এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • ইউক্রেন, বাংলাদেশ, এবং মিডিয়া -- বর্বরতার সেকাল একাল

    Partha Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ২২ মার্চ ২০২২ | ১১৪০৭ বার পঠিত | রেটিং ৫ (১ জন)
  • ঊনিশশো একাত্তরের মার্চ মাস থেকে ডিসেম্বর -- বাংলাদেশের রক্তাক্ত মুক্তিযুদ্ধের সময় থেকে -- আজ এই দুহাজার বাইশ সালের মার্চ মাস পর্যন্ত পৃথিবীতে কতগুলো যুদ্ধ হয়েছে, এবং তার পরিণতি হিসেবে কত কোটি নিরীহ মানুষকে নিজের দেশ ছেড়ে চিরকালের মতো অন্য দেশে গিয়ে উদ্বাস্তুর জীবন কাটাতে হয়েছে? কেউ কি তার হিসেব রেখেছে কোনো?
     
    আজকে নিউ ইয়র্ক টাইমস, সিএনএন, বিবিসি এবং প্রায় সমস্ত মার্কিন ও পশ্চিমি মিডিয়া রাশিয়ার আক্রমণে ইউক্রেন থেকে পালিয়ে যাওয়া শরণার্থীদের জন্যে কেঁদে আকুল। কেবলমাত্র পোল্যাণ্ডেই দশ থেকে পনেরো লক্ষ ইউক্রেনিয়ান পুরুষ, নারী ও শিশু আশ্রয় নিয়েছে। এর পর আছে পশ্চিম ইউরোপের আরো দেশ -- যেমন জার্মানি, ফ্রান্স, ইংল্যান্ড, স্পেন, ইতালি। ইউক্রেনের চারপাশে আরো যেসব দেশ আছে, যেমন বেলারুশ, হাঙ্গেরি, চেক রিপাবলিক, মলডোভা, জর্জিয়া, রোমানিয়া ইত্যাদি। 

    ইউক্রেনে রাশিয়ার বর্বর আক্রমণ এই প্রতিটি দেশকেই সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক দিক থেকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে বাধ্য। পরিবেশ ও জলবায়ুর ওপরে যে নিদারুণ প্রভাব পড়বে, এবং কত কোটি গাছ কাটা পড়বে, পার্ক ও তৃণভূমি জ্বলে যাবে, কত লক্ষ কোটি গ্যালন জল চিরকালের মতো বিলীন হবে, তার হিসেব কে করে? এবং যারা বেঁচে থাকবে, বিশেষ করে শিশুরা, তাদের মনের ওপর এই যুদ্ধ ও বোমাবর্ষণ চিরকালের মতো কেমনভাবে ছাপ ফেলে যাবে, তার হিসেব কে করে?
     
    বাংলাদেশ যুদ্ধের সময়ে আমরা দেখেছি, কত লক্ষ নিরীহ পরিবারকে এই ট্রমার মধ্যে দিয়ে যেতে হয়েছিল। কত অসংখ্য নারীর মর্যাদা লুন্ঠিত হয়েছিল। কত মানুষ বিকলাঙ্গ, পঙ্গু হয়ে গিয়েছিলো। অথচ, বাংলাদেশের ওপর পাকিস্তানী হানাদারদের বর্বরতার খবর আমার পরিচিত অনেক সাধারণ পাকিস্তানীই জানেনা। আমি যখন তাদের এসব কথা বলি, তারা আশ্চর্য হয়ে যায়। তারা তাদের দেশে থাকার সময়ে কখনো এসব কথা শোনেনি। শুনলেও তার যে বীভৎসতা, বিভীষিকা, তার কোনো সঠিক খবর তাদের দেশের মিডিয়া তাদের দেয়নি। এও হলো আমার পূর্বকথিত "জার্নালিজম অফ এক্সক্লুশন" বা কৌশলে বর্জন করার সাংবাদিকতা। আজ আমরা নিউ ইয়র্ক টাইমস, সিএনএন, বিবিসি এবং পশ্চিমি মিডিয়াতে তার এক আধুনিক সংস্করণ দেখতে পাচ্ছি।
     
