী পুরুষ দুইএর বৈশিষ্ট্য থাকতে পারে। তাঁদের অনেকে নিজেকে রূপান্তরিত করার চেষ্টা করতে পারেন- এবং সেই অর্থে তাঁরাও রূপান্তরকামী। ইন্টারসেক্সদের অনেক সময় অস্ত্রোপচার করা ছাড়া উপায় থাকে না, বিভিন্ন জটিলতা (যেমন ঋতুস্রাব আটকে যাওয়া ইত্যাদি হতে পারে)। মনে রাখবেন, রূপান্তরকামীদের সবাই কিন্তু ইন্টারসেক্স নন। জন্মগতভাবে পুরুষ, যৌনাঙ্গে কোনো নারী বৈশিষ্ট্য না থাকলেও একজন নিজেকে নারী বলে ভাবেন ও রূপান্তরিত হতে চান- এটাও কিন্তু হয়, কারণ এক্ষেত্রে নারীসত্তাটা মস্তিষ্কে। হরমোনে বা যৌনাঙ্গে নয়।

    রূপান্তরকামিতার সাথে মস্তিষ্কের সম্পর্ক নিয়ে অনেক উদাহরণ পাওয়া যায়। তার মধ্যে কয়েকটির কথা বলি। মানুষের শরীরের কোনো অঙ্গ দুর্ঘটনা বা অন্য কোনো কারণে বাদ দিতে হলে মানুষ অনেক সময় "ফ্যান্টম লিম্ব" অনুভব করে, অর্থাৎ যে অঙ্গটি নেই সেই অঙ্গটি অনুভব করতে পারে কখনো কখনো- কারণ আমাদের স্নায়ুতন্ত্র ও মস্তিষ্ক সেইভাবেই অভ্যস্ত।

    পুরুষাঙ্গ নিয়ে জন্মেছে কিন্তু পরে অস্ত্রোপচার করে সেটি বাদ দেয়া হয়েছে এরকম মানুষদের দেখা যাক- একদিকে রূপান্তরকামীরা, অন্যদিকে অ-রূপান্তরকামীরা। কিন্তু দ্বিতীয় দলটা পাওয়া সহজ নয়, কীভাবে পাবো? পুরুষাঙ্গের ক্যান্সারের জন্য অনেক পুরুষের পুরুষাঙ্গ বাদ দিতে হয়- তারা পুরুষাঙ্গ না থাকা সত্ত্বেও অনেক সময় ফ্যান্টম লিম্ব হিসেবে পুরুষাঙ্গ অনুভব করে। এরা আমাদের দ্বিতীয় দল। অন্যদিকে প্রথম দল, যারা পুরুষ থেকে নারী হয়েছেন এবং পুরুষাঙ্গ অস্ত্রোপচার করে বাদ দিয়েছেন- তাঁরা কিন্তু ফ্যান্টম পুরুষাঙ্গ অনুভব করেন না। কারণ তাঁদের অধিকাংশের মস্তিষ্কেই ছোটবেলা থেকেই পুরুষাঙ্গ একটি অপ্রয়োজনীয় জিনিস।

    আরেকটা উদাহরণ দেবো মস্তিষ্কের মধ্যে বিপরীত লিঙ্গের সত্তা নিয়ে - সেটা চিকিৎসাশাস্ত্রের ইতিহাসে বেশ লজ্জাজনক ঘটনা। ডেভিড রিমার- কানাডার একটি ছেলে যার শৈশবে খতনা দেয়ার সময় পুরুষাঙ্গটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। জন মানি- একজন মনোরোগবিদ তখন প্রস্তাব দেন লিঙ্গ পরিবর্তনের জন্য অস্ত্রোপচার এবং হরমোন থেরাপি করার জন্য। প্রস্তাব দেন ছেলেটিকে মেয়ে হিসাবে বড় করার। ছেলেটির একটি যমজ ভাই থাকাতে তাঁর আরো সুবিধা হয়, কারণ এখানে একজন 'কন্ট্রোল' পাওয়া যাচ্ছে। (জীবনবিজ্ঞানের পরীক্ষায় একজনের উপরে ট্রায়াল দেওয়া হয়, আরেকজন একই রকম মানুষের উপরে ট্রায়াল দেয়া হয় না। তাহলেই একমাত্র একটা ট্রায়ালের যথার্থ প্রভাব বোঝা যায়। যার উপরে ট্রায়াল দেয়া হয় না তাকে কন্ট্রোল বলে। কন্ট্রোলরা হুবহু একই রকম মানুষ হওয়া জরুরি নয় তবে হলে ভালো, এবং সদৃশ যমজ হলে তো খুবই ভালো।)

    এর পরে ঐ মনোরোগবিদ দুই ভাইয়ের উপর নানারকম কদর্য যৌন পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালান, এবং যথাসম্ভব চেষ্টা করেন ডেভিডকে সর্বাঙ্গীনভাবে একজন নারী হিসাবে গড়ে তুলতে। ডেভিডকে অ্যাস্ট্রোজেন দেয়া হয়, ভাইয়ের সঙ্গে যৌনসঙ্গম করানোর চেষ্টা হয়। ঐ মনোরোগবিদ ডেভিডের বাবা-মায়ের মাথায় ঢুকিয়েই দেয় যে ডেভিডকে নারী হিসাবে গড়ে না তুললে সে প্রাপ্তবয়স্ক হয়ে সর্বাঙ্গীন সুখ পাবে না। কিন্তু ডেভিড কোনোদিন নারী হয়ে ওঠেনি। লিঙ্গ, অণ্ডকোষ সব বাদ দেয়া সত্ত্বেও। মেয়েলি হরমোন দেয়া সত্ত্বেও।

