এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • যৎকিঞ্চিত... ( ২৮তম পর্ব)

    Rana Alam লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ০১ অক্টোবর ২০১৪ | ১০৬০ বার পঠিত
  • দাঁতে ব্যথা।এতদিন অর্কের হচ্ছিল।এবার আমার হচ্ছে।এম্নিতে আমি দাঁতের ডাক্তারদের খুব একটা বিশ্বাস করিনা কারণ তারা লোকের মৌখিক স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করেন।এবং দাঁতের ডাক্তার রা সব সময়ই দাঁত তোলার ধান্দায় থাকে বলেই মনে হয়।এত অ্যান্টি-এস্টাব্লিস্ট মতাদর্শের লোকেদের সাথে থাকাটা আমার সয় না।কিন্তু দাঁতে ব্যথা বেড়ে যাচ্ছিল।সাত সকালে সন্টুর দোকান থেকে আনা ডালপুরি যখন মাত্তর পাঁচটা খেয়ে থেমে গেলুম,তখন বাড়ির লোক বুঝল যে আমার সত্যিই দাঁতে ব্যথা করছে।
    অর্ক বলল,
    ‘দাদা,ডাক্তার দেখাও’।
    ‘কক্ষনো না।অন্য কিছু পথ থাকলে বাতলা’,আমার সপাট উত্তর।
    ‘একটা দিশি শাস্ত্রীয় মত আছে।বলবো?’,অর্ক বলল।
    আমি খুব উৎসাহিত হলুম।বললুম, ‘অবশ্যই বল।দিশি জিনিস ব্যবহার করা আমার স্বদেশী রাইট।তার উপরে শাস্ত্রীয়।আহা’।
    অর্ক বলল, ‘দ্যাখো দাদা।শরীর আর মন দুটো আলাদা।তুমি মন টা কে শরীর থেকে আলাদা করো।দেখবে,তুচ্ছ শারীরিক ব্যথা তোমাকে স্পর্শ করতে পারবেনা’।
    আমি বললাম, ‘আধুনিক বাংলা কবিতা হয়ে যাচ্ছে।সহজবোধ্য মাধ্যমিক সাজেসনের মত করে বল’।
    চায়ের কাপটা টেবিলে রেখে অর্ক বলল, ‘আরে,তোমার মন টাকে উচ্চমার্গে নিয়ে যাও’।
    আমি বললুম, ‘তাহলে দিদিদের ফ্ল্যাটে যাই।লিফটে করে পাঁচতলায় উঠি?’
    ‘আহা,ওইরকম নয়।শুদ্ধাচারে ধ্যানে বোসো।মনের মধ্যে উঁচু ভাবনা নিয়ে এসো’।
    ‘আইফেল টাওয়ার কি এভারেস্ট ভাববো?’,আমার জিজ্ঞাসা।
    ‘আরে ধুস।তা বলছিনা।পার্থিব জগতে হওয়া সম্ভব নয়,অ্যামন সব ভাবনা ভাবো’।
    ‘তাহলে বকেয়া ডিএ –এর কথা ভাবি?’,আমার কুটিল জিজ্ঞাসা।
    ‘তোমাকে বোঝানোটা ঝকমারি হয়ে যাচ্ছে দাদা’, অর্ক গেলো ক্ষেপে।তা দেখে আমি বললুম, ‘আহা,একটু ঠান্ডা হয়ে বল না।আমি এবার সত্যি বোঝার চেষ্টা করছি’।
    অর্ক দ্বিতীয় পর্যায়ে যা বলল তা হল মন হল শরীরের প্রভু।মন যদি ভাবে যে সে যন্ত্রণা পাচ্ছেনা।অ্যাটম বোমা ক্যানো,বকেয়া ডিএ এর যন্ত্রণাও তাকে স্পর্শ করতে পারবেনা।অতএব তুচ্ছ দাঁতের ব্যথা থেকে রেহাই পাওয়ার একমাত্র উপায় হল মনে ভাবা যে আমার দাঁতের ব্যথা নেই।খুব সুন্দর একটা জায়গায় আছি।ইত্যাদি।ইত্যাদি
