এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • মুহম্মদ জাফর ইকবাল

    Muhammad Sadequzzaman Sharif লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ১২ মে ২০১৮ | ১৮৩৬ বার পঠিত
  • আমরা বিশ্বাস করি মত প্রকাশের স্বাধীনতা শুধু আমার থাকবে, অন্য কেউ এর আওতায় পড়বে না। আমার থাকবে, আমার মত যারা ভাবে তাঁদের থাকবে, আমার আশেপাশের মানুষের থাকবে। ভাল কারা? এই প্রশ্নের উত্তর একজন দিয়েছিল, ভাল হচ্ছে আমরা আর মামারা!! তার মত করেই বলি, আমরা অনেকেই মনে করি মত প্রকাশের স্বাধীনতা থাকবে আমাদের আর মামাদের।

    আমরা নিজের মনের মত করে নিজের পছন্দের ব্যক্তিকে ভাবতে পছন্দ করি। যখন পছন্দের ব্যক্তি আমার মতের বিপরীতে কোন আচরণ করে বা আমার বুঝের বাহিরে কোন আচরণ করে তখন আমাদের মাথায় আকাশ ভেঙ্গে পরে, এই লোক এই কথা বলতে পারল বলে ঝিম মেরে থাকি পাক্কা সতেরো মিনিট। এরপর শুরু হয় এই লোক বিক্রি হয়ে গেছে, এই ব্যাডা আগের মত নাই…. ব্লা ব্লা ব্লা…….

    ওই লোক কোনদিন ডাক দিয়ে বলছে কি আমাকে তোমরা পছন্দ কর? আমাকে তোমরা মাথায় নিয়ে নাচো? আমার জানা মতে কেউই কোন দিন তা করে না। কিন্তু আমরা নিজেরাই কল্পনা করে একজন মানুষ কে জনপ্রিয় করতে করতে মহাপুরুষের পর্যায়ে নিয়ে যাই, তাঁকে কাল্ট হিসেবে প্রতিষ্ঠা করি তারপর যখন তিনি তার মত করে ভেবে, তার মত করে বুঝে নিজের ইচ্ছা মত একটা মত প্রকাশ করেন তখন হেঁচকি উঠে আমাদের। একজন কে কাল্ট তৈরি করি কেন আমরা? সাধারণ মানুষ ভাবলেই তো হিসেব চুকে যায়!!

    জাফর ইকবালের সমস্যার শেষ নাই। গালি খেতে খেতে বেচারা কোপ পর্যন্ত খাওয়া শুরু করে দিল তবুও নিস্তার নেই। চলছে লোকটাকে সকাল বিকাল খিস্তি খেউর। বুঝি আর না বুঝি, গালি দিয়ে দিলাম দুইটা। স্যার কে ষাঁড় বলে ডেকে কারা ব্যাপক আনন্দ পায় আমরা জানি না? কোন গোষ্ঠীর চক্ষুশূল তা বাংলাদেশের কচি খোকা বাদে সবাই জানে। কিন্তু আমরা নির্বিকার, কারন জাফর ইকবাল এবার আমার মন মত কথা বলে নাই।

