এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  গপ্পো

  • বাংলা কথা বলি? বিল্ডিংটা ভাঙলেন কেন?   

    upal mukhopadhyay লেখকের গ্রাহক হোন
    গপ্পো | ০১ ডিসেম্বর ২০২৩ | ৬২৯ বার পঠিত | রেটিং ৫ (১ জন)
  • মালের গেলাস নানান ভাবে ধরতে দেখেছি কিন্তু নির্মল মন্ডল যেভাবে সেদিন টইটুম্বুর গেলাসটা বাড়িয়ে দিল  - রেয়ার। ভেরি রেয়ার আরকি। বিশ্ব ওঁচা অফিসার্স চয়েস বুজবুজ করে উঠলো ওই গেলাসে। তারপর সেকি ভক্তি ভরে সপাট নিবেদন রে বাবা। ডান হাত বাড়িয়ে বাঁ হাত দিয়ে কনুই ছুঁয়ে কানকি মেরে আমার দিকে বাড়িয়ে দিল। ও, আমি আর রাজু হেলা মাল খাচ্ছিলাম মাজেনিন ফ্লোরের ঘুপচি একতলায়। ঘরটা বলাইদার নামে - বলাই হাজরা বিল্ডিং এর সুইপার জমাদার, নাম্বার ওয়ান গুলবাজ ফেরেপবাজ ও ধূর্ত কুশলী ট্রেড ইউনিয়ন করা লোকটোক। আমিও তাই, এতদিন বাদে বলতে গেলে - বলতে কোন দ্বিধা নেই যে আমি একজন ট্রেড ইউনিয়ন করা লোকটোক। না হলে দুই কেয়ার টেকিং স্টাফ এর সঙ্গে বসবো কেন? আর বসলেই বা মাল খাবো কেন? এই ভাবে আমাদের মাল খাওয়া চলছিল বলাইদার ঘরে - দেওয়ালে একটা বড় মা কালীর ছবি ছিল তাতে মালা আর লোকনাথবাবার ছোট্ট ছবিতে কিছুই ছিল না - কিস্সু না। নির্মল মন্ডল ছিল ফরাস মানে যারা টেবিল পরিষ্কার করত। সে সব টেবিল যেখানে সিভিল সার্ভিসের হোমরা চোমরা, মন্ত্রী আর নানান ক্যাটেগরির বাবুবিবিরা বসে। সে টেবিলের ময়লা পরিষ্কার করত আর সেই ময়লা ঝাঁট দিত রাজু হেলার মতো সুইপাররা। এই ভাবে টেবিলের ময়লা মেঝেতে আর মেঝের ময়লা কোথায় কোথায় যেন ফেলা হতো। সে ময়লার একটা সাবস্টেনশিয়াল অংশ সুইপার - ফরাসদের নাকে মুখে ঢুকতো। আর ঢুকতে ঢুকতে তাদের ফুসফুসকে কালো করে ফেলতো। সেই ফুসফুস কালো ময়লা ভালো রক্ত দিয়ে ধুয়ে দিত। আবার ফুসফুস সুন্দর লাল রঙের হয়ে যেত। হার্ট এর আওয়াজ হতো ধক ধক ধক ধক। হার্ট পাম্প করতো কারণ ফুসফুস ধুতে হবে তো। এই ভাবে চলতে চলতে সুইপার - ফরাসরা ফুসফুস আর হার্ট দুটোকেই কালো করে ফেলত কারণ কত আর রক্তের যোগান দেওয়া যায় ... কত আর রক্তের যোগান দেওয়া যায় ...তারপর তারা মরে যেত। আমি আপনাকে চ্যালেঞ্জ নিয়ে বলতে পারি সুইপার-ফরাসরা, এই বিল্ডিঙে্‌ কেউ ষাট বছর বাঁচে নি। আমি নির্মল মণ্ডলকে বললাম, "এটা কী রকম হল?'' নির্মল মন্ডল বলল, 'বল বস'। 'আমি বললাম, 'খাবার দাবার নেই"। ও তাড়াতাড়ি রাজু হেলাকে একশো টাকার নোট দিয়ে বলল, 'চওমিন নিয়ে আয়'। রাজু চওমিন নিয়ে এলে আমরা চওমিন দিয়ে মাল খাচ্ছিলাম। নির্মল মন্ডল আমাকে বললো, ''গুরু তুমি চলে গেলে, অঞ্জনদা নেই, স্বপনদা নেই, অজিতদা নেই"। আমি বললাম, ''চিন্তা করো না নির্মল মন্ডল। আমরা সবাই আছি।'' রাজু হেলা বলল, ''সবাই আছি কোথায়? কেউ তো নেই গুরু। এই তো বিল্ডিংটা ভেঙে দিচ্ছে। ভাঙতে শুরু করেছে। দেখছো না?'' আমি নির্মল মণ্ডলকে চোখ মেরে বললাম, ''কী ভেঙেছে। সব তো ঠিক আছে। এই তো বলাইদার ঘর,  মা কালী আছে -  লোকনাথবাবা। এত কুত্তা ঘুরে বেড়াচ্ছে আর বেড়াল।'' নির্মল মন্ডল বলল, ''রাত হলে বড় ভয় করে বস।'' রাজু হেলা বলল, ''কেন?''
