এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • | 453412.159.896712.72 (*) | ০৯ জানুয়ারি ২০১৯ ০৬:৫১50005
  • "নেপাল বা তামিলনাড়ু থেকে আগত মানুষরা ভারতবর্ষের জনসংখ্যা বাড়ায়না। সমস্যা তৈরি করেনা। কিন্তু বাংলাদেশ থেকে আগত মানুষরা করে।" !!! তামিলনাড়ু থেকে ভারতে আসে কী করে?? উত্তর ভারতে?
  • সিকি | 894512.168.0145.123 (*) | ০৯ জানুয়ারি ২০১৯ ০৯:১২50006
  • তামিলনাড়ুটা পড়ে আমিও ঘেবড়ে গেলাম। মামু কি শ্রীলঙ্কা বলতে চাইছিল?

    আর ছবির ঠিক ওপরেই তিন্নং পয়েন্টে দুটো সেটই কি একই লোক? মানে যে আসামের জাতীয়তাবাদকে তোয়াজ করছে, সে-ই কি বাঙালির জাতীয়তাকে 'প্রাদেশিকতা' বলছে?
  • Ishan | 89900.222.34900.92 (*) | ১০ জানুয়ারি ২০১৯ ০২:০৫50007
  • শ্রীলঙ্কা হবে। তামিল লিখতে গিয়ে মনে হয় তামিলনাড়ু হয়ে গেছে।
  • বিপ্লব রহমান | 340112.231.126712.75 (*) | ১১ জানুয়ারি ২০১৯ ০১:১৯50008
  • সংখ্যালঘুতে বিভাজন মোদী সরকারের পুরোনো চাল, সাধু সাবধান!
  • Du | 237812.58.121212.107 (*) | ১১ জানুয়ারি ২০১৯ ০৯:৩৭50009
  • তুমুল অশান্তি শুরু হয়েছে। ভিডিও দেখলাম এই বিল পাস হলে বাঙ্গালীদের পব আর গুজরাটে পাঠাবে।
  • র২হ | 236712.158.895612.214 (*) | ৩১ আগস্ট ২০১৯ ০৬:৩৭50010
  • আজ তো তালিকা বেরোল।
  • S | 236712.158.780112.176 (*) | ৩১ আগস্ট ২০১৯ ০৭:০৯50013
  • যাহ। দেশের সরকার বিজেপির। মোদিজীর নাকি বিশাল ক্ষমতা। দেশের বর্তমান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পেট প্রজেক্ট ছিলো এনারসি। অসম রাজ্যের সরকারও বিজেপির। বিজেপির কাউকে কোনওদিনও বিরোধিতা করতে শুনিনি। এখন নাকে কাঁদলে হবে?

    বিজেপি এনারসির মধ্যে ষড়যন্ত্র খুঁজে পেয়েছে। এইজন্যই লোকে বলে যে ঠিকমতন খুঁজলে বেহালাতেও দুয়েকটা পেঙ্গুইন পাওয়া যাবে।
  • নাগরিকপঞ্জি বিরোধী যুক্তমঞ্চ | 236712.158.8990012.149 (*) | ৩১ আগস্ট ২০১৯ ০৯:৪২50011
  • নাগরিকপঞ্জি প্রক্রিয়াটাই অযৌক্তিক, অবিলম্বে বাতিল করা উচিৎ

    অসমে আজকে প্রকাশিত নাগরিকপঞ্জির চূড়ান্ত তালিকায় ১৯ লক্ষের বেশি মানুষের নাম বাদ পড়ায় গোটা প্রক্রিয়ার অযৌক্তিক এবং জনবিরোধী চরিত্রটাই উন্মোচিত হয়েছে। এই নাগরিকপঞ্জি প্রক্রিয়া নাগরিকত্ব প্রমাণের বোঝাটি অসমের সমগ্র জনসংখ্যার উপরে চাপিয়ে দিয়ে গত চার বছর ধরে জনগণকে অশেষ দুর্ভোগ দিয়েছে। অসমের মতন একটি গরীব এবং বন্যাপ্রবণ রাজ্যে যে লক্ষ লক্ষ মানুষ ২৪ মার্চ ১৯৭১-এর আগের থেকে তাদের বা তাদের পূর্বপুরুষদের ওই রাজ্যে বসবাসের প্রমাণ জোগাড় করতে পারবেন না, এটা জানাই ছিল। এই ভ্রান্ত প্রক্রিয়ার ভিত্তিতে তাদের নাগরিকত্ব কেড়ে নিয়ে রাষ্ট্রহীন করে দেওয়া হবে সংবিধান প্রদত্ত মৌলিক অধিকারগুলির চূড়ান্ত অবমাননা।