    এই আধুনিক, নবতম মগজধোলাইতে দেখা যাচ্ছে, রাশিয়া ও পুতিন কেমনভাবে ইউক্রেনের ওপর বর্বর আক্রমণ চালাচ্ছে, কত নিরীহ মানুষের প্রাণ যাচ্ছে, মারিপল, ম্যারিটোপোল, খারসন, ইত্যাদি শহরে হাসপাতাল, আশ্রয়কেন্দ্র এসব রাশিয়ার বোমার আঘাতে চূর্ণবিচূর্ণ হয়ে গেছে। তার ছবি আমরা দিবারাত্র পশ্চিমি মিডিয়াতে এবং তাদের বশংবদ ভারতীয় ও বাংলাদেশী মিডিয়াতে দেখছি। এবং শিহরিত হচ্ছি। হওয়ারই কথা।
     
    রাশিয়ার এ আগ্রাসন ও বর্বরতাকে চরম ধিক্কার জানাই। 
     
    কিন্তু এখানে একটা বিরাট প্রব্লেমও আছে। আজ পৃথিবীতে যেমন সোশ্যাল মিডিয়াতে কোনো খবর দেখলে তেমন কেউ তার সম্পর্কে খোঁজখবর করেনা বা রিসার্চ করেনা, এবং সেই উড়ো খবরকেই ধ্রুবসত্য বলে মনে করে এবং নিজের বন্ধু পরিজনের সঙ্গে চোখ বন্ধ করে শেয়ার করে ফেলে, ঠিক তেমনি নিউ ইয়র্ক টাইমস বা সিএনএনের খবরকে কেউ যাচাই না করেই নিজেদের মিডিয়াতে প্রকাশ করে দেয়। এবং কে কত বেশি আগে প্রকাশ করতে পারলো, তার প্রতিযোগিতা চলে। 

    অথচ, নিউ ইয়র্ক টাইমস জাতীয় মিডিয়া একপেশে রাশিয়াবিরোধী খবর প্রচার করে চলেছে, যা ওয়ার প্রোপাগাণ্ডা -- যুদ্ধ সম্পর্কে একটা জিগির সৃষ্টি করা।
     
    সেই একপেশে সাংবাদিকতায় যেমন যুক্তিতর্ক, বিশ্লেষণ, কারণ অনুসন্ধান সমস্ত বিলুপ্ত, ঠিক তেমনই ইতিহাসের কোনো আলোচনাও সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। এই তথাকথিত "মুক্ত ও স্বাধীনতার দেশ" আমেরিকায় আজ যদি কোনো মূলস্রোত মিডিয়া সেসব কারণ বা ইতিহাসের কথা তোলে, সঙ্গে সঙ্গেই সে মিডিয়া জনপ্রিয়তা হারাবে, এবং যেসব বড় বড় কর্পোরেশন -- গাড়ি থেকে ওষুধ থেকে ম্যাকডোনাল্ড থেকে পিৎজা হাট থেকে ডিজনি ওয়ার্ল্ড -- তাদের বিজ্ঞাপন দিয়ে চলেছে, তারা সে বিজ্ঞাপন গুটিয়ে নেবে, এবং সে মিডিয়া মুখ থুবড়ে পড়বে। সে ঝুঁকি নিয়ে সৎ, নিরপেক্ষ সাংবাদিকতার সাহস কোনো মূলস্রোত মিডিয়ার নেই।
     
    অথচ সৎ, নিরপেক্ষ সাংবাদিকতা করার এই মুহূর্তে খুব বেশি দরকার ছিল। আগের তিন সপ্তাহে আমি বাংলাদেশ প্রতিদিনের পাতায় সেসব বিষয় নিয়ে দীর্ঘ আলোচনা করেছি। আজ করছি যুদ্ধ এবং শরণার্থী সমস্যা নিয়ে আলোচনা। ইমিগ্রেন্ট এবং ইমিগ্রেশন নিয়ে মার্কিন মিডিয়ার একপেশে আলোচনা দেখলে স্তম্ভিত হতে হয়। ইরাক, আফগানিস্তানের যুদ্ধের সময়ে যখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ব্রিটেন সে দুই দেশে লক্ষ লক্ষ মানুষ মেরেছিলো, এবং বলতে গেলে বিনা কারণেই বোমার আঘাতে দুটো দেশকে গুঁড়িয়ে দিয়েছিলো, তখন মার্কিনি ও পশ্চিমি মিডিয়ার এই কুম্ভীরাশ্রু কোথায় ছিল? 

