এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • জলধরবাবুর ভগ্নাংশ

    ন্যাড়া লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ১৯ জুন ২০১৭ | ৫৩৭ বার পঠিত
  • ম্যাঘে ম্যাঘে ব্যালা গড়িয়ে আসে। নয় নয় করেও পঞ্চাশের ধাক্কা বয়েস হতে চলল জলধরবাবুর। তবে আজকাল পঞ্চাশ-টঞ্চাশ নস্যি। পঁচাশি-নব্বই পার করে দিচ্ছে লোকে হাসতে হাসতে। এ তো আর শরৎবাবুর আমলের নাটক-নবেল নয় যে চল্লিশ পেরোলেই পুরুষমানুষ সুযোগ্য ছেলের হাতে সংসারের দায়িত্ব তুলে দিয়ে বারমহলে বসে থেলো হুঁকোয় তামুক খেতে খেতে গ্রামের আর পাঁচজনের সঙ্গে সুখ-দুঃখের গল্প, মানে অন্যকে কাঠি, করবেন আর সেই পাপস্খালনে সময়ে সময়ে ঈশ্বরচিন্তা করবেন! সে কপাল করে কি আর এসেছেন জলধরবাবু? একে তো মেয়েদুটি ছোট ছোট। তাদের কলেজ-পার না করা পর্যন্ত স্বস্তি নেই। তার ওপর বয়েসের চিন্তায় জলধরবাবু আজকাল খুবই কাবু হয়ে পড়েছেন।

    আজ্ঞে না। যা ভাবছেন তা' নয়। এর মধ্যে কোন মেডিকাল অ্যাঙ্গেল নেই। এমনকি রোম্যান্টিক অ্যাঙ্গেলও নেই। আছে আদি ও অকৃত্রিম উদর-বৈশ্বানর। পেটের আগুন। খুলেই বলা যাক।

    জলধরবাবু কাজ করেন সফটওয়্যারে। সিলিকন ভ্যালিতে। আদর করে যাকে লোকে ভ্যালি বলে ডাকে। ভ্যালিতে সফটওয়্যারে কাজে মারকাটারি কম্পিটিশন। জলধরবাবু ভ্যালির প্রথম যুগে (ঠিক প্রথম নয়, তবে প্রায় প্রথম) বন্যার জলের সঙ্গে সুট করে ঢুকে পড়েছিলেন। এখন হলে কোন সিনই ছিল না। তারপর থেকে নানান কসরৎ করে টিঁকে থেকেছেন কোনমতে। চাকরি গেছেও বার কয়েক। আবার পেয়েও গেছেন ভগবানের দয়ায়। ভগবান বোকাদের সাহায্য না করলে আর দেখতে হত না! কিন্তু এখন সার বুঝেছেন যে এইবার চাকরি গেলে আর চাকরি পেতে হবে না। তার মূল কারণ, বয়েস। প্রবীন জলধরবাবুকে এখন নিজের ভাইপো-ভাইঝিদের বয়েসী ছেলেমেয়েদের সঙ্গে কাজ করতে হয়। তাতে অসুবিধের কিছু নেই, কিন্তু তারা যে গতিতে এগোচ্ছে, সফটওয়্যারের ব্যাপারে তাদের যা দৃষ্টিভঙ্গি তার সঙ্গে জলধরবাবু তাল রাখতে বেদম হয়ে পড়েন।

    সুযোগ বুঝে কায়দাকানুন করে জলধরবাবু ম্যানেজারির লাইনে ঢুকেছেন। ঠিকমতন লাইন ধরতে পারলে, বল-টল ঠিকমতন বাড়াতে পারলে নিরম্বু চালাকি মেরে ম্যানেজারি করা যায় বলে শোনা যায়। কিন্তু জলধরবাবুর মাথা অত চলে না। তাই গাধার খাটনির ম্যানেজারি। একদিকে বসের ধাঁতানি, অন্যদিকে ইঞ্জিনিয়ারদের চুক্কি। এর মাঝে চিঁড়েচ্যাপ্টা। গেল চার বছরে ঠ্যাকায় পড়ে বার তিনেক চাকরি খুঁজতে গিয়ে দেখলেন, ম্যানেজারির সুখের দিন গিয়াছে। এখন ম্যানেজার হতে গেলেও কঠিন সব টেকনিকাল প্রশ্নাদির সম্মুখীন হতে হয়। নিজে ভুক্তভুগী না হলেও, ম্যানেজার সহকর্মীদের কাছে শুনেছেন হোয়াইট বোর্ডে দাঁড় করিয়ে কোড লেখাচ্ছে। তাই জলধরবাবু খুব ভয়ে ভয়ে আছেন। এরপরের চাকরিতে যে কোডিং জিগেস করবে না, তার গ্যারান্টি কোথায়? তাই সুযোগ পেলেই তিনি সটকে চার লাইন কোড করে ফেলতে চান। তার ওপর জলধরবাবু কাজ করে থাকেন স্টার্টাপ কোম্পানিতে। বড় কোম্পানিতে ওনাকে কেউ চাকরি দেয়না। ক্ষ্যামাঘেন্না করে স্টার্টাপেরা এখনও অব্দি দিয়ে আসছে বলে রক্ষে।

