এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • | 116.221.159.199 (*) | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৪:২০51584
  • বাঃ
  • ranjan roy | 132.162.118.207 (*) | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৬:০৬51585
  • ভালো লাগল।
    ছোটবেলায় পার্কসার্কাসের দোতলার ছাদ থেকে ঘুড়ি ওড়ানোর আনন্দ! আজও স্বপ্নে কেটে ভাসতে থাকা ঘুড়ির জন্যে লাফাই!
  • তুমড়ো | 198.155.168.109 (*) | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৮:১৫51586
  • ঘুড়ির আসল জায়গা হচ্ছে নর্থ ক্যালকাটা। পার্কসার্কাসে কটা ঘুড়ি? বিশ্বকর্মা পুজোর দিন হালসিবাগান গোয়াবাগান হাতিহাগান ফড়েপুকুর মালিকতলা শামপুকুর এসব এলাকায় আকাশ ছেয়ে যেত ঘুড়িতে।
  • কুমড়ো | 198.155.168.109 (*) | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৮:১৬51587
  • হাতিবাগান**
  • ranjan roy | 132.162.118.207 (*) | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৮:২১51588
  • ঘটি কোথাকার!

    আমাদের পার্কসার্কাসের মুসলমান কারিগরদের বানানো চিঁড়ের মাঞ্জা, সাবুর মাঞ্জা অসাধারণ।
    আর ঘুড়িগুলো?
    পেটকাট্টি, মোমবাত্তি, চাঁদিয়াল আরও কত্তো!
    আর প্যাঁচ খেলা?
    টেনে খেলে কাটা--নীচ দিয়ে ডায়াগোনালি।
    ঢিলে খেলে কাটা--গোঁত্তা মেরে ওপর দিয়ে চাপিয়ে দিয়ে।
  • কুমড়ো | 198.155.168.109 (*) | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৮:২৭51589
  • ঘটিইতো। ঘুড়ি ঘটিদের জন্মগত অধিকার। একহাত ওড়াবেন নাকি ঘুড়ি নর্থ বনাম সেন্ট্রাল ক্যালকাটা? কাঁচের পাউডার মাখানো মাঞ্জা। হাত কেটে যায়।
  • T | 190.255.241.66 (*) | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১০:১৩51590
  • বাব্বা, হেসে বাঁচিনা। ঘুড়ির আসল জায়গা নাকি নর্থ ক্যালকাটা। মশাইরা শহরতলী, মফস্বল, গ্রাম গঞ্জ এসবও রয়েচে পৃথিবীতে। নর্থ ক্যালকাটার ঘুড়ি নিয়ে অ্যাতো বারফট্টাই কিসের? কি এনাদের উল্লেখযোগ্য অবদান।
  • ranjan roy | 132.162.118.207 (*) | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০২:৩৬51591
  • গ্রামগঞ্জের ঘুড়ি? সেই ফটিকের মাঠেঘাটে তাইরে নাইরে না!
    কিন্তু কোলকাতার গায়ে গায়ে ঘেঁষা বাড়িগুলোর একচিলতে ছাদ থেকে রেডিওর এরিয়ালের (পরে দূরদর্শনের তেকাঠিগুলোর) ফাঁক এড়িয়ে অনেক দূরে ক্রমশঃ বাড়তে বাড়তে ছোট্ট হতে হতে কালো ফুটকি হয়ে যাওয়া ঘুড়ি বা কাছাকাছি বাড় খেতে থাকা শত্রুর সন্ধান পেয়ে দ্রুতবেগে লাটাই গোটানোর ফলে কালো বিন্দুটি বড় হতে হতে বিশাল চিল বা বাজপাখি হয়ে গোঁত্তা খেয়ে দুশমনের ঘাড়ে লাফিয়ে পড়া--- তার রোমাঞ্চ! শুধু কালো ভ্রমরের সঙ্গে তুলনীয়ঃ))

    আর চারদিকের ছাদগুলো থেকে সমবেত আওয়াজ--- দুয়ো ক্কো! বাড়ে না-আ ক্কো!
