এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • উপেক্ষিতা প্রবীণাদের পাঁচালি

    শক্তি দত্তরায় করভৌমিক লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ০৫ মে ২০১৮ | ৯৩৬ বার পঠিত
  • সাধারণত অন্য অনেকের মতো আমিও অপ্রিয় প্রসঙ্গ নিয়ে লিখতে ভয় পাই, বিশেষত যদি প্রসঙ্গ এমন হয় যে কেউ ভাবতে পারেন আমি নিজের কথাই লিখছি। আমার আপনার সমস্যা না হলেও এই সমস্যা এড়িয়ে যাওয়া উচিত নয়। প্রবীণারা অনেকেই পাড়ার সঙ্গিনীদের কাছে ছাড়া নিজেদের কথা বলতে জানেনই না। সেটাই হয় পরচর্চা। সাহসী সমব্যথীদের এই সব বয়স হারানো মানুষদের সমস্যা নিয়ে কথা বলা দরকার। এই ব্যাপারটা বহুদিন যাবত আমার খুব খারাপ লাগে যে মেয়েদের যন্ত্রণা নিয়ে আলোচনার সময় সেই শ্রীরাধিকার যুগ থেকেই শাশুড়ি আর রায়বাঘিনী ননদিনীর উৎপাতের কথা উঠে আসে, যদিও আসা অস্বাভাবিক নয়। পিতৃতান্ত্রিক সমাজযন্ত্রের স্ক্রু নাট বল্টু অনেক সময়ই মেয়েরা। কিন্তু তাঁদের বঞ্চনা বাধ্যতার দিকটা কেন ভুলে যেতে হবে? তাঁদের ছোটোখাটো প্রত্যাশাও যে পূর্ণ হয়না তার খবরও রাখতে হবে। তারাও নারী।

    এখানে আমার বাবার মুখে শোনা ছোট বেলার একটা গল্প মনে পড়লো, কাছাড়ের ছোট এক রেলস্টেশনে এক ভদ্রলোক একটি স্যুটকেস তুলতে যাচ্ছেন লেডিস কামরায়, রব উঠেছে, এটা মেয়েদের কামরা। ক্ষুব্ধ পুত্রের উক্তি --আমার মা কি ব্যাটাছেলে নাকি? আসলে তাঁর মা-ই যাত্রী, তিনি সাহায্য কারী মাত্র।
    এই ক্ষেত্রে ও বিষয়টা প্রায় এক রকম।
    পিতৃকুলের নারী এবং শ্বশুর কুলের নারীরা একই সমাজ ব্যবস্থায় বৈষম্যের শিকার। অন্যের ভারবহনেই তাঁদের দিনান্ত, আবার সেই ভারবহনের জন্যেই তিরস্কারও তাঁদের প্রাপ্য। আর নিজের জীবনের বঞ্চনা বেদনার ভারবাহী হয়েই অনেক সময়ই অবিবেচক। একটু সহৃদয়তা তাঁদের প্রয়োজন এবং প্রাপ্যও।

    আমরা ভুলে যাই এই শ্বশুর বাড়ির সম্পর্কিত আত্মীয়ারা ও নারী। পুরুষতন্ত্রের সমান্তরালে চলে পুরুষানুক্রমিক নারীতন্ত্র। যার কুফল ভোগেন মেয়েরাই। দেওর যদিবা বৌঠানের প্রীতিভাজন, ননদ টি ননদকাঁটা। শ্বশুর দাপুটে যতো তত বেশি শ্রদ্ধাভাজন, বুদ্ধিমতী ব্যক্তিত্বময়ী শাশুড়িটি অভিহিত হন খান্ডারনী নামে। খরভাষী ভাসুরটি স্পষ্টবক্তা বলে প্রশংসিত হতেই পারেন, মৃদুভাষিনী জা ন্যাকামির অভিযোগে অভিযুক্ত হন, মিষ্টি কথার অন্তরালে কি মতলব আছে, কে জানে।
    ছোটোবোনটি এইটুকু বয়স থেকে দাদার হাতে চড় চিমটি খেয়েও দাদার বা বড় দিদিটি ছোট ভাইয়ের সব অন্যায় আবদার সয়েও ভাইটির বড় কাছের আর আদরের, বিয়ের পর তাকে নৈকট্য পরিহার করে ভালো মন্দ চিন্তা ছাড়তে হবে, ব্যাপারটা এতো সোজা? পেটের ভেতর নড়ে ওঠার আগেই যে মা সন্তানকে নিয়ে সাবধানী তার ভালো মন্দ নিয়ে কথা না বলার অভ্যাস করতে মাকে একটু সময় দেয়া কি বেশি অসম্ভব?