    প্রতিটি ছবি, প্রতিটি খবর দেখলে আজ সেই হিপোক্রিসি, দ্বিচারিতার কথাই খুব বেশি করে মনে আসে। কিন্তু সেসব কথা বলা জনপ্রিয় নয়। 

    ইতিহাসের আলোচনা জনপ্রিয় নয়। আপনার চাকরি চলে যেতে পারে, আপনার ফোন হ্যাক করা হতে পারে, আপনার পরিবারের ওপর নজরদারি করা হতেই পারে। এমনিতেই আমেরিকায় গুগল, ফেসবুক, টুইটার, ইউটিউব বিনা পয়সায় ব্যবহারের পরিবর্তে আপনার ব্যক্তিগত সমস্ত তথ্য বা পছন্দের খবর মার্কিনি কর্পোরেশনগুলো জানে। আপনার ফোনে বা ইমেলে যে কোনো সময়ে যে কোনো কর্পোরেশন আপনার সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারে। আপনার বাড়িতে যদি অ্যালেক্সা-জাতীয় অনলাইন রোবট থাকে, তাহলে তার মাধ্যমে আপনার বলা সমস্ত কথা কর্পোরেশনগুলির হাতে সরাসরি চলে যেতে পারে। 

    এই তথাকথিত "ল্যাণ্ড অফ প্রাইভেসি" আমেরিকায় কোনো ব্যক্তিগত গোপনীয়তা আপনার অবশিষ্ট নেই।
     
    একাত্তরের বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময়েই কিন্তু ভিয়েতনাম, ইন্দোনেশিয়া, চিলি এসব দেশে বিশাল বিশাল যুদ্ধ চলছিল, এবং প্রতিটি যুদ্ধের পিছনেই ছিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিলিটারি ইন্ডাস্ট্রিয়াল কমপ্লেক্সের প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ হাত। সেই একই সময়ে দক্ষিণ আমেরিকায় গুয়াতেমালা, সালভাডোর, হণ্ডুরাস এসব দেশে মার্কিন মদতে সেখানকার অত্যাচারী রাষ্ট্রনায়করা বর্বর আক্রমণে বিরোধী শক্তিকে শেষ করে দেওয়ার খেলায় নেমেছিল, এবং লক্ষ লক্ষ মানুষ জমি, ঘরবাড়ি, স্বজন পরিজন হারিয়ে স্ত্রীপুত্রকন্যার হাত ধরে নিজের প্রিয় দেশ ও পরিচিত পরিবেশ ছেড়ে পাড়ি দিয়েছিলো অন্য দেশের আশ্রয়ে।
     
    ফিলিপিন্স থেকে এ্যাঙ্গোলা, বাংলাদেশ থেকে শ্রীলঙ্কা, সুদান থেকে কঙ্গো, কসোভো থেকে ইউক্রেন -- সমস্ত যুদ্ধের পিছনেই ওই যে কথা আগেই বললাম, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেন এবং তাদের ট্রিলিয়ন ডলার, ট্রিলিয়ন পাউনড অস্ত্র ও যুদ্ধ কর্পোরেশনের মদত রয়েছে। ঠিক যেমন পট্যাটো চিপসকে জনপ্রিয় না করলে খামারের আলু বিক্রি হবেনা এবং পচে যাবে, ঠিক একই ভাবে যুদ্ধ না লাগালে এবং যুদ্ধ চালিয়ে না গেলে এই ট্রিলিয়ন ডলারের মজুত করা অস্ত্রভাণ্ডার পড়ে থাকবে, এবং শেয়ার বাজারে তাদের লাভ দ্রুত পড়ে যাবে। 
     