  • সিকি | 132.177.116.151 (*) | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৩:৫৯51602
  • সুব্রত নয় বোধ হয় - সমীর গঙ্গো টাইপের কিছু নাম ছিল। বাবার বন্ধু। আমি অবশ্য চোখে দেখি নি কখনও।
  • b | 24.139.196.6 (*) | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৫:২৮51603
  • আর উত্তর কলকেতার লোকজন যখন অ্যামিবার সাথে বসে বসে রোদ পোয়াতো তারো আগে থেকে আমাদের শহরে ঘুড়ি উড়তো।
  • Arpan | 100.212.151.16 (*) | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৫:৫২51604
  • না না, সুব্রত মুখোপাধ্যায়। দিব্যি মনে আছে। যদিও লেখাগুলো ঠিক জমেনি। বা আমিই বোধহয় রিলেট করতে পারিনি।
  • কুমড়োপটাশ | 198.155.168.109 (*) | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৬:৩৮51592
  • টিভির জমানার আগে রেষারেষি করে বাজি রেখে খেলা হতো। প্রেস্টিজের লড়াই। যেমন ধরুন, লালাবাগান ভার্সেস হালসীবাগান। একেকটা ছাদে শুধু "ঘুড়ি উড়িয়ে" নয় তাদের জোগানদার বিপুল। লড়াইয়ের আগে শত্রুপক্ষের ওয়র স্ট্র্যাটেজি জানবার জন্য গুপ্তচর পাঠানো হতো। মাঞ্জার কোয়ালিটি, ইত্যাদিতো ছিলই। আসলে এসব এলাকায় পুরোনো বাবু কালচারের সব কিছু শেষ হবার পরে লাস্ট আইটেমটা আটকে ছিল ঐ ঘুড়িতেই। পায়রা ওড়ানোও কিছু কিছু দেখেছি, তবে শুনেছি তার চেয়েও বেশি তার গল্প। ও হ্যাঁ, বাজি। তুবড়ির কম্পিটিশান। রীতিমতো প্রাইজ ঘোষণা করা হতো। তুবড়ির মশলা এবং ঠেষে ঠেষে খোলের চেপে চেপে রাখা। তারপর হিসেব হতো কার তুবড়ি কত উঁচুতে উঠল, কতক্ষণ জ্বলল। আবার জ্বলবার পরে মাটির খোলা ফেটে গেলে চলবে না। তাহলে ডিসকোয়ালিফায়েড। আপনাদের পার্ক সার্কাসে ছিল এতসব?
  • ranjan roy | 132.176.179.18 (*) | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৭:১৮51605
  • আচ্ছা, গড়ের মাঠের ঢাউস ঘুড়ি কেউ দেখেছেন? বিশেষ দিনে উড়ত? একজন ঘুড়িটা হাতে নিয়ে তোল্লাই দেবার জন্যে উল্তো দিকে দৌড় লাগাত?
