এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • মেডিকেল কলেজঃ গত দুদিনে যেমন দেখলাম

    রৌহিন লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ২২ জুলাই ২০১৮ | ৬৫০ বার পঠিত
  • গতকাল, শুক্রবার দুপুরে গেছিলাম মেডিকেল কলেজ। যখন পৌঁছালাম, ওখানে বেশ কিছু লোক – যদিও সব মিলিয়ে দুশোর বেশী নয় অবশ্যই – পরিচিত মুখও দেখা গেল কিছু। কাবেরী বসু ছিল, অমিত দত্ত দা ছিলেন, কোয়েল, দেবিকা, আরো কয়েকজন। অরিজিত গুহ চলে এল আরেকটু পরেই। শুভদীপ অবশ্য তখন বেরিয়ে গেছে। ডাঃ অর্ক বৈরাগ্যকে শুধু ফেসবুক এবং মেসেঞ্জারেই চিনতাম, দোলনচাঁপা আলাপ করিয়ে দিলেন। আর দেখলাম অনশনরত ছেলেগুলো শুয়ে আছে। অনিকেত চেনা মুখ, একপাশে ঘুমাচ্ছে দেখা গেল। দেবাশীষের সারা শরীরে র‍্যাশ বেরিয়েছে – ওর মা পাশে বসে। বিপি প্রত্যেকেরই বেশ লো, গ্লুকোজের পরিমাপও বেশ নীচে।

    ইতিমধ্যে আরো বেশ কিছু লোকজন এসে গেছেন, এবং এতদিনের মধ্যে সম্ভবতঃ এই প্রথম, বিভিন্ন মিডিয়া হাউসও অনশন মঞ্চের সামনে ভীড় করেছেন দেখা গেল। কয়েকজন কিছু জিজ্ঞাসাবাদও করছিলেন ছাত্রছাত্রীদের। বাইরে গানবাজনা চলছিল, আর সিভিল সোসাইটির প্রায় দু-আড়াইশ মানুষ এসে জমা হয়েছিলেন। এই সময়ে কয়েকটি ঘটনা পরপর ঘটল, যেগুলো বেশ গুরুত্বপূর্ণ মনে হয়।

    প্রথমতঃ অনুপম ভট্টাচার্য এবং আর কয়েকজনকে দেখলাম অর্ক এবং অন্যান্যদের বুঝিয়ে রাজী করাচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী, স্বাস্থ্য দপ্তর এবং প্রিন্সিপালের কাছে অফিশিয়ালি ডেপুটেশন দেবার জন্য। অর্করা এই প্রস্তাব মেনে নিল এবং ডেপুটেশনের বয়ান হাতে লিখে সই সংগ্রহ শুরু হল। দ্বিতীয়তঃ সই সংগ্রহ চলতে চলতেই প্রিন্সিপাল রামানুজবাবু ছাত্রদের সাথে দেখা করতে এলেন, এসে তাদের অনশন উঠিয়ে নিতে বললেন। দেবাশীষের মা কেঁদে ওর পায়ে পড়ার পর উনি জানান যে ওনারা পার্শিয়ালি ছাত্রদের দাবী মেনে নিয়েছেন, এখন ওরা অনশন তুলে নিক। কিন্তু “পার্শিয়ালি” মেনে নেওয়া বলতে কী, তার বিশদ ব্যখ্যা উনি সেখানে দেন নি। পরে জানান যে নতুন বিল্ডিং এর একটা ফ্লোর সব ছাত্রছাত্রীদের ছেড়ে দেবার কথা বিবেচনা করতে ওনারা রাজী আছেন – এটাই “পার্শিয়ালি” মেনে নেওয়া। কিন্তু এই প্রতিশ্রুতির ভিত্তিতে অনশন তুলে নিতে ছাত্রপক্ষ রাজী হন নি। তৃতীয়তঃ বাসুদা (বিমোচন ভট্টাচার্য) এবং প্রশান্ত ভট্টাচার্যের নেতৃত্বে বেশ কিছু সিনিয়র সিটিজেন এম এস ভি পি র সাথে দেখা করেন এবং কর্তৃপক্ষের অবিলম্বে হস্তক্ষেপ দাবী করেন। এম এস ভি পি জানান যে স্বাস্থ্য দপ্তরে আলোচনা চলছে এবং আশা আছে যে আজকের মধ্যেই কিছু একটা সমাধানসূত্র বেরোবে – যদিও এ বিষয়ে উনি নিশ্চিত করে বলতে পারবেন না। পাশাপাশি উনি এ-ও বলেন যে ছাত্রছাত্রীদের দাবীগুলি যে ন্যায্য, তা ওনারা মেনে নিচ্ছেন। এবং চতুর্থতঃ এরপরে ছাত্র প্রতিনিধিদের সাথেও এম এস ভি পি একটি বৈঠক করেন এবং একই কথা জানান।