    অস্ত্র ও যুদ্ধ বিক্রি না হলে লাভ নেই, এবং লাভ না থাকলে শেয়ার মার্কেট নেই। স্টকহোল্ডাররা ক্ষেপে উঠবে। 

    যুদ্ধ কর্পোরেশনের সঙ্গে কেবলমাত্র অস্ত্র প্রস্তুতকারক কোম্পানিগুলো যুক্ত নয়। যুক্ত আছে ওষুধপত্র, কম্পিউটার ও সফটওয়্যার, হাজার ইলেক্ট্রনিক্স ও অনলাইন বাণিজ্য, সাবান থেকে খাদ্যসামগ্রী। গাড়ি থেকে গ্রেনেড। বস্তুতঃ, যুদ্ধ না লাগালে, এবং যুদ্ধ চালিয়ে না গেলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতি সম্পূর্ণভাবেই ধ্বংস হয়ে যাবে। এই কারণে, আপনারা একবার গুগল সার্চ করে দেখে নিতে পারেন, দ্বিতীয় মহাযুদ্ধ শেষ হওয়ার পর থেকে আজ পর্যন্ত আমেরিকা পৃথিবীর কোথাও না কোথাও কোনো না কোনো ভাবে যুদ্ধের সঙ্গে যুক্ত ছিল। আছে।
     
    আজকে পৃথিবীতে এই মুহূর্তেই সৌদি আরব ইয়েমেনের ওপর বর্বর আক্রমণ চালাচ্ছে। এবং মার্কিন অস্ত্র ব্যবহার করছে। কিন্তু নিউ ইয়র্ক টাইমস বা সিএনএন বা বিবিসিতে তার কোনো খবর আপনি পাবেন না আদৌ।
     
    কাশ্মীরে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে সর্বক্ষণ যুদ্ধ চলেছে। আফ্রিকার অনেকগুলো দেশের মধ্যে নিরন্তর যুদ্ধ চলেছে। ইজরায়েলের কথা বলে আর মার্কিনি মিডিয়ার লজ্জা বাড়ালাম না। অবশ্য, জার্নালিজম অফ এক্সক্লুশনে লজ্জা বস্তুটাই তাদের আর নেই।
     
    সব জায়গাতেই -- বার্মা থেকে বাংলাদেশ থেকে বলিভিয়া থেকে বার্কিনা ফাসো -- যুদ্ধের শিকার হচ্ছে সাধারণ মানুষ। তারা ওই মেক্সিকো, গুয়াতেমালার সর্বস্বান্ত মানুষের মতোই দেশ হারিয়ে, স্বজন পরিজন হারিয়ে, জমি হারিয়ে পাড়ি জমাচ্ছে অন্য দেশের আশ্রয়ে। এই মুহূর্তে যেমন ইউক্রেন থেকে পোল্যাণ্ডে পাড়ি জমাচ্ছে ওই দশ থেকে পনেরো লক্ষ মানুষ। দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের সময়ে যেমন ইউরোপ থেকে আমেরিকায় পাড়ি জমিয়েছিল কোটি কোটি মানুষ।
     
    আমেরিকা তাদের আশ্রয় দিয়েছিলো। যেমন ইউরোপের নতুন যুদ্ধগুলোর শরণার্থীরা অনেকেই আশ্রয় পেয়েছে জার্মানিতে, ফ্রান্সে।
     
    কিন্তু আমেরিকায় আজ উদ্বাস্তুবিরোধী, শরণার্থীবিরোধী রাজনৈতিক ও সামাজিক হাওয়া অতি প্রবল আজ যদি কুম্ভীরাশ্রু নিউ ইয়র্ক টাইমস, সিএনএন বলতো, ইউক্রেন থেকে যে কেউ আমেরিকায় আশ্রয় পেতে চাইলে আমেরিকা তাদের বিনাশর্তে আশ্রয় দেবে, এ্যাসাইলাম দেবে। বলবে কি?
     