    আইডিয়া টা খারাপ লাগলো না।চান টান করে পুবের জানালা খোলা ঘরে ধ্যানে বসলুম।প্রথম প্রথম মন্দ লাগছিল না।কল্পনা করলুম।সুন্দর একটা সবুজ ঘাসে ঘেরা উপত্যকা।পাখি উড়ছে।দূর থেকে আবহসঙ্গীত শুনতে পাচ্ছি।হাঁটছি।দাঁতে ব্যথাটা প্রায় ভুলতে বসেছি।সামনে একটা পুকুর।টলটলে জল।হঠাত দেখি জল থেকে সিক্ত সংক্ষিপ্ত বসনে উঠে আসছেন সানি লিওন...ইসসসসস।সঙ্গে সঙ্গে মাথার মধ্যে যাদবপুরের ভিসি জেগে উঠলেন।না না ,এসব চিন্তা এখন কাম্য নয়।প্রথমত,সায়ন্তিকা ছুটিতে বাড়ি এসেছে।দ্বিতীয়ত আমি এখানে দাঁতের ব্যথা ভুলতে এসেছি।অন্য ব্যথা বাড়াতে নয়।অতএব সানি লিওন,তুমি ইমরান হাসমি’র সাথে সিনেমা করতে যাও।আমাকে দাঁতের ব্যথা ভুলতে দাও।
    ভাবনাটা বেশ জমে এসেছিল।অ্যামন সময় হাতের উপর দংশন অনুভব করলাম।চোখ খুলে দেখি এক হতচ্ছাড়া মশা আমার বাম হাতের উপর বসে হুল ফুটিয়েছে। বামপন্থা আক্রান্ত হচ্ছে দেখে দক্ষিণপন্থা দিয়ে প্রতিরোধের চেষ্টা করলুম।মানে ডান হাত দিয়ে চাঁটি বসালুম।ইতিহাস সাক্ষী যে কংগ্রেসের সাথে সিপিএমের কখনও ঠিকঠাক ভাব হয় নি।এক্ষেত্রেও চাঁটি বসার আগেই মশাটা উড়ে গেল।আবার চোখ বন্ধ করলুম।এবার আক্রমণ পিঠে।এরকম পৃষ্ঠপোষকতা আমি মোটেও বরদাস্ত করতে পারিনা।অগত্যা,দুত্তোর বলে উঠলাম।জানলা বন্ধ করে অল আউট টা চালিয়ে দিলাম।কিন্তু এই মশারা অল আউটে অভ্যস্ত।কিংবা ওরাও অর্কের উপদেশ টা শুনেছিল।শরীরের যন্ত্রণা ওদের কিস্যুমাত্র কাহিল করতে পারলো না। শেষে আমিই রণে ভঙ্গ দিলুম।
    ডেন্টিস্ট প্রোজ্জ্বল মুখার্জি’র কাছে অর্ককে নাম লেখাতে পাঠিয়েছি।
    হাসমত আর হাসিমের কথা তো আগেও লিখেছিলাম।আমার স্কুলের দুই বিচ্ছু ছাত্র।আর তারা জানের দোস্ত।এতটাই জানের দোস্ত যে একজন পড়া না পেরে দাঁড়ালে আরেকজন তার কোম্পানি দিতে দাঁড়িয়ে যায়।পূজোর ছুটির ঠিক আগে আমার ইস্কুলের কাল সেভেনের ছাত্র হাসিম অফিসে এসে বলল,
    ‘সার,আপনার লেগে আমার খুব খারাপ লাগছে’।
    আমি বললাম, ‘ক্যানো রে?’
    ‘সার,আমি ঠিক করছি যে এবার থেক্যে অ্যাকদম ভালো ছেইল্যা হয়ে যাবো।তাহলে আপনি আরা আমাকেও বদমাসি’র জন্য মারতে পারবেন না।আর আমাকে না মারলে আপনার তো দিন কাটবে না।তাই খারাপ লাগছে’।হাসিম বলল।
    আমি হাসি চেপে বললাম, ‘ঠিক আছে।তুই এবার ভালো ছেলে হয়ে যা তাহলে।আমি আর মারবো না।’
    দুদিন চুপচাপ থাকার পর অভিযোগ এলো যে হাসিম একটা কাল ফাইভের ছেলেকে ধরে তার জামায় টিকটিকি ছেড়ে দিয়েছে।হাসিম কে ডেকে পাঠালাম।হাসিম এসেই বিনা বাক্যবয়ে স্বীকার করলো যে সে এই কাজ করেছে।
    আমি জিজ্ঞেস করলাম, ‘তুই যে দুদিন আগে বললি যে সার আমি এবার থেকে ভালো ছেলে হয়ে যাবো।তা এটা কি তার উদাহরণ হল?’