    - তখন শুধু নানা রকম আওয়াজ হয়।
    - কী সব আওয়াজ?
    - বিল্ডিংটার যেদিকটা ভাঙা হচ্ছে সেখান থেকে সব ছুঁচো ইঁদুরগুলো এইদিকে ঠেলে ঠেলে আস্তে থাকে।
    - কী রকম?
    - সব মাটির তলায় পুরোনো নর্দমার ভেতর থেকে বাইরে থেকে নানান রকম শব্দ হয়।
    রাজু হেলা হো হো করে হেসে উঠল, আমাকে বলল, ''তুমি চওমিন খাচ্ছো না যে?' 'বলে আমাকে বেশ খানিকটা চওমিন দিলো। আমি বাজে সসের স্বাদ অনুভব করছিলাম, বাজে মদ আমার পেটে জ্বলে জ্বলে উঠলো সে আলোতে নির্মল মন্ডলের মুখ দেখার চেষ্টা করছিলাম। জবরদস্ত এক চালে এই হেরিটেজ বিল্ডিং মাত হয়েছে। একদিন যেখানে হাজার হাজার মানুষ গাদাগাদি ঠেসাঠেসি করে নীতি নির্ধারণ আর দেশকে উদ্ধার করতো সেই বিল্ডিংটা গাঁইতি শাবলের চক্করে পরে গেছে। তার নাকি সারাই সুরাই  হয়ে একেবারে ব্রিটিশ আমলের চেহারায় ফিরে আসবে। এই করতে গিয়ে একগাদা আপিস উঠে ঘরকন্না চৌপাট হয়েছে আর আমরা ঠাঁই নাড়া হয়ে কলকেতার অখাদ্য চৌহদ্দির মধ্যে লাথ খেয়ে এখানে ওখানে ছড়িয়ে পড়েছি। বুঝলাম নির্মল মন্ডল মানছে না। আমি বললাম, ''নির্মল মন্ডল"।' ও বলল, ''গুরু"।'
    - ভাঙা বিল্ডিঙের ভেতর শব্দ শুনছ। 
    - না না - দেখছিও!
    - কী রকম ?
    - এত ইঁট, চুন সুরকি, লোহার বড় বড় বীম, জয়েস, মোটা মোটা কাঠের প্যানেল - সব খুলে নামাচ্ছে। 
    - তারপর। 
    - তারপর আলাদা করে সাজিয়ে রাখছে। 
    - সাজিয়ে ?
    - সাজিয়েই তো - রাখছে। তখন বোঝাই যাচ্ছে না ওগুলো ওখানে এতদিন ছিল। 
    - মানে ?
    - আলাদা করার পার বোঝা যাচ্ছে। মানে - তুমি বললে না কী দেখা যাচ্ছে। এই সব দেখা যাচ্ছে আরকি। 
    রাজু হেলা আবার হো হো করে হেসে হেসে আমার গেলাসে মাল তুলে দিল। আমি বললাম, ''রাজু হেলা, বাড়াবাড়ি করো না - তিনটে হয়ে গেছে"। রাজু হেলা বললো, ''তিনটে হয়ে গেছে তো কী? পুলিশ তোমার গন্ধ পাবে? আমি তোমায় গেট অবধি পৌঁছে দেব। কোনো চিন্তা নেই গুরু।'' সত্যি বিল্ডিংটায় এখনো প্রচুর পুলিশ মোতায়েন আছে। তারা বসে থাকে কারণ মন্ত্রী বা গুরুত্বপূর্ণ অফিসাররা আর কেউ এখানে নেই। কী পাহারা দিচ্ছে কে জানে ! হয়তো বিল্ডিঙের ভিতরে মালপত্র চুরি না হয়ে যায় সে সব দেখছে। নির্মল মন্ডল যেমন বললো পুরোনো বিল্ডিঙের কম্পোনেন্ট গুলো আলাদা আলাদা করার লেবার - তার দাম ও জিনিসগুলোর দাম সব মিলিয়ে ভাঙার কাজটা বড়ই দামি। সেই কাজের জন্যই পাহারা বসেছে। তবে রাজু হেলা পুলিশের কথা বলতে আমার মনে হল সত্যিই তো পুলিশ শুঁখে দেখতে পারে ! তা হলে তো পুলিশের সঙ্গেই যেতে হবে। নির্মল মন্ডল ভোম মেরে বসে ছিল তারপর আমাকে বললো, ''চল তোমাকে দেখাই।''
    - কী দেখাবে ?
