এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  গপ্পো

  • নিজের মধ্যে খেলা

    দীপাঞ্জন মুখোপাধ্যায় লেখকের গ্রাহক হোন
    গপ্পো | ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ | ৩৪৭ বার পঠিত | রেটিং ৫ (১ জন)
  • প্রথম স্তর

    চায়ের দোকান থেকে ফিরে এসে দেখলাম ঐন্দ্রিলা বেরিয়ে গেছে। এত সকালে কোনো বড় খবর এসেছে মনে হয়। তাহলে শুধু শুধু তাড়াতাড়ি দোকান থেকে চলে এলাম, জানলে কাজটা ওখানেই শেষ করে ধীরেসুস্থে ফিরতে পারতাম। 

    ঐন্দ্রিলা মাঝেমাঝেই বলে সমস্ত অত্যাধুনিক শহরেরই নিজস্ব প্রাগৌতিহাসিক তলপেট আছে, শহর জুড়ে খবর লিখতে গিয়ে ও সেকথা টের পায়। তা মাথায় রেখেই হয়ত সে আমার কাজের ঘরকেও অত্যাধুনিক গুহা বলে ডাকে আর আমাকে গুহামানব। সকালবেলার এই নরম আলো সরিয়ে আবার সেই গুহাতে ফিরতে হবে ভাবলে এখন কেমন দমবন্ধ লাগে। তার থেকে আবার চায়ের দোকানেই ফিরে যাওয়া যাক। ওখানে ফুটপাতের ওপর পাতা বেঞ্চে বসেই আজ সকালের কাজটা শেষ করি। 

    আজ মঙ্গলবার। আজ আমার নাম ডাব চিংড়ি। এবং আজ রেসবুকে একজন বিখ্যাত গায়ককে সহবত শেখানোর দিন। কাল রাতেই তিনি নিজের একজন অন্ধ ভক্তকে , ছবি তুলতে চাইছিল বলে , অন ক্যামেরা বাঁদরের বাচ্চা বলেছেন। এই অভদ্রতার জন্য ওনাকে সহজে ছেড়ে দেওয়া যাবে না। একজন নেটিজেন হিসেবে গর্জে ওঠা আমার কর্তব্য। 

    প্রায় প্রতিদিন সকালে উঠে এরকম এক একটা কাজ হাতের সামনে পেয়ে যাই। না হলে নিদেনপক্ষে টুক করে ফিন্সটাগ্রামে তারকাদের বেড়াতে যাওয়ার বা জিমে শরীরচর্চার ছবিতে নানাবিধ মন্তব্য করে আসি। সেসব মন্তব্যের এত জোর , ঐন্দ্রিলা যে অনলাইন খবরের পোর্টালে কাজ করে সেখানেও খবরে আমার মত নেটিজেনদের বাছা বাছা মন্তব্যের উল্লেখ থাকে।

    চায়ের দোকানে আরো দুটো ছেলে বসে মোবাইলে কাল রাতের গায়কের ক্লিপই চালিয়ে হাসছে। এদেরকে এতক্ষণ খেয়াল করিনি।

    বেলায় ফিরে ভিডিও গেমের স্তরের নকশা করা বাকি আছে। কালকের মধ্যে বিদেশের গেম কোম্পানি চেয়েছিল , কাজটা জমা দিলে দেড় লাখ রেপ্যালে পাঠাবে। তারপর বিকেল থেকে সুইচ প্ল্যাটফর্মে অন্য ভিডিও গেম সম্প্রচার। আমি খেলতে খেলতে ধারাভাষ্য দিই , বাকিরা দেখে এবং শোনে। এটার জন্যেও কিছু টাকা পাওয়া যায়। দর্শকরা খেলা দেখে খুশি হলে টাকা পাঠায়। 

    চায়ের দোকান থেকে একটু ঘুরপথে ফিরলাম। এ রাস্তায় বহুদিন আসিনি।

    গলির মধ্যে মেয়েদের এক বিউটি পার্লার, সালোঁ। পনেরো বছর আগে এটা একটা গেমিং ক্যাফে ছিল। ছোটবেলায় বাড়িতে কম্পিউটার ছিল না বলে পাড়ার সবাই একসঙ্গে সেখানে খেলতে আসত। কিশোর বয়সে একসময় সেই ক্যাফে মালিক , রঙিন চাকতিওলার থেকে গেম এনে বাড়িতে খেলা শুরু।

    সেই কবেকার রঙিন চাকতিদের ছুটি এখন। যাবতীয় খেলা মেঘমুলুক থেকে নামাতে হয়। অত্যাধুনিক দামি গ্রাফিক্স কার্ড , প্রসেসর সমেত সবই বিনামূল্যে পাই, খেলার কোম্পানিগুলোই প্রধান পৃষ্ঠপোষক।