    এদিকে একেক স্টার্টাপে একেক কিসিমের ঝামেলা। এর পয়সা ফুরিয়ে যাবে-যাবে করছে তো তার অতি খচ্চর ও তেএঁটে সিইও। এ কোম্পানি যদি ক্রমাগত দিক-পরিবর্তন (স্টার্টাপের ভাষায় পিভট) করতে থাকে তো সে কোম্পানির সর্বগ্রাসী ইঞ্জিনিয়ার ক্ষুধা। ইঞ্জিনিয়ার খিদেটা একটু খুলে বলি। একেবারে ইকনমিক্সের আদি ডিম্যান্ড-সাপ্লাইয়ের খেলা। অ্যামেরিকার অর্থনীতি যখন ভাল চলছে, ভেঞ্চার ক্যাপিটালিস্টের দল স্টার্টাপের পেছনে কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা ঢালতে থাকে। নিত্যিনতুন স্টার্টাপের উদ্ভব হয়। আর সেই নিত্যিনতুন স্টার্টাপের চাই ইঞ্জিনিয়ার। মুশকিল হল অ্যামেরিকায় ইঞ্জিনিয়ারের ফলন যতই ভাল হোক, স্টার্টাপ তথা বড় কোম্পানির এই সর্বগ্রাসী ইঞ্জিনিয়ার ক্ষুদা মেটাবার সামর্থ্য তার নেই। এইচ-ওয়ান দিয়ে কাজ চালানোর চেষ্টা চলে। কিন্তু সেও যথেষ্ট নয়।

    ভ্যালি চলে হুজুগে। অনেকটাই। একেকবার আসে একেকরকম হুজুগের ঢেউ। কতকগুলো হুজুগ হুজুগুত্তীর্ণ হয়ে সুদূরপ্রসারী টেকনোলজি হয়ে পড়েছে। যেমন নব্বই শেষের দিকে হুজুগ উঠেছিলা ভয়েস-ওভার-আইপি। আজ সে টেকনোলজি সর্বত্রগামী। ইকমার্সের হুজুগ উঠেছিল ওরকম সময়েই। সেও আজ সর্বব্যাপী। কিন্তু অধিকাংশ হুজুগই ওই - হুজুগ। কদিন থাকে। তারপরে ধীরে ধীরে হুজুগের জল সরে গেলে যেটুকু টেকনোলজির পলি পড়ে থাকে তা থেকে শুরু হয় নতুন হুজুগের। বিগ-ডেটা হুজুগের অন্তে গেল বছর দুয়েক খুব হুজুগ চলল বটের। রোবট থেকে বট। এ বট থাকবে সবকিছুর অন্তরালে। ফেসবুকে মেসেঞ্জারে, স্ল্যাক চ্যানেলে। আপনি সকালে উঠে জিগেস করলেন, "ভারত-পাকিস্তানের স্কোর কী হল হে?" বট বলল, "পাকিস্তান জিতেছে। ১৮০ রানে।" ইত্যাদি। আপনি দেখলেন সক্কাল সক্কাল মেজাজটা চটকে গেল, জিগেস করলেন, "আজ যাওয়ার মতন কাছে পিঠে কোথাও পরব-টরব আছে নাকি?" বট বলল, "সে তো আছে। মাউন্টেন ভিউ শহরে আজ চিজ-অ্যান্ড-ওয়াইন ফেস্টিভ্যাল হচ্ছে। আর গিলরয় শহরে হচ্ছে গার্লিক ফেস্টিভাল।" ইত্যাদি।

