আধা পৃষ্ঠা টাইপ এর পর ব্রাউজার এড্রেসে x চিন্হে হাত পড়ে সব উধাও লগইন করে লেখা তবে অনেকক্ষণ জমাদিন করা হয় নি ;( এখন abar পাবলিশ স্ট্যাটাস বদলাবার চেষ্টা করতে giye পেজ রিফ্রেশ হলো এমনে চললে সারা দিনেও ব্যাটে bole হবেনানে আমার ইন্টারনেট ও মনে হয় স্লো হতেছে যে স্পীডে চালাই somebody should pay me যে আমার ইন্টারনেট কানেকশান আছে। জ্বালা app e ভালো হচ্ছে , তবে ক্রোম এ খুলেও ট্রান্সলেশন সিস্টেম বুঝি নি l ... ...
আজকে যাকে আমরা সচরাচর ভাষা দিবস বলে অভিহিত করি আসলে তার নাম আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ---- ১৯৯৯ সালে ইউনাইটেড নেশন এই দিনটাকে এই নামে চিহ্নিত করেছেন। এখানে একটু বলে নেওয়া দরকার, ভাষা আন্দোলন বলতে আমরা সাধারণত বাংলা দেশের ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনকেই বুঝি। কিন্তু ভাষা নিয়ে আরো আন্দোলন হয়েছে আমাদের দেশেই। আসামের বরাক উপত্যকায় আসামিয়া কে সরকারি ভাষা হিসেবে চালু করার বিরুদ্ধে বাংলা ভাষীদের আন্দোলন হয়েছে। ১৯৬১ সালের ১৯মে সেখানে পুলিশের গুলিতে ১১জন শহিদ হন। ত্রিপুরায় সেখানকার ভূমিপুত্রদের মাতৃভাষা ককবরক কে স্বীকৃতির দাবিতে ১৯৭৫ সালে ভাষা আন্দোলনে পুলিশের গুলিতে নিহত হন ধনঞ্জয় ত্রিপুরা নামের এক ত্রিপুরার নাগরিক। পুরুলিয়া জেলাকে বিহারের ... ...
প্রেম তো ভাই সোনার পাথরবাটি। এ এক তীব্র অনুভব। যা কখনও উদ্দামতায় ভাসায় আবার কখনও বুকের মাঝে এক ফোঁটা আশ্রয়। নিন্দুকেরা বলে আজও তো আমি কল্পনায় বাঁচি, চিরকালই তাই চোখবুজে থাকি, সত্যিটা বোঝার বোধ আমার নেই, তাই সত্যি প্রেম ধরা দিল না আজও।
- এত উঁচুতে আমরা কি করে এলাম?- তোর মনে নেই? ওই লোকটা মেলার দোকান থেকে কিনে নিয়ে এলো যে আমাদের । এটাই ওর বাড়ি । বৌ ছেলেকে নিয়ে থাকে ।- না, ঘুমিয়ে পড়েছিলাম আমি তখন । কিন্তু মেলার দোকানে কি করে এলাম আমরা?- সে তো আমারও মনে নেইরে । শুধু মনে আছে আমার চোখ ফোটার আগে চারিদিকে অন্ধকার ছিল । ঘুটঘুটে অন্ধকার । চোখ খোলার পর দেখলাম তুই তৈরি হচ্ছিস পাশের হাপরের আগুনে ।- কে বানালো আমাদের?- আমি মুখ দেখতে পাইনি । শুধু হাতদুটো দেখতে পেয়েছিলাম । ওখানে আরো সব আমাদের মত মানুষের মূর্তি, জীবজন্তু, থালা, বাসন কত্ত কিছু তৈরি ... ...
জানি তো ফিরবেনাকুলে তো ভিড়বেনাভেঙেছে মাস্তুল, ডুবেছে শিপ। তবুও সন্ধ্যায়বন্ধ জানালায়হঠাৎ ছায়া, বুক কী ঢিপঢিপ। এখনও পড়ে মনেরামনবমী দিনেতোমার জামা আর সিঁদুরে টিপ। তোমার বাণী যত কীভাবে অবিরতছড়িয়ে দিত ওই দুইটি লিপ। সত্যি ফিরবেনা?শিকে কি ছিঁড়বেনা?কখনও কোনোদিন, আর দিলীপ? পু: জীবনানন্দের পরে এমন মরমী কবিতা আর হয়নি। কেউ যদি বুঝতে না পারেন, তো মানেবইএর অংশ হিসেবে বলে দিলাম। ... ...