    বাকি পাড়াটাও দ্রুত বদলে যাচ্ছে। আমি নিশ্চিত ফুটপাথের রাজুদার চায়ের দোকানটাও পাঁচ বছর বাদে উঠে যাবে। সেখানে একটা দামি চা-পানশালা খুলবে। এই যে দুটো ছেলে আমার পাশে বেঞ্চে বসে চা খাচ্ছিল , আগে কোনোদিন এ পাড়ায় দেখিনি। এসব ভাবলেই রাগে আমার হাতের মুঠো বন্ধ হয়ে আসে। সেই রাগ কমাতে গেলে কাউকে সকালবেলার মত সহবত শেখাতে ইচ্ছে করে। কিন্তু এখন কাজে মন দেওয়ার সময়।

    গুহার ভেতর চারদিকে ঘন নীলচে সবুজ রঙের দেওয়াল। আমার টেবিলে মনিটরের পাশে এক ধূসর ফ্লাস্ক রাখা থাকে। খেলা চলাকালীন মাঝে মাঝে সেখান থেকে এক কালো সিপারে চুমুক দিই। অনেকে তা ক্যামেরায় দেখে সুইচের চ্যাটে লেখে দেখেছি - "কি আছে বোতলে ? মদ ? কফি ? এনার্জি ড্রিংক ?" জলের কথা কারুর মাথাতেই আসে না।

    মনিটরের ওপর আংটির মত এক সাদা আলোর চাকতি লাগানো যাতে আমার মুখে আলো পড়ে এবং ক্যামেরায় সেই উদ্ভাসিত মুখ দর্শকরা দেখতে পায়। এই আলোই সামনে থেকে খুলে মাথার পিছনে নিয়ে গেলে নিজেকে নির্বাণপ্রাপ্ত মহাপুরুষ বলে ভ্রম হতে পারে।

    দ্বিতীয় স্তর

    আজ শনিবার। আজ আমার নাম ছিল হলুদ আকাশ। ঐন্দ্রিলা কাল সারারাত এক বড় ব্রেকিং খবরের টানা রিপোর্ট করে , বেলায় বাড়ি ফিরে ক্লান্ত হয়ে ঘুমিয়ে গেছে। 

    বাইরে বিকেল গড়িয়ে সন্ধ্যে নামছে। জীবন্ত সম্প্রচারের সময় হয়ে এল। এই গুহাতে কোনো প্রাকৃতিক আলো , হাওয়া আসে না। গুহার নকল সিলিংকে পেঁচিয়ে শুয়ে আছে গোলাপি এলইডি আলোকলতা। তাদের ফুলের আভায় সারা ঘরে এক অদ্ভুত হালকা আলো আঁধারির খেলা।

    খেলার জীবন্ত প্রবাহ শুরু করার আগে মাঝে মাঝে নিজেকে সার্কাসের বৃত্তাকার আলোর নিচে নিপুণ হাতে বলের খেলা দেখিয়ে চলা দক্ষ এক জাগলার মনে হয়, যার হাতের পাঁচ-ছখানা কাঁচের বল দু হাতের তালু আর শূন্যস্থানের মাঝে নিরন্তর ঘুরে যাচ্ছে, ফস্কাচ্ছে না। সামনের সেই গোল আলোকবৃত্তের দিকে তাকালে নিজেকে ক্রমশ ছোট করে ফেলতে ইচ্ছে করে যাতে তারপর ওই বৃত্তের মধ্যে দিয়ে গলে চলে যাওয়া যাবে পরজন্মের দিকে। 

    এখন দাঁড়িয়ে আছি এক উঁচু অফিস বাড়ির সামনে। বাইরে থেকে দেখতে বহুজাতিক তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থার অফিসের মত হলেও আসলে তা এক সাইবার থানা। কিছুক্ষণ আগেই আমাকে এখানে ফোন করে ডেকে পাঠানো হয়েছে। দুজন মহিলা সাইবার পুলিশ আমাকে জিজ্ঞাসাবাদ করবেন। একজনের ঠোঁটে বাদামী পালিশ। আরেকজনের ঘাড় পর্যন্ত কাটা সমস্ত চুলগুলো ঘন নীল রঙ করা। 

