এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • বুলবুলভাজা  আলোচনা  বিবিধ

  • কর্পোরেট ও কয়েকটি মেয়ে

    আর্য্য ভট্টাচার্য্য লেখকের গ্রাহক হোন
    আলোচনা | বিবিধ | ১৬ মে ২০১০ | ৭৫২ বার পঠিত

  • কাগজে কাগজে যুদ্ধু চলেছে, ব্লগে ব্লগে নিত্যনতুন তঙ্কেÄর ফোয়ারা, ফোরামে ফোরামে ভার্চুয়াল হানাহানির মাঝেই পৃথিবীর সর্ববৃহৎ গণতন্ত্রে পাশ হয়ে গেল মহিলা সংরক্ষণ বিল। সেই বিল ঠিক কি ভুল, কে করল নোংরা রাজনীতি আর কারই বা পাওয়া উচিত ভারতরত Áসেইসব গুরুত্বপূর্ণ মতামতের জন্য রইল আমাদের ব্লগ, ফোরাম এবং মশালাদার মিডিয়া। তৃতীয় বিশ্বে মহিলাদের অধিকার রক্ষা নিয়ে এমন যুদ্ধের প্রেক্ষাপটেই দেখে নেওয়া যাক প্রথম বিশ্বের কর্পোরেট দুনিয়ায় মেয়েদের প্রকৃত অবস্থান ঠিক কেমন। প্রথম বিশ্বের কর্পোরেট দুনিয়ায় মেয়েদের অবস্থান নিয়ে কথা বলতে গেলে একজনের কথা অতি অবশ্যই এসে পড়ে। শুরু করা যাক তারই গল্প দিয়ে।

    গল্পটি একটি গ্রীক মেয়ের, যে চোদ্দ বছর বয়সে বাবা-মার হাত ধরে চলে এসেছিল আমেরিকায়, ম্যাসাচুসেটস প্রদেশে। বস্টনের মফস্বলে তার স্কুলের পড়াশুনো শেষ করে পড়তে যায় হার্ভাডে এবং শেষে হার্ভাড বিজনেস স্কুলে। ততদিনে মেয়েটি বিয়ে করেছে তারই সহপাঠী আর্নেস্টো ক্রুজকে, তারই মতন উচ্চাকাঙ্খী নিকারাগুয়ার একটি ছেলেকে। ১৯৮২ সালে মেয়েটি যখন তার ম্যানেজমেন্ট ডিগ্রি শেষ করে তখন তাদের প্রথম ছেলে তার কোলে। কিন্তু মেয়েটি তার উচ্চাশা ছাড়ে নি। উচ্চাকাঙ্খী হার্ভাড এমবিএ গ্র্যাজুয়েটদের যা হয়। মেয়েটি চাকরি পায় মর্গ্যান স্ট্যানলীতে। এখানেই শেষ হয়ে যেত পারত এই গল্প। সুপুরুষ উচ্চাকাঙ্খী স্বামী, নিজের ভাল চাকরি, পুত্র নিয়ে ভরন্ত সংসার। কিন্তু মেয়েটি ঠিক সাধারণ তো নয়। কর্পোরেট আমেরিকার ভাষা অনুযায়ী ''আলফা"" - আভিধানিক সংঞ্জা ধরলে অনেক কথা বলতে হয়, খুব সহজে শক্তিশালী।

    পুরুষ অধ্যুষিত 'ওয়াল স্ট্রীটে' নিজের জায়গা করে নিতে শুরু হল মেয়েটির লড়াই। কাজে কর্মে চৌখস মেয়েটির প্রশংসায় সবাই পঞ্চমুখ, কিন্তু তাও প্রথম প্রোমশন পায় তারই এক পুরুষ সহকর্মী। দু চার ফোঁটা চোখের জল ফেললেও দমে গেল না মেয়েটি। চলার পথের এই ছোটখাটো বাধাই বোধহয় ছিল তার অনুপ্রেরণা। এই খেলা তার ভাল লেগে গেল। ক্রমশ মর্গ্যান স্ট্যানলীতে সবাই বুঝল গালে টোল, সুন্দরী এই মেয়েটি আসলে টিঁকে থাকতে এসেছে। যে কিনা চোখে চোখ রেখে লড়ে যেতে পারে। ফলত সিংহ বিক্রমে মেয়েটি একে একে চড়তে লাগল উচ্চাশার সিঁড়ি। ১৯৮৬ সালে ভিপি, ১৯৮৮ সালে প্রিন্সিপাল, ১৯৯০ সালে ম্যানেজিং ডিরেক্টরের পদ।

