এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • সম্মোহন

    দীপাঞ্জন মুখোপাধ্যায় লেখকের গ্রাহক হোন
    ১৮ জুন ২০২২ | ৮৬৫ বার পঠিত
  • গার্গীর কিছু নরম খেলনা বাড়িতে রেখে দেবার শখ আছে । নরম খেলনা মানে যেটাকে সফ্ট টয় বলে সবাই , ভেতরটা তুলো দিয়ে স্টাফ করা । আমার কাজের টেবিলের ওপর রাখা আছে সেই গোত্রেরই একটা হাতির ছোট পুতুল । পেটের জায়গাটায় একটা সুতো মনে হয় কেটে গেছে কোনভাবে । মাঝে মাঝে ভেতরের তুলো বেরিয়ে আসতে চায় । আমি দেখলে চাপ দিয়ে আবার ঢুকিয়ে দিই যাতে গার্গীর চোখে না পড়ে ।
    এই সুতো কেটে যাবার ব্যাপারটা হয়েছে মোটামুটি একমাস আগে যখন আমি বিসনেস ট্রিপে যাবার জন্য সুটকেস গুছোতে গিয়ে একটা ওয়েফেয়ারার সানগ্লাস আর লাল সবুজ নকশা কাটা মাফলার পেয়েছিলাম । জিনিসগুলো দেখে অবাক হয়েছিলাম কারণ ওগুলো আমার নয় ।
    সাধারণত এই ছোট সুটকেসটা আমি লক না করেই প্লেনে মাথার ওপরে রাখি । হতে পারে আগেরবার কেউ ভুল করে ঢুকিয়ে দিয়েছিল । ফিরে এসে জিনিস বার করার সময় খেয়াল করিনি ।
    অনেক উলের জামাকাপড় সুটকেসে বহুদিন থাকলে একটা পুরোনো গন্ধ বেরোয় । মাফলারে সেরকম গন্ধ নেই । হয়ত পলিয়েস্টার দিয়ে তৈরি ।
    গার্গী সকালেই ওর মায়ের কাছে চলে গেছে । অনেকদিন পর বিসনেস মিটিংয়ে যাচ্ছি বলে দাড়ি গোঁফ কামালাম । সাধারণত ট্রিম করে নিই সুবিধামতন । গার্গী বলে, দাড়িগোঁফ কামালে আমাকে একেবারে কলেজের ফার্স্ট ইয়ার বলে মনে হয় ।
    সবে ঠান্ডা পড়তে শুরু করেছে । বাইরে হালকা মিঠে রোদ । সকালে পাওয়া সানগ্লাসটা পরেই ক্যাবে উঠে পড়লাম । এয়ারপোর্টে নামার আগে জড়িয়ে নিলাম মাফলারটা ।
    এয়ারপোর্টে নেমে ভেতরে ঢোকার সময় সমস্যাটা হয়েছিল । কয়েকটা অল্পবয়সী ছেলেমেয়ে এসে হঠাৎ আমার সাথে সেলফি তুলতে চেয়েছিল । আমাকে নাকি তাদের গুরু, একজন বিশাল জনপ্রিয় ভিউটিউবার বলে ভুল করেছিল তারা । আমি সটান ডিনাই করতে তারা মোবাইল খুলে চালিয়েও দেয় তার ভিডিও । আমিও দেখতে দেখতে বেশ অবাকই হই , মিল আছে বটে অনেকখানি । তবে আমি নই ।

    ট্রিপ থেকে ফিরে আসার পর একদিন সন্ধ্যেবেলা আমার কোন কাজ ছিলোনা । গার্গী তখনো ওর অফিস থেকে ফেরেনি । হঠাৎ মনে হল সেদিনের সেই চ্যানেলটার ভিডিওগুলো দেখা যেতে পারে ।
    আমি ভিউটিউবে কাউকে সেরকম ভাবে ফলো করিনা । কোন ভিডিও লাইক ,শেয়ার ,সাবস্ক্রাইব করিনা আমি । প্রধানত গান শোনার জন্য ওটার ব্যবহার হয় । কিন্তু সেদিন ওর কয়েকটা ভিডিও পরপর দেখার পর প্রথমবার আমি কাউকে সাবস্ক্রাইব করলাম ।
    সমুদ্র সেন । দাড়ি গোঁফ পরিষ্কার কামানো । ভিউটিউবে লক্ষ লক্ষ ফলোয়ার । সমাজ, রাজনীতি, রোজকার খবর এসবের ব্যবচ্ছেদ করা নিজস্ব মতামত প্রকাশ করে ওর চ্যানেলে । গড়ে দশ মিনিটের ভিডিও সব । শীত গ্রীষ্ম বর্ষা সবসময় ভিডিওতে লাল সবুজ মাফলার আর সানগ্লাস পরা । দেখে অল্পবয়সী ছেলে বলে মনে হয় ।
    এই সমুদ্র সেনের আড়ালে যে বাস্তব যুবক আছে, সে আসলে যখন ক্যামেরা চলে না, তখন কিভাবে বসবাস করে ? ওর কি বাড়িতে ছোট বাচ্চারা আছে ? ওকে কি চাকরিতে কোনো ম্যানেজারের কাছে রিপোর্ট করতে হয় ? সেলস ফিগার নিয়ে প্রেসেন্টেশন দিতে হয় অদূর ভবিষ্যতে ইউনিকর্ন হতে চলা স্টার্টাপের বোর্ডমেম্বারদের সামনে ? শরীর খারাপ হলে যে চেনা ডাক্তারের কাছে যায় সেই ডাক্তার কি জানে ও একটা চ্যানেল চালায় ?
    এর ভিডিও একবার দেখতে শুরু করলে নেশার মত হয়ে যায় । এখন আমার ফোনে প্রায়ই দিনে তিন চারবার সমুদ্র সেনের ভিডিও আপলোড করার নোটিফিকেশন আসে । নোটিফিকেশন এলেই আমি বেশি দেরি করতে পারি না । সঙ্গে সঙ্গে ওটা চালাতেই হয় আমাকে । মেট্রোয় ,অফিস বাথরুমে, অফিসফিরতি ক্যাবে, রাত্তিরে খাবার পর বিছানায় রাত্তিরের আলো জ্বেলে আমি সমুদ্র সেনের ভিডিও দেখি ।

