এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • স্বপন-পারের ডাক শুনেছি~

    বিপ্লব রহমান লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ৩১ জুলাই ২০১৮ | ৯০৩ বার পঠিত
  • সরকারি নথিপত্র থেকে বেমালুম গায়েব কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বিশাল পৈতৃক জমিদারি এপার বাংলার সিরাজগঞ্জ জেলার শাহজাদপুর তথা শাহজাদপুর ডিহি। একই সঙ্গে পুরোপুরি বেহাত হয়ে গেছে জমিদারির সম্পত্তি।

    কিছুদিন আগে সরেজমিন অনুসন্ধানে জানা গেল, ঠাকুর পরিবারের নামে এখন শাহজাদপুরের রবীন্দ্র কাছারিবাড়িটুকুই শুধু প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের রেকর্ডভুক্ত। বাকি জমির অধিকাংশই নানা ব্যক্তির কবজায় চলে গেছে। জমির মালিকানা নিয়ে মামলা-মোকদ্দমাও রয়েছে বিস্তর।

    রবীন্দ্র গবেষকরা জানাচ্ছেন, প্রাচীন শাহজাদপুর একসময় ছিল বেশ সমৃদ্ধ এলাকা। শুধু ঠাকুর পরিবার নয়, আরো অনেক জমিদারের কাছারি ছিল এই শাহজাদপুরে। যেমন- ঢাকার জমিদার রূপনারায়ণ বন্দ্যোপাধ্যায় বা ব্যানার্জি জমিদার, সলপের সান্যাল জমিদার, স্থলের (চৌহালী) পাকড়াশি জমিদার, পোরজনার ভাদুড়ী জমিদার ও টাঙ্গাইলের করোটিয়া চাঁদমিয়া জমিদারের ভূসম্পত্তি ছিল সেখানে।

    বর্তমান সিরাজগঞ্জ জেলার বিশাল অংশ ছিল ইসুফশাহির পরগনাভুক্ত। সে সময় ইসুফশাহি পরগনা বলতে বোঝানো হতো পাবনা জেলার সাঁথিয়া, বেড়ার একাংশ, সিরাজগঞ্জ জেলার শাহজাদপুর, চৌহালী, উল্লাপাড়া, কামারখন্দ ও বেলকুচি উপজেলার অধিকাংশ এলাকা, তাড়াশ ও রায়গঞ্জ উপজেলার অংশবিশেষ এবং ফরিদপুর জেলা। তৎকালে শাহজাদপুর শহরকে বলা হতো ডিহি শাহজাদপুর।

    একসময় তিন তৌজির অন্তর্গত ডিহি শাহজাদপুরের জমিদারি ছিল রানি ভবানীর মালিকানায়। কবিগুরুর পিতামহ প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর ১৮৪০ সালে নিলামে জমিদারিটি কেনেন মাত্র ১৩ টাকা ১০ আনায়। এর সঙ্গে সঙ্গে কাছারিবাড়িটিও সে সময় ঠাকুর পরিবারের হাতে আসে। এর আগে নীলকর সাহেবরা বাড়িটির মালিক ছিলেন।

    রবীন্দ্রনাথ ১৮৯০ থেকে ১৮৯৬ সাল পর্যন্ত সাত বছর শাহজাদপুরে আসা-যাওয়া ও অবস্থান করেন। জমিদারি দেখভালের জন্য তিনি স্থায়ীভাবে থাকতেন কুষ্টিয়ার শিলাইদহে। ১৮৯৬ সালে রবীন্দ্রনাথ শেষবারের মতো শাহজাদপুর ছাড়েন।

    নথিপত্রে শুধু কাছারিবাড়ি সম্বল
    বর্তমান রবীন্দ্র কাছারিবাড়িটি ইন্দো-ইউরোপীয় স্থাপত্যশৈলীতে নির্মিত দোতলা ভবন। বাড়িটি দৈর্ঘ্যে ২৬ দশমিক ৮৫, প্রস্থে ১০ দশমিক ২০ এবং উচ্চতায় ৮ দশমিক ৭৪ মিটার। সিঁড়িঘর ছাড়া প্রতি তলায় বিভিন্ন মাপের সাতটি করে কক্ষ আছে। ভবনের উত্তর ও দক্ষিণাংশে রয়েছে একই মাপের চওড়া বারান্দা। বাড়ির গোলাকৃতি জোড়া থামের ওপরাংশে অলংকরণ, বড়মাপের দরজা-জানালা এবং ছাদের ওপরে প্যারাপেট ও দেয়ালে পোড়ামাটির কাজ বিশেষভাবে লক্ষণীয়। ১৯৬৯ সালে প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর ভবনটিকে পুরাকীর্তি হিসেবে ঘোষণা করে।

