এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • বুলবুলভাজা  খবর  টাটকা খবর

  • মোহাম্মদ, বিড়াল ও হাজতবাস ইত্যাদি

    শমীক মুখোপাধ্যায় লেখকের গ্রাহক হোন
    খবর | টাটকা খবর | ১৫ নভেম্বর ২০০৯ | ১১৪৩ বার পঠিত
  • আরিফুর রহমান। নামটা তত বিখ্যাত কিছু না, মনে রাখার মত। বাংলাদেশের সিরাজগঞ্জের এক ছেলে, আঁকাআঁকির শখ আছে, কার্টুন বেচে খায়। বা, বলা ভালো, খেত। কিন্তু বছর দুয়েক আগে, ২০০৭ সালে তার আঁকা একটা কার্টুন পুরোপুরি মোড় ঘুরিয়ে দিল তার জীবনের। কারও সাতে পাঁচে না-থাকা এই ছেলেটি, আরিফ, গুরুতর অপরাধ মাথায় নিয়ে জেল খেটে এল কয়েক মাস।

    অপরাধ? অপরাধ গুরুতর। ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত, এবং দেশদ্রোহিতা। অন্তত অভিযোগের বয়ান অনুযায়ী, সেই রকমই।

    কী করেছিলেন আরিফ? ... কী করে আবার! দুয়ে দুয়ে চার করতে পারছেন না? সেই ড্যানিশ কার্টুনিস্টের নাম শোনেন নি? প্রফেট মোহাম্মদের কার্টুন এঁকে যিনি আপন প্রাণটা খোয়াতে বসেছিলেন? মকবুল ফিদা হুসেনের নাম শোনেন নি? ইনিও তো ছবি আঁকেন! নিজের দেশে ফিরতে পারেন না কেন?

    আরিফের অপরাধও সেই পর্যায়েরই। রাষ্ট্রদ্রোহিতা এবং ধর্মীয় ভাবাবেগে আঘাত করা। আবার যে-সে ধর্ম নয়, ইসলাম ধর্মের "ভাবাবেগে', তাও, খোদ বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রে বসে, যার জন্ম হয়েছিল একটা ভাষাকে ভালোবেসে, এখন দিন কাটে ধর্মকে ভালোবেসে।

    বাংলাদেশের প্রথম সারির দৈনিকগুলির মধ্যে একটা হল "প্রথম আলো'। সেখানে নিয়মিত কার্টুন আঁকতেন আরিফ। মিডিয়া হাউসের যে ধরণের টার্ম্‌স অ্যান্ড কন্ডিশন্‌স থাকে, সে-সব মেনেই, যেমন, আরিফ যতদিন প্রথম আলোয় কাজ করবেন, ততদিন তিনি অন্য কোনও পত্রিকায় তাঁর আঁকা দিতে পারবেন না ইত্যাদি।

    ২০০৭ সালের ৫ সেপ্টেম্বর তারিখে প্রথম আলোর "আলপিন' নামক ম্যাগাজিনে আরিফের একটি কার্টুন প্রকাশিত হয়। গণ্ডগোলের সূত্রপাত হয় তার পর থেকে। মৌলবাদীরা, সব সময়েই সব দেশেই ছুতোর অপেক্ষায় বসে থাকেন ওঁত পেতে, বাংলাদেশও সে ব্যাপারে এমন কিছু ব্যতিক্রমী রাষ্ট্র নয়। বায়তুল মোকার্‌রম নামে ঢাকার সর্ববৃহৎ মসজিদের মোল্লারা নবী মোহম্মদের অবমাননার দায়ে প্রকাশ্যে পোড়ালেন আলপিনের সেই সংখ্যা, এবং কার্টুন আঁকা ও প্রকাশ করার দায়ে প্রথম আলোর সম্পাদক ও আরিফের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা বের করার ও চরম শাস্তি ঘোষণা করার দাবি জানালেন।

    মিডিয়া হাউসের টার্ম্‌স অ্যান্ড কন্ডিশন্‌স অনুযায়ী সংবাদপত্রে প্রকাশিত যে কোনও খবর, প্রবন্ধ, ছবি বা কার্টুন সম্পূর্ণভাবে সেই সংবাদপত্রের সম্পত্তি এবং সেই সংক্রান্ত যে কোনও বিতর্ক বা অবমাননার দায় পত্রিকার ওপরে, বা আরও ছোটো করে বলতে গেলে, পত্রিকার সম্পাদকের ওপরেই বর্তায়। প্রথম আলোর সম্পাদক, মতিউর রহমান সে সম্বন্ধে অবশ্যই অবগত ছিলেন। তড়িঘড়ি তিনি ক্ষমা চেয়ে প্রথম আলোয় বিবৃতি দেন এবং সেটা ছাপা হয় পত্রিকার সম্পাদকীয়র কলামে। কলামে লেখা ছিল এর পর থেকে আরিফের আর কোনও কার্টুন প্রথম আলোয় ছাপা হবে না। মতিউর রহমান বায়তুল মোকার্‌রমের কাছে ব্যক্তিগতভাবেও ক্ষমা চান।