।। *অন্য এক পূজোর পাঁচালী* ।। সমরজিৎ জানা কোভিডকালে একরাশ শিউলি ফুলের গন্ধ হঠাতই ভেসে এল। মাছের ভেড়ি, নদীবাঁধে ঘেরা বাদাবনে বড়োপূজোর বাজনা প্রতিবারই যেন বেসুরো বাজে, কোনবার আয়লা, কোনবার আমফান, কোনবার বাঁধ ভাঙ্গা বৃষ্টি, হিঙ্গলগঞ্জের, মামুদপুরের, বায়লানীর পূজো কে সর্বদাই অন্যরকম বুভুক্ষুপীড়িত করে রাখে। এবার আবার কি এক ছোঁয়াছুঁয়ি অসুখ এসেছে, দুগ্গা দেখেছে ভেড়ির উপর যে বাবুরা পলিথিনের প্যাকেটে করে চাল ডাল আলু সয়াবিন এর নাগেট দিতে আসে, তারা বলে নাকে কাপড়টা দেবেন টোকেন নেওয়ার সময়। এই টোকেন এক আশ্চর্য সাত রাজার মানিক ধন, থাকলে মা পাবে রেশন, নইলে ফক্কা। এখনো গ্রামের মধ্যে পুরনো বাড়িটার চাল নেই, আমফানে উড়ি গ্যাছে, বাপটা ... ...
থানার দুজন উর্দিহীন সাব ইন্সপেক্টর চোখের পলক ফেলতে না ফেলতে কলতানের কাছাকাছি এসে তাকে এদিক ওদিক খুঁজতে লাগল । কলতান বলল , ' এই যে ... আমি এখানে ... ' । এস আই দুজন সঞ্জয় ঘোষ এবং প্রতীক চক্রবর্তী তার সামনে যেতেই সে তার দাড়ি পাগড়ি সব খুলে ফেলল । প্রতীকবাবু বললেন, ' আরে... কেয়াবাত .... আপনার সত্যি জবাব নেই ... কেউ চিনতেই পারবে না ...' । সঞ্জয়বাবু বললেন, ' মেক আপ দুর্দান্ত হয়েছে .... 'কলতানের কানে এসব কথা ঢুকছে না । সে বলল , ' ওসব বাদ দিন । হারি আপ ... কে এফ সি বিল্ডিং..... মারুতি ভ্যান .... ... ...
“কালি, কলম, মন / লেখে তিনজন” …….. এই তিনজনের মধ্যে প্রথম দুজনের প্রভাব প্রতিপত্তি ক্রমশঃ পড়তির দিকে। মন এখন অনেকটাই কী বোর্ড নির্ভর, বিশেষ করে লেখালেখির জগতের সাথে যুক্ত মানুষজনদের, যাদের কাছে এখন পেনের থেকে অনেক কাছের মানুষ তাদের ল্যাপটপখানি। আমরা কেউই এর ব্যতিক্রম নই। ছাত্র ছাত্রীদের হাতে হাতে, লেখো এবং ফেলে দাও পেনের ছড়াছড়ি, রিফিল করা বা কালি ভরার ঝামেলা ... ...
কলকাতার একটি বহুল পরিচিত CBSE বোর্ডের ইংরাজী মাধ্যম স্কুলের ক্লাস নাইনের জন্য নোটিশ——
কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতোকোত্তর ডিগ্রী আছে সোলাঙ্কির । আধুনিক ইতিহাসে এম এ। চাকরি বাকরি করার ঝোঁক কোনদিনই ছিল না তার । চেষ্টাও বিশেষ করেনি। সোলাঙ্কিকে ঠিক ঘরকুনো বলা যায় না । বরং ঘর সংসারে জড়িয়ে থাকতে ভালবাসে সে । অবশ্য সে মোটেই ঘরে বসে থাকার মেয়ে নয়। গান গাওয়া, ছবির আঁকা , গ্রুপ থিয়েটার করা এইসব নানা কাজে বা অকাজে রাত্রে ঘুমোবার সময়টুকু বাদ দিয়ে বাকি সময়ে সদাব্যস্ত থাকে সে। ... ...
পরিশেষে এক তেজালো তালিবান আনানো সম্ভব হইল। ভুঁদু বলিল, দ্যাখো উহার লেজ নাই। গুঁটে বলিল শিং-ও নাই। কাকা বলিল, মেশিনগান আছে। বলিবামাত্র 'গান গান গান মেশিনগান' বলিয়া সংসারের সমস্ত তালিবান ও তালিবতী ফটফটাফট তালি পিটিয়া অস্থির। আমেরিকা, রাশিয়া, হংকং সকলেই জানে ইহাই দস্তুর। নিজ নিজ ডাবল, ট্রিপল ও মাল্টিপল এজেন্টসকল ফুরফুরা ফাইন খাটিতে পারিবে। মেশিনগান কে দেয়, পূর্ণিমা অমাবস্যায় এই প্রশ্ন উঠিলে বিনীত বাঙালীও জানে, গন্ধা হ্যায় পর ধান্দা হ্যায় ইয়ে। আগে কালাশনিকভ থাকিত। তাহা তো পাস্ট। এখন আর আলাদা করিয়া আঙ্কল স্যাম বা আঙ্কল যদুর দিকে আড়ে আড়ে কেহ চায় না। বৃহৎ বিষয়কর্মে মাল্টিন্যাশনাল অবধারিত। বস্তুতঃ ব্যবসাদারের ন্যায় সাম্যবাদী ... ...
