এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পিনাকী মিত্র | ২২ মার্চ ২০২০ ০১:০৩91667
  • এক একটা ফিগারে দুদিন করে দাঁড়িয়ে থাকছে। এটা একটু গন্ডগোল মনে হচ্ছে। 

  • π | ২২ মার্চ ২০২০ ০১:১৪91668
  • আরে এটা নিয়েই কাল ভাটে কথা হচ্ছিল। থ্যাকু। কিন্তু এটা সত্যি হক চাস না কেন ? এপ্রিলের প্রত্ম হপ্তা অব্দি ৫০০ র কম থাকা তো খুবই ভাল ব্যাপার ! আমার ত ভয় হচ্ছিল ১০০০০ না ছাড়ায় ! ইটালি আম্রিগা ইরা্নে তো দ্বিতীয় হপ্তার পরে একটা বিশাআআল জাম্প হল ! ভারত এই ৃতীয় হপ্তায় ঢুকল।

    আচ্ছা, পরের মডেলটায় এত স্লো হয়ে গেছে কীভাবে ? মানে এতে কি লকডাউন এর প্রভাব ক্যালকুলেট করা আছে , যেটা ক'দিন পর থেকে টের পাওয়া যাবে ?

    আর একটা কথা, আজ থেকে কিন্তু অনেক বেশি ্টেস্ট শুরু হল , এক ল্যাব অনেক বেশি জুড়ল। প্রাইভেট ল্যাবও জুড়ল। এদ্দিন খালি রিয়েল টাইম পিসিয়ার হচ্ছিল। এবার আন্টিবডি টেস্টও হবে। শুনলাম টিেলসিও। কেস কিন্তু বাড়া উচিত । প্লাস, টেস্ট করার গাইডলাইন অনেকটা শিথিল করা হয়েছে আজ থেকে, মানে এমন অবস্থার লোক, যাদের আগে টেস্ট করার নিয়ম ছিল না, এখন করা যাবে। এবার আগের আসাম্পশন , মানে এইসব লোকের মধ্যে কেস পাবার সম্ভাবনা খুব কম , সেটা ~ ১০০% ঠিক না হলে ( যেমন আগে সারি সার্ভেলেন্স করে দেখা হয়েিল, সারা দেশ থেকে ৮২৬ টা নিউমোনিয়া , সিভিয়ার লাং অসুখ , অন্য মাইক্রোব পজিটিভ নিয়ে ভর্তি লোকজনের স্যাম্প্ল নিয়ে, সব নেগেটিভ এসেছিল। এইসব লোকজনের মধ্যে করোনা নেই , এটা হয়ে থাকলে, এবার এঁদের যোগ করা, ক্যালকুলেশনে কোন তফাত আনবেনা। কিন্তু সেটা মনে হয়না হবে। তারপর, হে্লথ ওয়ার্কার। এঁদেরও আগে টেস্ট হতনা , এখন শুরু হয়েছে। তো, এতে তো ধরা পড়বেই মনে হয়। চিনের কেস দেখে আৈ মনে হয়। এরপর গাইডলাইন আরো শিথিল হতে পারে। নন সিভিয়ার ফ্লু লাইক সিম্পটম হলেই টেস্ট আলাওড বলতে পারে। অনেক টেস্টিং ফেসিলিটি ৈরি হয়ে গেলে, প্রোবের সা্পলাই এসে গেলে।
    এখনকার রিভাইসড গাইডলাইন, আগেরটা, সব ঐ করোনা -করণীয় তে আছে, লাগলে দেখে নিস।

    তো, কথা হল, এগুলো কীভাবে আকোমোডেট করছিস ?
  • Anirban | 141.101.99.76 | ২২ মার্চ ২০২০ ০৩:১৬91671
  • Already 315
  • π | ২২ মার্চ ২০২০ ০৭:০৮91672
  • কাল রাত ১২:০০ এ ৩২২ দেখেছিলাম, আজ সকালে দেখছি ৩৩২। worldometer. বোধহয় জিএমটি দিয়ে সেট করে।
    ইন্ডিয়ার সাইটে ৩২৭ দেখাচ্ছে। যাহোক, কাল প্রায় +৭৫/৮০ নতুন কেস। আগেরদিন +৫০ ছিল, তার আগে -৩০ দু'দিন, তার আগে + ১০-২০ র মধ্যে ছিল বেশ কিছুদিন।