    নারীতন্ত্র আর পুরুষতন্ত্রের নিপুণ আলিঙ্গন মনুষ্যত্বকে পিষ্ট করে, অনেক সময়ই বোঝা কঠিন কোনটি বেশি সক্রিয়। যে সর্বজয়ার নিষ্ঠুর অবহেলা ইন্দির ঠাকরুনের অসহায় মৃত্যুর কারণ সেই সর্বজয়ার একা একা মরে যাওয়াও সমান করুণ। সব সময়ই পুরুষরা নারীদের এবং নারীরা নারীদের পীড়ন করে তা নয়, যদিও অনেকেই মেয়েদের সব দুঃখের মূল কারণ ভাবেন পুরুষের নির্দয়তা আবার মেয়েরা মেয়েদের শত্রু এই কথাও সমান চালু। কোনোটাই বোধহয় পুরোপুরি ঠিক নয়।শিশু কিশোর যুবক বা বৃদ্ধ বিভিন্ন বয়সে নিকটজনের সহানুভূতি, মানবিক দৃষ্টি অনেক যন্ত্রণা ঘুচিয়ে দিতে পারে ।

    এখন আসা যাক মূল বক্তব্যের দোরগোড়ায়। অসহায় শিশু অনেক সময়ই কেঁদে হেসে নিজের প্রয়োজন হাসিল করে নেয়। প্রবীণদের সমস্যা অন্যরকম। বৃদ্ধ গৃহকর্তাটি শেষ রাতে ঘুম ভেঙ্গে বেলা অবধি এককাপ চায়ের জন্য কাতর প্রতীক্ষারত, এ যদি অবহেলার পরিচয় হয় তবু তাঁর সামাজিক এবং প্রত্যক্ষ অপমান কম। প্রবীণাদের অবস্থা ভিন্নতর। বিপত্নীক বৃদ্ধ নিঃসন্দেহে নিঃসঙ্গ কিন্তু এযুগেও বিধবার দুঃসহ যন্ত্রণা তার তুলনায় অনেক দুঃসহ। যদিও এখন আর মাথা ন্যাড়া করতে হয়না, শাদা থান পরতে হয়না, নিরামিষ বাধ্যতামূলক নয়। তবু স্বামী হারানোর সঙ্গে সঙ্গে সামাজিক উৎসবে মেলামেশায় উপস্থিতি গুরুত্ব হারায়। বহুক্ষেত্রে বাড়ীতে মায়ের আসনটি সম্মান হারায়। মা অবহেলিত হন। আর্থিক ভাবে স্বনির্ভর না হলে তো কথাই নেই, স্বনির্ভর হলেও বিশেষ যায় আসে না। বারেবারেই মনে করিয়ে দিচ্ছি এই চিত্র সার্বিক নয়, অনেক মা ই আমার মতো, সন্তানের স্নেহে শ্রদ্ধায় ভালোবাসা নিয়ে জীবনের তাপ সহনীয় করতে সক্ষম; কিন্তু যাঁদের ভাগ্যে অন্যরকম ঘটে তাঁদের কথা না ভাবলে চলবে কেন? যাঁর আজীবনের পরিশ্রমের মূল্যে, বুদ্ধিবলে, মমতা ও স্নেহে সংসার ঝলমলিয়ে উঠলো, সন্তান স্বামী নিয়ে সৌভাগ্যবতী আনন্দপ্রতিমা মাতৃব্যক্তিত্বটি যখন চিরপথের সঙ্গীকে চিরদিনের মতো হারান তখন তাঁর দীর্ঘ বিষাদ তজ্জনিত অসুস্থতার নিরসন সমানুভূতি, ভালো বাসার বদলে কেন উপেক্ষায় তিরস্কারে ক্ষত বিক্ষত হবে। অবিবেচক আত্মীয়া মনে করিয়ে দেবেন আপনি একা হয়ে গেছেন, যেখানে বলার কথা আপনি তো একা নন, আমরা সবাই পাশে আছি। বিশ্বসংসার যাঁর কাছে শূন্য তাঁকে আবার খাঁড়ার ঘা কেন? দেখা হলেই অস্বস্তিকর প্রশ্ন, মাছ খান তো? কথা গুলি ছোটো কিন্তু অনেক পুরোনো সংস্কারের গভীরে এদের শিকড়। আমরা জেনে না জেনে জল সিঞ্চন করি। পুরুষতন্ত্রে আর নারীতন্ত্রে পাকে পাকে জড়িয়ে এই লৌহসূত্রে গ্রথিত শিকল। দৃঢ সচেতন আঘাত ছাড়া এর থেকে মুক্তি নেই।