সময়ের সিন্দুকে বন্দি রেখেছি আমার / দূরন্ত শৈশব কে / আমার যৌবন আমার বার্ধক্য দিয়েছি / দায়িত্ব ও কর্তব্য কে
এক শিখা মলয়কে ভালোবেসে আকাশকে ছুঁতে চায়!
ছড়ায় ছবিই কথার সাঁকো
বাইরে তখন কালো কালো মেঘ / গুমরাচ্ছে, বদলা নেওয়ার জন্য / প্রতিশোধের আকাঙ্ক্ষিণী সে
মুর্শিদাবাদ। সে সময় পৃথিবীর অন্যতম সমৃদ্ধ, ধনী শহর। ক্লাইভ লিখেছিলেন, লন্ডনের সঙ্গে মুর্শিদাবাদের একটাই তফাত। সেটা হল, লন্ডনের ব্যাঙ্কারদের চেয়ে অনেক অনেক ধনী শেঠরা মুর্শিদাবাদে বসবাস করেন। ব্যাপারটা আদৌ অস্বাভাবিক না। জগৎ শেঠদের থেকে টাকা ধার নিতেন মুঘল সম্রাটরা। জগতের শেঠ, উপাধিটাই মুঘল সম্রাটের দেওয়া। মারাঠারা কোটি খানেক টাকা, সে আমলের কোটিখানেক, লুঠ করার পরেও, শেঠরা বিজনেস-অ্যাজ-ইউজুয়াল চালিয়ে গিয়েছিলেন অষ্টাদশ শতকের প্রথমার্ধ্বে। চালাবেন নাই বা কেন। বাংলা তখন পূর্ব গোলার্ধের অন্যতম বাণিজ্য কেন্দ্র। বণিকরা আসছে সারা পৃথিবী থেকে। মসলিন ছড়িয়ে যাচ্ছে সারা পৃথিবীতে। নগদ দিয়ে কিনে নিয়ে যাচ্ছে ডাচ, মুর, ইংরেজরা। "এখানে সোনারূপো আসে, বেরোয়না"। বলেছিলেন এক বণিক। সে মুর্শিদাবাদ থাকেনি। ... ...
প্রতিযোগিতার ব্যবস্থাপকরা অনুষ্ঠানটিকে বর্ণাঢ্য করে তুলতে কোন ত্রুটি রাখেন নি। স্টেডিয়ামের চারদিকে গোল করে লাগান নানা রঙের পতাকা উড়ছে। স্টেডিয়ামের বাইরেও অ্যাথলেটিক্সের নানা কোলাজ সহ বেশ কিছু আকর্ষণীয় বিজ্ঞাপনী বোর্ড লাগান হয়েছে।
আমি ট্রান্সজেন্ডার ।
২২ জুনের ঘটনাটি যখন ঘটছে। ভিডিওতে দেখুন। সুধী, অসম ভাষা আইনে পরিষ্কার এই কথা লেখা আছে... ‘Without prejudice to the provisions of article 346 and 347 of the constitution of India and subject as here in after provided. Assamese shall be used for all or any of the official purpose of the state of Assam’ ১৯৬১ তে ভাষা আইনের সংশোধনীতে কাছাড় জেলাতে বাংলাকে সরকারি ভাষা হিসেবে মেনে নেওয়া হয়েছে। অসমিয়া যারা জানেন না, তারা ইংরাজি ব্যবহার করতে পারবেন—সেই অনুমতিও রয়েছে আইনে। সংবিধানের ৩৪৬ নং অনুচ্ছেদেই ইংরাজিকে আবশ্যিকভাবে রাখার কথা রয়েছে। আরও কিছু কিছু ছাড় দেওয়া রয়েছে। এর মধ্যে ব্রহ্মপুত্র উপত্যকাতেও ... ...
গার্গীর কিছু নরম খেলনা বাড়িতে রেখে দেবার শখ আছে । নরম খেলনা মানে যেটাকে সফ্ট টয় বলে সবাই , ভেতরটা তুলো দিয়ে স্টাফ করা । আমার কাজের টেবিলের ওপর রাখা আছে সেই গোত্রেরই একটা হাতির ছোট পুতুল । পেটের জায়গাটায় একটা সুতো মনে হয় কেটে গেছে কোনভাবে । মাঝে মাঝে ভেতরের তুলো বেরিয়ে আসতে চায় । আমি দেখলে চাপ দিয়ে আবার ঢুকিয়ে দিই যাতে গার্গীর চোখে না পড়ে ।এই সুতো কেটে যাবার ব্যাপারটা হয়েছে মোটামুটি একমাস আগে যখন আমি বিসনেস ট্রিপে যাবার জন্য সুটকেস গুছোতে গিয়ে একটা ওয়েফেয়ারার সানগ্লাস আর লাল সবুজ নকশা কাটা মাফলার পেয়েছিলাম । জিনিসগুলো দেখে অবাক ... ...