    বায়তুল মোকার্‌রম, কেবলমাত্র এতেই পরম সন্তোষের সাথে ক্ষমা করে দেয় সম্পাদককে, এবং তাদের "হিটলিস্ট' থেকে বাদ দিয়ে দেয় মতিউর রহমানের নাম। ক্ষমা পায় না কার্টুনিস্ট আরিফ।

    বাংলাদেশ একটি ইসলামিক দেশ। ইসলামের অবমাননা কোনওভাবেই ক্ষমা পায় না রাষ্ট্রের চোখে। মৌলবাদী অসংখ্য সংগঠন রাষ্ট্রের হয়ে সেই চোখ আর কানের কাজ করে দেয়। সিআইডি আসে আরিফের সঙ্গে দেখা করতে। তাঁকে তুলে নিয়ে যাওয়া হয় মিন্টো রোডে সিআইডির দফতরে। চলে জিজ্ঞাসাবাদ। বার বার ঘুরে ফিরে একই প্রশ্ন আসে, আরিফ কার নির্দেশে, বা বুদ্ধিতে ঐ কার্টুনটি আঁকতে প্ররোচিত হয়। বলাই বাহুল্য, প্রতিবারেই আরিফ জানায় যে আর কেউ না, সে নিজেই নিজের উদ্ভাবনী ক্ষমতার মাধ্যমে কার্টুনটি আঁকে, তার উদ্দেশ্য ছিল মুসলমান সমাজে সম্বোধন প্রথাকে নিয়ে সামান্য মস্করা করা, ইসলাম ধর্মকে আঘাত দেবার কোনওরকম দুরভিসন্ধিই যে তার ছিল না, এবং এই ভুল বোঝাবুঝির জন্য সে বারবার ক্ষমা চাইতেও প্রস্তুত। প্রসঙ্গত, সিআইডির হেফাজতে থাকাকালীন আরিফের ওপর কোনওরকম বাজে ব্যবহার বা মারধোরের ঘটনা ঘটে নি। বরং এক গোয়েন্দা অফিসার অনুরোধ করে সেইখানে সেই অবস্থাতেই আরিফকে দিয়ে একটা কার্টুন আঁকিয়ে নেন, স্মৃতিচিহ্ন হিসেবে নিজের কাছে রেখে দেবার জন্য। আরিফের জবানিতে : ""... আমাকে তেজগাঁ থানায় হস্তান্তর করবার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। সেখানে যাওয়ার আগে একজন গোয়েন্দা অফিসার আমাকে তার রুমে নিয়ে গেলেন। তার কম্পিউটারে দেখালেন আমার পুরস্কার পাওয়া কার্টুনগুলো। বললেন তার ভাই নাকি ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনালে চাকুরি করেন, তার কাছ থেকেই তিনি এগুলো সংগ্রহ করেছেন। এরপর আমাকে অনুরোধ করলেন একটা কার্টুন এঁকে দিতে। আমি একটু বিব্রত হলাম। বললাম আমার মানসিক অবস্থা কার্টুন আঁকার মত নয়। উনি পীড়াপীড়ি করতে লাগলেন যা খুশি একটা কিছু এঁকে দিতে, উনি সেটা স্মৃতি হিসেবে রাখতে চান। অগত্যা আঁকলাম। একজন তরুণ ম্লান মুখে বসে আছে, আর অন্য একজন তার সঙ্গে কথা বলছে। ঠিক কার্টুন নয়, স্কেচ। ... উনি খুব প্রশংসা করলেন সেটার। আমার স্বাক্ষর নিলেন।''

    কিন্তু দু:স্বপ্নের শুরু এর পর থেকেই। তেজগাঁ থানায় হস্তান্তরিত হবার পর থেকেই প্রথমে থানার দারোগা আরিফকে গালাগাল করতে শুরু করেন, সাথে যোগ দেন আরও পুলিশ। আরিফের ফোন কেড়ে নেওয়া হয়, সেটা আরিফ আর ফেরৎ পন নি, এরপর পুলিশি হাজত, আদালত, এবং অবশেষে জেল। জেলে যাবার সময়ে আরিফ জানতে পারেন, তাঁর বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে ধর্মদ্রোহিতা এবং রাষ্ট্রদ্রোহিতার অপরাধে।

    জেলবাসের অভিজ্ঞতার শুরুটা ছিল যথেষ্ট ভীতিপ্রদ। কিছু লোক জেলের ভেতরেই নির্দয়ভাবে পেটায় আরিফকে, হাত দিয়ে, বাঁশ দিয়ে, এরপর একজন কাঠিতে করে কমোড থেকে বিষ্ঠা তুলে এনে মাখিয়ে দেয় আরিফের মুখে। ইসলামের অবমাননাকারীর শাস্তি বোধ হয় এই রকমভাবেই হয়। যারা মেরেছিল, তারা নিজেরাও ছিল জেলের বন্দী। আরিফের ইনমেট। পরে তাদের সঙ্গে কথা বলে আরিফ জেনেছিলেন, তারা জামাত-উল মুজাহিদিন বাংলাদেশের সদস্য।