    ২০১৫ সালে সুপ্রিম কোর্ট এই অযৌক্তিক প্রক্রিয়া শুরু করার সময়েই কেন্দ্রীয় সরকার ও সংসদের হস্তক্ষেপ করে এটিকে বন্ধ করে দেওয়া উচিৎ ছিল। তা না করে মোদী সরকার দেশজুড়ে "বাংলাদেশী অনুপ্রবেশকারিদের" তাড়িয়ে দেওয়ার সাম্প্রদায়িক প্রচারেই ব্যস্ত হয়ে পড়ে। আজ যখন ১৯ লক্ষেরও বেশি মানুষ নাগরিকপঞ্জি থেকে বাদ পড়েছেন, যাদের মধ্যে একটা বড় অংশই বাঙালি হিন্দু, এবং এনআরসি-ছুটদের মধ্যে বিপুল সংখ্যক বাঙালি মুসলমান, গোর্খা, দলিত, আদিবাসী এমনকি অসমিয়া ভাষীরাও আছেন, তখন অসমে বিজেপি সরকারের নেতা মন্ত্রীরা নাগরিকপঞ্জির বিরুদ্ধে কথা বলতে শুরু করেছে। এই ধরণের রাজনৈতিক ভণ্ডামি সত্যিই নজিরবিহীন।

    কেন্দ্রীয় ও অসমের রাজ্য সরকার মিলে ওই রাজ্যে ৪০০ 'বিদেশি ট্রাইব্যুনাল' গঠন করছে যেখানে তারা ১৯ লক্ষের বেশি এনআরসি-ছুট মানুষদের নাগরিকত্ব প্রমাণের জন্য আগামী ১২০ দিনের মধ্যে আবেদন করতে বলছে। ট্রাইব্যুনাল কাউকে বিদেশী ঘোষণা করলে তাদের ডিটেনশন সেন্টারে বন্দী করা হবে। এই ভাবে বিপুল সংখ্যক নিরীহ মানুষকে কারারুদ্ধ করা হলে তা হবে মানবাধিকার লঙ্ঘনের জঘন্যতম নিদর্শন। একটি সাংবিধানিক গণতন্ত্রে এই রাষ্ট্রীয় নৈরাজ্য কিভাবে অনুমোদিত হতে পারে?

    নাগরিকপঞ্জি বিরোধী যুক্তমঞ্চ মাননীয় সুপ্রিম কোর্ট, কেন্দ্রীয় এবং অসম রাজ্য সরকার, ভারতীয় সংসদ এবং অসম রাজ্য বিধানসভার কাছে এই নিষ্ঠুর গণ-নির্যাতনের প্রক্রিয়াকে অবিলম্বে বন্ধ করার দাবি জানাচ্ছে এবং ১৯ লক্ষেরও বেশি এনআরসি-ছুট মানুষদের প্রত্যেককে ধর্ম-ভাষা-জাতি-বর্ণ নির্বিশেষে ভারতের নাগরিকত্ব প্রদান করার আবেদন জানাচ্ছে।