  • কুমড়ো | 198.155.168.109 (*) | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৭:২১51593
  • আরেকটা জিনিস খুব খেলতাম। সেটা লাট্টু।
  • b | 24.139.196.6 (*) | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৮:০১51594
  • সুব্রত গঙ্গোপাধ্যায় না মুখোপাধ্যায়? সিকিদের পাড়ার লোক, গল্পগুলো-ও ঐ চত্বর ঘেঁষা। ওনার একটা কিশোর ক্যারেকটার ছিলো "বাকো"। তার ঘুড়ি ওড়ানো নিয়ে একটা গল্প বেরিয়েছিলো, যে পত্রিকার নাম নেওয়া যাবে না, সেই পত্রিকায়।
  • কুমড়ো | 198.155.168.109 (*) | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৮:০৩51606
  • দেখি নাই। এই পয়েন্টে হেরে গেলাম। তবে গড়ের মাঠ দেখেছি যখন তা সত্যিই গড়ের মাঠ ছিল।
  • Arpan | 104.1.20.179 (*) | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৯:১৬51595
  • মুখোপাধ্যায়
  • ranjan roy | 132.176.179.18 (*) | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১০:০৮51596
  • হেরে গেলামঃঃ))
    না, পায়রা বা ঘুড়ির প্যাঁচ নিয়ে পাড়ায় পাড়ায় কম্পিটিশন ছিল না। সব ইন্ডিভিজুয়াল ইভেন্ট।
    তবে বসন তুবড়ি/উড়ন তুবড়ি কম্পিটিশন একেবারে ওইরকম, ওই নিয়ম মেনে। পাশে ইঞ্চির কাগজ লাগানো বড় রড থাকতো। জুরিরা দেখতেন কারটা কতদূর উঠল, অবশ্যই খোল না ফাটিয়ে।
  • কুমড়োপটাশ | 198.155.168.109 (*) | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১১:৪৪51597
  • ছোটোবেলা বাড়ির সামনের দুটো ল্যাম্পপোস্টে জড়িয়ে জড়িয়ে ঘুড়ির সুতোয় মাঞ্জা দিত পাড়ার ছেলেরা। লাল হলুদ রংওলা। প্রথমে একটা লেয়ার, তারপরে সেকেন্ড লেয়ার। দুটো লেয়ারের দুরকম রং। সেই ল্যাম্পপোস্টের বাতি ছিল গোল ডুম। হলদেটে আলো। সন্ধের মুখে দুটো লোক একটা মই নিয়ে ঘুরত আলো জ্বালাতে। মাঞ্জার সুতো ল্যাম্পপোস্টে জড়ানো থাকলে তারা সাহস করত না ওপরে উঠতে।
    তারপরে একদিন সেসব পাল্টে গেল। নতুন টিউবলাইট লাগানো হলো পুরোনো হলদে ডুমের বদলে। অনেক বেশি আলো তাতে। অটোমেটিক জ্বলে উঠত সন্ধেবেলা। মইওলা লোকগুলো আর আসত না। কেবল বাল্ব কেটে গেলে বদলাতে আসত নমাসে ছমাসে। তখনো গ্রীষ্মের বিকেলে রাস্তার নর্দমার পাশে গঙ্গার জলের নলে হোসপাইপ লাগিয়ে রোজ রাস্তা ধোওয়া হতো। দোতলার ব্যালকনি থেকে ঝুঁকে পড়ে দেখতাম প্রথম জলটা যেই পড়ত পিচের রাস্তায় অমনি ধোঁয়াধোঁয়া বাস্প। একটা অদ্ভূত মতো গন্ধ। একটু পরেই রাস্তাটা আবার শুকিয়ে যেত। গঙ্গার জলের কানেকশান সব বাড়িতে ছিল। সেটাকে বলত গঙ্গার জলের কল। ঘোলা জল বেরোতো। অনেক সময় রাস্তাতেও দুপুরের দিকে বগবগিয়ে জল উপচে পড়ত ঐ গঙ্গার জলের পাইপ থেকে। লোকে বলত জোয়ারের টাইমে জলের চাপ বেশি। তখন সারাদিন কল খুললে টালার জল পাওয়া যেত। এমনকি দোতলাতেও। তারপরে একটা সময় দোতলা অবধি উঠত না জল। চাপ কমে গেছে বলত লোকে। অনেক বাড়ি গজিয়ে গেছে তদ্দিনে। তারপরে দুপুরের দিকে একতলাতেও টালার জল নেতিয়ে