    ইতিমধ্যে উপস্থিত জনেদের সই সংগ্রহ মোটামুটি হয়ে যাওয়ায় ছাত্ররা দুটি দলে ভাগ হয়ে ডেপুটেশন দিতে যাবার জন্য প্রস্তুত হন। দুটি দলের একটি নবান্নে এবং অপরটি স্বাস্থ্য ভবনে যাবে বলে স্থির হয় এবং উভয় দলেই তিনজন ছাত্র এবং একজন সাধারণ নাগরিক প্রতিনিধি থাকার সিদ্ধান্ত হয়। মিডিয়া এই ডেপুটেশন দিতে যাবার বিষয়টি বেশ গুরুত্ব দিয়ে কভার করে। প্রথমে একটি দল নবান্নের উদ্দেশে এবং তার কিছুক্ষণ পরে দ্বিতীয় দলটি স্বাস্থ্য ভবনের উদ্দেশে রওনা দেয়। এই দ্বিতীয় দলটির নাগরিক সমাজের প্রতিনিধি হিসাবে আমি স্বাস্থ্য ভবনে যাই।

    স্বাস্থ্য ভবনে আমরা যখন পৌঁছাই তখন পাঁচটা বাজতে আর মাত্র মিনিট দশেক বাকি। তাই সময় বাঁচানোর জন্য আমরা দুটি দলে ভাগ হয়ে প্রিন্সিপাল সেক্রেটারী এবং ডি এম ই (ডিরেক্টর অফ মেডিকেল এডুকেশন) র অফিসে যাই ডেপুটেশন জমা দিতে। প্রিন্সিপাল সেক্রেটারীর অফিসে ডেপুটেশন জমা নেয় এবং তার একটি ফটোকপিতে ওরা রিসিভিং অ্যাকনলেজ করে স্ট্যাম্প মেরে দেন। কিন্তু ডি এম ই অফিসে প্রথমে আমাদের বলা হয় যে জেরক্স কপি জমা নেওয়া যাবে না, জমা নিলেও ওনারা কোন রিসিভিং অ্যাকনলেজমেন্ট দেবেন না। পরে আমরা আবার ফিরে এলে দেখা যায় ওনার ডেসক বন্ধ করে চলে গেছেন এবং অফিসে রিসিভ করার মত আর কেউ নেই। এরপরে আমরা ডি এম ই র চেম্বারে গিয়ে ওনার পি এ কে চিঠিটি জমা নেবার অনুরোধ জানাই, কিন্তু তিনিও চিঠিটি জমা নিতে চাননি। ফলে আমরা এই ডেপুটেশনটি জমা না দিয়েই বেরিয়ে আসতে বাধ্য হই।

    ফোনে জানা যায় যে মেডিকেল কলেজে তখনো নতুন প্রিন্সিপালের সাথে (রামানুজবাবু ততক্ষণে পদত্যাগ করার ইচ্ছা প্রকাশ করে দিয়েছেন স্বাস্থ্য দফতরের কাছে) ছাত্র প্রতিনিধিদের মীটিং চলছে। রাতে আমি যখন আবার মেডিকেল কলেজ চত্বরে পৌঁছালাম, সেই মীটিং সবে মাত্র শেষ হয়েছে। জানা গেল মীটিং এ ছাত্রদের বক্তব্য শোনার পর উনি বলেছেন যে যেহেতু উনি এখনো অ্যাক্টিভ প্রিন্সিপাল নন, কাল সকালের আগে ওনার কিছুই করার নেই। কিন্তু কাল সকালে জয়েন করে উনি প্রথমেই ছাত্র প্রতিনিধিদের নিয়ে ডি এম ই অফিসে যেতে চান। সেখানে যা আলোচনা হবে তার ভিত্তিতেই পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে। এরপর আমি তখনকার মত ওখান থেকে চলে আসি।

