( ফাঁকা ঘর। একটা বন্ধ জানালা। বইয়ের শেল্ফ,একটা টেবিল ও চেয়ার।)ও মা! তোমরা সবাই এসে গেছ? একটা কবিতা লিখেছি তোমাদের জন্য। দাঁড়াও। পড়ে শোনাই। আজ যে আমি এক্কেবারে একা ঘরেতে আজ নেই রে গো ভাই কেউ , গরম ছুটি কাটবে এমন ফাঁকা! তাই, মনসায়রে দুখ-জাগানি ঢেউ। ভিডিও গেম আর কার্টুন চ্যানেল খুলি একলা ঘরে থাকবো কতক্ষন ? ইচ্ছে করে মনের ডানা মেলি , নিই খুঁজে নিই পরম আত্মজন। কেমন হয়েছে বলতো কবিতাটা? ভালো হয়েছে? কী বলছো একটু দুখ-ভাবনার আভাস রয়েছে? একটুখানি গুরুচন্ডালির দোষ আছে? এসবই যে খুব স্বাভাবিক। এতো বড়ো একটা ... ...
সন্ধে ছটা বাজে । শ্যামবাজারের কফি হাউসে তিনজন বহুক্ষণ ধরে বসে বসে ছক কষায় ব্যস্ত । স্নেহাংশু মিত্র, অমিতাভ সেন আর সুনির্মল বরাট । লিটল ম্যাগাজিনের ছক । শুধুই কবিতা পত্রিকা । একটা নাম আপাতত আলোচনার মধ্যে আছে ---- সংসপ্তক। নামটা স্নেহাংশুর পেশ করা । তবে নামটা এক কথায় খারিজ করে দিল অমিতাভ । বলল, ' দূ..র এসব চলবে না । বেশ মারকাটারি কিছু একটা চাই । ধর বুলেট বা গাঁইতি বা অন্ডকোষ বা কাতুকুতু বা গুঁতোগুঁতি এই ধরণের কিছু । সুনির্মলের প্রতিক্রিয়া দেখে মনে হচ্ছে সে অমিতাভর পাশেই আছে । একটা সিগারেট ধরিয়ে টেবিলে দুটো কনুই রেখে একটা ... ...
স্কটিশ চার্চ কলেজের অ্যানুয়াল ফাংশান হবে মহাজাতি সদনে। ওরা নাকি হেমন্তকে নিয়ে আসছে এবার। বিভূতিবাবু কথাটা শুনে একেবারে উড়িয়ে দিলেন। ---- ' ওসব বাজে কথা। ডাহা মিথ্যে কথা। হেমন্ত মুখার্জি এখন বম্বেতে। সময়ই দিতে পারবে না .... তাছাড়া টাকার ব্যাপার তো আছেই .... ' নিতাইবাবু কথাটা সমর্থন করলেন। ----- ' সে তো বটেই। তার চেয়ে বরং ধনঞ্জয় বা সতীনাথকে ট্রাই ... ...
হনুমান খুব বড় বীর। পুরোনো বাংলা পুঁথিতে লেখা আছে, পবনের ছেলে বজরংবলি হেলায় লঙ্কা করিল জয়। উপনিষদে লেখা আছে, ন হন্যতে হনুমান, অর্থাৎ, হনুমানকে মারা কঠিন না, অসম্ভব। পুরোনো সংস্কৃত শ্লোকে আছে, স্বদেশে পূজ্যতে রাজা / হনুমান সর্বত্র পূজ্যতে। অর্থাৎ, দেশের বাইরে প্রধানমন্ত্রীকে কেউ পাত্তা না দিলেও, হনুমানমন্দির আমেরিকাতেও আছে।হনুমান খুব বড় বিজ্ঞানী। হনুমানই প্রথম ইন্টারনেট আবিষ্কার করেন। ইলেকট্রনের গতিতে লঙ্কায় তিনি আগুনকে ভাইরাল করে দিয়েছিলেন। ইন্টারনেটের চোটেই স্বর্ণলঙ্কা পুড়ে ছাই হয়ে যায়। এরপর প্রযুক্তি নিয়ে গবেষণার জন্য পৃথিবীতে চালু করেন হনুমানমন্দির। সেগুলিকে ছোটো করে, মানমন্দির বলা হয়। সেখানে আগে গ্রহ, তারা, এসব নিয়ে গবেষণা হত, পরে হোয়াটসঅ্যাপ ইউনিভার্সিটি আবিষ্কৃত ... ...