    নাগরিকপঞ্জি বিরোধী যুক্তমঞ্চ পশ্চিমবঙ্গে কোনও ধরনের নাগরিকপঞ্জি প্রক্রিয়া চালু করার বিরুদ্ধে রাজ্য বিধানসভায় প্রস্তাব গ্রহণের দাবি জানাচ্ছে। আমাদের রাজ্যে যেখানে দেশভাগের পর থেকে লক্ষ লক্ষ উদ্বাস্তু এসে আশ্রয় নিয়েছে, সেখানে এই ধরনের নাগরিকপঞ্জি প্রক্রিয়া মারাত্মক প্রণাম ডেকে আনবে। নাগরিকপঞ্জি বিরোধী যুক্তমঞ্চ কেন্দ্রীয় সরকারের আনা নাগরিকত্ব সংশোধনী বিলেরও তীব্র বিরোধিতা করছে কারণ তাতে মুসলিম উদ্বাস্তুদের ভারতীয় নাগরিকত্ব থেকে বঞ্চিত করার কথা বলা আছে যেটা স্পষ্টতই ভারতের ধর্মনিরপেক্ষ সংবিধান-বিরোধী।

    এই দাবিগুলিকে সামনে রেখে নাগরিকপঞ্জি বিরোধী যুক্তমঞ্চ আগামী সোমবার, ২ সেপ্টেম্বর, 2019, দুপুর আড়াইটা থেকে কলকাতার অসম ভবনের সামনে একটি প্রতিবাদ বিক্ষোভের আহ্বান জানাচ্ছে।

    Joint Forum against NRC
    নাগরিকপঞ্জি বিরোধী যুক্তমঞ্চের
    পক্ষ থেকেঃ

    প্রসেনজিৎ বসু, ইমতিয়াজ আহমেদ মোল্লা, রতন বসু মজুমদার, সুদীপ ব্যানার্জি, শক্তি মণ্ডল, বিপ্লব ভট্টাচার্য, আব্দুল মালেক মোল্লা, রূপকথা বসু, প্রদ্যোত নাথ, দেবর্ষি চক্রবর্তী

    কলকাতা, ৩১.০৮.২০১৯
  • ব্যুমেরাং | 236712.158.8990012.177 (*) | ৩১ আগস্ট ২০১৯ ১১:৫১50012
  • গুয়াহাটি: শনিবার অসমের জাতীয় নাগরিকপঞ্জীর(NRC) চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশিত হয়েছে। তারপরেই সমালোচনায় সরব হয়েছে রাজ্যের শাসকদল বিজেপি। তাদের বক্তব্য, অনেক প্রকৃত নাগরিকই তালিকার বাইরে রয়েছেন, বিশেষ করে যাঁরা ১৯৭১ এর আগে বাংলাদেশ থেকে এদেশে এসেছেন। একাধিক ট্যুইটে অসমের মন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা লেখেন, “১৯৭১ এর আগে যাঁরা বাংলাদেশ থেকে শরণার্থী হিসেবে বাংলাদেশ থেকে এসেছিলেন,. সেরকম অনেক নাগরিকেরই নাম বাদ পড়েছে, কারণ, শরণার্থী শংসাপত্র গ্রহণ করেনি কর্তৃপক্ষ”। অসমের বিজেপি নেতাদের মধ্যে, আগে হিমন্ত বিশ্বশর্মা বলেন, NRC এর ওপর তাঁর কোনও বিশ্বাস নেই, এবং তিনি মনে করেন না যে, এর ফলে অবৈধ অনুপ্রবেশকারীদের সরানো যাবে।

    শনিবার সকালে প্রকাশিত হয় জাতীয় নাগরিকপঞ্জী তালিকা, তাতে বাদ পড়েছেন ১৯ লক্ষ মানুষ। এবার তাঁদের লড়াই করতে হবে এবং প্রমাণ করতে হবে, বহু দশক ধরেই অসমে বাস করছেন তাঁরা। সরকারের তরফে জানানো হয়েছে, তাঁদের বিদেশী বলে এখনই চিহ্নিত করা হবে না, ফরেনার্স ট্রাইবুনাল এবং আদালতে লড়তে পারবেন তাঁরা।

    এনআরসি-র পরে, বিজেপি ইঙ্গিত দিয়েছে, নাগরিকত্ত্ব সংশোধনী বিল আনবে তারা। NDTV এর সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে, বিজেপি বিধায়ক শিলাদিত্য দেব অভিযোগ করেন, এনআরসি, “ হিন্দুদের বিতাড়িত করে মুসলিমদের সাহায্য করার অংশ”।