    হাসিম একগাল হেসে বলল, ‘সার,অব্যাস সার।আমি ছাড়তে চাহছি।কিন্তু অব্যাস আমাকে ছাড়ছে না’।

    আমার দোতলার ঘরের বিপরীত বাড়িতে একটি কিশোরী থাকে।কে বা কারা তার বাবাকে ভুল বুঝিয়েছে যে তার মেয়ের ভব্যিষতে লতা মঙ্গেশকর কি নিদেন পক্ষে শ্রেয়া ঘোষাল হওয়ার সম্ভবনা আছে।তা সেই মেয়ে তার বাবার তত্ত্বাবধানে রোজ সকালে হারমোনিয়াম নিয়ে গান করতে বসে।আমাকে কাজের চাপে একটু রাত জাগতে হয়।সকাল ছটায় যদি হারমোনিয়াম সহ শাব্দিক আক্রমণ সহ্য করতে হয় তাহলে কার মাথার ঠিক থাকে?
    একদিন তখনও ঘুম ভাঙ্গেনি।আচমকা চেরা গলায় চিৎকার, ‘খোলো খোলো দ্বার/রাখিও না আর...’
    মেজাজ টা গেল বিগড়ে।সকাল ছটায় আমি ক্যানোই বা দরজা খুলবো? আর কিইবা রেখেছি আমি যে দরজা খুলে তা ওকে দিতে হবে?
    কি করা যায় তা ভেবে পাচ্ছিলুম না।একদিন মেয়েটির বাবা’কে রাস্তায় দেখতে পেয়ে বললুম। ‘দাদা,বলছিলাম কি।যে আপনার মেয়ে...’
    ‘কি? আমার মেয়ে কি?’,ভদ্রলোক অ্যামন করে জিজ্ঞেস করলেন যেন আমি ওনার মেয়েকে বিয়ের প্রস্তাব দিতে গেছি।
    ‘না,মানে আপনার মেয়ে তো গান করে,সেটাই বলছিলাম’,আমার মিনমিনে উত্তর।
    ‘ অ, তাতো করবেই।আমার বাবাও গান করতেন।আমিও করি।আর আমার মেয়ে করবেনা তাই হয়?’,ভদ্রলোকের সগর্ব উত্তর।
    বোঝো,তাহলে এই পাপ বংশানুক্রমিক।আর কিছু বলার পেলাম না।ফিরে এলাম।এদিকে গানের গুঁতো বেড়েই চলেছে।খোলো খোলো দ্বার বলে দরজা খোলার যে সনির্বন্ধ অনুরোধ দিয়ে গানের অত্যাচার শুরু হয়েছিল তা এখন ‘যে রাতে মোর দুয়ার গুলি ভাঙ্গলো ঝড়ে’ গানে দরজা ভাঙ্গার হুমকি’র পর্যায়ে চলে গেছে।
    পল্যুশন কন্ট্রোল বোর্ড কে চিঠি লিখবো কিনা ভাবছি অ্যামন সময় প্রলয় একটা বুদ্ধি দিলো।খাঁটি গান্ধীবাদী ফরমুলা।
    পরের দিন যেই ভদ্রলোক তার মেয়েকে গান করাতে বসেছেন,আমি উঠে খানিক করুণ দৃষ্টিতে চেয়ে আমার জানলা বন্ধ করে দিলুম।পরপর তিনদিন এরকম করার পর চতুর্থ দিন দেখলাম যে ভদ্রলোক আমার দিকে কটমট করে তাকাচ্ছেন।পঞ্চম দিন অভ্যেস মত জানালা বন্ধ করতে উঠে দেখি ওদিকের জানালাটা আগে থেকেই বন্ধ হয়ে আছে।গানের শব্দও শুনতে পেলুম বলে মনে হল না।
    পাশ ফিরে আবার চোখ বন্ধ করলুম।