মহামানবের আহ্বান———————- সুপ্রিয়া চৌধুরী ——————-যদি বলতে পারতাম আমি, কবিগুরুর মত-“বিশ্বসাথে যোগে যেথায় বিহারো”-তোমার আমার যোগসূত্রের, সেটাই হোতো শুরু,-না চাই বিজন, না চাই সুজন,একাকীত্বের ও নেই প্রয়োজন,যোগসূত্র ত বাঁধাই আছে একে অন্যের সাথে,এমন সহজ অনুভূতি যেন হারিয়ে যায় না পাছে।যদি বলতে পারতাম আমি, কবিগুরুর মত-“আমার এই পথ চলাতেই আনন্দ”-ক্লান্তিহীন পথিকের মত,চলতাম ক্রমাগত।যে পথের কোনো শেষ নেই, শুধু চলাই জীবন-মহাজাগতিক সঞ্চয়ের আনন্দে,অসীমের খোঁজে ছুটে চলে যায় মন।যদি বলতে পারতাম আমি, কবিগুরুর মত-“একি লাবণ্যে পূর্ণ প্রাণ প্রাণেশ হে”-এক মুহুর্তে সেই আবেশের রেশ যেন ছুঁয়ে যায় হৃদয়ে, মনে, দেহে।শিহরণ জাগে মনের গভীরে,আনন্দ ধ্বনি বাজে চারিধারে,উপলব্ধি হয় যেন, সে এসেছে,-সে এসেছে, -আহ্বান জানাতে, ডেকে নিতে মোরে, মহামানবের গেহে !যদি বলতে পারতাম আমি, কবিগুরুর মত-“সমুখে শান্তি পারাপার”-একি আনন্দ অনুভূতি, এ কি অপুর্ব শান্তি !আর কিছু নেই, এই জীবনে চাইবার !হিসাব চুকলো সব দেনা পাওনার,-মিলন হলো,-মানবের সাথে মহামানবের,-অবশেষে ! বিশ্বের দরবারে ।—————————————————
সম্প্রতি দেখলাম এক প্রাক্তন শিক্ষক তার লেখা বেশ দামী একটি বই কেনো লোকে কেনেনি তাই নিয়ে ফেবুতে বিলাপ করছেন ও পরোক্ষ ভাবে ছাত্রদের বইটি কিনতে প্রলুব্ধ করছেন। এহেন বাজারী চিৎকার, যদিও আক্ষেপ ও ছদ্ম বিনয়ে ঢাকা, আমিত্বের ভাণ কে গৌণ করাটা আরো কঠিন করে তোলে। আশেপাশে অধিকাংশ মানুষকেই দেখি আমিত্বের ধ্বজা তুলে সমাজমাধ্যমে একটা প্রবল শোরগোল করতে। সাম্প্রতিকতম সেলফি থেকে সুরাপানের শৌর্য, কিছুই বাদ থাকেনা। এসবের মাঝে নিজেকে আরো বেশি দলছুট মনে হয়। প্রেসিডেন্সি কলেজের (বিশ্ববিদ্যালয় নয়) প্রথম দিন বিভাগীয় প্রধান জয়তী গুপ্ত যে বিনয়ের প্রয়োজনীয়তার কথা বলেছিলেন তা আজও নানা ভুলভ্রান্তি সত্ত্বেও মনে রাখার চেষ্টা করে যাই। পরবর্তীকালে কৃষ্ণা ... ...
