এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • বুলবুলভাজা  ইস্পেশাল  পুজো ২০১০

  • বাহন = ধোবি কা কুত্তা

    আর্য্য ভট্টাচার্য্য
    ইস্পেশাল | পুজো ২০১০ | ০১ অক্টোবর ২০১০ | ৪৭৬ বার পঠিত

  • বলার আগে অনেকবার ভাবলাম এসব বলা পলিটিকালি কারেক্ট হবে কিনা? কিন্তু যা দেখলাম, বুঝলাম তার একটা খতিয়ান না দিলেই নয়, আর আজকের যুগে তথ্য সেন্সর করা যায় না, জানেনই তো নেটে সব মেলে। হয় আমি, নয়ত অন্য কেউ, তাহলে আমিই নয় কেন? বলেই দিই, সিংহি মশাইকে পাওয়া যাচ্ছে না। হ্যাঁ হ্যাঁ মা দূর্গার বাহন সিংহি মশাইয়ের কথাই বলছি। গত একদিন হল ওনাকে কেউ দেখে নি। পুজোর ঠিক আগে আগে এরকম একটা ঘটনায় তুমুল শোরগোল পরে গেছে। সবাই কানাঘুষো করছে, মা দূর্গার মুখটা আগুনের মতন টকটকে লাল। আসলে এই সময়েই বিভিন্ন থীমের রিহার্সাল হয় তো। সেটা তো সিংহি মশাইকে ছাড়া হওয়া সম্ভবই না। মা দূর্গার পার্সোনাল চরেরা চতুর্দিকে খুঁজতে বেরিয়ে গেছে। কিন্তু সমস্তই খুব নি:শব্দে হচ্ছে। মনে হল ওখানেও সবাই এই খবর জানে না। যাইহোক সমস্ত ভালো সাংবাদিকের মতন আমারও বিশ্বস্ত সূত্র আছে। সেখান থেকেই এইসব জানা।

    বিশ্বস্ত সূত্র তো এমনি এমনি কথা বলে না। তার সাথে বসে দু এক ছিলিম না সেজে দিলে এসব কথা বাজারে বেরত না। গোটা তিনেক টানের পরে চোখে যখন লালচে আভা তখনই সে আমাকে বললে - "সিংহটা কেটেছে'। আমি খুব উসখুস করে উঠলাম সম্ভাব্য ব্রেকিং নিউজের জন্য কিন্তু বেশি ঘাঁটালাম না যদি বেশি কথা বলতে গিয়ে ঘোর কেটে যায়? এরপরে সে বলল, 'আজ আমি যা বলব সে কেউ জানে না, কথাটা যেন তোমার আর আমার মধ্যেই থাকে'। আমি বাধ্য ছেলের মতন মাথা নাড়লাম। সে বলেই চলল, 'সিংহ আসলে কোন জন্তু নয়', উত্তেজনায় আমার হাত পা কাঁপতে লাগল। ওদিকে সে বলেই চলেছে, 'যারা ওদের বাড়িতে গেছে তারা কেউ কোনদিন দেখে নি সিংহকে। এমনকি কেউ কোনদিন নাকি ওটাকে ডাকতেও শোনে নি। লোকে বলে ওটা নাকি বুদবুদ, জাদুটোনা করে সিংহের রূপ দেওয়া। তবে আসল কথাটা হল, ওটা আসলে রবারের পুতুল।' এইবারে আমি একেবারে হাঁ। ওদিকে সে বলেই চলেছ, 'দেখেছো তো ব্যাটা কখনো রোগা, কখনো বিরাটা হাঁ, কখনো আবার ওয়েস্টার্ণ স্টাইল, ভেবে দেখেছো একই অঙ্গে এতো রূপ কি করে হল?' আমি আমতা আমতা করে বললাম, 'ইয়ে মানে দেব দেবতার ব্যপার'। তা সে ব্যটা আমার গালে ছোট্ট ঠোনা মেরে বললে 'সরলমতি ছেলে, জন্তু জানোয়াররা আবার দেব দেবী হয় নাকি? দুর পাগল'। নেশাটা কেটে যাবার আগেই আরও একটু সেজে আনলাম। জিগ্যেস করলাম 'তাও একটা রবারের প্রোটোটাইপ থেকে এই এতশত সিংহ হল কি করে'? সে বললে, 'এটাকে বলে থেমাটিক ক্লোন, রবারের পুতুলের হলোগ্রাফিক ইমেজ নিয়ে থীম টেমপ্লেট অ্যাপ্লাই করা'। ছিলিমটা এগিয়ে দিলাম।

