এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • কিংবদন্তীর প্রস্থান স্মরণে...

    Muhammad Sadequzzaman Sharif লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ২০ অক্টোবর ২০১৮ | ২২৪২ বার পঠিত
  • প্রথমে ফিতার ক্যাসেট দিয়ে শুরু তারপর সম্ভবত টিভিতে দুই একটা গান শোনা তারপর আস্তে আস্তে সিডিতে, মেমরি কার্ডে সমস্ত গান নিয়ে চলা। এলআরবি বা আইয়ুব বাচ্চু দিনের পর দিন মুগ্ধ করে গেছে আমাদের।তখনকার সময় মুরুব্বিদের খুব অপছন্দ ছিল বাচ্চুকে। কী গান গায় এগুলা বলে আমদের কে নিবৃত করার চেষ্টা করা হত সব সময়, আমরাও নতুন অ্যালবাম একটাও না কিনে থাকতাম না। তাই এখনও এলআরবি বা আইয়ুব বাচ্চুর গান শুনতে যত না ভাল লাগে তারচেয়ে শতগুণ করে নস্টালজিক।

    অদ্ভুত সুন্দর কিছু গানের কথা আর ভয়ানক রকমের সুন্দর সুরের মূর্ছনা পাগল করে রেখেছিল দীর্ঘ সময় আমাদের সকল কে। বাংলাদেশ নিয়ে জেমসের গান আছে, আজম খানের গান আছে, শিরোনামহীনের গান আছে, মোটামুটি সকলেরই একটা দুইটা বাংলাদেশ শিরোনামে বাংলাদেশ কে নিয়ে গান আছে। কিন্তু আইসিসি চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর ক্রিকেট দলকে যখন সম্বর্ধনা দেওয়া হল মানিক মিয়া এভিনিউয়ে, সেদিন যেন অন্য এক দুনিয়ার পাগল করা এক গান শুনল মানুষ। এত চমৎকার ভাবে বাংলাদেশ নিয়ে ব্যান্ডের গান সম্ভবত আর একটাও হয়নি। যদি একটা গান কে বেছে নিতে হয় এলআরবির, তবে আমি সব সময়ই তাদের বাংলাদেশ গানটা বেছে নিব।গানটা কথা এবং সুর মিলে অন্য উচ্চতায় চলে গেছে। গানের কথা গুলো শেয়ার করার লোভ সামলাতে পারছি না -

    তুমি প্রিয় কবিতার ছোট্ট উপমা, তুমি ছন্দের অন্ত্যমিল
    তুমি বর্ষার প্রথম বৃষ্টি, তুমি পদ্ম ফোঁটা ঝিল
    তুমি প্রিয়তমার স্নিগ্ধ হাতে বন্ধনের রাখী
    তুমি কষ্টের, নিভৃত কান্নায়,ভরা যন্ত্রণার সবই
    তুমি শীর্ষ অনুভূতির পরে শূন্যতার বোধ,
    তুমি আলতো স্পর্শে প্রিয়ার চাহনি, গুমরে থাকা ক্রোধ।
    তুমি ভোর রাত্রির প্রার্থনা, তুমি চেনা নদীর ঢেউ
    তুমি সুখের সেই দিন গুলি শেষে হারিয়ে যাওয়া কেউ
    তুমি ভ্রান্তি নয় বাস্তবতার শূন্য ভাতের থালা
    তুমি লোভ-ঘৃণার ব্যাকরণে বিবেকের বন্ধ তালা
    তুমি সংঘাত আর প্রতিঘাতে অস্থির রাজপথ
    তুমি আজ ও আগামীর মাঝে বেদনার নীল ক্ষত।
    তুমি চাওয়া না পাওয়ার ফাঁকে অসম সমীকরণ
    তুমি অবুঝ রাগী প্রজন্মের হৃদয়ে রক্তক্ষরণ।
    তুমি তারুণ্যের চোখের কোণে বিষণ্ণতার বাস
    তুমি বুড়ো খোকাদের ইচ্ছেমত ভুলের ইতিহাস।
    তুমি উদ্ধত মিছিলের স্রোতে গর্বিত মুখ
    তুমি ভুল নায়কের হাতছানিতে মায়ের শূন্য বুক।

    তোমার মাঝেই স্বপ্নের শুরু
    তোমার মাঝেই শেষ
    ভালো লাগার ভালোবাসার তুমি
    আমার বাংলাদেশ
    আমার বাংলাদেশ

    তোমার মাঝেই স্বপ্নের শুরু
    তোমার মাঝেই শেষ
    জানি ভালো লাগার ভালোবাসার তুমি
    আমার বাংলাদেশ
    আমার বাংলাদেশ......

