এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • চন্দ্রকান্ত নাকেশ্বর

    সৈকত ভট্টাচার্য লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ০৭ সেপ্টেম্বর ২০১৯ | ১২৪৭ বার পঠিত
  • চন্দ্রযান-৩ যখন ফাইনালি টুক করে চাঁদে নেমেই পড়ল তখন 'বিশ্বে সে কী কলরব, সে কী মা ভক্তি, সে কী মা হর্ষ'-র মধ্যে বোম্বে ফিল্ম কোম্পানি ঠিক করল একটা ছবি বানাবে। চন্দ্রযান-১ যখন চাঁদে গেছিল, তখন একটুও ফুটেজ পায়নি। কিন্তু তারপর মঙ্গলযান নিয়ে একটা আস্ত ছবি হয়ে যাওয়ার অব্যবহিত পরই যখন চন্দ্রযান-২ চাঁদের থেকে কিলোমিটার দুয়েক আগে অবধি পৌঁছে যোগাযোগ হারিয়ে ফেলল, মানুষজন সমালোচনা করার জন্য তেড়েফুঁড়ে উঠল। কারণ একই সমস্যা মঙ্গলযানেও হয়েছিল। অন্ততঃ ছবিতে তাই দেখিয়েছে। তখন হাসব্যান্ডের শেখানো বুদ্ধিতে নায়িকা পাওয়ার অফ করে আবার অন্ করতেই কী সুন্দর ঝকঝকে কানেকশন! দরকার হলে মঙ্গলবাসীদের সাথে স্কাইপে চ্যাট অবধি করে ফেলা যাবে। এত চকচকে ছবি যে মঙ্গলকে কৃষ্ণনগর রোড বলে ভুল হচ্ছিল।

    তাহলে? এই সহজ বুদ্ধিটা ইসরোর বিজ্ঞানীদের মাথায় এলো না?

    সেই নিয়ে দেশে বিক্ষোভ হল। 'চন্দ্র সেনা' নামে এক নতুন দল এসে ব্যাঙ্গালোরে ইসরোর অফিসের সামনে ধর্ণায় বসার কর্মসূচী নিয়েছিল - কিন্তু ট্র্যাফিকে ফেঁসে গিয়ে সময় মত পৌঁছতে পারেনি কেউ। ইসরোর অফিস বন্ধ করে সবাই বাড়ি চলে গেছিল। তাই সেই ধর্ণা আর হয়নি। কেউ কেউ আবার ইসরো আর ইসকনের মধ্যে গুলিয়ে ফেলে ইসকন মন্দিরে গিয়ে ভাঙচুর করে এসেছিল বলেও রিপোর্ট পাওয়া গেছে! বিরোধী দল লোকসভার ওয়েলে নেমে বিক্ষোভ দেখিয়েছে। আবার এক অপেক্ষাকৃত বুদ্ধিমান দল বিএসএনএলের অফিস ভেঙে দিয়েছে - কারণ তাদের বিএসএনএল নেটওয়ার্ক বছরে তিনশোচুয়াল্লিশ দিন কাজ করেনা। তারা ভেবেছে সরকারি জিনিস যখন চন্দ্রযানকেও নিশ্চয়ই বিএসএনএল মোবাইল দিয়েই পাঠানো হয়েছিল।

