এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • জাত-ধর্ম-লিঙ্গ নিয়ে দু-চার কথা যা আমি জানি

    মোহর লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ২০ নভেম্বর ২০১৪ | ১৩৬৬ বার পঠিত
  • বলতে গেলে সে অনেক কথা। আর আমাকে যারা জানে তারা সবাই বলবে, একে দিয়ে কিসসু হবার নয়, বেহদ্দ আলসে। তবু দু-চার কথা পষ্টাপষ্টি বলে রাখাই ভালো, যা দিনকাল পড়েছে! চুপ করে থাকলে লোকে পরে পড়া ধরতে চায়! সেদিন আবার কে একজন বললেন, বেড়াল-গিরি করে করে কি আর ওর সময় আছে? সে কথাটাও নেহাত ফ্যালনা নয়।

    হ্যাঁ, কথা গুলোর দু-একটা হিন্দু-মুসলমান নিয়ে তো বটেই, জাত-পাত, ছেলে-মেয়ে, শ্রোডিঙ্গার ইকোয়েসন, এল্লাহাবাদ এক্সিবিসন -- সেসব ও আসতে পারে। অবিশ্যি সে আমার কলি-বেলা র কথা, তখন তো কেউ বোঝেনি এ বেটি পদ্ম নয়, ঘেঁটু। সে দু:খের কথা থাক গে। তো সেই আড়-না ভাঙ্গা কুচি-বেলায় আমার একটি মাত্র বন্ধু ছিল শিউলি ফুল, বাপের বাড়ি গরীব তাই খেতে না পাওয়া রোগা ফরসা টুলটুলি টুকটুকি শিউলিটি আমার মা-না-হওয়া মাসির বাড়ি ঝি, তার বড় অযত্ন, বড় অবহেলা। সে আমার চেয়ে বছর চার-এর বড়টি, একটু সামলে সুমলে পিছেপিছে থাকে, বড়লোকের বেটির সঙ্গে বেশি ওঠাবসা কি ঠিক গো বাবুমশায়রা? কিন্তু ভবি তো ভোলে না। মালদা গেলেই আমি শিউলির বেড়া-বিনুনি-র কালো দড়ি হয়ে গালে গলায় ঘাড়ে মাথায় লেপ্টে থাকি। মালদা যাই কেন, যেতে হয় কেন, সে অন্য গপ্প, বেঁচে থাকি তো পরে বলব 'খন। আস্তে ধীরে মাসি বুঝে যান, কচি-কাঁচায় কি আর শ্রেণী-বৈষম্য হয়? তিনিও খড়্গহস্ত গুটিয়ে নিয়ে মিষ্টি-মাসি মামণি হয়ে যান, আমাকে পায়েস-টা আশ-টা দিলে ভাগ পায় পাড়ার অন্য ছেলে-পুলে, আমার শিউলি-ফুল ও পায়, ছিটে-ফোঁটা।

