এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • মোহাম্মদ কাজী মামুন | ২১ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ ২৩:৪৮516656
  • "কিন্তু সমাজ, রাজনীতি, যৌনতা হল বাধ্যতামূলক সেইসব দেহাবয়ব যাদের ভিতরে লেখক রস নামক প্রাণটি পুরে পাঠকের কাছে পাঠান এবং পাঠক চেষ্টা করেন ঐ দেহাবয়ব অতিক্রম করে রস নামক প্রাণটির স্বাদ পেতে। " 
    খুব সুন্দর রিভিউ!
  • শঙ্কর | 223.223.153.119 | ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ ২২:১৮516684
  • 'ছয়ে রিপু' পড়লাম। দারুন লাগলো। পাঠ প্রতিক্রিয়াটিও খুবই সুচিন্তিত।
  • Subhadeep Ghosh | ০৫ মার্চ ২০২৩ ১৮:৪৩517013
  • @মোহাম্মদ কাজী মামুন
    @শঙ্কর
    ধন্যবাদ মতামতের জন্য।
  • ইন্দ্রাণী | ১৬ এপ্রিল ২০২৩ ১৫:৪৯518730
  • শুভদীপের এই লেখার পরে নিজের মতামতকে অবান্তর মনে হয়। তবু লিখি।

    'জয় বাবা তারকনাথ' পড়েছিলাম ২০০৫ এ, তখন থেকেই জানি, সৈকত বন্দ্যোপাধ্যায়ের ছোটগল্প চারপাশে যা লেখা হয় , তার থেকে আলাদা, একেবারে অন্যরকম- বস্তুত অজ্ঞাত আততায়ীর হাতে আচমকা মরে যাওয়ার চান্স থাকে পাঠকের। 
    একটা সিনেমায় দেখেছিলাম রেলস্টেশনের ওভার ব্রিজ দিয়ে একজন আসছেন, সিঁড়ি দিয়ে নামছেন, যিনি রেসিভ করতে এসেছেন তাঁকেও দেখতে পেয়েছেন, হাত নাড়ছেন, চারদিকে লোকজনের স্বাভাবিক চলাচল; ইলিয়াক বা ঐ রকম কোনো আর্টারি এক সেকণ্ডে কেটে দিয়ে পাশ দিয়ে উঠে গেল গুপ্তঘাতক , ভিড়ে মিশে গেল। সৈকতের গল্প ঐ রকম । বেশ পড়ছি, কখনও হাসছি, শ্লেষ টেষ সবই দেখছি পড়ছি, যেটা আপাত অদৃশ্য সেটা ঐ এক সেকণ্ডের চাকু টানার সময়- কখন কী ভাবে আসবে কেউ জানে না। সব গল্পে যে রক্তপাত হবে তাও হয়ত নয়, কিন্তু ঐ এক সেকন্ডে নিজের রক্তে ভেসে যাওয়ার ভয়টা অলরেডি চারিয়ে গেছে তখন-
    এই ক্ষীণতনু বইটা পুরোটাই ঐরকম মার্ডার ওয়েপন যেন। পুরো গল্প দাঁড়িয়ে থাকে ফলার তীক্ষ্ণতা আর আততায়ীর ক্ষিপ্রতার ওপর। যতই সাবধানী পাঠক হই না কেন, রক্তপাত অনিবার্য।
    আসলে ট্রীটমেন্ট। ধরুন, আগে এরকম গল্প পড়েছি , যে একজন লোক অফিস না টুর থেকে নিজের বাড়ি গেলে তার পরিবার তাকে চিনতে পারে না- তজ্জনিত ধন্ধ , বেদনা সবই আছে কিন্তু ঐ ভয়টা নেই-কখ্নই মনে হয় না এ আমারও গল্প। আসলে, এই বই য়ের প্রথম গল্প পড়তে গিয়ে ঐ গল্পটা মনে পড়েছিল। 'সুনাগরিক রঞ্জন দত্তর মৃত্যুর দিন' শুরুই হচ্ছে এই লাইন দিয়ে ' নিজের মৃত্যুসংবাদটা রঞ্জন প্রথম পেল ডাক্তার রায়ের চেম্বারে'। এখানেও পূর্বোল্লেখিত গল্পের মতো আইডেন্টিটির ধন্ধ, কিন্তু গল্পের গতি , সিকোয়েন্স, ট্রীটমেন্ট বস্তুত প্রথম লাইনটাই পাঠকের ধমনী কেটে দিয়ে বেরিয়ে গেছে।