    এই হপ্তা খুবই ক্রুশিয়াল, নতুন টেস্ট পদ্ধতি, আর নতুন রিলাক্সড গাইডলাইন, নতুন ল্যাব, দেখা যাক।
  • π | ২২ মার্চ ২০২০ ০৭:১০91673
  • মানে রাবিম্বর প্রেডিকশন অনুযায়ী যা ২২ বা ২৪ এ হবে, তা ইতিমধ্যে ২১ এই হয়ে গেছে
  • ছাগলছানা | ২২ মার্চ ২০২০ ০৯:০৮91675
  • π |- ঠিক তা না । তোমার কমেন্ট তা দ্যাখো । তোমরা সবাই ২২ তারিখেই লিখেছো । সুতরাং সেদিক দিয়ে মডেল এর নম্বর ঠিক ই আছে ।
    যদিও একটু উনিশ বিষ হতেই পারে , প্রথম গ্রাফ তা দ্যাখো , প্রেডিকশন আর আসল নম্বর খুব কাছাকাছি । কিন্তু সব সময় একদম সঠিক না কিন্তু ।
  • ছাগলছানা | ২২ মার্চ ২০২০ ০৯:৩০91676
  • পিনাকী মিত্র - হ্যা সেটা ও যখন নিজে কম্পেন্সেট করছে তখন । দ্বিতীয় গ্রাফ তা যেমন অনেক কনসারভেটিভ । প্রথম মডেল তা আমার মতে বেশি কারেক্ট কিন্তু সেটা বেশিদিন এর জন্যে এক্সট্রাপোলেটে করলে ভুল বেরোবে । তাই পরের তা।

    π - নতুন ল্যাব এর জন্যে বা নতুন পদ্ধতি এর জন্যে একটা হঠাৎ স্পাইক হতে পারে নম্বর এ । সেটা অবশ্যই গ্রাফ এর সাথে মিলবেনা । কিন্তু আমার ধারণা অনুসারে তার কিছুদিন পরেই ওই নম্বর এর সাথে আবার খাপ খাইয়ে নেবে মডেল তা কারণ আমি মডেলিং এর সময় চীন এর ওই পদ্ধতি চেঞ্জ মাথায় রেখেছিলাম । ওদের সময় কিরকম ইফেক্ট হয়েছিল জানো ?



    এখানে যে স্পাইক তা দেখতে পাচ্ছ ওটা ওদের নতুন টেস্টিং
  • π | ২২ মার্চ ২০২০ ১০:১৭91679
  • ২২ এ লিখেছি। কিন্ত ডাটা টা ২১ তারিখের।

    আর এটা ঠিক হলে চিন্তার কেন? এটায় তো এপ্রিলের ৪ তারিখ অব্দি মাত্র ৪৫০ কেস দেখাচছে, যা যথেষ্ট কম বলতে হবে।
  • T | 172.68.146.157 | ২২ মার্চ ২০২০ ১২:৪৫91685
  • যেহেতু বেশ কিছুদিনের তথ্য অ্যাভেলেবল সেজন্য সেগুলো নিয়ে কার্ভ ফিট করে প্রেডিকশন করে দেওয়া যায়। এটা খুব মামুলি ব্যাপার। কেউ মাথায় রাখচে না যে এই কার্ভ ফিটিং যে কচ্চে সব, সেটি করোনাসায়েব মানতে বাধ্য নন। করোনার গায়ে নিজেদের দাগ দেওয়া হয়ে যাচ্ছে। ঃ)))
    ডিজিজ স্প্রেডিং এর ডায়নামিক্স ধরে কেউ আঁকটা কী কষেচে? এই যে বিভিন্ন এক্সটার্নাল এফফেক্ট, লকডাউন, কোয়ারান্টিন এইগুলোকে ঐ ডায়নামিক্সে কীভাবে মডেল করছে?

    এইখানে ছাগলছানা কালম্যান ফিল্টার ব্যবহার করলেন ক্যানো? কোভ্যারিয়েন্স গুলি কী নিলেন? কীসের বেসিসেই বা নিলেন? পোস্ট বাইশ তারিখ পুরোটাই তো ডেড রেকনিং, সে কী আদৌ গ্রহণযোগ্য কিশু? ওঁকশ।
  • π | ২২ মার্চ ২০২০ ১৩:৪৯91686
  • সেটাই জিগেশ করছিলাম।
    এক্সটার্নাল ফ্যাক্টরগুলো ক্যিভ্যবে ধরা? চিনের লকডাউনের সিদ্ধান্ত কীভাবে তুলনীয়? ভারত তো এখনো করেইনি!