শহর আমার চেনা নয় -লাল বাতি'তে নিষেধ রয়; তবু চালকের চাকায় রক্ত স্কুলব্যাগ পাশে শিশু ঘুমায়! মতামত দেবে দুর্ঘটনা-বলে কয়ে তো আসেনা; সংগ্ৰহ তে ব্যাস্ত প্রহরী পিতা - পুত্র বাঁচে না ! হায় মাতা! ব্যাগ বুকে তার-সারা জীবনের হাহাকার! -তবু এ শহর তিলোত্তমাক্রুশবিদ্ধ যীশু আবার !?
হেদুয়ায় পুকুরের পশ্চিমদিকে একফালি জমি আছে রাস্তার দিকে। সেখানে একদিন এক বেঁটেখাটো মোটাসোটা ভদ্রলোক এলেন। গেরুয়া রঙের পাঞ্জাবী এবং ধুতি পরা। ওখানে একজন বলল, ' ইনি হলেন অখিল নিয়োগী মানে, স্বপনবুড়ো। সবপেয়েছির আসর চালান সারা বাংলায়। এখানেও একটা করবেন বলে এসেছেন। ইনি নাকি বইও লেখেন। একটা বই সিনেমাও হয়েছে ---- বাবুই ... ...
বীরেনবাবু নিতাইবাবুর অফিসের সহকর্মী। নিতাইবাবুর বাসায় প্রায়ই আসেন। নিতাইবাবুর ছেলে মেয়ে তখন ছোট ছিল। বীরেনবাবু বাসায় এলেই তাদের মন আনন্দে নেচে ওঠে। তাদের সন্ধেবেলার লেখাপড়া মুলতুবী হয়ে যায়। বাবা মা কিছু বলে না। না না, বীরেন সান্যাল কোন খাবার দাবার আনেন না। কিন্তু অনেক গল্প নিয়ে আসেন। নানা রোমহর্ষক অ্যাডভেঞ্চারের গল্প। বেশির ভাগই সমুদ্রের তলায় জলজন্তুদের মোকাবিলা করা ... ...
ভূমিকা:ক্যালকাটা ফায়ার ব্রিগেড, যা এখন কলকাতা ফায়ার ব্রিগেড নামে পরিচিত, একটি খ্যাতিমান এবং ঐতিহাসিক প্রতিষ্ঠান যেটি প্রায় দুশো বছরের সুদীর্ঘ সময় ধরে, অবিচল সাহস এবং নির্ভরতার সাথে কলকাতা শহরের সেবা করে চলেছে।১৮৬৫-সালে প্রতিষ্ঠিত,এটি ভারতের প্রাচীনতম ফায়ার ডিপার্টমেন্টগুলির মধ্যে একটি হওয়ার গৌরব লাভ করেছে। আজকে,অগ্নি নির্বাপক কলকাতার সব অফিসগুলির মূখ্য কার্য্যালয় হল পার্ক স্ট্রীটে।তার দীর্ঘ এবং ঘটনাবহুল সময়ের যাত্রা জুড়ে, ব্রিগেডটি বীরত্ব, স্থিতিস্থাপকতা ... ...
পা বাড়ানোর কথা তো বললাম। কিন্তু কাজটা বেশ কঠিন। উনিশ শতকের রসায়ন ছিল পরমাণুর গাথাকাব্য। সেই সঙ্গে অণুর যোগ্য এবং সম মর্যাদাপূর্ণ সঙ্গদান। মৌলিক পদার্থের যাবতীয় বৈশিষ্ট্য পরমাণু ধরে পাওয়া যাবে এবং বোঝা যাবে—এই ছিল উনিশ শতকের রসায়ন বিজ্ঞানীদের দৃঢ় বিশ্বাস। পদার্থের ক্ষুদ্রতম অবিভাজ্য কণা হল পরমাণু। পরমাণুর আপেক্ষিক ওজন এবং যোজ্যতা—এই দুটি ছিল তাদের পরম ধর্ম। পরিচিতি জ্ঞাপক যাচকাঠি। সেই ধারণায় চিড় ধরে গেল জার্মানি ইংল্যান্ড এবং ফ্রান্সে ঊনবিংশ শতাব্দের শেষ দশকের পর পর কয়েকটি যুগান্তকারী আবিষ্কারে। যথা:— ১। ১৮৯৫ সালের শেষ দিকে হ্বিলহেল্ম কনরাড রয়েন্টগেন এক্স-রশ্মি আবিষ্কার করেন। ২। ১৮৯৬ সালের গোড়ায় আতোয়াঁ অঁরি বেকারেল ইউরেনিয়াম যৌগের ভিত্তিতে তেজষ্ক্রিয়তার ঘটনা খুঁজে ... ...