    শুভদীপ যথার্থ লিখেছেন , "সমাজ সচেতন, ঐতিহাসিক, রহস্যরোমাঞ্চ, ভীতিপ্রদ, অলৌকিক ও স্মৃতিমেদুর এইগুলিই লেখক-নির্ণীত দেহাবয়ব যার মধ্যে তিনি পুরে দিয়েছেন ছটি রিপুর ব্যঞ্জনা। মজা হল লেখক রস বা ব্যঞ্জনা হিসেবে পাঠ্যবস্তুর অন্দরে যা ভর্তি করে পাঠাবেন, পাঠক যে খুঁড়ে সেইটিই খুঁজে পাবেন এর কোনোই নিশ্চয়তা নেই। আর আধুনিক ভাষা-তাত্ত্বিক দর্শন অনুযায়ী, খুঁড়ে ভিন্ন ভিন্ন অর্থ পাওয়ার সম্ভাবনা যে পাঠ্যবস্তুতে যত বেশি তার শৈল্পিক সমৃদ্ধিও তত বেশি। যত বেশি বিনির্মাণ, ততবেশি মানের ঊর্ধ্বক্রম। 'ছয়ে রিপু'র লেখক-নির্ণীত দেহাবয়বগুলির একটা সাধারণ বৈশিষ্ট্য অবশ্যই রাজনৈতিক চেতনা। কিন্তু তার মধ্যে লেখক অবধারিত ভাবে মিশিয়ে দিয়েছেন আরো নানাবিধ ব্যক্তিক ও সামাজিক গুণাবলী বা ফ্যাকাল্টি যেগুলির যোগসাজশে গল্পগুলির একমাত্রিক কোনো সূত্র নির্ধারণ অসম্ভব হয়ে পড়েছে।" আর এইখানেই মজা। প্রতিটি গল্পের ওপরে ঋতু ও রিপুর (দুইই ৬ কী না) একটি নাম চিহ্নিত করা আছে, সঙ্গে একটি উদ্ধৃতি বা বাণীর অনুসারী কিছু কথা। গল্পের শেষে মূল বাণীটি (ব্যতিক্রম -বড়দিন)।
    ছোটোবেলায় আমার এক দাদা স্পিনার চন্দ্রশেখর বল করতে এলে, প্রতিটি ডেলিভারির প্রকৃতি আন্দাজ করার চেষ্টা করতেন- লম্বা টেস্টম্যাচ জুড়ে তাঁর নিজস্ব খেলা চলত চন্দ্রশেখরের সঙ্গে। নবীনবয়সে আমি এমত খেলেছি বঙ্কিমচন্দ্রের সঙ্গে- কপালকুণ্ডলা পড়তে গিয়ে- পর্বের শুরুতে যে উদ্ধৃতি , তা থেকে পর্বের আখ্যানরেখা আন্দাজ করার খেলা-
    এই বইয়ের প্রতিটি গল্পে 'লেখক-্নির্ণীত দেহাবয়ব ও রিপুর ব্যঞ্জনা' র সঙ্গে আখ্যানরেখা আন্দাজ করা আর মিলিয়ে নেওয়ার নিজস্ব খেলা শুরু করেন পাঠক। শুভদীপ যাকে বহুমাত্রিক বললেন, তাকে বলতে পারি প্রিজমের তল- বস্তুত আলোর উৎস খোঁজার নিজস্ব খেলা চলে পাঠকের।
    এই বইটি আমি বহুবার পড়ব। আর এও জানি, প্রতিবার ছুরি খাব , সবরকম সতর্কতা অবলম্বন সত্ত্বেও।
  • ইন্দ্রাণী | ২৪ জুন ২০২৩ ১০:১৯520676
  • এই প্রসঙ্গে আরো কিছু লেখার ছিল। সেদিন লেখা হয় নি।
    শুভদীপ লিখেছেন, " সমাজ সচেতন গল্পটি যেমন, আজকের এনআরসি, সিএএ-র রূপকে পড়া যেতেই পারে, ...কিন্তু আমার আগ্রহ গল্পগুলির (একমাত্র ঐতিহাসিক গল্প 'উনিশে এপ্রিল' বাদ দিয়ে) সেই অতি-দেশাত্মক ঝোঁকের দিকে যেখানে প্লট স্থানীয় হয়েও আন্তর্জাতিক এবং নির্মাণশৈলী প্লটানুযায়ী ভিন্ন ভিন্ন!"