    আর আজ ২২।০৩। ইতিমধ্যেই ৩৩৬। দুটো মডেলকেই ছাড়িয়ে গেছে। আর যেহেতু পরের মডেলের ২৬ কি ২৭।৩ কেও ছাড়িয়ে যেতে চলেছে আজই, তাহলে এখনি পরের মডেল টা ডিসকার্ড করে দেওয়য়া উচিত তো।!! সেটা নিয়ে কথা বলে কী লাভ?
  • ছাগলছানা | ২২ মার্চ ২০২০ ১৪:০২91687
  • T - কেউ বলছেন এগুলো 100% সঠিক এবং সেটা হবেনা । কিন্তু এগুলো একটা ট্রেন্ড দেয় । এবং এক্সটার্নাল ফ্যাক্টর এর অনেকগুলো ডেটা এর সঙ্গে চলে আসবে মডেল করার সময় । এই ডেটা গুলো বিভিন্ন দেশের । তাদের নিজেদের রিপোর্টিং মেথড চেঞ্জ , তাদের মধ্যে পারস্পরিক যে চেঞ্জেস হয়েছে কিভাবে স্প্রেড হয়েছে তার পাথক্য এসব কিন্তু টাইম সিরিজ এ থাকছে ।

    এখানে কালমান ফিল্টার তা ব্যবহার হয়েছে অনলাইন রিয়াল টাইম এলগোরিদম হিসেবে । যাতে খুব বেশি হিস্টোরিক্যাল ডাটা না লাগে। প্রত্যেক দিনের ডাটা এটাকে আপডেট করে যাতে ইটা পরের দিনের প্রেডিকশন দিতে পারে । একদিন করে ইটা প্রেডিক্ট করে সবচেয়ে ভালোভাবে আমি এই মডেল এ টেস্ট করে যা দেখেছি । সেই জন্যেই বলেও দিয়েছি লং টাইম রেঞ্জ এর জন্যে এক্সাক্ট হবেনা কিন্তু ট্রেন্ড দেবে ।

    বেশিদিনের ট্রেন্ড প্রেডিক্ট করার জন্যে : একটা লিনিয়ার মডেল ব্যবহার করে তার ফীচার হিসেবে প্রথমের কালমান ফিল্টার এর আউটপুট পাঠানো হয়েছে । সঙ্গে আরো কিছু ফীচার । মূলত

    - সর্বনিম্ন - সর্বোচ্ছ তাপমাত্র কোনো এলাকার
    - ইনফেক্টেড রাতে কোনো এলাকার
    - লাস্ট দিনের সর্বমোট নম্বর
    - লাস্ট ৭ দিনের চেঞ্জ
    - লাস্ট ৭ দিনের চেঞ্জ রেট
    - কালমান এর প্রেডিকশন
    - পপুলেশন

    এর সঙ্গে কোরিলেশন ম্যাট্রিক্স যেটা ব্যবহার করেছি তা হচ্ছে

    https://i.imgur.com/yFeduuC.পং

    ফীচার ইম্পর্টেন্স কিভাবে নিয়েছি । এবং আরো ডিটেল এ যেতে গেলে আলাদা পোস্ট করবো । এই পোস্ট এর মূল উদ্দেশ্য ছিল জাস্ট প্রেডিকশন তা দেখানো । সেটা মামুলি ব্যাপার হলে খুবই ভালো । আমি বেশ কয়েকটা পদ্ধতি ব্যবহার করে কাল এই ভাবে সবচেয়ে ভালো ফিট পেয়েছি ইন্ডিয়া এর ক্ষেত্রে (এবং টেস্ট হিসেবে বাকি দেশের) তাই এখানে দিলাম
  • ছাগলছানা | ২২ মার্চ ২০২০ ১৪:০৩91688
  • T - কেউ বলছেন এগুলো 100% সঠিক এবং সেটা হবেনা । কিন্তু এগুলো একটা ট্রেন্ড দেয় । এবং এক্সটার্নাল ফ্যাক্টর এর অনেকগুলো ডেটা এর সঙ্গে চলে আসবে মডেল করার সময় । এই ডেটা গুলো বিভিন্ন দেশের । তাদের নিজেদের রিপোর্টিং মেথড চেঞ্জ , তাদের মধ্যে পারস্পরিক যে চেঞ্জেস হয়েছে কিভাবে স্প্রেড হয়েছে তার পাথক্য এসব কিন্তু টাইম সিরিজ এ থাকছে ।