সরু হয়ে পড়ত। সেসব সময়ে আমি লাট্টু ঘোরাতে শিখে গেছলাম। লেত্তি পাকিয়ে পাকিয়ে লাট্টু ছাড়তাম। একটা লাট্টু কুড়ি পয়সা। দুটো কিনলে লেত্তি ফ্রি। ঘুড়ি অনেক ভ্যারাইটির হতো। বড়োরাস্তায় ট্রাম স্টপের পাশেই বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ ও বার্মাশেলের পেট্রল পাম্পের মাঝখানটায় ঘুড়ি নিয়ে বসত ঘুড়িওয়ালা। ছাউনি দেওয়া লগবগে দোকান। সেখানে একটা ছোটো লাটাই বারো আনা। সবচেয়ে সস্তার ঘুড়ি একটা পাঁচ তিনটে দশ নয়া। তার বড়োটা দশ নয়া পিস। আরো বড়োটা একধাপে কুড়ি নয়া। সুতোর লাচি ছিলো আবার বড়ো বড়ো কাঠের রিলেও সুতো পাওয়া যেত। সেসব সুতোর অনেক দাম। ঘুড়িতে সুতো বাঁধতে আমাকে শিখিয়েছিল পাড়ার দুটো ছেলে গোবিন্দ আর গোপাল। দুই ভাই। ওরাও তখন স্কুলে যেত। কর্পোরেশন স্কুল। বড়ো হবার পর ওরা গুন্ডা মাস্তান হয়ে গেল। তখনো ঘুড়ি ওড়াত, হাতে স্টিলের বালা পরত, বোমা বাঁধত আর দুপাড়ার মধ্যে মারামারি লাগলে ক্রিকেটের বোলারদের মত দৌড়ে এসে বোমাটা কায়দা করে ছুঁড়েই উল্টোদিকে দৌড়তো। এসব দেখতে হলে বারান্দায় যাওয়া সেফ ছিল না, জানলার খড়খড়ি ফাঁক করে দেখতে হতো ঘরের লাইট নিবিয়ে দিয়ে।
  • কুমড়োপটাশ | 198.155.168.109 (*) | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১১:৫৫51598
  • ঘুড়ি ওড়ানোর টার্মিনোলজিতে ভো কাট্টা বলতে বোঝা যেত অন্যের ঘুড়ি কাটলাম। এর বিপরীতার্থক ছিল ভো মারা, মানে আমার ঘুড়ি কেটে দিল। আমরা কিন্তু চন্দ্রবিন্দু ইউজ করতাম না।
  • aka | 34.96.86.249 (*) | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১২:১৫51599
  • শেয়ালের গু এর মান্জা শুনেছেন? আমি শুনেছি, সোনা আর স্বপনের মান্জা শেয়ালের গু দিয়ে তৈরী করত শুধু বিশ্বকর্মা পুজোর দিনের জন্য। কারন সেই মান্জা একদিনই চলে পরের দিন পচে যায়, কিন্তু ঐ একদিন ওরা অপ্রতোরোধ্য।

    তবে বাকি সব ক্ষেত্রে মান্জা ডিপেন করত টিপ ধরার ওপর। ছেড়ে খেললে একটু জোরে চিপে টিপ ধরতে হত। তাতে মান্জা একটু তেলা হত। আর টেনে খেলতে হলে হাল্কা টিপ ধরতে হত তাতে র্কটু কড়কড়ে মান্জা হত।

    নর্থ কোলকাতায় আমি যখন দেখেছি সবাই মান্জা কিনত। আমরা মানে মফস্বলে ওসব বানাতাম।
  • Bratin | 11.39.36.60 (*) | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১২:৫৫51600
  • বরফাট্টাই থাকার ই কথা উত্তর কলকাতা হল পুরোনো বনেদী কলকাতা।

    ও ই অঞ্চলের প্রতি ইঞ্চি তে ইতিহাস।অনেক বাড়ির বয়েস ১০০+। রাজা রাজড়া ।

    দক্ষিণ কলকাতা তো হালে হল।নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায় র লেখা তে পড়েছি গড়িয়া তে বেরাতে যাবো
  • Bratin | 11.39.36.60 (*) | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১২:৫৮51601
  • "ঘটি কোথাকার "হাসলে রঞ্জন দা। চিরকাল তো "বাঙাল কোথাকার" শুনেই এসেছি।☺☺
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লড়াকু মতামত দিন