রাজার প্রজা সদাই খুশী ———————— সুপ্রিয়া চৌধুরী ———————— নেতা মোদের রাজা মশাই আমরা হলেম প্রজা, ভীড় ভাড়াক্কা আমরা যোগাই, কাজই মানুষ খোঁজা। মণ্ডা মিঠাই ভাতা দিয়ে,
বর্ষার খিচুড়ি জুলাই মাসটা যদিও আমার জন্য খুব লাকি, যে দুটো কারণের জন্য লাকি, জানি না, তারা ততটা লাকি ভাবে কি'না! কিন্তু জুলাইএর মাঝামাঝি থেকে পূজো পর্যন্ত, আমার শরীরটা ঠিক জুতের থাকে না। বর্ষাকালের জুতোর মত নানা ছুটকো ময়লার মত অসুখ বিসুখে জর্জরিত হয়ে পড়ে। মানে জ্বর জ্বর না হলেও, অসুখ দিয়ে জারিতই থাকে। এই বছরে, সব কিছু ছাপিয়ে মাথা তুলে দাঁড়িয়েছে, ফ্রোজেন সোলডার। ডাক্তারি পরীক্ষায় সি২+সি৩, সি৪+সি৫ এবং সি৫+ সি৬, এগুলি মার্জিনাল অস্টিওফাইটস অবস্থানে রয়েছে। ইমপ্রেশান হল সার্ভিকাল স্পন্ডিলসিস। আমার ও.এ ডান সোলডারে বদলে গেছে, যদিও হাড্ডি কা ডেন সিটি ঠিকঠাক আছে - কিন্তু শরীর বা আমার লেখার আঙুল এইসব ... ...
একটি কালো রাতের কাহিনী:অন্ধকার জগতে সৈকত:-অম্লান সরকারপেশায় কস্ট একাউন্টেন্ট সৈকত ছাত্র জীবনে মেধাবী তথা পরিশ্রমী ছাত্র ছিল। কাজেই স্কুল কলেজের বাধা ফটাফট টপকে যেতে সৈকতকে বিশেষ কোন প্রযত্ন করতে হয়নি। মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলে সৈকত প্রাচুর্যের মধ্যে বড় হয় নি। তবে তার যখন যেটুকু ন্যূনতম প্রয়োজন সেগুলি সে অনায়াসেই পেয়ে গেছে, সে পড়াশোনার খরচই হোক আর কাপড় জামার খরচ বা ছোট খাটো কোন বিলাসিতার খরচ হোক না কেন। তবে নৈতিক চরিত্র তার সেভাবে খুব একটা গড়ে ওঠে নি। এছাড়া সৈকতের প্রজন্মের ধারা অনুযায়ী নারী পুরুষের মধ্যে বিবাহ পূর্ব যৌনতা ওদের কাছে ডাল ভাতের মতই ব্যাপার। কাজেই সৈকতও নারী পুরুষের সম্পর্কের মধ্যে ... ...