    মামণির বাড়ি থেকে শিউলির বাপের চালাঘর বেশি দূর না। ওদের ঘরের লাগোয়া কঞ্চির বেড়ায় মেহেন্দির ঝোপ উঠত লকলকিয়ে। সেই মেহেন্দি পাতা বাটা নিয়ে আমাদের বারান্দা অব্দি আসতো মাঝিদের ছেলে দানেশ শেখ, বয়েস তখন দশ। বাচ্ছা মাইকেল জ্যাকসন-এর ছবি দেখেছেন? ভেসে যাওয়া কালো চোখ, গুছি গুছি কালো আঙ্গুর চুল, কালো বারুদের মতো স্বত:প্রভ চিকন-শ্যাম কানহা, নন্দের দুলাল? সেই দানেশ-দাদা আমার পাঁচ বছরের পা দুটি তার হাঁটুর ওপর রেখে পায়ে পরিয়ে দিত মেহেন্দির টিপ, ফুলকারি আলতা। হাতের কনুই পর্যন্ত এঁকে দিত অশেষ লতাপাতা, মাছের চোখ, ধানের শীষ, আমের বউল, মৌটুসী পাখি। সেই দানেশ-দাদা আমার জন্যে ভোর-রাতে উঠে মহানন্দার মাঝিদের কাছ থেকে টাটকা মাছ এনে দিত, আনত মেটে রঙের বিশাল বিশাল কাঁকড়া, কুমড়োর ফুল, পাকা কয়েতবেল। সাত বছরের ছুটিতে মালদা গিয়ে জ্বরে পড়ে আমি যখন নিঝ্ঝুম, সব ওষুধ মায় জল অব্দি বমি করে তুলে দিচ্ছি, ডাক্তার কটমট করে তাকিয়ে আছে আর ইনজেকশন-এর ভয় দেখাচ্ছে, তখন ঐ দানেশই আমার মধুসূদন-দাদা, কাঁধের গামছার খুঁটে বেঁধে এনেছে বড়ো দরগা-র দোয়া, পীরের থানের মোমবাতির আলো। মামণিকে বলছে, রাজা-র মাথায় একটু ছুঁইয়ে দেবেন গো জ্যাঠাইমা ?

    আজ চোখের সামনে দেখতে পাচ্ছি, তিনজনে মিলে সারা-দুপুর দৌরাত্তি করছি, হাতের কাজ সারা হলেই টুকটুকিকে টেনে নিয়ে যাচ্ছি ছাদে জল-ট্যাঙ্কির নীচে, পুতুলের সংসারে। দেখছি কলের জল না এলে টুকি কুয়ো থেকে জল টেনে তুলছে দোতলার স্নানঘর অব্দি, ও চার বালতি তুলছে তো আমি এক বালতি তুলে হাঁপাচ্ছি, তারপর দানেশ এসে আরো চার বালতি তুলে দিচ্ছে। আর সেই অসম্ভব দুপুরবেলাটা? সেই যখন আমার নয় বছর, আর এক ফোঁটাও সাঁতার জানি না, আর টুকি-কে রাবার-এর টিউব-এ বসিয়ে "চল তোকে ঘুরিয়ে আনি" বলে সর্বমঙ্গলা-পল্লীর বিশাল পুকুরের মাঝখানে নিয়ে গিয়ে ছেড়ে দিয়েছে দানেশ-দা? টুকিও তো সাঁতার জানে না! ভয়ে উত্তেজনায় দুপুরের গরমে হাফসিয়ে দানেশ-দা কে বলছি, ও পারবে না, ডুবে যাবে, তুমি বাঁচাও! সে হা হা করে হাসছে, বলছে ঠিক পারবে, তুই দ্যাখ না! আর মাঝ-পুকুর থেকে তারস্বরে চিত্কার করে দানেশ-কে গালাগালি দিচ্ছে টুকটুকি আর টিউব ধরে পা ছুঁড়ে ছুঁড়ে আস্তে আস্তে ঘাটের দিকে আসছে, একবার পাড়ে যাই, হতচ্ছাড়া মামদো ভূত কোথাকার, তোর দাঁত আমি ভেঙ্গে দোবো! আরও যে কি কি বলেছিল, তার কি মানে বুঝে ছিলাম না মনে আছে? হাঁপাতে হাঁপাতে ও ঘাটে উঠে বসলে দানেশ-দা বলল, সাঁতার শিখে গেলি যে, তার বেলা? আমিও এপে উঠে বললাম, আমিও শিখব! দানেশ-দা সভয়ে পিছিয়ে গিয়ে বলল, পাগল? শিউলি ডুবে মরলে ওর বাপের পয়সা বাঁচবে। তোর কিছু হলে তোর মেসো আমাকে এই কাদায় পুঁতে দেবে।