    তিনি এবার কী বলছেন? তিনি বলেছেন রাস্তা আটকিয়ে, জনগণের কষ্টের কারন হয়ে কোটা সংস্কার আন্দোলনকে তিনি সমর্থন করেন না। তো? এইটা উনি বলতে পারেন না? আমার মত ছাপোষা মানুষের মনেও প্রথম যে কথাটা আসছে আন্দোলনের কথা শুনে তা হচ্ছে রাস্তা ছেড়ে দিয়ে করা যায় না? এত্ত গুলা ছেলে মেয়ে যদি ক্লাস বাদ দিয়ে শুধু টিএসিতে বসে থাকত, আমার ধারনা তবুও সরকারের মাথা নষ্ট হয়ে যেত। এটা আমার মনে হয়েছে কারন ঢাকা শহরের অবস্থা সম্পর্কে যাদের বিন্দুমাত্র ধারনা আছে তারা জানে শাহবাগের মত একটা জায়গার রাস্তা বন্ধ থাকা মানে কোন লেবেলের নরকবাস!!
    এবার আসল গণজাগরণ মঞ্চের তুলনা। দুইটার বিষয় আকাশ আর পাতাল তফাৎ যদিও তবুও তুলনা আসল। সত্য কথা আমি তখনো ভাবছি এত মানুষ যদি এখানে রাস্তা না বসে অন্য যে কোন জায়গায় বসে থাকে তবুও তা আন্দোলন হিসেবে স্বীকৃতি পাবেই। আমরা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বসে থাকি না কেন? তখন হয়ত জাফর স্যারেরও মনে হয়েছিল সেই কথা কিন্তু ওই আন্দোলনের গুরুত্ব আর প্রেক্ষাপট চিন্তা করে কিছুই বলেন নাই। যেমন আমিও কিছু বলি নাই, নিজে গিয়ে রাস্তায় বসে গেছি। তার মানে এই না যে তা জায়েজ হয়ে গেছে। ওই কয়টা দিন ঢাকা শহরের মানুষ বুঝত পারছে দিন কিভাবে গেছে। ঢাকাবাসীও মেনে নিয়েছিল ওই একই কারনে, এর গুরুত্ব আর প্রেক্ষাপট। কাদের মোল্লার ভি চিহ্নর মাজেজা সেই দিন বুঝতে কারো বাকি ছিল না।

    জাফর ইকবাল আবার বলেছে তিনি বমি করে দিবেন আমিই রাজাকার লেখা ওই ছেলে যদি বিসিএস ক্যাডার হয় আর তিনি যদি তাকে অনুপ্রেরণা মূলক কিছু বলতে যান।তখন বমি করবেন কেন তা আমি পরিষ্কার না আসলে। কারন বাংলাদেশে কোন সুস্থ নাগরিক বুকে আমিই রাজাকার লিখবে এটা ভাবতেই আমার বমি এসে যাচ্ছে। কোন প্রেক্ষাপটে আন্দোলনকারীরা এই ধরনের কথা লিখেছিল তা আমার ভাল করেই জানা আছে। কিন্তু সব জেনেও আমি কোন মতেই মেনে নিতে রাজি না যে কেউ বুকে আমিই রাজাকার লিখবে। আন্দোলনকারীরা মুক্তিযোদ্ধাদেরকে অসম্মান করবে না, এই আন্দোলনের প্রথম কথাই ছিল এটা। আন্দোলন যে পথেই যাক, আপনি আমি তো রাস্তা ছেড়ে চলে যেতে পারি না, না পারি?

    আন্দোলন চলাকালীন সময়ে বেশ কিছু গ্রুপের সাথে যোগ হয়েছিলাম, আন্দোলনের পালস বোঝার জন্য। কমেন্ট গুলা পড়তাম, যা দেখতাম তার বেশির ভাগের ৫৭ ধারায় মামলা খাওর মত অবস্থা ছিল। মতিঝিলে হাজার হাজার মুসুল্লির শহীদ হয়ে মরে যাওয়ার মত অলীক গল্পের প্রতিবাদী থেকে শুরু করে বিভিন্ন কাতারের ছেলে মেয়ে ছিল। তাঁদের সূক্ষ্ম চালের বলি হয়ত সেই ছেলে যে আমিই রাজাকার লিখে দাঁড়িয়ে ছিল। কোথাকার রাজনীতির কোন প্যাঁচে সে পরে ছিল তা হয়ত তার জানাও নেই। কিন্তু আমি কেউ বুকে আমিই রাজাকার লিখে দাঁড়ালে তার পক্ষে থাকতে পারি না। জাফর ইকবাল দাঁড়ালে আমি তার বিরোধিতাও করব, আল্লার অলি এসে দাঁড়ালেও করব।

