সুবিমল বসাকের নাম শুনেছেন কি না জানি না ; সময় পেলে পড়ে দেখুন ... ...
আর দ্যাখো, গলায় গামছা বাঁধা ফ্যান থেকে ঝুলন্ত সমুদ্রগুপ্তের মুখের দিকে প্রথমে আমার চোখ পড়ল না! আমার নজর গেল কিনা তার পায়ের অ্যাসিডে পোড়া বুড়ো আঙুলের দিকে? ও কি আমাকে বলতে চাইল – দ্যাখো, আমি কিন্তু তোমার কাছে পরীক্ষা দিয়ে দিয়েছি? অথচ মুখে তো ওর স্বভাবসুলভ লাজুক হাসিটা নেই? বরং ঘাড় বেঁকে গেছে, চোখ বিস্ফারিত ও দৃষ্টিশূন্য। সারা মুখে কেমন একটা ছাপছাপ কালচে দাগ। ... ...
টাক থাকলেও প্রেমিকা পাওয়া যায় কিন্তু যেতে হবে প্যারি শহরে ... ...
কলমকে স্বাধীনতা দিলে তা মগজের নির্দেশ মানতে চায়না ... ...
বাঙালি সমালোচকরা কেবল চুল কাটার ধান্দায় থাকেন ! এরকম আলোচনা লিখতে পারেন না কেন ? ... ...
মানুষ কী যে করে চলেছে হাজার বছর................... ... ...
ফিল নাইট আর বিল বাওয়ারম্যান ১৯৬৪ সালে প্রতিষ্টা করেন “ব্লু রিবন স্পোর্টস”। একবার ভেবে দেখেছেন এত কিছু থাকতে ‘রিবন’ কথাটা তাঁদের কোম্পানীর নামে ঢুকল কেন? মনে পড়ছে উনাদের কাছে করা ধীরুভাইয়ের সেই লাল-ফিতের চক্করে বিজনেসের লাইসেন্স পড়ে থাকার কথা? প্রায় সাত বছর “ব্লু রিবন স্পোর্টস” নাম নিয়ে কোম্পানী চলার পর, বিল আর ফিল ঠিক করলেন মার্কেটিং এর জন্য নাম চেঞ্জ করে এমন এক নাম রাখবেন যে তা সবাই সহজে উচ্চারণ করতে পারে। ভাবতে বসলেন তাঁরা – মনে এসে গেল সেই ধনেখালির দিন গুলির কথা যেখান থেকে তাঁদের সত্যিকারের টেক্সটাইল প্রীতির শুরু। মনে এল সেই অমিমাংসিত রহস্যের শব্দবন্ধের কথা ‘নাকি’! ততদিনে ‘নাকি’ টা ঠিক উচ্চারণ করতে পারলেন না – সেই ‘নাকি’ থেকেই এল নাম ‘নাইকি’-র! বাকিটা ইতিহাসটা আপনারা সকলেই জানেন – ... ...
১৮৯৫ সালে মৃত্যুশয্যায় লিখিত উইলে আলফ্রেড নোবেল এই বাসনা প্রকাশ করেছিলেন যে তাঁর মৃত্যুর পরে নিজ জীবৎকালে সঞ্চিত অর্থ ও তা থেকে ভবিষ্যতে অর্জিত সুদ ব্যবহার করে সেই সব মানুষকে যেন পদক ও অর্থ দ্বারা সম্মানিত করা হয় যারা বিগত বছরে পদার্থ বিদ্যা, রসায়ন, চিকিৎসা শাস্ত্র , সাহিত্য এবং শান্তির ক্ষেত্রে মহতী কর্ম করেছেন। ১৮৯৬ সালে তিনি দেহ রক্ষা করেন। নোবেল পুরস্কার দেওয়া শুরু হয় ১৯০১ সাল থেকে। নোবেল একসঙ্গে তিন জনের বেশি মানুষকে দেওয়া যায় না – ব্যতিক্রম শান্তি পুরস্কার।প্রায় সত্তর বছর বাদে , ১৬৬৮ সালে প্রতিষ্ঠিত সুইডেনের রিকসবাঙ্ক ( পৃথিবীর প্রাচীনতম কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ক ) তাদের তিনশ বছরের পূর্তি উৎসবে ঘোষণা করেন তাঁরা আলফ্রেড নোবেল পুরস্কার সংস্থাকে কিছু অর্থ দান করবেন । সেই অর্থ ও তার সুদ দিয়ে নোবেল সংস্থা যেন প্রতি বছর এমন মানুষদের নির্বাচিত ও সম্মানিত করেন যারা অর্থনীতিতে কোন বিশেষ অবদান রেখেছেন। আলফ্রেড নোবেলের অর্থ বা অভিলাষে এটির সূচনা হয় নি তাই এই পুরস্কারের সঠিক নাম : আলফ্রেড নোবেলের স্মৃতিতে প্রদত্ত সভেরিগেস রিকসবাঙ্ক পুরস্কার। ... ...