    আমার আর সাঁতার শেখা হয় নি।

    ভাবছেন তো, এ জল কোনদিকে গড়াচ্ছে? বেশি দূর যাব না, ভয় নেই। আমার মাসির বাড়ির ঝি শিউলি বড়োটি হলো তো তার আশে-পাশে অজস্র ভ্রমর ঘুরতে লাগলো, গুনগুন গুনগুন। সে যে পটের সুন্দরী! সে যে আগুল্ফলম্বিত আলুলায়িত-কুন্তলা, স্নিগ্ধ-চম্পকদামগৌরী, শ্যামেন্দীবরদলনয়না, কারুবাকী, চারুহাসিনী! স্যুটর-দের ভিড় ঠেলে যখন বাড়ির দোরগোড়া পার হওয়া দায়, এক আত্মীয় স্থির করলেন, এই ফুলটি তারই দেবসেবায় না লাগালেই নয়, এই তো চাই, একেই চাই। শিউলির বাপ অরাজী নয়, পণ ছাড়া মেয়ে পার হলো বলে। মাসিও নিমরাজি, শিউলি-র চেয়ে ষোলো বছরের বড়ো এই ভাইটির পয়সা-কড়ি বেশি নেই, বেশ হাতে-পাতে থাকবে। একমাত্তর মানা করেছিলাম আমি। বলেছিলাম, করিস না, এই বিয়ে করিস না, মারা পড়বি। ও হেসে বলেছিল, সে তো পড়বই, এ আর নতুন কথা কি? সারা জীবন তো পরের বাড়ি ঝি খাটতে গেলো, একে বিয়ে না করলে কোন গ্যাস-এর দোকানদার কি আম-বাগানের ছোটো মালিক বিয়ে করে নিয়ে যাবে, মদ খেয়ে গায়ে হাত তুলবে! বরং একে বিয়ে করলে জাতে উঠব, কি বলিস? তখন আমার পনেরো পুরেছে, কিছু কিছু বুঝতে শিখেছি, বললাম, এদের জাত কি অতো সোজা ? তুই লেখাপড়া জানিস না, অব্রাহ্মণ, কিছুতেই মেনে নেবে না, দিনে রাতে উঠতে বসতে গঞ্জনা দেবে! ভাই, করিস নি! বরং দানেশ কে বিয়ে কর না কেন? শিউলি ঠোঁট উল্টে বলল, ও তো মুসলমান, আমি কলমা পড়তে পারব না, আমার দুটো ছোটো বোন আছে, তাদের বিয়ে হবে না।

    একটু চুপ করে থেকে বলল, তুই যদি ছেলে হতিস, রাজা, তোকে বিয়ে করতাম। আমি বললাম, আমি তো তোর চেয়ে ছোটো! শিউলি, টুকি, টুকটুকি, হেসে বলল, তাতে কি? চল্লিশ পার হলে কি আর অত ছোটো-বড়ো বোঝা যায়? আমি চল্লিশেও এরকমই সুন্দর থাকব, দেখে নিস!

    গপ্প তো শেষ হয়ে গেল গো মশাইরা! তবে ওই যে এক মনিষ্যি বলে গেছেন, বাল্যপ্রেমে অভিসম্পাত আছে, বুঝলেন তো। শিউলি কথা রাখে নি। চল্লিশ বছর পার করেনি মেয়ে, উণচল্লিশেই চলে গেছে। দেখতেও আর সুন্দর ছিল না মোটেও। মাথাটা ন্যাড়া, শরীর শুকিয়ে পাখির ছানার মতো, গর্তে-ঢোকা চোখের তলায় সাতপুরু কালি, কেমো নিয়ে নিয়ে সর্বাঙ্গে জ্বালা, জ্বালা। পুরো পাকস্থলীটা কেটে বাদ দিয়ে যেদিন হাসপাতালের বেড-এ শুইয়ে দিলো, পায়ে হাত বুলিয়ে দিতে দিতে মনে পড়ল, রেজিস্ট্রী বিয়ের দিন সকালে দানেশ ওর পায়ে আলতা পরিয়ে দিয়েছিল, মেহেন্দি করে দিয়েছিল হাতে, আর চোখ দিয়ে তার জল পড়েছিল টসটস করে। সেদিন ওই মাঝিপাড়ার ছেলের লাল চোখের দিকে তাকাতে পারিনি। যাবার সময় বলেছিল, ভালো থাকিস, রাজা, তোর বিয়েতে খবর দিস, আমি মেহেন্দি পরাতে আসবো। সেই খবরও তো তাকে দেওয়া হয় নি! কতো ধারবাকি পড়ে রইলো, আপনেরা বলুন দেখি?