    জাফর ইকবাল নিরপেক্ষ না। রিয়েলি? বাংলাদেশে নিরপেক্ষ থাকার উপায় আছে? বাংলাদেশে নিরপেক্ষ থাকার উপায় একটা, কান, মুখ আর চোখ বন্ধ করে চুপটি মেরে বসে থাকা। কিন্তু জাফর ইকবালকেই কেন এই কথা শুনতে হবে? তিনিই সম্ভবত একমাত্র ব্যক্তি যাকে গালি দেয় না এমন ব্যক্তি বা সংগঠন খুঁজে পাওয়া মুশকিল। একপক্ষ কল্লা চায় তো আরেক পক্ষ সিলেটে ব্যান করে উনাকে। তারপরেও যদি মনে হয় এই লোকটা একটা মহা ভুয়া লোক, তো শুইনেন না উনার কথা। উনার লেখার চুলচেরা বিশ্লেষণের কারো কী? বাদ দেন না উনাকে। আর যদি মনে করেন যে উনাকে অস্বীকার করা এখন আর সম্ভব না। তাই সহ্য করেন। অসহ্য হলেও সহ্য করতে হবে এখন। এমন একটা ভুয়া লোককে অত উঁচুতে তুলছেন এখন এর খেসারৎ দিবেন না? তা অন্য কেউ দিয়ে দেব ভাবেন কেন?

    জাফর ইকবালের মত প্রকাশের স্বাধীনতা নাই। উনি উনার মত প্রকাশ করতে পারবে না। এটা মোটামুটি ফাইনাল। একবার বিশ্বকাপের সময় সম্ভবত উনি মন্তব্য করেছিলেন যে টাইব্রেকারে যে গোল কিক হয় তা উনার কাছে পুরোটাই জুয়া খেলা মনে হয়, কোনটা ধরে ফেলবে কোনটা গোল হবে কে জানে!!! খুব সাধারণ মানুষ হিসেবে তিনি এটা বলেছিলেন। গড়পড়তা সব মানুষই তাই মনে করে। কিন্তু আর সবাই বলতে পারলেও তিনি তা পারবেন না। তার সেই বক্তব্য কে নিয়ে সেই বিশ্লেষণ হল, তিনি কেন এমন একটা কথা বললেন, টাইব্রেকার কিক করার আগে কত গবেষণা হয়, গোলকিপাররা কত কত ভিডিও দেখে কার কিকের সময় কোন দিকে লাফ দিবে তা ঠিক করে, এই ধরনের নানান জিনিস। এই দেশে একটা ফুটবল কিক নিয়েও মন্তব্য করার অধিকার নেই জাফর ইকবালের আর তিনি কিনা মন্তব্য করে বসেছেন বুকে রাজাকার লেখা নিয়ে!! ফাঁসি চায় নাই কেউ এখনো?

    ভদ্রলোকে আমি চিনি না, পরিচয় নাই, লেখা পড়ছি। জাফর ইকবালের কথা বলছি না। মৃদুল আহমেদ নাম উনার। তিনি একখান কবিতা লিখেছিলেন। জাফর ইকবাল সম্পর্কে আজ পর্যন্ত যত প্রকার চুলকানি, খাউজানি উঠছে তার প্রতিটার জবাবে চাবুক চালিয়েছেন তিনি এই কবিতায়। কবিতাটা পড়ুন আর চিন্তা করুন। হ্যাপি ফেসবুকিং….