    দেশে কিছুদিন এমন বিক্ষোভ অনশন চলার পর মানুষ আবার আই পি এল নিয়ে ব্যস্ত হয়ে এসব ভুলে গেছিল। আমজনতার রকেট সায়েন্সের জ্ঞানে ধুলো জমছিল। ঠিক তখনই ইসরো নিজেকে প্রমাণ করার জন্য 'ভারত আবার জগতসভায় শ্রেষ্ঠ আসন লবে' ইত্যাদি গান-টান গেয়ে চন্দ্রযান-৩ কে চাঁদ তাক করে দেগে দিয়েছিল। এবং সেটা শেষমেশ শুধু ল্যান্ডই করেনি - পাঁচশো মিটার চলেছে, দেড়শ মিটার দৌড়েছে আর নাকি পঞ্চাশ মিটার একটু নেচেও নিয়েছে বলে শোনা গেছে। বিশ্বের এই প্রথম মুনরোভার যে নাকি নেচেছে - তাই বিশ্বে কলরব টলরব শোনা গেছে। দেশবাসী, মন্ত্রী, আমলা, সেনাবাহিনী, কূটনীতিক, মাওবাদী - সবাই হেব্বি খুশিতে ডগমগ। এই খুশির ব্যাপারটাকে মানিটাইজ করতে বোম্বে ফিল্ম কোম্পানি ঠিক করল যে একটি ছবি বানাবে।

    ছবি বানাতে গেলে প্রাথমিকভাবে দুটো জিনিস লাগে - পয়সা আর হিরো। শ্রীগণেশের কল্যাণে বোম্বে ফিল্ম কোম্পানির পয়সার অভাব নেই। পুরোনাম শ্রীগনেশ মুত্তুস্বামী - কোম্পানির মালিক। আগে ইডলির দোকান ছিল। তারপর সারা ভারত জুড়ে সেই দোকানের চেন খুলে এখন বিলিয়নিয়ার। তাই ট্যাক্স ফাঁকি দেওয়া পয়সা রাখার জায়গা না পেয়ে বোম্বে ফিল্ম কোম্পানি খুলেছে। সুতরাং তাদের পয়সার সাথে 'অভাব' শব্দটা কোনভাবে যুক্ত হতে পারে - এই ধারণাটারই কোনও অস্তিত্ব নেই। দ্বিতীয় জিনিস হল - একজন হিরো। জিনিস বলে 'অব্জেক্টিফাই' করাটা ঠিক হল না। হিরো একজন মানুষ - সাইকেল নয়। সাধারণতঃ যে সব সিনেমাতে দেশাত্মবোধ-টোধ জড়িত থাকে সেখানে বাই ডিফল্ট একজন হিরোই চান্স পান। আর সিনেমায় চান্স না পেলে সিনেমার আগে সিগারেট না খেয়ে সেই পয়সায় বৌকে স্যানিটারি ন্যাপকিন কিনে দিয়ে এক ঢিলে দুই পাখি মারতে বলেন। এই ছবিতে যেহেতু ভারত চাঁদে পৌঁছাবে, তাই তাঁকেই পাকড়াও করা হল। তিনি রাজিও হয়ে গেলেন। ব্যাস! এবার ছবি বানিয়ে ফেললেই হয়!

    এতক্ষণে শ্রীগনেশের মনেহল যে সিনেমা হলে তো গল্পও লাগবে। গল্প কোথায় পাওয়া যায়? মানে মোটামুটি ব্যাপারটা ভাবাই আছে। চাঁদে পৌঁছে মুনরোভারকে নাচাতে হবে - সেটা নাহয় স্পেশাল এফেক্ট দিয়ে হয়ে যাবে। কিন্তু বাকি সিনেমাটা? ঘন্টাদুয়েক মানুষকে এক ঠোঙা পপকর্ণ দিয়ে বসিয়ে রাখতে হবে তো!

    অতএব গল্প চাই।

    পয়সা থাকলে সব হয়। গল্পও হল। চারটে গান আছে। একজন বুদ্ধিমান ভিলেইন আছে। হিরো অসমীয়া। নাম নাকেশ্বর ওঝা। রকেটকে চাঁদ অবধি পৌঁছে দেয়ার দায়িত্ব তার উপর বর্তেছে। কিন্তু ভিলেইন ব্যাগরা দিচ্ছে। ভিলেন কেন ব্যাগরা দিচ্ছে - সেটা অবিশ্যি ভাল বোঝা যাচ্ছে না - কিন্তু দিচ্ছে। মানুষ অত কার্য কারণ ভেবে ছবি দেখেনা। যখনই যুক্তি কমজোরি মনে হবে, তখনই ভিলেইনের সাথে পাকিস্তানের একটা কানেকশন দেখিয়ে দিলেই হবে।