    শিউলি চলে গেছে তো, ন' মাস হলো। ঘুম হয় না। ভাবি, তখন জানতাম না, মেয়েতে মেয়েতে বিয়ে হয়, বাচ্ছা হয়। জানলে তাকে কি উড়িয়ে নিয়ে যেতাম না, সাত সাগরের পার? কারো কি স্পর্ধা হতো, ওকে ঝি-এর মেয়ে বলে গঞ্জনা দেয়, অব্রাহ্মণ বলে ওর রাঁধা ভাত পায়ে ঠেলে? কৃপণ স্বামীর অনিয়মিত রোজগারে বাঁচিয়ে বাঁচিয়ে নিজে অনশনে অর্ধাশনে থেকে দুটো ছোটো বাচ্ছার সমস্ত চাহিদার যোগান দিয়ে, ও কি শেষ হয়ে যেতো, এইভাবে, এত তাড়াতাড়ি? যদি দানেশকেই বিয়ে করত, তাহলে? প্রশ্নের পাথর জমে জমে আমারো চোখ ঘোলা হয়ে এলো, অস্পষ্ট দেখি, দুরন্ত ক্যান্সার-সমুদ্রে এক মাঝি-বালকের ছুঁড়ে দেওয়া টিউব আঁকড়ে ধরে প্রাণপণ সাঁতার কাটছে শিউলি, তার মাথা ন্যাড়া, গায়ে হাসপাতালের শতচ্ছিন্ন সাদা-সবুজ ডোরাকাটা জামা ভিজে চুপড়ি, ডুবেই যাচ্ছে বারবার, প্রচণ্ড ঢেউ-এর সঙ্গে পারছে না, পারছে না। আর আমি দূরে, নিরাপদ বেলাভূমিতে দাঁড়িয়ে রুদ্ধশ্বাসে চিত্কার করছি, cummon Shiuli, you can do it, cummon, cummon Shiuli!

    আমি সাঁতার জানি না। আর তাই আমার শিউলি-ফুল ডুবে যায়। তবে কি জানেন, এত কথার যেখান থেকে শুরু। ওই যে, আপনাদের হিন্দু-মুসলমান, জাত-পাত, ছেলে-মেয়ে। আপনেদের বড়ো বড়ো বুলি কপচানো পড়ি, আর বলি, বুঝলেন, আপনেদের ধর্মের একশো আট বার, আপনেদের অধর্মের একশো আট বার, আপনেদের জাতের একশো আট বার, অজাতের একশো আট বার, লিঙ্গ/ লিঙ্গ-বিভেদের একশো আট বার, জ্ঞানের, বুলির, সমাজের, সমাজ-সংস্কারের, আপনেদের ও, বুঝলেন, একশো আট বার, একশো আট, একশো আট ---
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ২০ নভেম্বর ২০১৪ | ১৩৬৬ বার পঠিত
  • আরও পড়ুন
    ডাইনি - মোহর
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পাতা :
  • মোহর | 113.21.125.76 (*) | ০২ ডিসেম্বর ২০১৪ ০৯:১১73341
  • শঙ্খ, হ্যাঁ। ছোটবয়সে পড়া সেই ময়নার গল্প কোনো অজ্ঞাত করুণ কারণে ভুলতে পারিনি।
  • পাতা :
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লুকিয়ে না থেকে মতামত দিন