    এখানে কালমান ফিল্টার তা ব্যবহার হয়েছে অনলাইন রিয়াল টাইম এলগোরিদম হিসেবে । যাতে খুব বেশি হিস্টোরিক্যাল ডাটা না লাগে। প্রত্যেক দিনের ডাটা এটাকে আপডেট করে যাতে ইটা পরের দিনের প্রেডিকশন দিতে পারে । একদিন করে ইটা প্রেডিক্ট করে সবচেয়ে ভালোভাবে আমি এই মডেল এ টেস্ট করে যা দেখেছি । সেই জন্যেই বলেও দিয়েছি লং টাইম রেঞ্জ এর জন্যে এক্সাক্ট হবেনা কিন্তু ট্রেন্ড দেবে ।

    বেশিদিনের ট্রেন্ড প্রেডিক্ট করার জন্যে : একটা লিনিয়ার মডেল ব্যবহার করে তার ফীচার হিসেবে প্রথমের কালমান ফিল্টার এর আউটপুট পাঠানো হয়েছে । সঙ্গে আরো কিছু ফীচার । মূলত

    - সর্বনিম্ন - সর্বোচ্ছ তাপমাত্র কোনো এলাকার
    - ইনফেক্টেড রাতে কোনো এলাকার
    - লাস্ট দিনের সর্বমোট নম্বর
    - লাস্ট ৭ দিনের চেঞ্জ
    - লাস্ট ৭ দিনের চেঞ্জ রেট
    - কালমান এর প্রেডিকশন
    - পপুলেশন

    এর সঙ্গে কোরিলেশন ম্যাট্রিক্স যেটা ব্যবহার করেছি তা হচ্ছে



    ফীচার ইম্পর্টেন্স কিভাবে নিয়েছি । এবং আরো ডিটেল এ যেতে গেলে আলাদা পোস্ট করবো । এই পোস্ট এর মূল উদ্দেশ্য ছিল জাস্ট প্রেডিকশন তা দেখানো । সেটা মামুলি ব্যাপার হলে খুবই ভালো । আমি বেশ কয়েকটা পদ্ধতি ব্যবহার করে কাল এই ভাবে সবচেয়ে ভালো ফিট পেয়েছি ইন্ডিয়া এর ক্ষেত্রে (এবং টেস্ট হিসেবে বাকি দেশের) তাই এখানে দিলাম
  • ছাগলছানা | ২২ মার্চ ২০২০ ১৪:০৬91689
  • π - আমি আগেও উদাহরণ দিখেছিলাম হুবেই এর ক্ষেত্রে । যে যখন ওদের পিদ্ধতি চেঞ্জ হয়েছিল তখন প্রেডিকশন এবং আসল এর ক্ষেত্রে বিশাল তফাৎ এসেছিলো । কিন্তু ইটা যেহেতু অনলাইন আলগোরথম এ প্রত্যেকদিন এর ডেটা দিয়ে নিজেকে শুধরে নেবে । টেস্টিং পদ্ধতি চেঞ্জ না হলে আবার ইটা ধরে নেবে বলেই আমার ধারণা । অন্তত চীন এর ক্ষেত্রে আমি তাই দেখেছি । হ্যা লং টার্ম এর ক্ষেত্রে নম্বর অবশ্যি সঠিক হবেনা । এবং আমি আজকে আবার ইটা চালালে আবার আমায় অন্য নম্বর দেবে (কারণ কালকের ডেটা চেঞ্জ হয়ে যাবে )। কিন্তু ওই সাডেন চেঞ্জ গুলো না হলে শর্ট টার্ম (৬দিন?) এ আমি এটাকে নজরআন্দাজ করবোনা । বাকি দেশের ক্ষেত্রে টেস্ট করে দেখেছি এখনো খুব ভুল আসেনি
  • ছাগলছানা | ২২ মার্চ ২০২০ ১৪:০৮91690
  • π - আর ওই ৪ তারিখের ক্ষেত্রে দুশ্চিন্তার কারণ শুধু নম্বর না । ট্রেন্ড তা চিন্তার । কারণ ওই যে টেস্টিং পদ্ধতি চেঞ্জ হলে অব হঠাৎ অনেক টেস্ট করা হলে নম্বর চেঞ্জ হবে রিপোর্টেড কেস এর । তাতে এই প্রেডিকটেড নম্বর একার হয়ে যাবে । কিন্তু ট্রেন্ড কিন্তু চেঞ্জ হবেনা । এবং আমাদের কার্ভ অলরেডি খুব বাজে দিকে এগোচ্ছে