    আজ সকাল থেকেই খবর আসছিল, মীটিং চলছে। সে মীটিং এমনই ম্যারাথন যে আমি যখন বিকালবেলা গিয়ে পৌঁছালাম, তখনো সেই মীটিং চলছে। এদিকে ছেলেগুলোর অবস্থা আরো খারাপ হয়েছে। লোকজন কালকের তুলনায় অনেকটাই কম – যদিও পরিচিতজনেরা অনেকেই আছেন দেখা গেল। অভিষেক সরকার, অমিত দত্তদা, ডাঃ পূণ্যব্রত গুন, অরিজিত, শুভদীপ গাঙ্গুলি, কোয়েল এবং আরো অনেকেই ছিল। অনুপমবাবুকেও দেখলাম এসে গেছেন। কিন্তু আজ তুলনামূলক ঘটনাবিহীনই ছিল সন্ধ্যে পর্যন্ত – যেটা নিয়ে অনেককেই বেশ উদ্বিগ্ন মনে হল সঙ্গত কারণেই। আন্দোলনকে এরকম স্ট্যাটাস কুয়োর দিকে ঠেলে দিতে পারলে কর্তৃপক্ষেরই সুবিধা, এটা অভিজ্ঞজনেরা অনেকেই বুঝতে পারছিলেন। ইতিমধ্যে মীটিং শেষ হবার পর বোঝা গেল যে আসল কথা বিশেষ কিছুই এগোয় নি। প্রিন্সিপাল জানিয়েছেন ছাত্রদের “পিতৃসম” হওয়ার সুবাদে তিনি আজ জোর করে অনশন ভাঙতে উদ্যোগী হবেন।

    সর্বশেষ খবর অনুযায়ী দেবাশীষ বর্মণকে এমারজেন্সিতে ভর্তী করতে হয়েছে। বাকিরা এখনো অনশন মঞ্চেই আছে। লোকজন আছে মঞ্চের আশেপাশে, তবে সংখ্যায় খুব বেশী নয়।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ২২ জুলাই ২০১৮ | ৬৫০ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • pi | 7845.29.895612.74 (*) | ২২ জুলাই ২০১৮ ০৭:২৬65081
  • রৌহিনকে ধন্যবাদ।
    আচ্ছা, এখানেই আপডেটগুলো দিয়ে যাই, কাল আর দেওয়া হয়নি।