    কিন্তু কেউ আমাকে দিব্যি দেয়নি একটা গান বেছে নেওয়ার। তাই মনের কোনে আকুলি বিকুলি করছে আরও কত কত গান। বন্ধুদের আড্ডা হয়েছে ম্যারাথন সাইজের আর তাতে সেই তুমি কেন এত অচেনা হলে গলা ছেড়ে গাওয়া হয়নি এমন সম্ভবত কোনদিনই হয়নি। ফেরারি মন, এখন অনেক রাত, হাসতে দেখ গাইতে দেখ কত কত গান যে সোনালি করে রেখেছে আমাদের ওই সময়টা তা কাওকে বলে বুঝানো যাবে না।মদিরা পান করলেই একমাত্র সম্ভব মদিরার সাধ বুঝা এর অন্য কোন আর রাস্তা নেই। জেমস আইয়ুব বাচ্চুর পিয়ানো অ্যালবাম বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি বিক্রিত ব্যান্ডের অ্যালবাম ছিল। এই শুনে শুনে বড় হলাম। আর সবার মত বাচ্চুর বা এলআরবির ভক্ত হয়ে গেলাম।

    তবে আইয়ুব বাচ্চুকে আসলে চিনতে পারি ঢাকা আসার পর। একটু হালকা করে ধাক্কা খাই প্রথমে ময়মনসিংহ স্টেডিয়ামে। ওপেন এয়ার কনসার্ট সম্ভবত ওইটাই প্রথম দেখা আমার। শেরপুর থেকে দল বেঁধে কনসার্ট দেখতে গিয়েছিলাম ময়মনসিংহে। তীব্র ভাল লাগা, একটা ঘোরের মধ্যে পড়ে ফিরে এসেছিলাম সেদিন। সেই মুগ্ধতা পরিপূর্ণ হয় ঢাকা আসার পর। সেই সময় ঢাকায় কনসার্ট হতও প্রচুর। আর্মি স্টেডিয়াম, কলাবাগান মাঠ, ধানমন্ডি মাঠ, ইয়ুথ ক্লাব মাঠ, শহীদ মোস্তফা কামাল স্টেডিয়াম (কমলাপুর স্টেডিয়াম) একের পর এক কনসার্ট দেখার সৌভাগ্য হয়েছে আর জাস্ট উন্মাদের মত উপভোগ করেছি একেকটা কনসার্ট।এক সাথে ত্রিশ, চল্লিশ পঞ্চাশ হাজার দর্শক, ভাবা যায়?? আর তখনই আসল আইয়ুব বাচ্চুকে বলা যায় আবিষ্কার করি আমরা। অদ্ভুত জাদু চালাত যেন ষ্টেজে। জাদুকরের হাতে থাকে জাদুর ছড়ি আইয়ুব বাচ্চুর হাতে থাকত গিটার। গিটারের ব্যাকরণ বুঝি না আমি তবে তা মুগ্ধ হতে বাঁধা হয়নি। গান চলতে চলতে হুট করে একটা সোলো পারফর্ম করে হাজার হাজার প্রায় বদ্ধ উন্মাদ অবস্থার প্রায় একই বয়সী তরুণদের কে হুট করেই নিস্তব্ধ করে সুরের মায়ায় বেঁধে ফেলা, এই জিনিস যারা দেখিনি তা এ জীবনে আর দেখতে পারবে না হয়ত। কারন তার কারিগর, সেই জাদুকর চলে গেছে খেলে শেষ করে।

    আমরা যদিও তখন আইয়ুব বাচ্চুর জন্য কনসার্টে যেতাম না। আমরা যেতাম জেমসের জন্য। জেমস ছাড়া কনসার্টে যাওয়ার তেমন আগ্রহ পেতাম না। জেমস মাতাল করে দিত তার আগে আইয়ুব বাচ্চুর জাদুর খেলা দেখতাম আমরা। প্রথম প্রথম বুঝতাম না। জেমসের অপেক্ষায় না থেকে আগেই লাফালাফি করে এনার্জি খতম করে বসে থাকতাম, জেমসের সময় দাঁড়ানোর শক্তি নাই। আস্তে আস্তে শিখে গেলাম যত শক্তি তা জমিয়ে রাখতে হবে জেমসের জন্য। বাকিদের গান শুধু শুনে যাও, উপভোগ করে যাও। এটাই আসল সত্যি কথা যে যতদিনে আমরা কনসার্টে ঢুকা শুরু করেছি ততদিনে আইয়ুব বাচ্চুর সহ ওই সময়ের শিল্পীরা ফুরিয়ে আসছিল। যা চলত তা সবই আগের গান। ততদিনে বাংলা ব্যান্ড নতুন মাত্রা পেয়ে গিয়েছিল। আমাদের গান শোনার টেস্ট পরিবর্তন হয়ে গিয়েছিল। প্রথম পছন্দ তখন বাংলা ব্যান্ড, অর্থহীন, আর্টসেল, শিরোনামহীন।