    ক্রমাগত উত্থানের এই কাহিনীতে বিশেষ কিছু বলার নেই। তাই এর পরে চলে আসা যাক ২০০৭ সালের নভেম্বরের একটি সকালে। মর্গ্যান স্ট্যানলীর তৎকালীন সিইও জন ম্যাক ডেকে পাঠিয়েছে মেয়েটিকে, জরুরী মিটিং। কিছুদিন আগেই ম্যাক মেয়েটিকে আকারে ইঙ্গিতে জানিয়েছে পরবর্তী সিইও সেই হবে। দীর্ঘ পঁচিশ বছরে মেয়েটি অসম লড়াই লড়ে আজ 'ওয়াল স্ট্রীটে"র অন্যতম শক্তিশালী, সর্বোচ্চ বেতনভোগী, সর্বাথে সফল মহিলা এক্সিকিউটিভ। মেয়েটি তার ঘর থেকে ম্যাকের ঘরে যেতে যেতে ভাবছিল এইসব কথাই আর ভাবছিল যা আসছে তার জন্য সে তৈরি। 'ওয়াল স্ট্রীটে'র প্রথম মহিলা সিইও।

    এরপরে সেই মিটিং -

    ম্যাক - "I’ve lost confidence in you. I want you to resign".
    ম্যাককে যারা চেনে তারা বলে আসলে ম্যাক বলতে চেয়েছিল - "It’s you or me. And guess what? I choose you.”

    মেয়েটির চাকরি গেল। মেয়েটির নাম জো ক্রুজ। 'ওয়াল স্ট্রীটে'র ইতিহাসে সবথেকে আলোচিত মহিলা এক্সিকিউটিভ। তবে এই গল্পে সেরকম টুইস্ট কিছু নেই। এই ধরণের চাকরিতে এরকমই হয়। আজ স্বর্গে তো পরের দিনই নরকে, নতুন কি? নতুন হল লোকে বলে আসলে ক্রুজ মেয়ে বলেই নাকি তার চাকরি গিয়েছিল ,অন্য কোন কারণে নয়। ক্রুজকে আর কোনদিন মর্গ্যান স্ট্যানলীতে দেখা যায় নি।

    ক্রুজ মেয়ে বলেই তার চাকরি গিয়েছিল কিনা তা জানা নেই। অনেকেই এটা সন্দেহ করে, সে তো সন্দেহ প্রবণদের কাজ। ওয়াল স্ট্রীটের ব্যাপার স্যাপার বোঝা দুষ্কর। তাই আমরা চোখ বুলিয়ে নিই কিছু হাতে গরম সংখ্যায়। স্টাডিটি করেছে ক্যাটালিস্ট ( http://www.catalyst.org ) - ১৯৬২ সালে প্রতিষ্ঠিত নন-প্রফিট সংস্থা। মূলত সারা পৃথিবীর কর্পোরেটে মহিলাদের অবস্থান নিয়ে বিভিন্ন রিসার্চই এদের প্রধান কাজ।

    এমন একটা চালু ধারণা হল জে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরবর্তীকালে প্রথম বিশ্বে মহিলাদের উত্থান শুধু সময়ের অপেক্ষা। শিক্ষা, স্বাস্থ্য সবদিক দিয়েই যখন সমান অধিকার অর্জন করে নেওয়া গেছে কর্পোরেট সেক্টরেও মহিলারা প্রথমদিকে উঠে আসবেই আসবে। কিন্তু কবে?

    সারা পৃথিবীর চাকুরেদের মধ্যে ৪০ শতাংশ মহিলা অথচ ফরচুন ৫০০ কোম্পানির সিইওদের মধ্যে মাত্র ৩ শতাংশ, বোর্ড মেম্বারদের মধ্যে ১৫ শতাংশ মহিলা। তাহলে সমস্যাটা কোথায়? সেই প্রশ্নেরই উত্তর খুঁজতে ক্যাটালিস্ট ২০০৭ এবং ২০০৮ এ এশিয়া, আমেরিকা, কানাডা এবং ইউরোপের প্রায় ৯,৯২৭ জন এমবিএ যারা ১৯৯৬ থেকে ২০০৭ সালের মধ্যে পাশ করেছে , তাদের নিয়ে একটা সার্ভে করে। এদের প্রত্যেকেই পৃথিবীর নাম করা ২৬ টি এমবিএ স্কুল থেকে পড়াশুনো করেছে।

    নারী-পুরুষ সমান সমান - আদৌ নয়, সার্ভে জানাচ্ছে পুরুষ এমবিএ মহিলা এমবিএর থেকে উচ্চতর পদাধিকারে কাজ করতে শুরু করে। মহিলাদের মধ্যে ৬০ শতাংশ একেবারে এলেবেলে কাজ করতে ঢোকে (এϾট্র লেভেল), ৩০ শতাংশ ছোটমতন ম্যানেজার, ৮ শতাংশ মিড লেভেল ম্যানেজার, ২ শতাংস সিইও বা তার সমান পদে। অন্যদিকে পুরুষদের মধ্যে এই ভাগ হল যথাক্রমে ৪৬%, ৩৪%, ১৩% ও ৬%।

    শুধু তাই নয়, পুরুষ কর্মীদের প্রাথমিক মাইনে তার মহিলা সহকর্মীর থেকে গড়ে ৪,৬০০ ডলার বেশি। প্রথমেই যে মহিলারা পিছিয়ে পরে মাইনে বা পদাধিকার কোনটাতেই তারা আর পুরুষ সহকর্মীর সাথে পাল্লা দিয়ে উঠতে পারে না। ক্যাটালিস্টের গণনা অনুযায়ী ছেলেদের সিইও হবার সম্ভাবনা তার মহিলা সহকর্মীর প্রায় দ্বিগুন।

