পছন্দ | জমিয়ে রাখুন | পুনঃপ্রচার |
তবু আনন্দ জাগে.....
-- সিদ্ধার্থ মুখোপাধ্যায়
একখানি ছবি।
আমি বলি ছেঁড়াতার ।
সময়কে আর একটু অর্থবহ, দু:খবহ করে।
★
সন ১৯৫১ বোধহয় ।
শ্রী বিজন ভট্টাচার্য, স্ত্রী মহাশ্বেতা আর শিশুপুত্র শ্রীমান নবারুণ কে নিয়ে থাকতেন শহরের উপকন্ঠে গড়িয়ার স্টীম লণ্ড্রী রোড মোড়ে ।
সাহিত্য, নাটক, রাজনীতি আর IPTA নিয়ে ব্যস্ত থাকতেন দম্পতি। নবারুণের জন্ম ১৯৪৮ সালে।
বিজনবাবু ততদিনে রচনা করে ফেলেছেন সেই কালজয়ী নাটক " নবান্ন "।
অভিনয় করেছেন ( ঋত্বিক ঘটক, গঙ্গাপদ বসুর সঙ্গে ) " ছিন্নমূল " ছবিতে....
আর কিছুদিনের মধ্যেই প্রকাশিত হতে চলেছে তাঁর লেখা " মরা চাঁদ " !
ছোট্ট নবারুণকে গড়ে তোলার ফাঁকে মহাশ্বেতাও
লিখে চলেছেন বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় প্রতিবাদের শব্দবন্ধ । হয়তো ততদিনে কলমে ঝলসে উঠছে তাঁর প্রথম উপন্যাস " ঝাঁসির রাণী " র পরিচ্ছেদ গুলি।
অনেক ঐতিহাসিক নথিপত্র এবং লোককথা, কাব্য ও মুখে মুখে প্রচলিত কিংবদন্তিগুলি নিয়ে গবেষণার পর রানি লক্ষ্মীবাইয়ের এই
জীবনীগ্রন্থ খানি রচিত হয় ১৯৫৬ সালে।
সে ছিল এক অন্যরকম সময়।
মুষ্টিবদ্ধ প্রতিবাদের , নিজেদের খুঁজে পাওয়ার, সৃষ্টির রক্তকরবী অঙ্কুরোদগ্মের ....।
★
মহাশ্বেতা দেবীর জন্মদিনে মানুষ আর অরণ্য যেন তাঁদের অধিকার ফিরে পায় ।
পছন্দ | জমিয়ে রাখুন | গ্রাহক | পুনঃপ্রচার |
আদিবাসী মানুষের অরণ্যের অধিকারের জন্য মহাশ্বেতা দেবীর লেখনী আজীবন সচল ছিল। লেখিকা কে স্মরণ করার জন্য ধন্যবাদ বন্ধুবর কে