    পুজোয় সবাই বেড়াতে যান।আমি নিতান্ত ঘরকুনো মানুষ।বহরমপুর ছেড়ে বাইরে যাওয়াটা আমার পক্ষে খুব মুশকিল।সে চেষ্টাও করিনা।আর যত বয়স বাড়ছে তত নস্টালজিক হয়ে পড়ছি।বুড়ো হচ্ছি তা টের পাচ্ছি আর কি।গোরাবাজারে খুব পুরোনো পাড়ায় বাড়ি।অনেক গলি।যখন ইস্কুলে পড়তাম তখন পূজোর আগে বেশ একটা অন্য রকম পূজো পূজো গন্ধ পেতাম।তখন প্যান্ডেলগুলোতে এত জৌলুষ ছিল না।মায়ের প্রতিমাতেই নজর টা থাকতো।থিম পূজোর চল ছিল না।প্যান্ডেলের মাইকে পুরোনো পূজোর গানগুলো বাজতো।শুকতারা আর আনন্দমেলার শারদ সংখ্যার জন্য মুখিয়ে থাকতাম।পূজোর সময়টা আগে অনেকটা কাটতো আমার মামার বাড়ী লালবাগে।আর পূজোর প্যান্ডেলে আড্ডা।আহা।
    এখন হাজার লাইট আর থিমের ঝলকানিতে ওই প্রাণের পরশ টা সেভাবে খুঁজে পাইনা।হয়ত আমার দেখার ভুল।কে জানে।
    বহরমপুর থেকে যে রাস্তাটা গঙ্গার ধার বরাবর লালবাগ চলে যাচ্ছে সেদিকে খানিক এগিয়ে ডান হাতে একটা রাস্তা নেমে গেছে পাঠান পাড়া আর ঘোষ পাড়ার মধ্যে দিয়ে সে রাস্তা সোজা উঠেছে আয়েসবাগের কাছে।মামার বাড়ি যাওয়ার সর্টকাট পথ হিসেবে ওই রাস্তায় বাইক নিয়ে অনেকবার গেছি।এবার কদিন আগে আবার গিয়েছিলাম।রাস্তাটা দারুণ।আঁকাবাকা পিচের রাস্তা।পাঠানপাড়া পেরিয়ে দুদিকে সেভাবে জনবসতি নেই।বিশাল আম বাগান।একদিকে কবর খানা।গাছের প্রাচূর্যের জন্য বাঁকের ওপারটা দেখা যায় না।ছায়াছন্ন পথ।বেশ অন্যরকম লাগে।ফেরার পথে আকাশ জুড়ে কালো মেঘ নামলো।বৃষ্টির দাপটে এগোনো দায় হল।ঘোষ পাড়ায় রাস্তার ধারে এক মুদিখানার দোকানে আশ্রয় নিলাম।শহুরে লোক আমি।একটু সংকুচিত বোধ করছিলাম।মুদিখানার বারান্দায় দুজন বয়স্ক লোক বসেছিলেন।তারা ডেকে বসালেন বেঞ্চে।বাইরে অঝোর বৃষ্টি।দোকানের লোকেরা তখন টিভিতে সিডি বা ডিভিডি চালিয়ে পঞ্চরস দেখছিল।যারা পঞ্চরস শব্দটা বুঝলেন না তাদের বলছি যে আলকাপ আর পঞ্চরস হল মুর্শিদাবাদের প্রাচীন লোকনাট্য।আমি একটু নাক সিঁটকোনো মনোভাব নিয়েই দেখতে শুরু করলাম।কারণ এ দেখা ছাড়া আর কোনো উপায় নেই।খানিক পরে আমিও পঞ্চরসের গল্পে হারিয়ে গেলাম।রাজকন্যা মর্জিনার বাবাকে কে বাদশা খুন করেছে,মর্জিনা আর তার মা কুঁড়ে ঘরে থাকে তাই মর্জিনা প্রতিজ্ঞা করেছে যে বাদশার ছেলে রাজপুত্র শাহজামাল কে প্রেমের জালে ফাঁসিয়ে শেষ করে বাদশার উপরে প্রতিশোধ নেবে।কিন্তু প্রেমের অভিনয় করতে গিয়ে সে নিজেও কোথাও শাহজামালের প্রেমে জড়িয়ে পড়ে।অসম্ভব ভালো প্লট আর সাব প্লটের বুনোন।এখানে কেই রিজনলেস ভিলেন নয়।প্রত্যেকের খারাপ হওয়ার কিছু কারণ আছে।