পুরুষদের কুকর্মের খতিয়ান । ... ...
মানুষ যখন সত্যিই মানুষ হয়ে উঠল ... ...
আমার মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ল যখন জানতে পারলাম আমায় মোটর বাইক চালিয়ে বাড়ি নিয়ে যাবেন সেই প্রথম ভদ্রলোক যিনি একের পর এক কমলা রঙ-এর গ্লাস খালি করে চলেছেন এবং ওনার কথাবার্তাও আমার একটু ইয়ে ইয়ে লাগছে। আমি নিশ্চিত হয়ে গেলাম আজ কিছু একটা ঘটবে। ওনার চেহারা খুব ভাল, জানালেন পাওয়ার লিফটার না ওয়েট লিফটার কিছু একটা ছিলেন এক কালে। হেলমেট টেলমেট নেই। খুব ভয়ে ভয়ে পিলিয়ন রাইড করতে উঠে দেখলাম, ওনার গলা কাঁপলেও হাত স্টেডি। রাত প্রায় সাড়ে এগারটায় আমায় বাড়ির দরজায় নামিয়ে উনি ফিরে গেলেন। ... ...
কৌন মাই কা লাল হ্যায় যো মা কা দুধ নহিঁ পিয়া ... ...
যে কবি নিজে প্রেসে গিয়ে হরফ সাজাতেন, নিজের চাষবাস নিজেই করতেন ... ...
পর্বতারোহণের কিংবদন্তী বললে একজনকেই বোঝায়। আজও তাঁর মৃত্যু ও শেষ অভিযান নিয়ে গবেষণা হয়, স্পেকুলেশনেরও অন্ত নেই। ... ...
১৯১৯ এর ৩১ আগস্ট অবিভক্ত ভারতের গুজরানওয়ালাতে (হ্যাঁ, এই জায়গাটি ইদানিং বিলেতের অধুনা বিখ্যাত 'ভারতীয়' প্রধানের পূর্বপুরুষের ভিটের জন্য পরিচিত হয়ে উঠেছে) জন্মেছিলেন অমৃতা। চলে গিয়েছিলেন আরেক ৩১ এ, ২০০৫ এ। ঠিক গত পরশু দিনই। ৯৬ বছরের ইমরোজ আজও জীবিত। দিল্লিতে সেই ছোট্ট ফ্ল্যাটের পরিসরে, একান্ত নিজস্ব এক অমৃতাকে ঘিরে বাঁচেন তিনি। কবি -লেখিকা - নারীবাদী আইকন অমৃতা হিসেবে পাঠক-ভক্তের মধ্যে অনির্বাণ রইলেও ইমরোজের সমগ্রতায়, ইমরোজের ফ্ল্যাটের অসংখ্য ছবিতে রয়ে যাওয়া অমৃতা আসলে ছিলেন এক প্রাণবতী ঝর্ণা। যে নির্ঝরের সকল অভিমুখে উপলসম বুক পেতে অনিঃশেষ প্রেম নিয়ে ৭টি দশক ধরে অবিচল হয়ে আছেন ইমরোজ, আজও রোজ…। ... ...
হিন্দি থেকে অনুবাদ তো ! দেখুন যদি পড়া-টড়া যায় ! ... ...
পাড়ায় দোকান NiA’র আর নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্য দ্রব্য UAPA: এমনটাই দীর্ঘদিন ধরে অলিখিত ভাবে চলতে চলতে আজ স্বাভাবিকে পরিণত হয়েছে যেন; দেশের দারিদ্র্যসীমা ও বেকারত্ব যতোই বেড়েছে ততোই মানুষ জলের মত পরিস্কার দেখেছে শাসকদলের আঞ্চলিক নেতৃত্বের ভালোমুখোষের পেছনে লুকানো দুর্নীতিক শ্রেণীচরিত্র। আর সেই দুর্নীতিকে হাত করে কেন্দ্রীয় সংস্থা গুলির বাড়বাড়ন্ত, বিচারের নামে টালবাহানা; সন্ত্রাস দমনের নামে, প্রতিবাদী শ্রমজীবী মানুষকে হাজত বন্দী করার কৌশলগুলো। যার মধ্যে 'ন্যাশনাল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি’র বহর অন্য মাত্রায় পৌঁছেছে বর্তমানে দেশের সমস্ত রাজ্যেই। যা খানিক আলাদা ইডি এবং সিবিআই, বাকি দুই কেন্দ্রীয় এজেন্সির তুলনায়। কেন্দ্রের আরএসএস বিজেপি সরকার খোলাখুলি ছেড়ে দিয়েছে গরুর মতন এই সংস্থাকে, ঘাস খেতে। এর মধ্যে ... ...