    সেই জন্যেই চিন্তা
  • ছাগলছানা | ২২ মার্চ ২০২০ ১৪:১১91691
  • আর Tomas Pueyo
    এর লেখা নিয়ে আলোচনা করা খুব মুশিকল । ও এতো কিছু কনসিডার করেছে এবং কোনটাকে কতটা গুরুত্ব দিয়েছে সেটা বোঝাও আমার জন্যে খুব সোজা না । ওর ক্যালকুলেটর তও আমাদের কনটেক্সট এ ব্যবহার করা বেশ চাপের । অন্তত আমি পারিনি করতে কারণ সব ডেটা ই জানিনা
  • ইন্ডিয়ায় কত কেস হবে? | 162.158.198.157 | ২৫ এপ্রিল ২০২০ ১৪:৫১92670
  • আমেরিকায় গণ্ডগোলের অন্যরকম কারণ অপটিমিস্টিক মডেলিং বলছে

    https://www.politico.com/news/2020/04/24/trump-coronavirus-model-207582

    The new April forecast signaled the worst would soon be over, with some states effectively ending their bout with coronavirus as early as the end of the month. According to the model’s bell-shaped curves, hospitalizations and deaths nationwide were set to drop off nearly as quickly as they rose

    Trump swiftly adopted the projection from the University of Washington’s Institute for Health Metrics and Evaluation as his newest measure of success — while top administration health officials including infectious disease expert Anthony Fauci and coronavirus response coordinator Deborah Birx touted the lower figure as a clear indication the U.S. was winning its fight with the disease.

    “It looks like we’ll be at about a 60,000 mark, which is 40,000 less than the lowest number thought of,” Trump said during a news briefing on Sunday, April 19, adding the next day that “the low number was supposed to be 100,000 people. We could end up at 50 to 60.”

    That’s not going to happen. More than 50,000 Americans are dead from the coronavirus already, following several days during which the nation’s death toll routinely topped 2,000. The U.S. is now expected to blow past the 60,000 mark around the beginning of May, earlier than the IHME model had projected and with less of the dramatic leveling-off that its forecast had initially baked in.

    In retrospect, public health experts said, the sudden downward shift in IHME’s numbers that gave the Trump administration, governors and some health professionals the confidence to float reopening the country by summer was also a prime example of the model’s inherent limitations — and the risk of relying on any model to accurately predict how a virus that scientists are still scrambling to understand will behave in the real world.

    ইন্ডিয়া নিয়ে আবার ওই আগেরবারের ওয়াশিংটন এজেন্সির মডেলিং, যারা দেড় মাস আগেই কমিউনিটি ট্রান্সমিশনের কথা বলেছিল সেই মার্চের গোড়ায় , এবার আরো খারাপ প্রেডিকশন।
    https://www.thehindubusinessline.com/news/by-september-india-could-have-111-crore-covid-19-cases-cddep/article31408132.ece/amp/

    অন্য মডেলেও খারাপ দিন সামনে।
    https://www.thehindu.com/news/national/coronavirus-model-shows-deaths-cases-rising-over-next-three-weeks/article31418830.ece/amp/

    আগেরগুলো কোনটা কতটা মিলল, কেউ লিখুন।
  • মডেলিং সমস্যা | 162.158.166.56 | ২৫ এপ্রিল ২০২০ ১৫:৫৪92671
  • এর আগের একটি কাজ, লকডাউন কতদিন হওয়া উচিত সেই নিয়ে মডেলিং নিয়ে ভাইরাল হয়ে যাওয়া একটি পেপার নিয়ে ডঃ সুব্রত রাজুর একটি বিশ্লেষণ ( ২ এপ্রিলের)। কোথায় কোথায় ভুল হয়।

    This is an unusual post. I was reluctant to make it, but it seems to be necessary. A few days ago, the paper
    https://arxiv.org/pdf/2003.12055.pdf
    appeared, with various suggestions for controlling the epidemic in India: a lockdown of 49 days or a lockdown of 21 days followed by 28 days etc. This paper seems to have gone viral, even appearing in neighbourhood WhatsApp groups.