    - বাদামী নয়। লিপস্টিকের এই শেডটাকে মভ বলে। আপনি আমার সঙ্গে আশনাই করতে চাইছেন? কাজের কথায় আসি?
    - দেবায়ুধ আপনি মাল্টিমিডিয়া নিয়ে পড়েছেন। চাকরি করেন নি? 
    - ফ্রিল্যান্সিং। খুঁটে খাই। 
    - মানে আমাদের মত দশটা পাঁচটার কাজ করতে রাজি নন আপনি?
    - নাহ, এখন আর কে ওসব করে। দিনকাল পাল্টাচ্ছে। 
    - ভিডিও গেমের লেভেল ডিজাইন করেন, কীভাবে হয় কাজটা?
    - ছোটবেলায় প্লাস্টিক বা কাঠের ছোট ছোট ব্লক দিয়ে বাড়ি, ব্রিজ বানিয়েছেন কখনো? ঠিক ওরকম।
    - তার সঙ্গে মাঝে মধ্যে পেশাদার ভিডিও গেম স্ট্রিম?
    - রেসবুকে আপনার পাচটা প্রোফাইল, ফিন্সটাগ্রামে চারটে দেখতে পাচ্ছি। এর মধ্যে আপনার আসল প্রোফাইল কোনটা?
    - আসল দেবায়ুধ নামে যেটা, সেটাই। 
    - আপনার আসল প্রোফাইলে বেশি বন্ধু বান্ধবী নেই দেখছি। এদিকে বাড়ি থেকেও বেশি বেরোন না। খুবই অসামাজিক মনে হচ্ছে।
    - ভিড় পছন্দ করি না। 
    - সেইজন্য নেটে তারকাদের ছবি ছাবার নিচে গিয়ে অভূতপূর্ব সব মন্তব্য করে নিজের অস্তিত্ব জানান দেন?  এই যেমন একজন অভিনেত্রী পাহাড়ে বেড়াতে গিয়ে ছবি দিয়েছিলেন সেখানে আপনি লিখেছেন - "পিছনের পাহাড়ের চেয়ে সামনের পাহাড় অনেক বড়। " সেই মন্তব্য আবার হাজারখানা লোকে পছন্দ করেছে।
    - ওটা আমার প্রোফাইল না। নকল করছে কেউ। হ্যাক করেছে। আপনাদের কাছে যখন এসেই পড়েছি, তখন অভিযোগ করতে চাই।
    - আবার বাজে কথা। সব তথ্য আছে আমাদের কাছে। আইপি মিলিয়ে নিয়েছি। 
    - গত সোমবার ইতস্তত দুমদাম নামের প্রোফাইলের হয়ে আপনি আরেকজনের সাঁতারপোশাকের ছবির নিচে মন্তব্য করেছিলেন "হায় গরমি"। এটাও অস্বীকার করবেন?
    - তাহলে আমাকে এখন গ্রেফতার করা হবে?
    - এটা আপনার ভিডিওগেমের দুনিয়া নয়। রক্ত জল মাংসের দুনিয়া। এখানে আমাদের কাছে অভিযোগ এলে কিছু ব্যবস্থা তো নিতেই হবে। কিন্তু আমরা সাইবার পুলিশ, অন্যভাবে কাজ করি।
    - ধরুন আপনি ছোট থেকে ক্রমশ বড় হচ্ছেন। এবারে মদ সিগারেট খাচ্ছেন। ছোটবেলায় তো খেতেন না। তাহলে আপনার বর্তমান সমীকরণটা হচ্ছে আপনি + মদ + সিগারেট,  এবার এখান থেকে মদ আর সিগারেট বিয়োগ করে দিলে 
    - বিশুদ্ধ আপনি পড়ে থাকবেন, তাইনা? 
    - বিয়োগ করে দেবেন মানে?
    - আপনার এতগুলো ডিজিটাল সত্ত্বা আসল হাড়মাংসের আপনাকে গিলে ছিবড়ে করে ফেলছে। 
    - আমাদের এই বাড়িটা আসলে ডিজিটাল গারদ। এখানে একবার ঢুকলে কেউ বেরোয় না। এবার আপনার ডিজিটাল সত্ত্বাগুলোকে এক এক করে মুছে ফেলা হবে।

    একমাথা নীল চুল তার সামনের টেবিলের ওপর একটা লাল বোতাম টেপার সঙ্গে সঙ্গে ঠকাস করে আমার ডান হাত খসে পড়ে গেল। দ্বিতীয়বার ঠকাস। এবার বাঁ পা খুলে গিয়ে কাত হয়ে শুয়ে পড়ল মেঝেতে। কোথাও একফোঁটা হিংসা নেই, কোনো রক্ত নেই। এক এক ক্লিকের আওয়াজের সঙ্গে শুধু আমার দেহাংশগুলো এক এক করে খসে যেতে থাকল। 

    তারপরও আবছায়ার মত চেয়ারে বসে ছিলাম। চেয়ার থেকে তুলতে গেলে আমার মধ্যে দিয়ে গলে গেল হাত। তারা দুজন একে অন্যের দিকে তাকিয়ে হাসল। 