    একদম ঠিক।
    আমার যেটা মনে হয়েছিল, এই সমাজসচেতন গল্পটি অর্থাৎ সুনাগরিক রঞ্জন দত্তর মৃত্যুদিন গল্পটি যেটি এন আর সি
    র রূপকে পড়া যেতেই পারে, সেটি ভীষণভাবে কাফকান। কুন্দেরার দ্য আর্ট অফ নভেলে পড়েছিলাম, একটি ঘটনার কথা। প্রাগ থেকে এক এঞ্জিনিয়ার লন্ডনে এক কনফারেন্সে গিয়ে আবার ফিরে এসেছেন দেশে। পরদিন নিজের অফিসে বসে Rude Pravo তে পড়ছেন যে এক চেক এঞ্জিনিয়ার লন্ডনে কনফারেন্সে গিয়ে তাঁর সোশালিস্ট হোমল্যান্ডে গিয়ে প্রেসের কাছে নিন্দাসূচক কথাবার্তা বলে তারপর ওখানেই রাজনৈতিক আশ্রয় নিয়েছেন। তো এই রকম অবৈধ উপায়ে দেশত্যাগ তদুপরি এই প্রেসের কাছে উল্টাপাল্টা স্টেটমেন্ট-্কমসে কম ২০ বছরের জেল হওয়া উচিত ইত্যাদি। এই এঞ্জিনিয়ার যখন খবরটি পড়ছেন, তাঁর সেক্রেটারি ঘরে ঢুকে প্রায় মূর্ছা যান - একি আপ্নি এখানে! কাগজ দেখেছেন- কী কাণ্ড!!!
    এঞ্জিনিয়ার গেলেন কাগজের অফিসে। সম্পাদক ক্ষমা চেয়ে বললেন, মিনিস্ট্রি অফ ইন্টিরিয়র থেকে ডাইরেক্ট খবর এসেছে, আমার কিছু করার নেই। এঞ্জিনিয়ার দৌড়োলেন মিনিস্ট্রিতে। তাঁরা বললেন মিসটেক, মিসটেক। আমরা লন্ডন এম্ব্যাসি থেকে খবর পেয়েছিলাম। খবর প্রত্যাহার করা যাবে না কিন্তু নিশ্চিন্ত থাকুন, আপনার কোনো ভয় নেই।
    কিন্তু এঞ্জিনিয়ারের রাতের ঘুম গেল ঘুচে, তিনি বুঝতে পারছিলেন, তাঁকে ফলো করা হচ্ছে, ফোন ট্যাপ করা হচ্ছে, এক কথায় রাষ্ট্রের কড়া নজরদারিতে তাঁর দিন কাটছে। এই চাপ ক্রমে অসহনীয় হল। তিনি প্রচুর ঝুঁকি নিয়ে অবৈধ উপায়ে দেশত্যাগী হলেন।
    এই গল্পটা শেষ করে কুন্দেরা অনন্ত গোলকধাঁধাময় ইন্সটিটিউশনের কথা বলছেন। তুলনা করছেন ট্রায়ালের যোসেফ কে এবং ক্যাসলের কে র সঙ্গে, বলছেন, ডস্টভয়েস্কির উল্টো লজিক কাফকায়, শেষে বলছেন, এই গল্পগুলো যেন জোক। বস্তুত কাফ্কা যখন ট্রায়ালের প্রথম চ্যাপটার বন্ধুদের পড়ে শুনিয়েছিলেন, তাঁরা বেজায় হেসেছিলেন (এই টা ছ য়ে রিপুর ভূমিকাতেও আছে)। কুন্দেরা এখানে বলছেন হরর অফ দ্য কমিক এর কথা। সৈকতের গল্পে এইটা প্রযোজ্য -আমার মনে হয়েছিল- যেখানে " the comic is not a counterpart to the tragic as in Shakespeare; it's not there to make the tragic more bearable by lightening the tone; it does not accompany the tragic, not at all, it nips it in the bud and thus deprives the victims of the only consolation they could hope for: the consolation to be found in the (real or supposed) grandeur of tragedy. The engineer loses his home-land , and everyone laughs."
  • Sobuj Chatterjee | ২৫ জুন ২০২৩ ০০:০৩520692
  • 'ছয়ে রিপু ' গল্পঃ গ্ৰন্ত্রটি আমি কিভাবে পেতে পারি জানতে পারলে ভালো হতো।
  • গ্রন্থটি কিভাবে | 96.230.209.161 | ২৫ জুন ২০২৩ ০৪:০৬520695
  • পাতার মাথায় দেখুন ফোন নং দেওয়া আছে।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। আলোচনা করতে প্রতিক্রিয়া দিন