    শিলাদিত্য দেব বলেন, “অধিকার সুরক্ষার জন্য, নির্ভুল এনআরসি চেয়েছিল মানুষ, তবে সেটা হয়নি...মনে হচ্ছে এটা হিন্দুদের বিতাড়িত করা এবং মুসলিম অনুপ্রবেশকারীদের বৈধতা দেওয়ার একটা ষড়যন্ত্র”।

    অসম NRC-এর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশিত, ঠাঁই পেলেন ৩.১ কোটি মানুষ: ১০ টি তথ্য

    তাঁর প্রশ্ন, “যখন অসম চুক্তি হয়েছিল, সেই সময় মনে করা হয়েছিল, প্রায় ১ কোটি বাংলাদেশী মানুষ রয়েছেন, এখন তাঁরা কোথায় যাবেন”।

    তিনি মনে করেন, এনআরসি সফটওয়্যার স্ক্রুটিনি করা প্রয়োজন, কারণ সেটি একটি বেসরকারি সংস্থা করেছে এবং তাতে সরকার যুক্ত ছিল না।

    তিনি বলেন, “এখন নাগরিকত্ত্ব বিলের মাধ্যমে হিন্দুদের সুরক্ষিত করবে বিজেপি। আমরা খুব দ্রুতই এটা আনব”।

    নাগরিকত্ত্ব প্রতিষ্ঠা করতে, ১৯৭১ মার্চের আগে ফিরে যেতে হয়েছিল অসমের বাসিন্দাদের, সেই সময় পাকিস্তান থেকে ভাগ হওয়ার পর, এদেশে চলে আসেন।

    নাগরিক পঞ্জীর বিষয়টি নজরে রয়েছে সুপ্রিম কোর্টের। চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশের জন্য আরও সময় চেয়ে আবেদন করেছিল সরকার, যদিও সেই আবেদন খারিজ করে দেয় শীর্ষ আদালত।

    সম্পর্কিত খবর
    "শুধু অসম কেন! সংসদেও তবে NRC হোক!” কেন্দ্রকে আক্রমণ অধীর রঞ্জন চৌধুরীর
    NRC তালিকায় নাম নেই বিরোধী দলের বিধায়কের
    NRC সম্পর্কে জেনে নিন এই পাঁচটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য
    ‘দিল্লির অবস্থা ভয়াবহ, আমরা NRC লাগু করবো’: বিজেপির মনোজ তিওয়ারি
    Assam NRC Website বিকল, সেবা কেন্দ্রগুলিতে তালিকা দেখার দীর্ঘ লাইন

    Uncertainty For 19 Lakh Left Out Of Assam Citizens' List NRC: 10 Points
    "Conspiracy To Keep Hindus Out": Assam BJP Leaders Unhappy With NRC List

    https://www.ndtv.com/bengali/assam-nrc-final-list-assam-bjp-leaders-unhappy-with-nrc-list-saying-conspiracy-to-keep-hindus-out-2093516
  • নাহার তৃণা | 237812.68.90056.203 (*) | ০১ সেপ্টেম্বর ২০১৯ ০১:৫৩50014
  • :(
  • | ০৮ মার্চ ২০২১ ১৫:৪৬103269
  • পিএমও থেকে বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানানো হয়েছে পশ্চিমবঙ্গে  নির্বাচনী প্রচারে এনার্সি সিএএ ইত্যাদি শব্দ  উচ্চারণ করা যাবে না। অ্যান্টি এনার্সি আন্দোলনের এটা সাফল্য। ব্যাটারা নির্ঘাৎ এই সুযোগে 'নির্বাচনী বিধিভঙ্গের' অজুহাতে  কিছু হ্যারাস করবে, কিছু লোককে গ্রেপ্তারও করতে পারে। কিন্তু ঐ বুক ঠুকে হ্যাঁ ভোটে জিতে এসে এনার্সি করব বলার হিম্মত শেষ। এরপরে লুকিয়ে চুরিয়ে বলবে, জিততে পারলে করবেও নিশ্চয়।  কাজেই অ্যান্টি এনার্সি প্রচার জোরকদমে চলুক।  

  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা মনে চায় মতামত দিন