    ছবির শুরুতে দেখা যাচ্ছে চন্দ্রযান-২ এর কন্ট্রোল রুম। রোভার চাঁদে নামবে নামবে করছে। কিন্তু কমিউনিকেশন উধাও। একজন মহিলা বিজ্ঞানী আগেই ঠাহর করেছিলেন একতা ঘাপলা কিছু হতে পারে - কিন্তু 'স্মার্ট রিস্ক' নেওয়ার চক্করে কাউকে কিছু বলেনি। ফলে প্রোডাকশনে গিয়ে ফেটে গেছে। মিশন ফেইলড। সে বেচারা বিজ্ঞানী মরমে মরে আছে। সরকারি চাকরির মায়া ত্যাগ করে উটিতে গিয়ে ক্যাফে খুলেছে। বলা বাহুল্য ইনিই হিরোইন। বিয়ে ফিয়ে করেননি। অ্যাপ্রন পরে নিজেই স্যান্ডুইচ বানিয়ে নিজেই সার্ভ করেন। একদিন হঠাৎ ক্যাফেতে দেখা হবে হিরোর সাথে। হিরো ঊটি ঘুরতে এসেছিল। হিরোইনকে দেখে চন্দ্রযান-৩ এর প্রজেক্টে যোগ দিতে বলে। কিন্তু তাহলে ক্যাফে কে চালাবে? ধনলক্ষ্মী ব্যাঙ্ক থেকে লোন নেওয়া আছে। ক্যাফে বন্ধ করে দিলে চলবে কী করে? সরকারি মাইনের টাকার অর্ধেক তো ব্যাঙ্গালোরে বাড়ি ভাড়া দিতেই চলে যাবে। এইসব ভেবে হিরোইন যখন নিমরাজি, তখন হিরো একটা দেশভক্তিমূলক গান গাইবে। হিরোইন পটে যাবে।

    মিশনের সব তৈরি। এর মধ্যে অসমে থাকা বাঙালী হিরোর ফ্যামিলির সাথে এন আর সি নিয়ে হেব্বি বাওয়াল দিচ্ছে অসম সরকার। হিরোর মাথা হেব্বি গরম। মন্ত্রী ফন্ত্রীকে র‍্যান্ডম ঝাড় দিয়ে দিচ্ছে। ওদিকে ভিলেইন কাঠি করেই যাচ্ছে। সব মিলিয়ে পুরো ঘেঁটে ঘ।

    যাইহোক অবশেষে সেই দিন এল। এদিকে ভিলেইন ফাইনাল কাঠি করার জন্য পকেটে করে আনা কাঁচি দিয়ে রোভারের তার কেটে দিয়েছে - যাতে রোভার নাচতে না পারে। দশ থেকে শূন্য অবধি গুনে চাঁদ তাক করে দেগে দেওয়া হল রকেট। সোঁ সোঁ করে রকেট উড়ে গেল। এবার থিম মিউজিক বাজবে। মহাকাশ থেকে দেখান হবে কীভাবে একটা একটা করে জ্বালানির স্টেজ আলাদা হয়ে রকেট চাঁদের দিকে যাচ্ছে। ঠিক এই সময় হিরো টের পাবে যে রোভারের তার কাটা। কারণ পকেট কাঁচিটা ভিলেইনের মেইন পয়েন্টে খোঁচা দিচ্ছিল বলে সেটা ডাস্টবিনে ফেলে দিয়েছিল সে। হিরো নাকেশ্বর বিড়ি খেয়ে ছাই ফেলতে গিয়ে সেটা দেখতে পেয়ে সব বুঝে গেছে। সাথে সাথে আয়রনম্যানকে ফোন করে স্যুট ধার চেয়েছে। এখানে আয়রণম্যানের একটা ক্যামিও রোল থাকবে। সেটা পরে নাকেশ্বর শাঁই করে উড়ে চলে গেছে চন্দ্রযানকে ধাওয়া করে। কন্ট্রোল রুমে কেউ এসব জানতে পারেনি। সবাই হঠাৎ স্ক্রিনে দেখতে পাচ্ছে চন্দ্রযানের দিকে একটা অজানা বস্তু উড়ে যাচ্ছে। ভাল করে দূরবীন দিয়ে দেখে দেখা গেল ওটা নাকেশ্বর। ভিলেইন যে এতক্ষণ দাঁত কেলিয়ে ঘুরছিল, তার মুখ শুকিয়ে গেছে। পরের শট মহাকাশে। নাকেশ্বর চন্দ্রযানকে খপ করে ধরে তার জুড়ে দিচ্ছে। তার জুড়ে দিতেই হল ফাটিয়ে হাততালি।