    গার্গী অবশ্যই ব্যাপারটা খেয়াল করেছে কদিনের মধ্যেই । বলেওছে -"তুই তো বেশি ফোন হাতে ঘুরতিসনা । আজকাল দেখছি কিছু নোটি এলেই তুই কানে গুঁজে বসে যাচ্ছিস যেখানে সেখানে !" আমি তখন সমুদ্রের কথা ওকে বলি । সমুদ্রের ছবি দেখিয়ে আমার সাথে মিল আছে কিনা জানতে চাওয়াতে ও চেঁচিয়ে ওঠে -" কি পাগলের মতন বলছিস ? তোর ফেস কাট পুরো আলাদা ।" " কিন্তু এয়ারপোর্টের ছেলেমেয়েগুলো যে বলল ?" "তখন কি তুই ওর মতন মাফলার আর সানগ্লাস পরে ছিলি ?" " হ্যাঁ " " সেজন্যই ভুল ভেবেছে । ওর সাথে তোর কোন মিল নেই সেরকম । যাই হোক ক্লিন শেভটা তুই ফিরে এসেও রোজ করছিস দেখছি !!"
    চেহারার মিলটা তো সেরকম নেই বোঝা গেলো , কিন্তু মনের মিলটা ? আমি যতবারই ওর ভিডিও দেখি মনে হয় আমি মনে মনে যেটাই ভাবছি এ ছেলেটা সেটাই বলছে কি করে ? আজকে রাতে একটা ঘটনা ঘটলেই আমি বুঝে যাই কাল সকালেই কি নিয়ে ভিডিও আসতে চলেছে । এমনকি আমি সেদিন রাতে নিজের মনে বানিয়ে ফেলি কাল্পনিক সংলাপ যা অনেকটা সমুদ্রের পরের দিনের সকালের ভিডিওর সাথে মিলে যায় ।
    এভাবে কখন জানিনা সমুদ্র আমার রক্তে নিকোটিনের মত মিশে যাচ্ছে । ক্রমান্বয়ে ওর ভিডিওগুলো দেখতে দেখতে কোথাও গিয়ে আমি ও সমুদ্র অর্থাৎ সমুদ্র এবং আমি সত্তায় একাকার হয়ে যাচ্ছি । খুব শিগগিরই হয়ত একদিন, এক চরম আকাঙ্খিত সকালে ঘুম থেকে উঠে আয়নার দিকে তাকালে আমি সত্যি সত্যি শঙ্খ রায় নয়, সমুদ্র সেনকেই আবিষ্কার করবো । সেদিন আমার ভেতরের সমুদ্র বাইরের শঙ্খের চামড়াটা ফাটিয়ে ভেতর থেকে বেরিয়ে আসবে ।
     