    অনেকেই ভাবেন মহিলাদের কত কাজ, একদিকে বাড়ি, ছেলেমেয়ে সামলে অফিসের কাজ করতে হয়। কাজের দিকে মন দেবার সময় পায় না। মায়ের জাত বলে কথা। কিন্তু সার্ভের রেজাল্ট বলছে প্রথম চাকরি বদলানোর ক্ষেত্রে ছেলে মেয়ে নির্বিশেষে উন্নতিই লক্ষ্য। ছেলেমেয়ে প্রতিপালনের জন্য ৩% মেয়ে ও ২% ছেলে চাকরি বদলায়। অন্যান্য উল্লেখযোগ্য কারণ হল ভালো চাকরি, ভালো মাইনে ইত্যাদি।

    তাহলে কি এখনো কর্পোরেট দুনিয়াতেও মহিলারা ব্রাত্য? গত দুই দশকে মহিলাদের উন্নতির জন্য কর্পোরেটের হাজার প্রচেষ্টা সঙ্কেÄও এই সংখ্যা নিয়ে অনেকেই খুব অসন্তুষ্ট। যেমন,

    "Frankly, the fact that the pipeline is not as healthy as we’d thought is both surprising and disappointing. Companies have been working on this, and I thought we’d seen progress. The last decade was supposed to be the ‘promised one’ and it turns out that it wasn’t.

    This is a wake-up call for corporations. First, we need to put more pressure on business schools to coach women and men during the job placement process. Second, companies need to be looking at where women land when they come into the corporation. Then we need to make sure they’re getting the same development and visibility chances as the men. We need to focus even more on how we’re leading our companies to get the most out of employees. If not now, when? In this war for top talent we can’t afford to do otherwise.”—James S. Turley, Chairman & CEO, Ernst & Young LLP

    "Companies need to be doing a microcosm analysis—a factual assessment. We need to be asking how many managerial hires have we made externally? Do an assessment based upon skills and capabilities and a factual assessment of how they were placed. Take the last 100 resumes hired, take the names off of them and do an assessment of where they should be positioned and compare that with where they were placed . Individuals also need to pay attention. There’s a
    feeling that a level playing field exists. These findings tell us this hasn’t been realized yet. High potential women coming onto the job market need to be comparing companies. Which of them have a better track record for advancing women? Those are the ones they should be targeting as
    their employer.” —Anne M. Mulcahy, Chairman, Xerox Corporation

    তবে কি জো ক্রুজ সম্বন্ধে লোকে যা বলে তাই ঠিক? এই নিয়ে সন্দেহ নেই যে কর্পোরেট দুনিয়ায় যেখানে আপাত দৃষ্টিতে দক্ষতাই সাফল্যের চূড়ান্ত মাপকাঠি বলে মনে হয় সেখানেও লিঙ্গ বৈষম্য আজকের দিনেও প্রশ্নাতীত নয়। সেই সমস্যার কথা অজানা নয় প্রথম বিশ্বে। শুধু সমাধান খোঁজাটা একটু অন্যরকম। প্রথম বিশ্বে মানুষ অধিকার রক্ষা নিয়ে মাথা না ঘামিয়ে বদলে মাথা ঘামায় সমস্যার মূল নিয়ে, তার সমাধান নিয়ে। অধিকার রক্ষার প্রতিশ্রুতি আর সরকারী শিলমোহরে কি হয় দেখতে হলে দেখে আসুন বিশ্বমানের বিভিন্ন স্টেশনগুলো। খবরের কাগজ খুললেই দেখা যায় কোথাও আলো নেই, কোথাও প্রতিবন্ধীদের যাতায়াতের জন্য আলাদা ব্যবস্থা আছে কিন্তু তা ভাঙা। গ্রামের দিকে অনেক মহিলাই হয়ত রাজনীতির সাথে যুক্ত এবং নিজ দক্ষতায় কোন এক পার্টির উচ্চপদও ধারণ করেন কিন্তু জীবন যাপনের জন্য হাঁ্‌ড়িয়া বিক্রি করেন, নিজের মেয়েকে পড়াশুনো শেখানোর ক্ষমতাও নেই।

    তাহলে কি স্বীকৃতির দরকার নেই? আছে, ভারতের মতন দেশে যেখানে শুধু মেয়ে বলেই অনেককে ভ্রূণ অবস্থায় মেরে ফেলা হয় সেখানে সাংবিধানিক স্বীকৃতির দরকার আছে। কিন্তু সেখানেই শেষ হলে মহিলাদের অবস্থানের একচুলও পরিবর্তন হবে না। দরকার আরো দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনার, সেই পরিকল্পনার ক্রমাগত পরিমার্জন। পৃথিবীর বিখ্যাত বিজনেস স্কুল থেকে পাশ করা মহিলাদের পরিসংখ্যান সেই কথাই বলছে।

    ১৬ই মে, ২০১০


    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক।
  • আলোচনা | ১৬ মে ২০১০ | ৭৫২ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। কল্পনাতীত প্রতিক্রিয়া দিন