    পরে আসলে দেওয়ার কিছু ছিলও না। মানুষটা তার জীবনে সেরা কাজ দিয়ে ফেলছিল। তাই যথেষ্ট একজন আইয়ুব বাচ্চুকে অমর করে রাখার জন্য। তবুও একটা খচখচানি রেখেই গেলেন তিনি। সুমনের সাথে বিবাদটা জাস্ট মেনে নেওয়ার মত ছিল না। অর্থহীন আর সুমনকে পুরোপুরি ধ্বংস করে দেওয়ার চেষ্টাও করেছেন তিনি। নিজের অবস্থান থেকে এই রকম একটা কাজের চেষ্টা না করলেই পারতেন। চোখের আড়ালে আর কি আছে জানি না, তবে চোখের সামনে দেখা এই কালিমাটুকু না থাকলে আইয়ুব বাচ্চুর অবস্থান নিঃসন্দেহে আরও উঁচুতে থাকত সবার কাছে কিংবা অন্তত আমার কাছে। তারপরেও এটা অস্বীকার করার কোন উপায় নেই আইয়ুব বাচ্চুর প্রস্থানে একটা যুগের শেষ করল বাংলা ব্যান্ড।
    ভাল থাকুন গিটারের জাদুকর…বাংলাদেশের গিটারের কিংবদন্তী…
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ২০ অক্টোবর ২০১৮ | ২২৪২ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • বিপ্লব রহমান | 340112.231.126712.74 (*) | ২১ অক্টোবর ২০১৮ ০১:৫৯65706
  • "কিংবদন্তি" কথাটি বোধহয় বাংলা ব্যান্ডের অগ্রদূত একমাত্র আজম খানের ক্ষেত্রেই খাটে। কিংবদন্তি -- খুব সহজ কথা নয়।

    তবে নিঃসন্দেহে আইয়ুব বাচ্চু প্রস্থান তরুণ প্রজন্মকে অনেকদিন কাঁদাবে। এমন কি হয়তো তার পরের প্রজন্মকেও।

    এই সুতোয় তার দেওয়া শেষ সাক্ষাৎকারটি থাক।
    https://www.thedailystar.net/bangla/anandadhara/সংগীত/জীবনের-কিছু-বিষয়-না-বলাই-ভালো-আইয়ুব-বাচ্চু-83116
  • Muhammad Sadequzzaman Sharif | 340112.92.345612.106 (*) | ২১ অক্টোবর ২০১৮ ০৫:৩৬65707
  • কিংবদন্তী অবশ্যই সহজ জিনিস নয়। কিন্তু কিংবদন্তী একজনই হতে হবে এমন দিব্যি কেউ দিয়েছি কি? কিংবদন্তী শুধু যে আমি ব্যবহার করেছি আইয়ুব বাচ্চুর ক্ষেত্রে তাও না কিন্তু। ২০ অক্টোবরের প্রথম আলোর পিছনের পাতার ছবিটার ক্যাপশন দেখুন, তারাও কিংবদন্তী বলে উল্লেখ্য করেছে আইয়ুব বাচ্চুকে। আজম খান নিঃসন্দেহে বাংলা ব্যান্ড না শুধু বাংলা গানের জগতের কিংবদন্তী। কিন্তু তাতে অন্য কারো কিংবদন্তী হওয়ায় বাধা পরে না। আপনি জেমস কে কিভাবে মূল্যায়ন করবেন? জেমস কে কী কিংবদন্তী বলা যায়? আইয়ুব বাচ্চুকে শেষ দেখার জন্য শহীদ মিনার থেকে মানুষের ঢল চাংখারপুল পার হয়ে গিয়েছিল, জেমসের বেলায় কী হতে পারে? দেশ অচল হয়ে গেলেও অবাক হব না আমি। কি জানি, সেদিন হয়ত সূর্য নাও উঠতে পারে।
  • প্রতিভা | 670112.199.89900.113 (*) | ২১ অক্টোবর ২০১৮ ০৫:৪০65708
  • ওঁর লিরিক, গীটার চমৎকার। কিন্তু কন্ঠ কখনো ঐন্দ্রজালিক মনে হয়নি। ওঁর জন্য এই উচ্ছ্বাস দেখে মনে হচ্ছে সেটা সম্পূর্ণ আমারই অক্ষমতা।
  • Muhammad Sadequzzaman Sharif | 340112.92.345612.106 (*) | ২১ অক্টোবর ২০১৮ ০৭:২৭65709
  • কণ্ঠ আসলেই হয়ত ঐন্দ্রজালিক না। আমিও ঘুরে ফিরে তার গিটারের কথাই বলেছি।
  • বিপ্লব রহমান | 340112.231.126712.74 (*) | ২২ অক্টোবর ২০১৮ ০৩:১৬65710
  • "কিংবদন্তি" র এই এক হয়েছে জ্বালা।

    পত্রিকাওয়ালারা দাগিয়ে দিলেই যে কোনো বিশিষ্ট জন ইন্তেকাল ফর্মাতে না ফর্মাতেই "কিংবদন্তি" হয়ে যান।

    এ জন্য দেশকালপাত্র, কয়েক প্রজন্ম বা লোককথা কিচ্ছু প্রয়োজন নেই।

    আর কয়েকদিন পরে হয়তো অনলাইন শপে কেজি দরে "কিংবদন্তি" কিনতে পাওয়া যাবে (কলিকাল ইমো)। লল
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। মন শক্ত করে প্রতিক্রিয়া দিন