    কিন্তু কালকে একটা গুরুতর ঘটনা ঘটেছে যেটা আমি এখনো গার্গীকে বলিনি । আমি অফিসে একজন জুনিয়র রিপোর্টির ওপর নাকি সাংঘাতিক চেঁচামেচি করে অজ্ঞান হয়ে গেছিলাম । যখন জ্ঞান ফিরে এসেছিল তখন ওই ঘটনার কোনো স্মৃতি আমার ছিল না । আমি কাল তাড়াতাড়ি অফিস থেকে ফিরে এসেছি ।
    হতে পারে সমুদ্রের ভিডিওগুলো দেখার জন্যই কালকে ওরকম একটা ঘটনা ঘটল । আজ সকালে একবার মাফলার আর সানগ্লাসটা পরে ল্যাপটপের সামনে বসলাম । ভিডিও রেকর্ডারটা অন করে তাকালাম স্ক্রিনের দিকে । এই একটা লেন্সের দিকে তাকিয়ে নিজের মনে কথা বলে যাওয়াটা কি মানসিক অসুস্থতা হতে পারে ? প্রায় সব ভিউটিউবাররাই তো দেখি স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে নিজের মনে কথা বলে যায় একটানা ।
    আমার কি ডুয়াল পার্সোনালিটি ডিসর্ডার আছে ? আমি কি বেশির ভাগ সময় শঙ্খ আর কোনো কোনো সময় হঠাৎ ওই মাফলার আর সানগ্লাস পড়ে সমুদ্র হয়ে গিয়ে, ভিডিও রেকর্ড করছি ? তারপর সেগুলো আপলোড করে আবার মাফলার আর সানগ্লাস খুলে শঙ্খে ফিরে আসছি ? সত্যিকারের সমুদ্র যদি সানগ্লাস আর মাফলার খুলে দাড়িগোঁফ আর লম্বা চুল রাখে, সহজেই সে জনস্রোতে মিশে যাবে কেউ চিনতেও পারবে না ।
    ধুৎ , কিসব ভাবছি ! এরকম হলে আর কেউ টের না পাক , গার্গী টের পেত নিশ্চয় । সমুদ্র সেনের চ্যানেল চার পাঁচ বছরের পুরোনো । আমার তো এসব সমস্যা হচ্ছে মোটে একমাস ।
    সমুদ্র সেনের ভিডিও দেখা বন্ধ করাটাই বা এমন কি ব্যাপার । মোবাইলে ভিউটিউব খুলে দ্রুত সমুদ্র সেনকে আনসাবস্ক্রাইব করে দিলাম । আর দেখবো না । ল্যাপটপের ক্যামেরাও বন্ধ করে দিলাম ।

    হাতির পুতুলটা কি হঠাৎ নড়ে উঠল না ওটা আমার চোখের ভুল ?
     
    "কিরে ঘরের মধ্যে ওই সানগ্লাস আর মাফলারটা পড়ে বসে আছিস কেন? তোকে কতদিন আগে ওগুলো ফেলে দিতে বলেছি এখনো ফেলিসনি?”
    প্রশ্নটা শুনে ঘাড় ঘুরিয়ে দেখলাম গার্গী দাঁড়িয়ে আছে । ওর হাতে একটা লম্বা কাঠির মতন কিছু । রোদ লেগে চকচক করছে । ভালো করে দেখলাম , ওটা একটা ছুঁচ । চমকে গেছি - "ছুঁচ নিয়ে দাঁড়িয়ে আছিস কেন?" "সেলাই করতে হবে না?" - আঁতকে উঠে আমি উঠে দাঁড়াই চেয়ার থেকে ।
    ও অবাক হয়ে তাকায় । আঙ্গুল দেখিয়ে দেয় হাতির পুতুলটার দিকে - "আজ সকালেই তো দেখলাম পেটটা ফেঁসে গেছে, তুলো বেরিয়ে এসেছিল বিশ্রীভাবে । সরে যা , সেলাই করে দিচ্ছি ।"
    আমি সরে এসে সানগ্লাস আর মাফলার খুলে ফেলি । বাইরে জঞ্জালের বাক্সের পাশে একটা প্যাকেটে করে এদুটো রেখে আসতে হবে এক্ষুনি । তাহলে কাল সকালবেলা ওরা জঞ্জালের সাথে নিয়ে যাবে । রেখে আসতে আসতে গার্গীর সেলাই শেষ হয়ে যাবার কথা ।

    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • kk | 174.53.251.123 | ১৮ জুন ২০২২ ২১:৩৮509145
  • দীপাঞ্জনের গল্পগুলোতে একটা অল্টারনেট রিয়্যালিটি ধরণের ব্যপার থাকে সেটা আমার বেশ ইন্টারেস্টিং লাগে। লিখুন, পুতুলের গল্প লিখুন।
  • dc | 27.62.134.232 | ১৯ জুন ২০২২ ০৭:৫৪509154
  • ঠিক এই কারনেই আমি কুড়িয়ে পাওয়া জিনিস ব্যবহার করি না। পাছে সম্মোহিত হয়ে যাই :-)
  • :|: | 174.251.167.151 | ১৯ জুন ২০২২ ১১:২৪509160
  • ওয়াট এবাউট কুড়িয়ে পাওয়া টাকা? সাতটা চুয়ান্নকে।  
  • dc | 2a02:26f7:d6c1:680d:0:e78f:cdf8:1a19 | ১৯ জুন ২০২২ ১২:১৫509162
  • টাকা সেভাবে কুড়িয়ে পাইনি, তবে দশ টাকা পাঁচ টাকা দু টাকার কয়েন এদিক ওদিক পড়ে থাকতে দেখেছি। এ ব্যাপারে আমার পলিসি হলো লেট স্লিপিং কয়েনস লাই। 
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। দ্বিধা না করে মতামত দিন