    খুব মন দিয়ে দেখছিলাম।আচমকা পাশের বয়স্ক লোকটি আমার দিকে চায়ের গ্লাস বাড়িয়ে দিলেন।আমার মত রবাহুতকেও তারা আপন করে নিলেন। আমার শহুরে সভ্য সংকীর্ণতাকে ধুয়ে দিয়ে যখন বৃষ্টি থামলো তখন বাইরে ঝকঝকে নীল আকাশ।শাহজামাল আর মর্জিনা’র অসম্ভব সুন্দর প্রেমের রেশ মেখে কিছুক্ষণের জন্য অত্যন্য নিকটস্বজন হয়ে যাওয়া মানুষদের কাছ থেকে বিদায় নিয়ে য়াবার বাইকে উঠলাম।ঘোষ পাড়া পেরিয়ে রেল লাইনটা পড়ে।রাস্তা থেকে বেশ উঁচু।দুদিকে অগুন্তি কাশফুল আর আকাশে পেঁজা তুলোর মত সাদা মেঘ।
    মা আসছেন।
    শুভবোধের জাগরণ হোক।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ০১ অক্টোবর ২০১৪ | ১০৬০ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • SAS | 126.203.170.92 (*) | ০১ অক্টোবর ২০১৪ ০৭:২৪75122
  • আপনি বেশ ভালো লেখেন ,
  • Arindam | 213.99.211.132 (*) | ০১ অক্টোবর ২০১৪ ০৮:৪৩75123
  • আপনার ছাত্রদের তো কাল্টিভেট করতে হচ্ছে মশাই !
  • Ishani | 24.96.86.136 (*) | ০১ অক্টোবর ২০১৪ ০৯:৪০75124
  • এই রানাটা একটা কুঁড়ের ডিম ! এত্তদিন বাদে বাদে লেখে ! কিছুতেই আর বলে বলে সিধে করা গেল না ! ইয়ে, সায়ন্তিকার বাবা কি দেশান্তরী হলেন ?
  • Abhyu | 22.156.196.195 (*) | ০২ অক্টোবর ২০১৪ ০৫:২৫75125
  • রাণা ভালো আছো তো? খবর কি?
  • সবজান্তা | 170.62.7.250 (*) | ০৩ অক্টোবর ২০১৪ ০১:৩৪75126
  • রানাদা, কেমন আছেন? শারদীয়ার সুভেচ্ছা। লেখা খুব ভালো হয়েছে।
  • Indranath Sinha | 212.142.71.195 (*) | ০৫ অক্টোবর ২০১৪ ০২:২৭75127
  • তাই তো! দেবীপক্ষে সায়ন্তীকার বাবা কোথায়? পরশুরাম গণেশের একটা দাঁত উড়িয়ে দিয়েছিলেন না? সায়ন্তীকার বাবা সুযোগ হাতছাড়া করছেন কেন? ময়দান ছেড়ে তিনি কোথায়?
  • Indranath Sinha | 212.142.71.195 (*) | ০৫ অক্টোবর ২০১৪ ০২:৩৩75128
  • সায়ন্তিকা
  • de | 69.185.236.54 (*) | ০৭ অক্টোবর ২০১৪ ১০:৩৫75129
  • বাঃ! ভালো পুজোর লেখা!
  • নেতাই | 131.241.98.225 (*) | ০৭ অক্টোবর ২০১৪ ১১:০৩75130
  • যৎকিঞ্চিত পড়লে মন ভালো হয়ে যায়।
  • Dipankar Banerjee | 192.74.135.94 (*) | ১৭ অক্টোবর ২০১৪ ০৫:২৪75131
  • যৎকিঞ্চিত পড়লে মন ভালো হয়ে যায়। শারদীয়ার সুভেচ্ছা। লেখা খুব ভালো হয়েছে।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ঠিক অথবা ভুল মতামত দিন