    পরবর্তীকালে দুই ভাইই অনেক মানসিক সমস্যায় ভুগেছে- আত্মহননের দিকে এগিয়ে গেছে। ডেভিড কৈশোর বয়সে এসে জানতে পারে সে একজন পুরুষ যাকে নারী হিসাবে বড় করা হচ্ছিল। সে নূতন করে অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে আবার পুরুষ হয়, বিয়ে করে। এর থেকে কী বোঝা যায়? বোঝা যায় যে একজন পুরুষের মধ্যে নিজেকে নারী মনে করার যে অনুভূতিটা সেটা অনেক ভিতর থেকে আসে, সেটা মস্তিষ্কের মধ্যেই। অণ্ডকোষ আর লিঙ্গ বাদ দিয়ে দিলেই কেউ নারী হয়ে ওঠে না। হরমোন নিয়েই কেউ নারী হয়ে ওঠে না। নারীসত্তাটা আভ্যন্তরীণ। অস্ত্রোপোচার এবং হরমোনটা সেই ভিতরের নারীসত্তাটাকে শারীরিক পূর্ণতা দেবার জন্য।

    আমরা বিবর্তনের আলোচনা থেকে একটু দূরে সরে গিয়েছি, তবে শরীরের সাথে সমকামিতার সরাসরি যোগ না দেখালে বিবর্তনের আলোচনাটা অসম্পূর্ণ থাকে।

    বিজ্ঞানের উদ্দেশ্য সত্যের অনুসন্ধান। এই সত্য অনুসন্ধানের কাজে একজন বিজ্ঞানীকে বৈষয়িকতা এবং ব্যবহারিকতার কথাও মথায় রাখতে হয়। এবং এই ব্যবহারিকতা নির্ভর করে সমসাময়িক সমাজের দৃষ্টিভঙ্গির উপর। যে যুগে সমকামিতাকে মনোরোগ অথবা অপরাধ বলে মনে করা হতো সেই যুগে বিজ্ঞানীরা সমকামিতার "চিকিৎসা" খুঁজতেন। ঠিক যেমন যে যুগে সাদা চামড়াকে কালো চামড়ার থেকে উৎকৃষ্টতর বলে মনে করা হতো সেই যুগে সেটাকে প্রমাণ করার জন্য অনেক গবেষণা হয়েছে। বর্ণবিদ্বেষকে স্বাভাবিক দেখানোর জন্য এবং বিশেষ কিছু জাতির উৎকৃষ্টতা প্রমাণ করার জন্য অনেক গবেষণা হয়েছে।

    আরো অনেক পরীক্ষা ও গবেষণা হয়েছে, এবং এখনও হয়ে চলেছে। এখনও সমকামিতা, উভকামিতা আর রূপান্তরকামিতাকে সম্পূর্ণভাবে বোঝা যায়নি। তার একটা বড় কারণ হল সামাজিক চাপের ফলে সমকামী, উভকামী ও রূপান্তরকামীরা নিজেদের পুরো সত্তাটাকে সামনে নিয়ে আসেনি। সমাজের ভয়েই নিজেদের পরীক্ষার বিষয় বানাতে চায়নি। সমাজ বদলাচ্ছে, গবেষণা আরো এগোবে, এবং আমরা আশা রাখতে পারি এই গবেষণাগুলি সমকামিতা আর রূপান্তরকামিতাকে সংশোধন বা নির্মূল করার জন্য ব্যবহার হবে না, প্রান্তিক লিঙ্গ ও যৌনতার মানুষদের ভালোর জন্য ব্যবহার হবে।

    (শেষ)
    তথ্যসূত্র: মূলতঃ স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের হিউম্যান বিহেভিওরাল বায়োলোজির অনলাইন লেকচার কালেকশন থেকে সংগৃহীত। ( Lecturer: Dr Robert Sapolsky)। ইউটিউব লিংক:

    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • আলোচনা | ২৭ মার্চ ২০২০ | ৪৩৩৮ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • বিপ্লব রহমান | ২৭ মার্চ ২০২০ ২৩:২৩91822
  • “অণ্ডকোষ আর লিঙ্গ বাদ দিয়ে দিলেই কেউ নারী হয়ে ওঠে না। হরমোন নিয়েই কেউ নারী হয়ে ওঠে না। নারীসত্তাটা আভ্যন্তরীণ। “
    মোল্লা-পুরুত ও সমাজ যতদ্রুত এই সমাকামিতার বিজ্ঞান বুঝবে, ততো দ্রুত এই মানুষগুলোর অধিকার প্রতিষ্ঠা হবে।
    এবারের লেখাটিও তথ্য বহুল, বেশ ঝরঝরে ভাষা।
    মনে পড়ছে, বেশ আগে পাই দিদি “অসুখ সারান” নামে গুরুতে কিছু নোট লিখেছিলেন, পরে একই নামে গুরুর একটি চটি প্রকাশনাও বের হয়। সেখানেও চিকিৎসা বিজ্ঞানের কিছু আহাম্মকি তুলে ধরা হয়েছিল।
    আরো লিখুন।
  • একলহমা | ২৮ মার্চ ২০২০ ১০:৩২91831
  • জটিল কথা কেমন সহজ করে বলেছেন। ভালো লেগেছে খুব। আগের পর্বগুলো পড়ে নিতে হবে।
  • রাজীব চক্রবর্তী | 172.69.134.188 | ০৫ এপ্রিল ২০২০ ১৭:২১92042
  • বিষয়গুলো খুব স্বচ্ছভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে । লেখককে ধন্যবাদ ।
  • মহীরুহ | ২৯ মে ২০২১ ২২:০৬106594
  • খুব ভাল । এইটুকুই।

  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লাজুক না হয়ে প্রতিক্রিয়া দিন