    আবার দুটো টান দিয়ে বলতে শুরু করলে, 'এই যে পাড়ায় পাড়ায় এত থীম, কে করে এসব?' আমি বললাম 'আরে এটা একটা বিরাট ইন্ডাস্ট্রী, কত লোকে মাথা ঘামায়'। কেমন একটা তাচ্ছিল্যের হাসি হাসলে, 'সবই মা দুগ্গার করা, নিজের ইমেজের রিস্ক হেজ করে'। আমি একটাও টান দিই নি, কিন্তু এবারে আমারও কেমন মাথাটা ভোঁ ভোঁ করতে লাগল। ওদিকে সে একটু যেন জড়ানো সুরে বলেই চলল, 'তাই তো সবাইকে থীমের মতন সাজতে হয়, এইসময় ফি বছর রিহার্সাল হয়। তোমাদের মায়ের এবারে বাঁশ'। রাতের দিকে হাওয়া একটু ঠান্ডা হয়েছে আজকাল, বেশ একটা শিরশিরে ভাব। সে নয় ধুমকিতে কথা বলছে কিন্তু আমার এদিকে বেশ ঠান্ডা লাগছে। একটু আগুন জ্বালিয়ে নিলাম। কিন্তু কানটা ওদিকেই, 'রবারের হলেও, বুঝলে, প্রথম দিকে সিংহের সাথে সম্পর্ক বেশ ভালোই ছিল। সবাই খুব খেয়াল যত্ন করত, বেশ একটা সেলিব্রিটি সেলিব্রিটি ভাব ছিল। তোমাদের মাও বেশ কদর টদর করত, মনে হয় একটা টানও ছিল। তারপর আস্তে আস্তে যা হয়, একদিকে সুপার সেলিব্রিটি নায়িকা অন্যদিকে তার সাইড কিক। সম্পর্কে চীড় ধরেছে আজ অনেকদিন হল। আর কতদিন এই জীবন কাটানো যায়!' আমি বললাম, 'কেন খারাপ কি? আর রবারের আবার জীবন'? একটু যেন খেপেই গেল, 'রবারের হলেও শারীরিক ভাবে সম্পূর্ণ সক্ষম, নইলে মহিষাসুরের সাথে লড়াই করল কি করে? তাই ওর খাবার সময়ে খিদে পায়, শোওয়ার সময়ে শোওয়া পায়। ওর কোন সিংহী নেই। এতেও যদি ফ্রাস্টেটেড না হয়!'

    তখন বোধহয় শেষ রাত হবে। সে তো ধুমকির চোটে ঢুলে পড়েছে। আমিও এহেন ব্রেকিং নিউজ ছাপলে কেরিয়ারে কি হবে না হবে ভাবতে ভাবতে বেশ একটা সুখস্বপ্নের সূচনা করছি এমন সময়ে কি যেন একটা সরে গেল। ধড়মড়িয়ে উঠে বসতেই দেখি বিরাট সিংহ, ন্যাশনাল জিওগ্রাফিকে যেমন দেখায় ঠিক তেমনই বিরাট কেশর, সুগঠিত পেশী, দেখলেই মনে সম্ভ্রম জাগে। দেখেই বুঝলাম, ইনিই তিনি। তা একটা পেন্নাম ঠুকে দিলাম, হাজার হোক মায়ের বাহন। জিগ্যেস করলাম, 'কিছুই তো নেই, একটা ছিলিম সেজে দেব'। কিছু না বলে ঘাড় নাড়ল। আমি জিগ্যেস করলাম, 'আছেন কেমন? সারাদিন তো অনেক ধকল গেল?' শুকনো মুখে অন্যমনস্ক হয়ে বলল, 'হুঁ'। ছিলিম হাতে নিয়ে একটা সুখটান দিয়ে আকাশের দিকে তাকিয়ে রইল। আর আমি বাইটের আশায় টেপ অন করে বসে রইলাম। খানিক বাদে বরফ গলানোর জন্য আমিই বললাম, 'আপনার স্বাস্থ্য তো এখনও বেশ ভালো আছে'। আলতো চোখে আমার দিকে তাকিয়ে বলল, 'হুঁ, এটা আফ্রিকান সাফারির ক্লোন।' মুখে একটু ম্লান হাসি। আরও একটা বড় টান দিয়ে বলতে শুরু করল, 'আজকাল আর এই বিভিন্ন ক্লোনের ধকল নিতে পারি না, এটা নেহাতই নিজের প্রয়োজনে। নয়তো হলোগ্রাফিক ইমেজ থেকে নতুন কোন রূপে ট্রান্সফরমেশন খুব কষ্টকর, সবথেকে কষ্টকর হল সাইকো ট্রান্সফরমেশন - যখন এক রূপের সাইকলজি অন্য রূপে ট্রান্সফার করতে হয়। যাকে তোমরা প্রাণ প্রতিষ্ঠা বলো'। বলেই বলল, 'একটু অন্যদিকে মাথা ঘোড়াও, যদি দেখি এদিকে তাকিয়েছ তো মাথা গুঁড়িয়ে দেব'। আমি অন্যদিকে মাথা ঘোড়ালাম, কিন্তু সাংবাদিকদের যে পিছনেও একজোড়া চোখ থাকে। আমার লুকোনো ক্যামেরা দিয়ে দেখলাম প্রবল পরাক্রান্ত মহিষাসুর বধ করা মা দূর্গার বাহন সিংহ হাঁউমাউ করে ঘাস খাচ্ছে। খানিকবাদে একটা বড়সড় ঢেঁকুর তুলে বলল, 'হ্যাঁ এবারে এদিকে ফিরতে পারো'। নিজেকে নিজে চিমটি কেটে একটু দেখলাম যা দেখছি স্বপ্ন নয়তো, নাকি দু এক টান আমিও দিয়েছিলাম। হঠাৎ দেখি সিংহমশাইয়ের নজর এবারে সামনের বটপাতার দিকে। ঘাসে খিদে না মেটায় বটপাতা চিবোচ্ছে। ভুলেই গেছে, আমি রয়েছি। আমি মাথা নীচু করে এমন ভাব করছি যেন কিছুই দেখি নি। খানিক বাদে আমার দিকে তাকিয়ে বলল, 'মাথা তোলো, ফালতু প্রিটেন্ড করো না, সবই তো দেখেছ।' আমি বললাম, 'হ্যাঁ দেখেছি এবং আশ্চর্য্যও হয়েছি'।