    তারপরের ঘটনা খুব সংক্ষিপ্ত। নাকেশ্বর ফেরার সময় ভুল করে পাকিস্তানের মাটিতে ল্যান্ড করে যায়। কিন্তু নাকেশ্বরের দেশপ্রেম দেখে পাকিস্তানও হেব্বি খুশি হয়ে তাকে কিছু বলেনা - স্যাল্যুট করে টরে ছেড়ে দেয়। নইলে সিনেমা প্রায় তিনঘণ্টা হয়ে যাচ্ছিল। এরপর সরকার খুশি হয়ে নাকেশ্বরকে 'চন্দ্রকান্ত' উপাধি দেয়। নাকেশ্বরের নাম হয় - 'চন্দ্রকান্ত নাকেশ্বর'। ছবির শেষে স্ক্রিনে লেখা ফুটে উঠবে -

    "চাঁদ চাঁদনি চক্রধর
    চন্দ্রকান্ত নাকেশ্বর
    ছল ছল খালের জল
    নিরাকার মোষের দল
    ত্রিভুবন থরোথরো
    চাঁদে চড়ো, চাঁদে চড়ো।"

    অবিশ্যি এই কবিতা হিন্দি অনুবাদ হলে কী হবে আমার জানা নেই - কেউ জানলে বলবেন...
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ০৭ সেপ্টেম্বর ২০১৯ | ১২৪৭ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Atoz | 890112.162.783423.213 (*) | ০৭ সেপ্টেম্বর ২০১৯ ০৮:৫৪47770
  • নাকেশ্বর নামার সময় হু হু করে নামতে নামতে খালের জলে এসে পড়লে আরো জমে যাবে। জলের মধ্যে মস্ত মস্ত কালো মোষ নিরাকার হয়ে অর্থাৎ কিনা জলে ডুবে স্নান করছিল।
    ঃ-)
    বিজ্ঞানীর চাকরি ছেড়ে ক্যাফে খুলে ফেলা নায়িকার নাম কী? নাকেশ্বরী? ঃ-)
  • ন্যাড়া | 237812.68.234512.4 (*) | ০৭ সেপ্টেম্বর ২০১৯ ০৯:৪৪47771
  • একঘর হয়েচে।
  • dc | 236712.158.676712.162 (*) | ০৮ সেপ্টেম্বর ২০১৯ ০২:০৮47772
  • ভিলেনের মুখ যখন আমসি হয়ে গেছে তখন ব্যাকগ্রাউন্ডে চ'য়ে চমৎকার কবিতাটা কেউ আবৃত্তি করলে ভালো হয়।
  • | 236712.158.786712.149 (*) | ০৮ সেপ্টেম্বর ২০১৯ ০৪:৩৬47773
  • হ্যা হ্যা ব্যপ্পক
  • শঙ্খ | 237812.69.563412.165 (*) | ০৮ সেপ্টেম্বর ২০১৯ ১০:২৬47774
  • জয়শ্রীর আম!
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লাজুক না হয়ে মতামত দিন