    প্রসঙ্গত, ‘ভালবেসে সখী নিভৃত যতনে, আমার নামটি লিখ, তোমার মনেরও মন্দিরে...’ অমর এই গানসহ শতাধিক অমূল্য সাহিত্যকর্ম কবিগুরু রচনা করেছিলেন শাহজাদপুরের ওই কাছারিবাড়িতে বসে।

    পৌর ভূমি অফিসের ইউনিয়ন ভূমি সহকারী ফজলুল হক জমিজমার প্রাচীন দলিলপত্র বহু বছর পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেছেন। বর্ষীয়ান এই কর্মকর্তা এই লেখককে জানান, একমাত্র কাছারিবাড়ির ৪ দশমিক ৬৮ একর জমিটুকু ছাড়া অন্য জমিজমার কোনোটিই ঠাকুর পরিবারের নামে সরকারি নথিপত্রভুক্ত হয়নি।

    ফজলুল হক আরো জানান, ১৯৫০ সালের প্রজাস্বত্ব আইনে জমিদারি প্রথা বিলোপ হওয়ার পর হিসাবমতো ঠাকুর পরিবারের জমিদারির অধিকাংশ সরকারি নথিপত্রে খাসজমিভুক্ত হওয়ার কথা থাকলেও আজও তা হয়নি। তবে সে সময় জমিদারির বাদবাকি জমি ও জলার পত্তনি যাঁদের নামে দেওয়া হয়েছে, তাঁদের নিজ নামে রেকর্ডভুক্ত হয়েছে সেসব সম্পদ।

    হদিসবিহীন জমিদারি
    শাহজাদপুরে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জমিদারি নিয়ে কয়েক বছর ধরে গবেষণা করছেন অ্যাডভোকেট আনোয়ার হোসেন। তিনি এই লেখকেকে জানান, রবীন্দ্রনাথ ১৮৯০ থেকে ১৮৯৬ সাল পর্যন্ত সাত বছর জমিদারির কাজে শাহজাদপুরে আসা-যাওয়া ও অবস্থান করেন। এ সময় তিনি জেলে সম্প্রদায় ও গো-খামারিদের (ঘোষ) কাছে কৃষিজমি এবং জলাভূমি পত্তনি দেন। শাহজাদপুরবাসীর আমিষ ও দুধের চাহিদা মেটাতে কবি নিয়েছিলেন এই উদ্যোগ। এ ছাড়া রবীন্দ্রনাথ সে সময় গো-খামার গড়ে তুলতে কৃষিজমির পত্তনি দেন রাউতারা যোগেশ ঘোষের পূর্বপুরুষের কাছে। তিনি পোতাজিয়া ঘোষ পরিবার ও প্রভাবশালী হিন্দু পরিবারগুলোর মধ্যেও দেন পত্তনি।

    এই রবীন্দ্র গবেষক আরো জানান, ঠাকুর পরিবারের পত্তনিপ্রাপ্ত হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রত্যেকেই পরবর্তী সময়ে ভূ-সম্পদে সমৃদ্ধিশালী হয়েছিলেন। ১৯৪৭ সালে দেশ বিভাগের পর তাঁদের বেশির ভাগই জমিজমা বিক্রি করে পাড়ি জমান ভারতে। যে অল্পসংখ্যক পত্তনিভোগী থেকে যান, ১৯৭১ সালে স্বাধীনতার পর তাঁদের বেশির ভাগের জমি অধিগ্রহণ করে সরকার। কারণ সে সময় পরিবারপ্রতি জমিজমার মালিকানার সর্বোচ্চ সীমা ধরা হয়েছিল ১০০ বিঘা। সে সময় সরকার রাউতারা এবং পোতাজিয়া অঞ্চলে অধিগ্রহণ করে প্রায় দুই হাজার ৭০০ বিঘা জমি। পরে এসব জমি ইজারা দেওয়া হয় ‘মিল্ক ভিটা’কে। কিন্তু বাস্তবে এখন বেশির ভাগ জমিই জাল দলিলের মাধ্যমে বেহাত হয়ে গেছে।