    বিবিসি কি রাণীর ওপরে চাপ সৃষ্টি করবে, যাতে ইউক্রেনের শরণার্থীরা সবাই ব্রিটেনে নিরাপদ আশ্রয় পায়?
     
    যেমন একাত্তরে বাংলাদেশ থেকে কোটি কোটি নিঃস্ব, ছিন্নমূল নিরীহ মানুষ ভারতে আশ্রয় পেয়েছিলো?
     
    ###

    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ২২ মার্চ ২০২২ | ১১৪০৭ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • fmph | 14.139.128.16 | ৩১ মার্চ ২০২২ ১৩:২৩505854
  • "গতকালের মব লিঞ্চিং কি*  আউরঙ্গজীবের সেই অত্যাচারের প্রতিবাদেই হল ?"
  • Amit | 121.200.237.26 | ০১ এপ্রিল ২০২২ ০৫:৫৩505863
  • কালকে রাশিয়া ইরানকে সাপোর্ট করেছিল বলেছিলুম আমার দুজন ইরানিয়ান এক্স-কলিগ এর সাথে আলোচনার ভিত্তিতে। এখন সে-র দেওয়া লিংক দেখে আর একটু খুঁজতে গিয়ে আরো হুব্বা হয়ে গেলুম। রাশিয়ার সাথে ইরানের স্ট্রাটেজিক এলায়েন্স ছিল অনেক আগের থেকেই। কিন্তু তা সত্ত্বেও রাশিয়া ইরাক-ইরান যুদ্ধের সময় ইরাক কে বেশি আর্মস বেচেছিল। এই ক্লেম যে S-  এর ওয়েস্ট এর সাদ্দাম পাম্পেরিং র বেলুন একটু ফুটো করে দিচ্ছে ?
     
    https://military-history.fandom.com/wiki/Soviet_support_for_Iraq_during_the_Iran%E2%80%93Iraq_war
     
    https://en.wikipedia.org/wiki/Iran%E2%80%93Russia_relations
     
    মানে এতো শান্তিপ্রিয় এন্ড ইনোসেন্ট রাশিয়াও কিনা ওই যুদ্ধে গাছেরও খেয়েছে + তলার ও কুড়িয়েছে। মানে সব পাখি মাছ খায় কিন্তু দোষ হয় কি না শুধু মাছরাঙ্গার ?  ভালো ভালো। 
     
    আর ওয়েস্ট হোক বা রাশিয়া তাঁর টার্মস বেচেছে সত্যি কথা। সত্যি তো। সাদ্দাম একজন দুধের শিশু , তাকে আর্মস বেচা খুবই অন্যায়। সেই জন্যেই তো সে ইরানের সাথে সাত বছর যুদ্ধ করলো , ইকোনমির বারোটা বাজালো , তাপ্পর কুয়েত যেই লোনের টাকা ফেরত চাইলো তখন টুক করে দখল করে নিলো। আর  S- এর যুক্তিটা হলো ইরাক কে আর্মস দেওয়াই উচিত হয়নি। সব ওয়েস্ট এরই দোষ। 
    মানে রাশিয়ান ডিক্শনারিতে মাছরাঙা =ওয়েস্ট ? তাইতো ? 
     
    মানে পুতিন আপলোজিস্ট দের যুক্তি পরম্পরা এখন প্রায় সেই নাসিরুদ্দিনের ঘরে চোর ঢোকার জোকস টার ইকুইভ্যালেন্ট স্টেজ এ এসে গেছে। মোল্লার ঘরে চুরি হওয়ার পরে সব পড়শী এসে নাসিরুদ্দিন কে বলছে দেখো কান্ড - ঘরের তালা বাজে , জানলার কাঁচ ভাঙা , ছাদের দরজা খুলে রাখা -এতো চুরি হবেই। সব তোমারই দোষ। তো নাসিরুদ্দিন ঢোক গিলে বলে - সবই আমার দোষ ? আর চোরের বুঝি কোনো দোষ নেই ? 
  • S | 2405:8100:8000:5ca1::26e:ded8 | ০১ এপ্রিল ২০২২ ০৮:০৫505868
  • আই রেস্ট মাই কেস।

    Newly released documents show that U.S. officials, including Defense Secretary Donald Rumsfeld, played a leading role in building up Iraq's military in the 1980s when Iraq was using chemical weapons, a newspaper reports.