    I would like to point out that the conclusions in this paper are absurd and, moreover, it requires no expertise in modelling to understand their absurdity.

    The question one should ask is: how do the authors arrive at their various precise figures for the length of the lockdown? The assumption is hidden away on Page 6: "This brings the number of infective below 10 where explicit contact tracing followed by quarantine may be successful in preventing a resurgence." You read that right! Their "lockdown" is aimed at ensuring that only 10 infectious cases remain in the entire country!

    Why 10? Why not 50? Indeed, why can't a country do contact tracing when 500 people remain infectious? Their choice is completely arbitrary and depending on whatever threshold one sets for contact tracing, one can use their model to get *any prediction* for the length of the lockdown: *starting from 0 days to an arbitrary long time.*

    Second, it should be clear that any model that suggests a lockdown can reduce the absolute number of infections to 10 in the whole country shouldn't be taken seriously. At small numbers, these models are grainy and shouldn't be used.

    This, by itself, should be enough for everyone to stop taking the paper seriously at least insofar as serious epidemiological predictions are concerned.

    But, let me mention a few additional minor points about the model itself. First, they make a simple mathematical error. They fail to correctly account for delays in the effect of the lockdown. So, in their model, the number of infections starts decaying as soon as the lockdown starts, which is absurd, even for a mathematical model. (Diseases have incubation periods, and so any lockdown takes time to act.) In particular, their predictions have *already* been falsified by more-recent data. Second, they use official data on the number of infections until the start of the lockdown to fit their parameters, but this has enormous error bars given our poor testing rate. So of what value are their numbers?

    I am very sorry to have to debunk a paper on social media. But some time back, I had some questions about this paper, and another colleague communicated them to the authors. The authors have not responded, and I know that they have also not responded to other scientists who have tried to contact them. While refusing to engage the Indian scientific community, they have nevertheless propagated their findings to the news media. And, in various news-articles on this paper, I don't find the authors making any attempt to point out the caveats in their analysis.

    I feel this violates elementary scientific ethics. So, given the exceptional situation at hand --- where this "study" may have real-life consequences --- I felt it was important to make this post. It is a public post, and feel free to share it.

    If the authors feel that I am misrepresenting their paper, I would still be happy to engage with them.
  • হাঃ | 2409:4065:493:680f:c0f8:51ef:14b7:5ac5 | ২০ মে ২০২০ ২১:২২93510
  • এই যারা যারা বলেছিল মে র মাঝামাঝি কমে যাবে বা ০ হয়ে যাবে, একটাও ্মিলল কি !!
    https://www.indiatoday.in/news-analysis/story/health-ministry-covid19-pandemic-case-prediction-graph-1678917-2020-05-17

    এখনো এগুলো খবর হচ্ছে। খবর চলাকালীন বলছে জুনের শেষে সংক্রমণ বেড়ে দিনে ৭০০০ হবে, অথচ গতকালই প্রায় ৭০০০ হয়ে গেছে, এই মে র মাঝে !! জুনের শেষে পিক হলে ৫ লক্ষ কেস আসতে অক্টোবরই বা লাগবে কেমন করে ? এখন ১ লাখ ছাড়িয়েছে, ডাব্লিংরেট জুনের শেষ অব্দি এই স্লো ডাউন করবে ? নইলে তো আর দিন ৯-১০ দিনের মধ্যেই ২ লাখ আর তার দিন ১৫ র মধ্যেই ৪ লাখ হয়ে যাবার কথা , পিক জুনে এলে। কিহিসেবে যে কী বলে !

    https://www.anandabazar.com/national/coronavirus-in-india-covid-19-cases-in-india-could-be-highest-in-june-lower-in-october-1.1151894?ref=home-spl-page-widget-stry-4

    আরো বহু মডেলই তো ছড়ি্যেছে।

    এই মাইগ্রেশনকেও কেউ ধর্তব্যের মধ্যেই আনেনি !
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। খারাপ-ভাল প্রতিক্রিয়া দিন