    - ভাঙা। 
    - ভাঙা ?
    - হাঁ, কেমন করে একদিক থেকে ধড়াধড় ভেগে ফেলছে। 
    উঠতে গিয়ে নির্মল মন্ডলের পা একটু টলে গেল আর রাজু হেলা হো হো করে হাসছিল। মাজেনিন ফ্লোর গুলোতে গাদাগাদি করে কেয়ার টেকিং স্টাফরা থাকে। নানা ভাষাভাষী বিহার উত্তরপ্রদেশ ঝাড়খন্ড ওডিশার লোক, মানিকতলা, টালিগঞ্জ কলকাতার নানা এলাকার সি আই টি কোয়ার্টারের দমদার টেনিয়ারা, মুচিপাড়াগলির রংবাজরা যারা দলিত সিডিউল-আন্ডারকাস্ট যাদের গায়ে গা লাগলে বাবুরা চমকে ওঠে, বিবিরা নাক সিঁটকোয়। যারা সকাল সাতটার থেকে ডিউটি মেরে মাল টাল খেয়ে ক্যান্টিন হলের কাঠের পাটাতনের একদিকে পড়ে থাকত। তারপর তাদের ঘুম থেকে তুলে সরিয়ে ভদ্দরলোকের নানা অনুষ্ঠান - তারমধ্যে রং মেখে নাটক, রং না মেখে বক্তিমে অথবা ভালো ভালো কথার আবৃত্তি সবই হতো। কোথায় সেই ক্যান্টিন হল? কোথায়? ওই দূর থেকে থেকে ভেসে আসছে নানান শব্দ, নানান হুঙ্কার, নানান প্রত্যয় ঘোষণা, দাবি বা তার পত্র - সে সব কোথায় ?আমি বিল্ডিঙের স্টাফ লাইব্রেরী খুঁজলাম। বাংলা বা ইংরেজি নানান গোত্রের বইরা কোথাও নেই। আপিস ঘর নেই নেই, সিঁড়ি নেই, কড়ি বরগা নেই, কপাট নেই তো তার কবজা কোথায় পাওয়া যাবে। এই দিকে ওই দিকে কিছু নেই দেখে নির্মল মণ্ডলকে বলি, ''ঠিকই বলেছো ভাঙা চলছে।'' রাজু হেলা বলল, ''কী নেই নেই বলছ বস এই তো সব পড়ে পড়ে আছে, দেখছো না।'' আমি বললাম, "কী ফাঁকা ফাঁকা লাগছে কী বিচ্ছিরি।'' একজন পুলিশ বসেছিল, সে আটকায়নি কারণ আমাদের দেখে বুঝে গেছে। পুলিশ বলল, ' না না আর একটু এগোন। এগিয়ে যান না দেখবেন বেশ ভালো লাগছে।'' আমি, নির্মল মন্ডল আর রাজু হেলা ক্রমশ ভাঙ্গাচোরা বিল্ডিঙের যে অঞ্চল আছে তার দিকে হাঁটতে শুরু করলাম। এক পা দু পা করে এগোতে এগোতে ক্রমশ আমাদের পা দ্রুত হতে লাগলো। আমরা হাঁটছি তো হাঁটছিই যেন বহু দূর কোথায় পৌঁছে যাবো সেই  উদ্দেশ্যে  হেঁটেই চলেছি - কোথাও আর বিল্ডিং দেখা যাচ্ছে না খালি আকাশের কুৎসিত চাঁদ আলো চুমরে চুমরে যেন ধ্বস্ত করতে লেগেছে আমাদের। আমাদের আপিস গেছে, বিল্ডিং গেছে, মিছিল নেই, স্লোগান বহুদূর থেকে ভেসে চলে যায়। এই কালো ফাঁক যা বিল্ডিং এতদিন বুক দিয়ে আড়াল করে রেখেছিল তা যেন ক্রমশ চেপে ধরছে আমাদের। দাঁড়িয়ে পড়লাম আমরা।
    পুলিশ বলল, ''দেখলেন"। আমি বললাম, ''বাংলা কথা বলি? বিল্ডিংটা ভাঙলেন কেন?''
    পুলিশ অবাক হয়ে আমাদের দিকে তাকালো।

    গল্পপাঠ ও নবান্নতে প্রকাশিত
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • গপ্পো | ০১ ডিসেম্বর ২০২৩ | ৬২৯ বার পঠিত
  • আরও পড়ুন
    ইঁদুর  - Anirban M
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • দীপক মণ্ডল | 42.110.221.26 | ০৪ ডিসেম্বর ২০২৩ ১১:০২526679
  • খুব ভাল লাগল। 
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভালবেসে মতামত দিন