    লক্ষ্মীর পাঁচালীতে বৃদ্ধার অতি বাস্তব আক্ষেপ -পতির হইলে কাল সুখশান্তি যত/ গৃহ হতে ক্রমে ক্রমে হইল তিরোহিত। এও বলাতে ভোলেননি পাঁচালীকার, এখন সর্বদা তারা করে জ্বালাতন। এই জ্বালাতন মুক্ত হয়ে আরো কিছুকাল মায়েরা শান্তিতে কি বাঁচতে পারেননা? চেষ্টা করে দেখতে ক্ষতি কি?
    বিষাদক্লিষ্ট বৃদ্ধা বিধবা তো আত্মহত্যা করতেই চলেছিলেন নেহাত মা লক্ষ্মীর দেখা পেয়ে গেলেন। লক্ষ্মী মনে করিয়ে দিলেন, আত্মহত্যা মহাপাপ নরকে গমন। বাস্তবে তা হয়না সুতরাং অনেকে নরক থেকে নরকান্তরে গমন করতে বাধ্য হন। বহুযুগের এই কষ্টকর যাত্রাপথের সার্বিক পরিবর্তন আজ হয়েছে, এমন বলতে পারিনা, দুঃখজনক্ভাবে।

    যে মহীয়সীকে তাঁর পরমহংস স্বামীর সম্পন্ন শিষ্যরা জীবনধারণের জন্য ন্যূনতম মাসোহারা দিতে কুণ্ঠিত ছিলেন তিনিই বিরাট সঙ্ঘের সংসারটি গড়তে সাহায্য করে ছিলেন মায়ের মমতায়। তাঁর শঙ্খ সিঁদুরহীন নিরাভরণ প্রতিমার বন্দনা হয় বৈকুণ্ঠের লক্ষ্মী রূপে। কতো ভক্তজন লজ্জাপটাবৃতা সারদাদেবীকেই স্মরণ করে মঙ্গলকাজে হাত দেন।
    কিন্তু গ্রাম গঞ্জে শহরের উপেক্ষিতারা কেন নিজের ভাগ্যকে জয় করতে সংগ্রামী হননা, কেনই বা প্রায় প্রতিদিনই পত্রিকায় দেখা যায় নিজের পরিবারের থেকে বিতাড়িত মায়ের বিড়ম্বনার ছবি?