    It was Rumsfeld, now defense secretary and then a special presidential envoy, whose December 1983 meeting with Saddam Hussein led to the normalization of ties between Washington and Baghdad, according to the Washington Post.

    The newspaper says a review of a large tranche of government documents reveals that the administrations of President Reagan and the first President Bush both authorized providing Iraq with intelligence and logistical support, and okayed the sale of dual use items — those with military and civilian applications — that included chemicals and germs, even anthrax and bubonic plague.

    https://www.cbsnews.com/news/us-and-iraq-go-way-back/
  • fmph | 14.139.128.16 | ০১ এপ্রিল ২০২২ ১১:৫৩505873
  • fmph | 14.139.128.16 | ০১ এপ্রিল ২০২২ ১১:৫৪505874
  • fmph | 14.139.128.16 | ০১ এপ্রিল ২০২২ ১১:৫৫505875
  • fmph | 14.139.128.16 | ০১ এপ্রিল ২০২২ ১২:০২505877
  • fmph | 14.139.128.16 | ০১ এপ্রিল ২০২২ ১২:০৫505878
  • @dc 
     হ্যা প্রথম আর তৃতীয় দুটো ছবিই ২০১৪ এর | যদিও ইউক্রেইন্ ওয়ার সার্চ এ আসছে | লিংকে গিয়ে বুঝলাম 
  • Amit | 118.211.31.6 | ০১ এপ্রিল ২০২২ ১৪:২৭505879
  • ২০১৪ ক্রাইমিয়া ওয়ার। ইউক্রেন হলো পুতিনের ফেবারিট ব্যান্ড। যখনই ইচ্ছে হয় একটু বাজিয়ে নেয়। 
     
    তারপরেও প্রশ্ন ওঠে কেন ইউক্রেন ন্যাটোর মেম্বারশিপ চায় ? রাশিয়ার ব্যান্ড হয়ে থাকা কি বেশি কাম্য নয় ? সব ওয়েস্ট এর দোষ। 
  • S | 2405:8100:8000:5ca1::1d5:116a | ০১ এপ্রিল ২০২২ ১৪:৩৮505880
  • ২০১৪তে ক্রাইমিয়াতে যুদ্ধ হয়েছিলো?
  • S | 2405:8100:8000:5ca1::256:f54a | ০১ এপ্রিল ২০২২ ১৪:৪০505881
  • আর সেই যুদ্ধে কিয়েভ পুড়েছিলো? এইটা হেব্বি হয়েছে। নসিরুদ্দীন ছেড়ে দিন, ঘোড়ায়ও হাসবো।
  • S | 2405:8100:8000:5ca1::52:e4c0 | ০১ এপ্রিল ২০২২ ১৪:৪৪505882
  • এদিকে লোকে কিছুতেই ন্যাটোর ২০০৮র বুদাপেস্ট ডিক্লারেশান পড়বে না। ২০০৮ যে ২০১৪র অনেক আগে, সেইটা না বুঝলে আর কি করে যাবে? ২০১৪তে ইউক্রেনে কি ঘটেছিলো, সেটাও একটু আলোচনা হোক।
  • S | 2405:8100:8000:5ca1::54:7623 | ০১ এপ্রিল ২০২২ ১৫:০৭505884
  • Pakistan Prime Minister Imran Khan accuses the U.S. of trying to oust him