    ছিলিমে একটা টান দিয়ে সিংহ মশাই শুরু করলেন। 'দেখো দেখতে আমাকে এখনও সিংহের মতন কিন্তু আসলে আমি একটা ছাগলের মতন হয়ে গেছি। শরীরে একটুও বল নেই, মনে জোর নেই। আমার এই ক্লোনিয় শরীর দেখে ভেব না যে আমি খুব তাগড়াই, আসলে তুমি যদি আমাকে একটা চড় মারো, তাহলেও আমার ঘুরে দাঁড়ানোর ক্ষমতা নেই। লক্ষ্য, কোটি বছরের অনভ্যাসে শিকার ধরার ক্ষমতা আমার নেই। এমনকি কি আর বলব, শারীরিক ভাবেও আমি অক্ষম। আজ আমি জঙ্গলে গিয়েছিলাম।' খানিকক্ষণ থেমে বলল, 'আর এই পারছি না, শুনেছি উন্নত দেশে নাকি পেটরা ফ্যামিলি মেম্বার। এখানে আমার সম্মান সামান্য এক সাইড কিক, এ আর নিতে পারছি না, তাই পালিয়েছিলাম। কিন্তু সারাদিনে একটাও শিকার ধরতে পারি নি। এক সিংহি আমার ক্লোনিয় শরীরে আকৃষ্ট হলেও, কিছুক্ষণের মধ্যেই বুঝতে পেরেছে আমার আর কিছুই দেওয়ার নেই। সারাদিনে চূড়ান্ত অপদস্ত হয়ে ফিরে এসেছি, আমার আর কোথাও যাবার নেই'। ওদিকে ভোরের আলো দেখা যাচ্ছে, দেখি চোখের কোণে একটু জল চিকচিক করছে। আমি তাড়াতাড়ি একটা রুমাল এগিয়ে দিয়ে বললাম, 'কিন্তু আপনার এখনও খুব সম্মান'। ম্লান হেসে বলল, 'তুমি বড় ভালো, কি চাও'? বললাম, 'যদি একটা অটোগ্রাফ দেন?' খাতা নিয়ে কিসব আঁকিবুকি কাটলে, তারপর আমাকে এগিয়ে দিয়ে বললে, 'যাই সকাল হবার আগে ফিরে যাই নইলে আবার ঝাড় দেবে। আমি যাবার আগে খাতাটি দেখো না যেন'। এই বলেই সিংহি মশাই লাফ দিয়ে ধীর গতিতে রওয়ানা দিলেন। আমি অবাক বিস্ময়ে তাকিয়ে রইলাম। মনে হল গত ২৪ ঘন্টায় আমার স্বর্গ, মর্ত্য, পাতাল সব দেখা হয়ে গেল।

    তারপর যতক্ষণ সিংহি মশাইকে দেখা যায়, আমি সেদিকেই তাকিয়ে রইলাম। যতদূর দেখা যায় দেখলাম সিংহি মশাইকে। আর মনে মনে ভাবছি একি স্বপ্ন! যাইহোক সবকথাই টেপ করা আছে। টেপটা চালালাম কিন্তু একঘেয়ে ঘ্যাড়ঘ্যাড়ে শব্দ ছাড়া আর কিছুই শোনা গেল না। দেখি আমার সেই বিশ্বস্ত সূত্র মিটিমিটি হাসছে। আমাকে বলল, 'এটা ইলেভেন্থ ডাইমেনশন, এখানে কথা রেকর্ড করা যায় না, এখানে কথা ধরতে হলে শব্দের থেকে জোরে ছুটে সেই শব্দকে ধরতে হয়'। মৃদু হেসে এবারে সেও চলে গেল। আমি কেমন হতভম্বের মতন বসে রইলাম। হাতে রয়েছে সেই কাগজটা, খুলে দেখি সেখানে লেখা -

    আল্টিমেট ইকোয়েশন -

    বাহন = ধোবি কা কুত্তা

    - সিংহ

    এসব কথা নেটে অবশ্যই পাবেন, কিন্তু একটু লেটে। সবাইকার তো আর বিশ্বস্ত সূত্র নেই।

    ছবি- সুমেরু মুখোপাধ্যায়
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক।
  • ইস্পেশাল | ০১ অক্টোবর ২০১০ | ৪৭৬ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। খেলতে খেলতে মতামত দিন