    নারীবাদও আধুনিকতাও যেন যৌবনের জলতরঙ্গের অবসানে এই ক্লিষ্ট মূক পীড়া নিয়ে তত মুখর নয়, যা একান্তই নারীদের সমস্যা।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ০৫ মে ২০১৮ | ৯৩৬ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • খাতাঞ্চী | 132.171.89.157 (*) | ০৫ মে ২০১৮ ১০:৪৫62519
  • .
  • kumu | 132.161.156.56 (*) | ০৫ মে ২০১৮ ১২:২৯62520
  • অত্যন্ত সত্যি কথা।প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা ও জীবনবোধে জারিত লেখা।"প্রবীণারা অনেকেই পাড়ার সঙ্গিনীদের কাছে ছাড়া নিজেদের কথা বলতে জানেনই না। "এটি যে কত সত্য কথা।
    আরও লিখুন,বড় করে লিখুন।এর প্রতিটি কথা আমিও ভেবেছি,কিন্তু গুছিয়ে লেখার উৎসাহ বা ক্ষমতা কম।তাই গোবু কেবলীর কাহিনী লিখে দিন গেল।
  • স্বাতী রায় | 131.46.99.57 (*) | ০৭ মে ২০১৮ ০৭:৩৯62521
  • আমার পরিচিতা এক বছর পঞ্চাশের মহিলা বিধবা বলে জানতাম। কিন্তু খুব বন্ধু স্থানীয়া নন বলে, বৈধব্য নিয়ে কোন দিন আলোচনা হয় নি তাঁর সাথে। একবার তাঁর জন্য একটা শাড়ী নিয়ে যাই। শাদার উপর হালকা নীল ফুল, তাঁতের শাড়ী। ঠিক যেমনটি আমি নিজে পরতে পছন্দ করি, যদি কখনো শাড়ী পরি। ...সেদিনই কোন কারণে গল্প করতে গিয়ে জানতে পারি, তাঁর ভাসুর রা বিধান দিয়েছেন তাঁর সাদা ছাড়া কিছু পরা মানা। এক বিয়ে বাড়িতে সকন্যা তিনি গিয়েছিলেন - কন্যার অনুরোধে হালকা রং র শাড়ী পরে। সেই নিয়ে বাড়ি তোলপার হয়ে যায়। ওনার আমিষ খাওয়া মানা। ভাসুর রা সবাই উচ্চপদস্থ। কলকাতার বনেদী বাড়ি। উনি কিন্তু নিজে চাকরী করেন এবং মেয়েকে নিয়ে আলাদাই থাকেন। তবু ভাসুরদের বাক্য শিরোধার্য।

    সেদিন খুব আপসোস হয়েছিল। কেন একটা রঙিন শাড়ী নিয়ে যাই নি!!!
  • | 670112.193.90090012.154 (*) | ১২ জুন ২০১৮ ০৩:৪৬62524
  • থিঙ্কুসসসস
  • Du | 237812.58.890112.11 (*) | ১২ জুন ২০১৮ ০৬:১০62525
  • এক তুতো মেসো ওনার মা কে নিয়ে একরাতের জন্য আমাদের বাড়ি এলেন। মেসো বিপত্নীক ওনার মায়ের চুলনেড়া পরনে সাদা থান। পরদিন সকালেই চলে যাবেন। আমার দিদা সরু পাড়ের শাড়ি পরতেন, নিজেরই একখান নতুন শাড়ি উপহার দিতে গেলেন। বদলে জুটলো কৃচ্চসাধন সম্পর্কিত একটি ছোটখাটো ভাষণ। সেই ভদ্রমহিলা কিন্তু ছেলের বিপত্নীক অবস্থা নিয়ে খুবই চিন্তিত ছিলেন এবং ফেরত যাত্রায় সেইমতো মেসো ফিরলেন নতুন মাসী নিয়ে। এই বিপরীত বিচার ছোটবেলায় খুবই অবাক করেছিল। হয়্তো ঠিক টপিকে নয় আর আজকের বৃদ্ধারা সেই সময়কার মানসিকতাও রাখেন না তাও লিখলাম।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। দ্বিধা না করে প্রতিক্রিয়া দিন