    ওদিকে ইন্ডিয়াকে হুমকি দিয়ে গেছে বড়দাদার লোক এসে।
    US deputy NSA raises war ‘consequences’ in India
  • Amit | 118.211.31.6 | ০১ এপ্রিল ২০২২ ১৫:১৫505885
  • ইমরান খানও গুরু পড়েন হয়তো।এখান থেকেই আইডিয়া পেয়েছেন  :)
  • Joshita Ghoshal | ০১ এপ্রিল ২০২২ ১৫:২৪505886
  • কীরকম কনসেকোয়েন্স? ওয়ার্ক ভিসা ইশু করবে না? আর ঠিক কী কী করতে পারে?
    ব্যবসা তো রাশিয়ার সঙ্গেই ভারতের ভাল চলে।
  • Joshita Ghoshal | ০১ এপ্রিল ২০২২ ১৫:২৫505887
  • এ ফাঁকে ভারত-পাকিস্তান ভাই-ভাই সম্পর্ক স্থাপিত হলে মন্দ কী?
  • S | 2405:8100:8000:5ca1::2ad:4712 | ০১ এপ্রিল ২০২২ ১৫:৩২505888
  • স্যান্কশান মনে হয় তেমন কাজ করছেনা। রুবল আবার যেখানে ছিলো, প্রায় সেখানেই ফিরে এসেছে। মুশকিল হল আমেরিকা বা ইয়োরোপ রাশিয়ার থেকে প্রায় সবকিছুই ইম্পোর্ট করে চলেছে। একটা সিনেমায় দেখেছিলাম একজন লোক সন্নাস নিয়ে ঢ্যাঁড়স খাওয়া বন্ধ করেছিলো - এদের অবস্থা সেরকমই। যে জিনিসটা এদের তেমন প্রয়োজন নেই, সেইটা ইম্পোর্ট করবেনা ঘোষণা করেছে। এমনভাবে স্যান্কশান করা হয়েছে যাতে ওয়েস্টকে একটুও কোনও কষ্ট সহ্য করতে না হয়। তাদের বক্তব্য ভারতের মতন গরীব দেশগুলো যে সেই স্যান্কশানের পেইনটা নিক। সস্তায় তেল পেলেও যেন না কেনে। সো মাচ ফর ডেমোক্রাসি অ্যান্ড সভেরিনিটি। আর একটাই খবর - ইয়ট কব্জা করা।
  • S | 2405:8100:8000:5ca1::1ec:530c | ০১ এপ্রিল ২০২২ ১৫:৩৯505889
  • ওয়ার্ক ভিসা সম্বন্ধে যেটা অনেকেই জানেনা সেটা হল আমেরিকা বর্তমানে বছরে যে পয়ষট্টি হাজার মতন ওয়ার্ক ভিসা দেয়, সেটা ডাব্লুটিওর চুক্তি (গ্যাটস) অনুযায়ী মিনিমাম দিতেই হবে। তবে এখন আর গ্লোবালাইজেশান গ্লোবালাইজেশান খেলতে ভালো লাগছেনা। আগের সুদিন থাকলে বড়দাদা নিজেই গ্যাটচুক্তি ছেড়ে বেড়িয়ে যেতো। মুশকিল হল এখন বেড়োলে ডাব্লুটিও বন্ধ হয়ে যাবেনা। উল্টে সেটা চায়্নার হাতে চলে যাবে।
  • Joshita Ghoshal | ০১ এপ্রিল ২০২২ ১৫:৫১505890
  • কিন্তু স্যাংশন করলে তো চুক্তি টুক্তি তখন স্থগিত হয়ে যাবে।
    হ্যাঁ, চায়নার পোয়া তখন তেরো চোদ্দ হবে স্বাভাবিক নিয়মেই।
    যেটা আশা করছি সেটা হচ্ছে এখন গ্লোবালাইজেশনের বেলুন ফেটে চুপসোনোর সম্ভাবনা। এই ইউক্রেন যুদ্ধটা দিয়েই ইওরোপের কবরে শেষ পেরেকটা মারা হবে।
  • Joshita Ghoshal | ০১ এপ্রিল ২০২২ ১৬:০০505891
  • রাশিয়ার জনগন স্যাংশনকে ডরায় না, বা আরও খোলাখুলি বললে পাত্তা দেয় না। খাবার দাবার জিনিসপত্তর সবকিছুই দেশের ভেতর তৈরি হয়। বিলিতি গাড়ি না হলেও চলে। চমৎকার পাবলিক ট্রান্সপোর্ট সিস্টেম। তেমনি সস্তা। লেখাপড়া পুরোটাই মাগনায়। স্বাস্থ্যব্যবস্থাও চমৎকার (অ্যামেরিকার ঠিক উল্টোটা)। অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, চাকরি বাকরি সবই আছে।
  • S | 2405:8100:8000:5ca1::59:64d8 | ০১ এপ্রিল ২০২২ ১৬:১৬505892
  • ইন্ডিয়াকে স্যান্কশান করলে অবাকই হবো। এইযে এখন ডেমোক্রাসিইইই বলে চেঁচাচ্ছে, সেই ঢাক ফেটে যাবে। ডোমেস্টিক পলিটিক্সেও মুশকিলে পড়বে। ভিসা নিয়ে কমবেশি সমস্যা বিগত এক দশকের বেশি সময় ধরে আছে। ইন্ডিভিজুয়ালি খুব পেইনফুল, কিন্তু অ্যাজ আ হোল খুব বেশি পার্থক্য হয়্না। কনসিকোয়েন্স বলতে যেটা পারে, সেইটাই করবে। পাকিস্তানের নতুন সরকারকে কিছু অস্ত্র বিক্রি করবে।
  • Joshita Ghoshal | ০১ এপ্রিল ২০২২ ১৬:২৬505894
  • কদিন আগে দুটো পার্টে ভিডিও দিয়েছিলাম এই রুবলে তেল/গ্যাস বেচার ওপরে। সেটাই অক্ষরে অক্ষরে ফলে গেল। ম্যাক্রঁ এবং শুলৎস্ এখন প্রতিবাদ করলেও, পরবর্তীতে কী হবে সেটাই দেখার। হয় চড়া দামে দূর থেকে তেল আনো, অথবা সস্তায় রুবলে তেল কেনো। চয়েস ইজ ইয়োর্স। 
     