    প্রিন্সিপালের সাথে মিটিং এ কিছু এগোয়নি , এটা মনে হয় বলা যাবেনা। কারণ প্রিন্সিপালের এই চিঠিটা পড়লেও বোঝা যাবে। উনি মেনে নিয়েছেন, যে দাবিগুলো নায্য আর সে মর্মে চিঠি দিয়েছেন।
    এবারে সমস্যা হল, এই চিঠি আবার গেছে 'হায়ার অথরিটি' র কাছে, আর সেটি হল ডি এম ই, যিনি নাকি সোমবার সকালে দেখবেন। এবারে তারপর সেই হায়ার অথরিটি মানে মুখ্যমন্ত্রী ও হতে পারে। তো, না আঁচানো অব্দি বিশ্বাস এই, আর এই সব স্তরে প্রিন্সিপালের হ্যাঁ, না ও হয়ে যেতে পারে, এমন আশংকাও থেকেই যাচ্ছে। যদিও প্রিন্সিপালের মেনে নেওয়া, এই দাবিগুলোকে নায্য দাবি বলে মেনে নেওয়া অবশ্যই আন্দোলনের নৈতিক জয় বটে। এ হিসেবে একটা বড় পদক্ষেপ এগিয়ে যাওয়াও বটে।
    এদিকে মেডিকেল কলেজের মত প্রিন্সিপালের কথাই কেন শেষ কথা হবেনা, কেন আর অপেক্ষা করতে হবে। আর 'জায়ার অথরিটি' নিতান্ত লাগলেই সেটা কেন এই এমারজেন্সি পরিস্থিতিতে, যেখানে অনশনের ১২ দিন হয়ে যাওয়ার পরে বহু ছাত্রের শরীরের হাল বোঝাই যায়, কাল দেবাশিসকেও ভর্তি করতে হল, সেখানে আরো দুদিন ঝুলিয়ে রেখে এমারজেন্সি ভিত্তিতে কাল বা আজ করা যাবেনা, সেসব প্রশ্নও সঙ্গত কারণেই উঠে আসছে। আর সেসব কারণেই আজ বিকেল সাড়ে তিনটে থেকে মেডিকেল কলেজে যে গণকনভেনশনটি হচ্ছে, তাতে যত বেশি মানুষ যান, ততই ভাল। এই শেষ ধাপে, চাপ যাতে কোনোমতে আলগা না হয়, বরং বাড়ে আরো।
    আজকের কনভেনশনে দূরে থাকা লোকজনও যাতে অংশ নিতে পারেন, সেই ব্যবস্থাও হচ্ছে। কেউ অংশ নিতে চাইলে এখানে বা মেইলে, মেসেজে জানাবেন। রেকর্ড করা মেসেজও পাঠিতে দিতে পারেন। যাদবপুরে হোক কলরবের সময়কার গণকমভেনশনের মত এখানেও সেসব দেখানোর বন্দোবস্ত করা হচ্ছে।

    প্রিন্সিপালের চিঠি পরের পোস্টে দিচ্ছি।
  • π | 7845.29.895612.74 (*) | ২২ জুলাই ২০১৮ ০৮:২৪65082
  • pi | 7845.29.895612.74 (*) | ২২ জুলাই ২০১৮ ১০:০১65083
  • দেবাশিস লিখেছে,

    মুকুল রায় এসে দেখা করতে চাইলেন অনশনকারীদের সাথে। আন্দোলনকারীদের তরফে স্পষ্ট জানিয়ে দেওয়া হল যে রাজনৈতিক রঙ লাগাতে দেবোনা আমাদের আন্দোলনে। যদি নিছক সহনাগরিক হিসাবে পাশে দাড়াতে চান তাহলে সমস্যা নেই কিন্তু কোনো রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধি হয়ে পাশে থাকার কোনো প্রয়োজন নেই!

    আমরা আমাদের লড়াই নিজেরা লড়ে নিতে জানি।

    #MCKisFighting

    কবীর সুমনকেও একই কথা বলেছে ছাত্ররা।
  • | 453412.159.896712.72 (*) | ২৩ জুলাই ২০১৮ ০৪:৩২65086
  • রৌহিন,

    আজ বা কাল গেলে একটু আপডেট প্লীজ।
  • বিপ্লব রহমান | 9001212.30.2334.47 (*) | ২৩ জুলাই ২০১৮ ০৮:৩৮65087
  • অভিনন্দন কমরেডস! লাল সালাম!
  • π | 7845.29.675612.125 (*) | ২৩ জুলাই ২০১৮ ০৯:৫৮65088
  • ওরা জিতে গেছে।

  • বিপ্লব রহমান | 340112.231.126712.74 (*) | ২৩ জুলাই ২০১৮ ১২:৫২65085
  • রৌহিন, পাই ও অন্য সবাইকে ধন্যবাদ আপডেট জানানোর জন্য।

    পাই, "মেডিকেল আন্দোলন" বা এমন কিছু কথায় সব লেখাগুলোকে একই ব্যানারে আনা যায়? যেমনটি হয়েছিল অভি দা খুনের পর "অভিজিৎ রায় হত্যাকান্ড" ব্যানারে সব লেখা প্রকাশ করে।

    তাহলে ভবিষ্যতে সব লেখা চট করে খুঁজে পেতে সুবিধা হয়।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। না ঘাবড়ে প্রতিক্রিয়া দিন