দিল্লির শীর্ষ আদালতের খবর। গত কালের। খবরটা অত্যন্ত জরুরি, কিন্তু বিশেষ কোথাও পাবেননা। তাই আমিই লিখি।খবরটা প্রাথমিকভাবে একটা মামলার। শিলিগুড়িতে একটা অ্যাক্সিডেন্ট হয়, কিছুদিন আগে। সেই নিয়ে উত্তরপ্রদেশের এক ব্যক্তি ক্ষতিপূরণের মামলা করেন, শিলিগুড়ির এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে। মামলাটা হয় উত্তরপ্রদেশে। তাতে শিলিগুড়ির ব্যক্তি সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করেন, যে, যেহেতু ঘটনাটা শিলিগুড়ির, সাক্ষীসাবুদও সেখানকার, তাই মামলাটা সেখানেই সরানো হোক। এছাড়াও, আরও একটা ব্যাপার ছিল, যে, সাক্ষীসাবুদ, এবং অভিযুক্ত, সকলেই বাঙালি, তাদের হিন্দি ভাষায় অস্বাচ্ছন্দ আছে।শীর্ষ আদালতের বিচারপতি দীপঙ্কর দত্ত, আবেদনটা খারিজ করেন। তার নানা আইনী যুক্তি এবং মারপ্যাঁচ থাকতেই পারে। সেটা খবর না। খবর হল, তিনি যা বলেছেন। এনডিটিভি ওয়েবসাইটে উদ্ধৃতি ... ...
ছুঁয়ে দিয়েছিলো বলে বাক্সের মতো খোলা হলোঅস্তরঙীন দিন, মেঘে মেঘে বয়ে গেলো বেলা এ পর্যন্ত সব ঠিক ছিলো, বাড়ির মধ্যে ঘর, মেলাএকা রঙ্গন গাছ, শিশিরের মতো ছলোছলো গুঁড়ো দুঃখের ফোঁটা, পাখি বলে ভ্রম হতে পারেছুঁয়ে দিয়েছিলো বলে কুহুডাক বেজেছে বেতারেযে সব ঘোর-লাগানো, যে সব মায়া-জড়ানো কথাআকাশে বাতাসে ছিলো, পুঞ্জ পৌনপুনিকতাতাদের খোঁজ নিলো যে ফুরিয়ে গিয়েছে নিঃসাড়অগ্নিসাক্ষী রেখে, খুঁজলো নষ্ট অধিকার আপতকালীন দিন, রোদ এলো বৃষ্টি তাড়া করেছুঁয়ে দিয়েছিলো বলে অমলিন ঝরলো পাথরেবহু জীবনের ভুল, বহু নদী, বহু অঙ্গীকার ছুঁয়ে দিয়েছিলো বলে খুলে গেলো বন্ধ এবার ... ...
হেদুয়া পার্কের একপাশে রামদুলাল সরকার স্ট্রীট। কর্ণওয়ালিস স্ট্রিটের বুকের ওপর দিয়ে আড়াআড়ি বেরিয়ে গেছে ওদিকে দর্জিপাড়ার দিকে। ওই রাস্তাতেই মোড়ের মাথায় বইয়ের দোকান বৈকুন্ঠ বুক হাউস। খানকয়েক বাড়ির পরে নিতাইবাবুর মানে, নিতাইচন্দ্র ভট্টাচার্যের বাড়ি। ভাড়াবাড়ি আর কি। নিতাইবাবু পরিবার নিয়ে একতলায় থাকেন। রেল অফিসে চাকরি করেন। দোতলাতেও আর এক ঘর ভাড়াটে আছে। অনিল ঘোষ সেখানে তার পরিবার নিয়ে থাকেন। বাড়িওয়ালা বিভূতিবাবু, বিভূতিভূষণ দত্ত সপরিবারে তিনতলায় থাকেন। তার বয়স প্রায় ষাট বছর। বায়োস্কোপ দেখার খুব শখ। একা একাই দেখেন। তার স্ত্রী যান তার ... ...
ব্যাকরণে কাল তিনটি অতীত বর্তমান আর ভবিষ্যত। আমার মতে দুইটি ইহকাল আর পরকাল। আমার জন্মভুমির মুসলমান অর্থ্যাৎ আমার জাত ভাইদের সরকার কিছু দিতে চাইলে ইহকালেই দিতে হবে পরকাল আমাদের সৃষ্টিকর্তা বুঝিয়ে দেবেন। সরকারের কাছে ইহকালে চাই পেট চালানোর মত শিক্ষা। পরকালের শিক্ষার প্রতি টান থাকলে সেটা আমরা নিজেরাই অর্জন করব প্রয়োজনে গুরুধরে। ... ...