    তো এই বটবাবাজিকে যতই ঢাকঢোল পিটিয়ে আবাহন করা হোক না কেন, প্রসবকালে অশ্বডিম্ব না হলেও টেকনোলজিরূপী-পর্বতের বট-নামক মুষিক-প্রসব বলা যেতেই পারে। ফলে পড়ে রইল সেই মেশিন-লার্নিং-এর শালপাতা। আর এই নিয়েই গর্দিশ জলধরবাবুর। মেশিন লার্নিং নামক কাঁঠালি কলাটি এখন সর্বঘটে। বটের পেছনে তিনি, সেলফ-ড্রাইভিং গাড়ির পেছনে তিনি, ফিনান্সিয়াল অ্যাডভাইসিং-এর পেছনে তিনি, কম্পিউটার সিস্টেমের ইন্ট্রুশান ডিটেকশনের পেছনে তিনি। জলধরবাবু হতভম্ব হয়ে এসব লক্ষ্য করে খেটেখুটে মেশিন লার্নিং-এর ক্লাস-টাসও করে ফেললেন। তারপরে একটু গভীরে গিয়ে যা বুঝলেন তা হল অন্য সব হুজুগের মতন এ লাইনেও প্রচুর ঢপ। কিছু অত্যাধুনিক দারুণ সব জিনিসের সঙ্গে পুরনো মাল নতুন বোতলে পরিবেশন করা চলছে। ঠিক যেমন সবাই বিগ ডেটা করে, ঠিক তেমনই এখন সবাই মেশিন লার্নিং দিয়ে ডেটা সায়েন্স করে। এ না করলে ভ্যালিতে কল্কে পাওয়া যাচ্ছে না।

    কিন্তু এ সবই পুরনো জারক-লেবু নতুন লেমন-পিকলের বোতলে। যেমন নিউরাল নেটওয়ার্ক। নব্বই দশকের প্রথমদিকে ইউনিভার্সিটিগুলোর রিসার্চে কান পাতলেই এক্সপার্ট সিস্টেমের পরের প্রজন্ম হিসেবে নিউর‍্যাল নেটওয়ার্কের রমরমা শুনতে পাওয়া যেত খুব। জলধরবাবু মাস্টার্স করার সময়ে সেমিনার-সেমিনারে নিউর‍্যাল নেটওয়ার্কের বক্তৃতা শুনে শুনে চোখে অন্ধকার দেখতেন। আজ পঁচিশ বছর পরে আবার সে এসেছে ফিরিয়া। সগৌরবে। এবং নতুন ড্রেসিং গাউন পরে। ঠিক তেমনই এসেছে রুল-বেসড সিস্টেম। তুমি নব নব রূপে এস প্রাণে।

    এসব দেখেশুনে জলধরবাবু হাঁ হয়ে গেছেন। আর অপেক্ষা করছেন। অপেক্ষা করছেন কবে ত্রৈরাশিক বা ভগ্নাংশ নতুন অবতারে ভ্যালিতে অবতীর্ণ হবে। ও দুটো উনি ভাল পারেন। ও দুটো এসে গেলে আরও কিছুদিন করে খাওয়া নিয়ে ভাবতে হবে না। বৈতরণী অব্দি নিশ্চিন্দি। নইলে শেষের সেদিন আগতপ্রায়।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ১৯ জুন ২০১৭ | ৫৩৭ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Ishan | 180.202.222.1 (*) | ২০ জুন ২০১৭ ০২:৫২60353
  • অটোমেশন আর মেশিন লার্নিং। সত্যি মাইরি মাথা খারাপ করে দিল। অটোমেশন, সিআই/সিডি -- তাতে যদি ১০ টা লোক এক্সট্রা লাগে তাও সই, কিন্তু অটোমেশন চাইই চাই। এ হল কর্পোরেটের নতুন খেলনা।
  • dd | 116.51.24.30 (*) | ২০ জুন ২০১৭ ০২:৫৫60352
  • হা হা হা।

    এখন টের পাই সিনিয়র সিটিজেন হবার ক্ষি আনন্দো। কাদের জানি বাটপারের ভয় নেই সেই রকম এক নির্লজ্জ তুরীয় অবস্থা। এক নির্বিকল্প ফ্যালফ্যালে ভাব। এক আমুদে পরমহংস স্টেটাস। দিব্বি।

    জলধরবাবুর আরো গপ্পো শুনতে চাই।
  • s | 77.59.61.153 (*) | ২১ জুন ২০১৭ ০৬:৫৬60354
  • ঘটনা। আমাদের একটা প্রোজেক্টে কদিন আগে টেস্ট অটোমেশন করা হল। ফ্রেমওয়ার্ক বানিয়ে, কোডিং করে, বহু শতবার ইউনিট টেস্ট করে, সে মালটা দিয়ে ৩০০ টেস্ট কেস অটোমেট করে চালানো হল। তাও প্রভূত যতনে, বেবিসিটিং করে। তখন দেখা গেল, এই ৩০০ টেস্ট কেস ৫ জনকে বসিয়ে দিলে ৫ দিনে নামিয়ে দিত, তাতে খরচা আদ্দেকেরও কম হত।
  • de | 192.57.54.230 (*) | ২৩ জুন ২০১৭ ০৬:২৯60355
  • জলধরবাবুরা দেশে ফিরে আসেন - দেশে অটোমেশন আসতে এখনো ঢের দেরী!
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ঝপাঝপ মতামত দিন