    এবার স্থানীয় সংবাদ। সুইটজারল্যান্ডে দেড় থেকে দুহাজার ফ্যামিলি ইউক্রেনিয়ান রিফিউজি রিফিউজ করেছে। প্রথমে নিজ নিজ গৃহে থাকতে দিয়েছিল, এখন সরকারকে বলছে ফেরৎ নাও। এদের কালচার খুবই ভিন্ন, ভাষার সমস্যা, এবং চাহিদা বড্ড বেশি। এখন সরকার তাদেরকে রিফিউজি সেন্টারে রাখতে বাধ্য হবে।
  • Joshita Ghoshal | ০১ এপ্রিল ২০২২ ১৬:৫৮505895
  • "Many are disappointed" - host families send refugees away again Solidarity is followed by disillusionment for many helpers. 1800 offers of housing were withdrawn. Because of noise, problems with cleanliness or language barriers, many want to get rid of the refugees again - or they prefer to go to an asylum center.
    1800 out of a total of 30,000 hosts have withdrawn their offer to host Ukrainian refugees. Dozens of them had to leave the assigned apartment and start the search all over again. The reasons for this are communication problems, different habits and unfulfilled expectations - from
    both sides.
     
  • s | 100.36.157.137 | ০১ এপ্রিল ২০২২ ১৮:০৩505897
  • সুইট্জারক্যান্ড নীলচোখের সাদা চামড়ার রিফিউজি নিয়েও আপত্তি জানাচ্ছে! ব্রাউন সিরিয়ান বা আফ্গানিস্তানের লোকেদের দেখলে কি করত? আমেরিকা অ্যাট্লিস্ট ১০০০০০ আফগানকে আশ্রয় দিয়েছে।
    এদিকে কাল ইউক্রেন একটা কাজের কাজ করেছে। দুটো বড় রাশিয়ান অয়েল ডিপো উড়িয়ে দিয়েছে রাশিয়ায় ঢুকে।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা মনে চায় প্রতিক্রিয়া দিন