    গলা শুকিয়ে কাঠ , অনেকক্ষণ জল খাওয়া হয়নি। সিপার দিয়ে চোঁ চোঁ করে জল টানলাম। স্ক্রিন জুড়ে হাজার হাজার দর্শকদের হাততালি ভেসে উঠছিল। খেলার এই স্তর পার করার জন্য তাদের দেওয়া বোনাস হিসেবে মাটিতে মুদ্রা ছুঁড়ে দেবার ঝনঝন এবং হাওয়ায় টাকা ওড়ানোর খসখস অপার্থিব আওয়াজ গুহার দেওয়ালে প্রতিধ্বনিত হয়ে কম্পিউটারের কানে ফিরে আসছিল। এই কঠিন লেভেল খানা এর আগে দুবার পার করতে পারিনি , যতবারই একমাথা নীল চুল লাল বোতামটা টিপতে গেছে , ভুল করে চেয়ার ছেড়ে উঠে দাঁড়িয়েছি। তার বদলে বুদ্ধি করে ওকে বোতামটা টিপতে দিলে তবেই লেভেলটা পেরোনো যায়। 
     
    অনেক রাত হয়ে গেল , আজকে আর খেলার পরের স্তরে যাওয়া হবে না। তার বদলে গুহা থেকে বেরিয়ে পাশের ঘরে গিয়ে দেখি , ঐন্দ্রিলার ঘুম ভেঙেছে কিনা। 
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • গপ্পো | ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ | ৩৪৭ বার পঠিত
  • আরও পড়ুন
    ইঁদুর  - Anirban M
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • | ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ ১৯:৩৭528782
  • এইটা চরম VR হয়েছে। 
  • kk | 2607:fb90:eab2:c595:cd4d:6d7e:49e5:2761 | ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ ২১:২৬528784
  • এইশ্শাবাস! দারুণ!
  • দীপাঞ্জন মুখোপাধ্যায় | ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ ২২:২৭528786
  • ধন্যবাদ দদি , কেকে। গল্পটা অনিচ্ছাকৃত একটু বেশি জটিল হয়েছে বলেই মনে হয়। দুপুরবেলা প্রথমবার গল্পটা পোস্টাবার সময় শেষটা একটু অন্যরকম ছিল। পরে বদলে দিয়েছি। 
     
    গেম স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্ম ব্যাপারটার অনুষঙ্গ হয়ত অনেকে বুঝতে পারবেন না। তাদের জন্য একটা লিংক দিয়ে যাই
     
     
  • পর্ণা চক্রবর্তী | 2409:4060:102:40e1::2289:b8b1 | ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ ২১:৫১528913
  • অন্যরকমের গল্প নিঃসন্দেহে।   গেম  স্ট্রিমিং নিয়ে ধারণা টা খুব পরিষ্কার নয় ।হলে হয়তো স্বাদ আরো জমতো ।
  • দীমু | 182.69.177.123 | ২৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ ০০:১৮528916
  • পর্ণা চক্রবর্তী , ধন্যবাদ। ফেবু লাইভ দেখেছেন হয়ত , ওরকমই একটা ব্যাপার ভেবে নিতে পারেন। শুধু এক্ষেত্রে ক্যামেরার সঙ্গে সঙ্গে কেউ মোবাইলের/কম্পুর স্ক্রিনে যে গেমটা খেলছে সেটাও অন্যরা লাইভ দেখতে পায়।  
  • যোষিতা | ২৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ ০০:৪৩528917
  • "চেয়ার থেকে তুলতে গেলে আমার মধ্যে দিয়ে গলে গেল হাত। তারা দুজন একে অন্যের দিকে তাকিয়ে হাসল। "
     
    কীভাবে হাসল?
     
    গল্পটা ভালো হয়েছে। তবে চমক থাকতে পারত। স্কোপ ছিল।
  • দীমু | 182.69.177.123 | ২৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ ০১:২৯528918
  • যোদি , হাসিটা অট্টহাসি না মনে হয়। এ যেহেতু মেয়েদের ছবির নিচে মন্তব্য করে বেড়াত , তার প্রোফাইলগুলো মুছে দিয়ে মেয়ে হিসেবে তারা একরকম প্রতিশোধের মজা পেয়েছে বলে স্মার্ক ধরনের হাসি। 
    ভিডিও গেমের ওপরেও আর অতিরিক্ত চমক দিতে চাইনি। তবে পরে দেখব আরো কিছু করা গেলে। yes
  • সুদীপ্ত | ২৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ ২২:৩৫528930
  • ভালো লাগলো, গল্পটা আর একটু বাড়লে বেশ হতো। 
  • দীমু | 182.69.178.190 | ০১ মার্চ ২০২৪ ১০:৪৩528938
  • ধন্যবাদ সুদীপ্তদা , পরে নিশ্চয়ই বাড়ানোর চেষ্টা করব।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। চটপট মতামত দিন