    হদিস নেই বিল ও জলারজমিজমার পাশাপাশি নথিপত্রে লাপাত্তা ঠাকুর পরিবারের সম্পদ আরো কয়েক শ একর বিল এবং জলাভূমি। এ বিষয়ে ওয়াকিবহাল শাহজাদপুর পৌর ভূমি অফিসের ইউনিয়ন ভূমি সহকারী ফজলুল হক জানান, প্রাচীন নথিপত্রে ঠাকুর পরিবারের নামে একসময় পোতাজিয়া মৌজার পান্দার বিলের (প্রায় ২৩ একর) উল্লেখ আছে। এ ছাড়া বুড়ি পোতাজিয়া মৌজা ও রামকান্তপুর মৌজায় প্রায় সাড়ে ৪০০ একর জমি ঠাকুর পরিবারের সম্পদ ছিল। রবীন্দ্র কাছারিবাড়িসংলগ্ন দ্বারিয়াপুর হাটবাজার (প্রায় ছয় একর) এবং পৌরসভার পক্ষ থেকে ১৯৯৫-৯৬ সালে ভরাট করে ফেলা ছোট নদী বা খোনকারের জোলা নামে খ্যাত করতোয়া নদীর শাখা নদীটিও ছিল ঠাকুর পরিবারের সম্পদ। প্রজা পত্তনিপ্রাপ্ত পান্দার বিলের প্রায় ৪৫টি জেলে পরিবারের জলাভূমি ছাড়া অন্য কোনো জমিই এখন আর এর পরিবারের উত্তরসূরিদের কাছে নেই। সবই নামে-বেনামে বেদখল হয়ে গেছে।

    রবীন্দ্র গবেষক অ্যাডভোকেট আনোয়ার হোসেন জানিয়েছেন, স্বয়ং রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর পান্দার বিলের ৩০০ বিঘা জমি হালদার নামক দুস্থ জেলে সম্প্রদায়ের কাছে পত্তনি দেন। এ ছাড়া তিনি নিকারি নামে পরিচিত দুস্থ ১০১ জন মুসলিম জেলের কাছে বন্দোবস্ত দেন দ্বারিয়াপুর মৌজা। জেলেদের কাছ থেকে বেহাত হওয়া এই জমি এখন দ্বারিয়াপুর মাছের বাজার নামে পরিচিত। এটি এখন পৌরসভার সম্পত্তি।

    আনোয়ার হোসেনের মতে, সঠিক ভূমি জরিপের মাধ্যমে ঠাকুর পরিবারের বেহাত খাসজমিগুলো এখনো উদ্ধার করা সম্ভব।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ৩১ জুলাই ২০১৮ | ৯০৩ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • দেব | 562312.22.3490012.148 (*) | ০১ আগস্ট ২০১৮ ০৮:৪১64848
  • উদ্ধার করে ফেরত কাকে দেবে? আর জমিদারী তো উঠেই গেছে।
  • বিপ্লব রহমান | 340112.231.126712.74 (*) | ০২ আগস্ট ২০১৮ ১২:৪৩64849
  • কেন প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরকে! জমিদারি উঠে গেলেও এর পুরো দখল সরকারের থাকা চাই। কিন্তু এখন সবই হরিলুটের দখলে!
  • গুরুচণ্ডা৯ | 893412.227.567812.133 (*) | ০৩ আগস্ট ২০১৮ ০৪:১৭64851
  • আচ্ছা, আপনিই কি ‘চীনের সাথে ক্যাঁচাল’ এর দেব? আপনাকে মেল করা হয়েছিল গুরুর জিমেল থেকে। পেয়ে থাকলে একটু জানাবেন প্লিজ।
  • দেব | 562312.22.3490012.148 (*) | ০৩ আগস্ট ২০১৮ ০৫:১২64852
  • ও। আরে আমি আর মেলটা চেক করি নি। রিপ্লাই দিচ্ছি।
  • দেব | 562312.22.3490012.148 (*) | ০৩ আগস্ট ২০১৮ ১২:১৩64850
  • প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর এত বিঘা চাষের জমি নিয়ে কি করবে! যে বাড়ীটা পড়ে আছে সেটার সংরক্ষণ করুক।
  • বিপ্লব রহমান | 340112.231.126712.74 (*) | ০৬ আগস্ট ২০১৮ ০১:১৭64853
  • "প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর এত বিঘা চাষের জমি নিয়ে কি করবে! যে বাড়ীটা পড়ে আছে সেটার সংরক্ষণ করুক।"

    কোটি কোটি টাকার জমি উদ্ধার করে খাস জমি হিসেবে ভূমিহীন কৃষকদের মাঝে বন্টন করাটা জরুরি। রবীন্দ্রনাথও তার জমির অনেকটা অংশ দুস্থ জেলে ও কৃষকদের ভোগদখল করতে পত্তন দিয়েছিলে। আর এই লেখার মূল মেসেজ তাই। হয়তো লেখায় আমিই তা ভাল করে বোঝাতে পারিনি।

    অন্যদিকে রবীন্দ্র কাছারি বাড়ি অনেক আগেই থেকেই প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর জাদুঘর হিসেবে সংরক্ষণ করে আসছে, এ নিয়ে আলাদা নোট লিখবো।

    বিতর্কটুকু উস্কে দেওয়ায় দেবকে ধন্যবাদ।

    "আচ্ছা, আপনিই কি ‘চীনের সাথে ক্যাঁচাল’ এর দেব?" প্রসংগটি জানার কৌতুহল রইল।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যুদ্ধ চেয়ে প্রতিক্রিয়া দিন