    ৪ মাসের জেল। শেষ হবার মুখে আবারও দুমাসের এক্সটেনশন। পুরো বিচারপর্বে বা জেলবাসের মেয়াদে আরিফের সঙ্গে যোগাযোগ করে নি প্রথম আলোর কর্তৃপক্ষ, প্রথম আলোর কোনও কর্মচারি, বা অন্য কোনও সাংবাদিক। আরিফ সুযোগ পায় নি একটিবারের জন্যেও তার আত্মীয়স্বজনদের সঙ্গে কথা বলবার, কিংবা কোনও আইনজীবির সঙ্গে কথা বলবার। রাষ্ট্রদ্রোহী ধর্মদ্রোহীদের বোধ হয় আত্মপক্ষ সমর্থনের কোনও অধিকারই নেই বাংলাদেশে। আরিফ জেল থেকে কেবল পুলিশের গাড়িতে করে আদালতে যেত, আর ফেরত আসত। কখনো কারোর সাথে কথা বলার সুজোগ সে পায় নি।

    মোট ছ-মাসের জেলের মেয়াদ কাটিয়ে আরিফ ছাড়া পায় ২০০৮-এর বিশে মার্চ। তার কিছুদিন আগেই প্রথম আলো থেকে ক্ষমা চেয়ে আরিফের বয়ান বানিয়ে পাঠানো হয় জেলে, আরিফ তাতে সই করেন। এরপর মামলা দ্রুত এগোয় এবং বিশে মার্চ আরিফকে সমস্ত অভিযোগ থেকে নিষ্কৃতি দেওয়া হয়।

    মুক্ত হন আরিফ। কিন্তু মৌলবাদের বিভীষিকা তাঁর পেছন ছাড়ল না। ইতিমধ্যে কাজ একটি জুটে গেছে আরিফের। নির্বাচন কমিশনের তরফে বিভিন্ন প্রচারপত্র-পত্রিকায় ছবি আঁকার কাজ। আপাতভাবে অনেক নিরাপদ কাজ।



    কিন্তু নিরাপদে থাকা হল না আরিফের। মাত্র কদিন আগে, বারোই নভেম্বর, যশোরের একটি কোর্ট একই অপরাধে আরিফকে আবার দুমাসের সশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ শুনিয়েছে। সাথে আরও পাঁচশো টাকা জরিমানা, অন্যথায় আরও সাতদিনের কারাবাস।

    এই নতুন মামলা চলাকালীন বা তার রায়প্রদানকালীন আদালতের ত্রিসীমানায় ছিলেন না আরিফ। কোনওরকম সওয়াল-শুনানি ছাড়াই, স্রেফ একতরফা ভাবে এই শাস্তি ঘোষণা করে শোনান যশোহর জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টের ন্যায়াধীশ কাইসারুল ইসলাম।

    আরিফের সঙ্গে যোগাযোগ করার পরে জানা যায়, এ রকম যে একটা কেস আদালতে চলেছে, সেটাই তিনি জানতেন না। জানতেন না তাঁর আইনজীবি আলমগীর সিদ্দিকিও।

    আরিফ, আপাতত, আবার জেল যাবার অপেক্ষায়।

    আরিফের বিরুদ্ধে সমস্ত অভিযোগ তুলে নেবার পরেও একই অভিযোগে তাকে আবার জেলে পাঠানোর বিরুদ্ধে সরব হয়ে উঠেছেন বাংলাদেশের তামাম শুভবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষের দল। ইন্টারনেটের মাধ্যমে তাঁরা চারদিকে ছড়িয়ে দিচ্ছেন তাঁদের প্রতিবাদের ভাষা। প্রতিবাদের ঢেউ সীমা পার করে পৌঁছেছে পৃথিবীর অন্যত্রও।

    সেই প্রতিবাদের ঢেউ, আন্তর্জালের মাধ্যমে আপনাদের কাছেও পৌঁছে দিলাম আমরা।

    আরিফ সংক্রান্ত কিছু খবর, তথ্য, এবং আরিফের সাক্ষাৎকার পাওয়া যাচ্ছে বাংলাদেশের ইন্টারনেট গ্রুপের বিভিন্ন পাতায়। তার কিছু নিচে দেওয়া হল।

    http://www.bdnews24.com/details.php?id=146823&cid=2
    http://www.sachalayatan.com/arifjebtik/28614
    http://kmolla.amarblog.com//posts/90858/
    http://www.mukto-mona.com/Articles/abdulla_al_mamun/cartoon_rongo.htm

    আরিফের ইন্টারভিউ:
    http://www.somewhereinblog.net/blog/omipialblog/28803654

    ১৫ ই নভেম্বর, ২০০৯
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক।
  • খবর | ১৫ নভেম্বর ২০০৯ | ১১৪৩ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ঠিক অথবা ভুল প্রতিক্রিয়া দিন