    "সমস্যা কই" / মৃদুল আহমেদ
    কও তো মিয়া সমস্যা কই? সিনায় ব্যথা ? ঠ্যাঙ্গে গোদ ?
    কোষ্ঠ কঠিন ? জিব্বাতে ঘা ? রাইতে হঠাৎ পাকছে পোদ ?
    বুক ধড়ফড় ? বিশাল পাথর ? ...জমছে মূত্রথলিতে ?
    এইচআইভি ? হোটেল ছিলা মগবাজারের গলিতে ?
    সমস্যা নাই ? আইছো কেন ? সময় অনেক সস্তা, না ?
    চেহারাখান দেখতে আহো ? রূপ কি আমার মস্তানা ?
    খাড়ায়া থাকো, আইবা পরে আবার তোমায় ডাক দিলে --
    আপনে আহেন ! কোথায় জখম ? বুকে ? খতরনাক দিলে ?
    জখম তো নাই ! প্যাডের পীড়া ? বিছনা ভিজে ঘুমাইলে ?
    গোপন অসুখ ? হয় না খাড়া পরের বউরে চুমাইলে ?
    কোমর টাটায় ? সর্দি নাকে ? চিপায় চাপায় খাইজ্যানি ?
    মাথার ব্যারাম ? নিজের লগে নিজেই করেন কাইজ্যা নি ?
    সমস্যা নাই ? তাইলে মিয়া চেয়ারডারে চ্যাটকায়া
    সকাল থিকা বইসা ক্যানো আমার দিকে ভ্যাটকায়া ?
    সবাই আহেন ! সবাই আহেন ! সমস্যা কী ? কইন না ভাই !
    মেয়র কাকা ? মার্ক্সবিবাদি ? জাতের উকিল মইন্যা ভাই ?
    কারোই দেখি সমস্যা নাই !
    জামাত-শিবির ? সমস্যা নাই !
    লীগের ঘেঁটু ? সমস্যা নাই !
    ন্যাপের জেঠু ? সমস্যা নাই !
    মেয়র কাকার ? সমস্যা নাই !
    নিউজপেপার ? সমস্যা নাই !
    চেয়ারম্যানের ? সমস্যা নাই !
    বৃক্ষপ্রেমী ? সমস্যা নাই ?
    তাইলে তোগোর সমস্যা কই ? চেইতা গিয়া জিজ্ঞালে ...
    সবটিয়ে কয় ... "সমস্যাডা শুধুই জাফর ইকবালে !"
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ১২ মে ২০১৮ | ১৮৩৬ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • তপতী বর্মণ | 57.15.30.94 (*) | ১৪ মে ২০১৮ ০৫:২৮62800
  • ভাল লেখা।
  • বিপ্লব রহমান | 113.231.160.186 (*) | ২০ মে ২০১৮ ০৫:১৫62801
  • মুহাম্মদ জাফর ইকবাল খুবই জনপ্রিয় লেখক। তার বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী "কপোট্রনিক সুখ-দু:খ" কৈশরের একটি বড় অংশ দখল করে রেখেছিল। তারপর আর‍্যো অনেক বই।

    এখন পড়ার সময় খুব কম। তবু অললাইনে তার লেখাগুলো অনুসরণ করার চেষ্টা করি। কিন্তু রামপালের পর কোটা ইস্যুতে তার দ্বিচারিতা বিস্ময়কর।

    সরকারি চাকরির কোটা সংস্কার আন্দোলনকে তিনি সমর্থন করেন, টিভি সাক্ষাতকারে সেটি স্পষ্ট বলেছেন।

    কিন্তু প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যখন সংসদে দাঁড়িয়ে "ক্লাস পরীক্ষা বাদ দিয়ে, রাস্তা আটকিয়ে" আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে ক্ষোভ ঝাড়লেন, ছাত্রলীগের সোনার ছেলেমেয়েরা যখন আন্দোলনকারীদের একের পর এক হামলা করতে থাকলো তখন জাফর ইকবালের লেখায় "ক্লাস পরীক্ষা বাদ দিয়ে, রাস্তা আটকিয়ে" আন্দোলনের ধরণ উঠে আসা দ্বিচারিতা স্পষ্ট হয়।

    আর "আমি রাজাকার" প্ল্যাকার্ড এক নাবালক অর্বাচীনের কাজ। একে মূল আন্দোলনের সাথে গুলিয়ে ফেলা আহাম্মকি (নাকি ধান্ধাবাজি) ছাড়া কিছু মনে হয়নি।

    কই এই দেশজুড়ে হাজার হাজার ছাত্রছাত্রীর "শান্তিপূর্ণ" আন্দোলন বা ছাত্রলীগ হামলা নিয়ে তো তিনি একটি বাক্যও ব্যয় করলেন না! দালাল শিক্ষকদের যে আন্দোলনকারীরা পালটা পিটুনি দেয়নি, সে বিষয়েও তিনি আশ্চর্য নিরব থাকেন।

    তাকে বলবো, স্যার, আংশিক নয়, পুরো সত্য বলুন। কারণ অর্ধসত্য মিথ্যার নামান্তর।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লাজুক না হয়ে প্রতিক্রিয়া দিন